সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

প্রতিদিন হোক আমাদের স্বাধীনতা দিবস

সুপ্রিয় ছাত্র-ছাত্রী, স্বাধীনতা দিবসে আমার ভাবনা তোমাদের জন্য শেয়ার করলাম। গতকাল এই মূল্যবান দিনটি সম্পর্কে ভেবেছি এবং লিখেছি। আজ তা তোমাদের কাছে পৌঁছে দিলাম। দেশের প্রতি, দেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসা এবং তাদের জন্য সারা জীবন কাজ করে যাওয়াই আসল দেশপ্রেম। আশা করি আমরা এ কথা মাথায় রেখেই কাজ করে যেতে পারবো। আর তা যদি পারি, তবেই এদেশ একদিন শোষণ বঞ্চনাহীন আদর্শ দেশ হিসেবে গড়ে উঠবে। এই লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়াই স্বাধীনতা দিবসের প্রথম এবং প্রাথমিক লক্ষ্য হওয়া উচিত। এই লক্ষ্যে স্থির থাকতে পারলেই গড়ে উঠবে শোষণ বঞ্চনাহীন, জাতিবিদ্বেষহীন, সামাজিক, অর্থনৈতিক রাজনৈতিক বৈষম্যহীন এক আদর্শ ভারতীয় সমাজ। এই শপথ যদি আমরা আজ নিতে পারি, তবেই এইদিনটি পালন সার্থক হয়ে উঠবে। আমাদের প্রতিদিনের কাজ হোক এই স্বপ্নের ভারতীয় সমাজের পুনর্গঠনকে সামনে রেখে। প্রতিদিন হোক আমাদের স্বাধীনতা দিবস। প্রতিদিন হোক স্বাধীনতা সংগ্রামের দিন। আর এই কাজ করতে গেলে, সবার আগে শুরু করতে হবে মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা। পড়াশোনাই পারে  আমাদেরকে  সুশিক্ষিত করে তুলতে। আর একজন সুশিক্ষিত  ও স্বশিক্ষিত মানুষই  পারে সমাজ পরিবর্তনের কান্ডারী

কলম ও পাঠক

Sukumar Barman পাঠকের প্রশ্রয়ই কলমকে শক্তিশালী করে তোলে। তাই পাঠক হল সেই অস্ত্রের আসল শক্তি। মতামতের জন্য অনেক প্রীতি শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

স্বাধীনতার শপথ

আজ স্বাধীনতা দিবস (প্রথম পর্ব)। 74 তম বর্ষ। সমস্ত বীর বিপ্লবী ও স্বাধীনতা সংগ্রামীকে আন্তরিক অভিনন্দন এবং গভীর শ্রদ্ধা। আসুন এই শুভক্ষনে আমরা সবাই চূড়ান্ত পর্বের স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে জোট বদ্ধ হওয়ার শপথ নেই। শপথ নেই, সেই স্বাধীনতার জন্য যা আমাদের দেবে অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কার মুক্ত মানব সমাজ, যেখানে থাকবে না জাতি-ধর্ম-বর্ণ ও অর্থনৈতিক বৈষম্য ও এপ্রকার শোষণ ও বঞ্চনা। Pledge-of-Independence Pledge of Independence

মানব সম্পদ উন্নয়নে সরকার ও পুঁজিপতিদের ভূমিকা

Goutam Ray আমার কবিতাটা বোধহয় ভোট নিয়ে ছিল না। চাইলে আরেকবার পড়েও নিতে পারেন। ছিল সত্যিকারের মানবিক মূল্যবোধ আছে এমন মানুষ পাওয়ার আর্তি। আপনি সেদিকটা না গিয়ে অন্যদিকে কেন গেলেন বুঝতে পারিনি। তবু কিছু কথা বললেন বলে, আমিও কিছু কথা আপনার সঙ্গে শেয়ার করলাম। এবারও তাই করছি। কারণ ইতিমধ্যেই আপনার আলোচনা আমার কবিতার বিষয় কে ছাড়িয়ে অন্য ময়দানে এসে পৌঁছেছে। ১) সমাজে সচেতন আর অচেতন বলে দুটো শব্দ প্রচলিত আছে। প্রচুর মানুষ আছেন, যারা এই দুটো শব্দের দ্বারা অলংকৃত হচ্ছেন। পৃথিবীর সব মানুষই এর কোন না কোন একটা পর্যায়ের মধ্যে পড়েন। আমি কোন পর্যায়ের সেটা আমি জানলেও তার কোন মূল্য থাকে না যতক্ষণ না সচেতন মানুষ এই মূল্যকে স্বীকৃতি দেয়। তাই আমি কখনোই দাবী করিনি, আমার কবিতায়, যে আমি সচেতন এবং অন্যরা অচেতন। এটুকু চেতনা আমার আছে, যে নিজের ঢাক নিজে পেটালেই নিজের যোগ্যতা প্রমাণিত হয় না। নিজের কাজের মধ্য দিয়েই তার প্রকাশ ঘটে, তারপর মানুষই তার স্বীকৃতি দেয়। যাঁরা স্বীকৃতি দেয়, তাদের নিশ্চয়ই সেই স্বীকৃতি দেয়ার ক্ষমতা এবং অধিকার - দুটোই আছে। তাই সচেতন মানুষের উপরেই আমার স্বীকৃতি নির্ভর করে। তবে,

জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে দেশের উন্নয়নের সম্পর্ক

Goutam Ray দেশ ভরা 'লোক' নয়, বলেছি দেশ ভরা 'মানুষ' চাই। আচ্ছা, এই দুটো শব্দ যে সমার্থক নয়, এটা আপনি জানেন না? যদি না জানেন, আমি কী বা করতে পারি বলুন? আপনি যে অর্থে 'মানুষ' কথাটা ব্যবহার করলেন, দ্বিতীয় কেউ এই অর্থে ব্যবহার করবেন বলে মনে হয় না। যাই হোক, দেশে মানুষের সংখ্যা কমলে দেশের সংকট তৈরি হয়। জনসংখ্যা বাড়লে সেটাও সংকটের কারণ হয়, যদি না তাকে মানুষ করে তোলা যায় অর্থাৎ জনসংখ্যাকে মানব সম্পদে পরিণত না করা হয়। তবে, জনসংখ্যা যদি অত্যধিক হয়ে যায়, তাহলে সেই জনসংখ্যাকে মানবসম্পদে রূপান্তরিত করা খানিকটা কঠিন হয় একথা সত্য। কিন্তু এই জনসংখ্যাকে মানুষ বা মানব সম্পদে পরিণত করার দায়িত্ব কার? আমার, না আপনার, না সরকারের? ভেবে দেখেছেন কখনো? যদি বলেন, হ্যাঁ দেখেছি, তাহলে তার ব্যাখ্যা কী, জানতে খুব ইচ্ছা করে। জানালে খুশি হব। তবে আমি জানি। জানি যে শুধু জনসংখ্যা কমালেই দেশের উন্নতি হয় না। ব্যাপারটাকে আমি এভাবে দেখি : ১) দেশের জনসংখ্যা অত্যধিক হলে সমস্যা হয়। ২) পরিমিত জনসংখ্যাই দেশের জন্য মঙ্গলজনক, একথা ততক্ষণ ঠিক, যতক্ষণ সরকার সেই জনসংখ্যাকে উপযুক্ত শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য

আলোর ক্ষমতা

অন্ধত্বের ক্ষমতা নেই আলোকে আড়াল করার।

নাস্তিক হওয়ার শর্ত

ধার্মিক হতে হলে ভীতু হলেই চলবে, কিন্তু নাস্তিক হতে গেলে হতে হবে অসীম সাহসী।

আপনি কি সংখ্যালঘু?

সংখ্যালঘুর নিরাপত্তার একটাই রাস্তা। ধর্মগুরুর হাত ছেড়ে শিক্ষাগুরুর হাত ধরা। হ্যাঁ আপনাকেই বলছি। আপনি কি সংখ্যালঘু? বাঁচতে চান? ঘুরে দাঁড়াতে চান? তবে ধর্মগুরুর হাত ছেড়ে, সময় থাকতে শিক্ষাগুরুর হাত ধরুন। মনে রাখুন, মন্দির-মসজিদ নয়, ধর্মগুরু নয়, একমাত্র আধুনিক শিক্ষা ( যার ভিত্তি হচ্ছে  যুক্তিবাদ  ও বিজ্ঞানমনস্কতা ) এবং শিক্ষাগুরুই শরণাপন্ন হাওয়াই পারে ভারতীয় তথা পৃথিবীর সমস্ত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জীবন, সম্মান ও মর্যাদার পুনরুদ্ধার করতে। তাই রাজনৈতিক নেতাদের লেজুড়বৃত্তি বা দয়া দাক্ষিণ্যের উপর নির্ভর না করে, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে আধুনিক শিক্ষাকে আপন করতে হবে। এবং যেকোন মূল্যে তাকে অর্জন করতে হবে।  আর না হলে, অন্ধকারে পথ হাতড়াতে হাতড়াতে অলীক কল্পনার রাজ্যে প্রস্থান করতে হবে। সংখ্যাগুরুর ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে শুধু নিজের দুর্বলতা এবং অক্ষমতাকে আড়াল করা হয়তো যায়, কিন্তু প্রকৃত মুক্তির পথ খুঁজে পাওয়া যায় না। প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

তিন ভাষা শেখার যৌক্তিকতা কতটা?

Goutam Ray তিনটে কেন, সে যদি 50 টা ভাষা শিখতে চায় তাতে তো দোষের কিছু নেই। কিন্তু হিন্দিকে কাজের ভাষায় রূপান্তরিত করতে পারলে এবং তাই স্কুল পাঠ্য আনলে এই ভাষার আগ্রাসনের শিকার হবে বাংলা ভাষা। যেভাবে ইংরেজি ভাষা কাজের ভাষায় পরিণত হওয়ার কারণে সেও আঞ্চলিক ভাষাগুলোকে অনেকটাই পঙ্গু করে ফেলেছে। এখন আর কেউ ছেলেমেয়েদের বাংলা মিডিয়ামে পড়াতে চায় না। ইংরেজি আন্তর্জাতিক ল্যাংগুয়েজ বা এই ধরনের অনেক যুক্তি দেয়া যেতে পারে ইংরেজির পক্ষে কিন্তু অস্বীকার করা যাবে না যে, এই ভাষা বাংলা সহ অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষাকে প্রায় গিলে ফেলেছে। তার কারণ, উপনিবেশিক শাসনকালে ইংরেজ সরকার এই ভাষাকে কাজের ভাষায় রূপান্তরিত করতে সফল হয়েছিলেন। আর পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা বলছেন? তারা তো নিজের ভাষাটাই ভালো করে শেখার সুযোগও পান না; তো অন্য ভাষা কীভাবে শিখবেন? আর পরিযায়ী শ্রমিক শুধু পশ্চিমবঙ্গ থেকে অন্য প্রদেশের শুধু যায় তা তো নয়? অন্য প্রদেশে থেকেও মানুষ বাংলায় আসেন, পরিযায়ী শ্রমিক হিসেবে। আপনার চারপাশে তাকালেই দেখতে পাবেন, তারা আছে বহাল তবিয়তে এবং আপনার সঙ্গে অনায়াসে তারা বাংলা বলতে পারেন। এবার প্রশ্ন করুন তো ন

হিন্দু বাঙালি না বাঙালি হিন্দু

Supratim Mondal চেষ্টা করতে পারি। কিন্তু বোঝাতে পারবো কিনা জানিনা।😀😀 স্বাধীনতা-উত্তর কাল থেকে বৃহত্তর বাঙলা ছিল বাঙালির নিজ ভূমি। সেই ভূমিতেই যে সংস্কৃতির জন্ম হয়েছিল, তার নাম বাংলা সংস্কৃতি। এই বাঙ্গালী জাতির ইতিহাস, তার সংস্কৃতির ইতিহাস, এবং স্বাধীনতা সংগ্রামে ইতিহাস ও সেখান বাঙালির উজ্জ্বলতম উপস্থিতি বাংলাকে এবং বাঙালি জাতিকে উচ্চতর মর্যাদায় উন্নীত করেছিল। একসময় এই জাতির সুনাম সারা ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়েছিল। আপনার বোধহয় গোপালকৃষ্ণ গোখলের সেই অমূল্য বাণীর কথা মনে আছে, ' বাংলা আজ যা ভাবে সারা ভারতবর্ষ আগামিকাল সেটা ভাবে।' আপনার বোধহয় একথাও মনে আছে, মাতৃভাষা মাতৃদুগ্ধের সমান' কথাটিও একজন বিশ্ববরেণ্য বাঙালি বলেছিলেন। সাহিত্য ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সম্মান নোবেল ভারতবর্ষকে উপহার দিয়েছিলেন যিনি, তিনিও একজন বাঙালি। এবং তার সম্মানের গ্রন্থটিও ছিল বাংলা ভাষায়। সুতরাং ভাষা এবং ভাষার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা বাঙালি জাতিসত্তা বাঙালির গর্বের বিষয়। কিন্তু আজকে পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকান। সারা বাংলার অলিতে-গলিতে দেখবেন হিন্দি চর্চা চলছে। বাংলা সিনেমা দেখার লোক হয়না। হিন্দি সিনেমা আসলে হাউস

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে