সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

সংখ্যালঘু লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সৎ ও সত্যবাদীরা সংখ্যালঘু - ৩

Musiar Rahaman প্রকৃত শিক্ষাই একমাত্র মানুষকে সঠিক পথ দেখতে পারে। কারণ, জগৎ ও জীবনের জটিল ও কঠিন পথের সূলুকসন্ধান একমাত্র শিক্ষার আলোতেই পাওয়া যায়। আর শিক্ষার এই আলোর মাধ্যমেই আসে আত্মপলব্ধি। তখনই মানুষ জেনে ফেলে জগৎ ও জীবনের প্রকৃত সত্য। এই সত্য যারা উপলব্ধি করে তারা সৎ হওয়ার চেষ্টা না করে পারে না।

সৎ ও সত্যবাদীরা সংখ্যালঘু - ২

সৎ ও সত্যবাদীরা আজীবন সংখ্যালঘু। ছোট্টবেলা থেকে বয়ে বেড়ানো এই ধারণা থেকে এখনও বের হতে পারলাম না। ---------------- মহ অনির্বাণ ইসলাম : যুক্তির বাঁধনটা বড়ই শক্ত। মোড়কও। মানুষ চিরন্তন বলে সব তত্ত্বকে নির্দ্বিধায় মেনে নেয় নি। নিতে চায়ও না। মানুষের জন্য কল্যাণকর নয়, এমন সব তত্ত্বকে মানুষ তার চিন্তা-চেতনায় ও প্রকৃতির গর্ভে থাকা শিক্ষার আলোয় বিজারিত করে নিত্য-নতুন তত্ত্বের জন্ম দিয়েছে। প্রকৃতির নিয়ম যে যুক্তির আগলে বাঁধা, সেই আগল থেকে খসিয়ে নেওয়া সুতো দিয়েই বুনে নিয়েছে প্রকৃতিকে বেঁধে ফেলার নতুন তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিক কৌশল। এমনই এক কৌশলের নাম শিক্ষা। আমার ধারণা ছিল, এই শিক্ষাই মানুষকে একদিন যুগ যুগ ধরে বয়ে চলা অকল্যাণকর সত্যকে, যা আমাদের কাছে তত্বের রূপ ধারণ করে রয়েছে, তাকে অতিক্রম করে নতুন তত্বের জন্ম দিতে সক্ষম করে তুলবে। প্রকৃতির কাছ থেকে পাওয়া একটি তত্ত্ব দিয়েই অন্য  অকল্যাণকর তত্ত্বকে কল্যাণকর মোড়কে রূপান্তরিত করে নেবে। পাল্টে যাবে আমার ধারণা। সংখ্যালঘুরাই হয়ে উঠবে সংখ্যাগুরু। কিন্তু এখন দেখছি আমি আসলে জগৎ ও জীবন সম্পর্কে ‛জ্ঞানের অসম্পূর্ণতা‛র আবর্ত থেকে এখনও বের হতে পারি নি। তবে এ বিশ্ব

সৎ ও সত্যবাদীরা সংখ্যালঘু - ১

সৎ ও সত্যবাদীরা আজীবন সংখ্যালঘু। ছোট্টবেলা থেকে বয়ে বেড়ানো এই ধারণা থেকে এখনও বের হতে পারলাম না। Ayesha Khatun আসলে এই সত্য পাল্টানোর চাবিকাঠি তো কারও একার হাতে থাকে না। সমষ্টির হাতের ও মনের ছোঁয়ায় এর জন্ম এবং বেড়ে ওঠা। তাই আমার একার হাতেও তা নেই। তাই তুমি ঠিক। কিন্তু আশা করতাম, মানুষ যত শিক্ষার আলোয় আসবে, ততই সৎ ও সত্যের আবর্তে ঢুকে পড়বে। ফলে এক সময় আমার ধারণা ভুল প্রমাণিত হবে। ছোটবেলার অদূরদৃষ্টির পরিণাম হিসাবে এই ধারণা বাতিল এর খাতায় জমা হবে। কিন্তু এখন দেখছি আমি আসলে জগৎ ও জীবন সম্পর্কে ‛জ্ঞানের অসম্পূর্ণতা‛র আবর্ত থেকে এখনও বের হতে পারি নি। তবে এ বিশ্বাস এখনও আমি হারাই নি যে, সংখ্যায় সংখ্যালঘু হলেও এরাই জগতের সত্যিকারের সত্য উপলব্ধিতে শক্তিশালী ও অগ্রণী বাহিনী।. .......... এবিষয়ে অন্যান্য মতামত এখানে মূল পোস্ট দেখুন ফেসবুক  এ। এবং দেখুন YourQuote এ।

মুসলিম আইডেন্টিটি কি কেবল টুপি?

টুপি ছাড়া কি মুসলিম সম্প্রদায়ের আইডেন্টিটি ক্রাইসিস তৈরি হয়? এটাকে বাদ রেখেও এই প্রচ্ছদ আঁকা যেত না? মুসলিম সম্প্রদায়ের কতজন টুপি পড়েন? টুপি যাঁরা ধর্মপ্রাণ, তাঁরা নামাজ পড়ার সময় কেবল টুপি পড়েন। শতকরা একজনেরও কম যাঁরা দিনের অধিকাংশ সময় এটা পরে থাকেন। টুপি দিয়ে বাঙালি মুসলিমকে সামগ্রিকভাবে ধরা যায় না। 🔴 বিশ্বজিৎ পন্ডার লেখা প্রবন্ধ সংকলনের ( স্বাধীনতা-উত্তর বাংলা ছোটোগল্পে পশ্চিমবঙ্গের মুসলিম-মানস ) প্রচ্ছদ সম্পর্কে মন্তব্য।

সংখ্যালঘু, ধর্মনিরপেক্ষতা ও ভারতীয় সংবিধান

Subhankar Chakaraborty বা! বেছে বেছে সেইটুকুই বললেন, যেটুকু দিয়ে আপনার বিভেদ নীতিকে গ্রহণযোগ্য প্রমাণ করা যায়। আর বাকিটুকুকে বাদ দিয়ে দিলেন! ১) সংখ্যালঘু শব্দটার অস্তিত্ব স্বীকার করেন? যদি করেন, তাহলে বলুন তো, পৃথিবীতে যত ভাষার অভিধান আছে বা আপনার ডিকশনারিতে সংখ্যালঘু শব্দটা কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যবহারযোগ্য বলে বলা আছে? সেখানে কি ধর্ম কথাটা বাদ দেয়া আছে? অর্থাৎ ধর্মের ভিত্তিতে সংখ্যালঘু হওয়ার বিষয়টি অভিধানিক শব্দ নয় কিংবা সংবিধানসম্মত নয়? ২) এক দেশ ভিন্ন আইন মানে কী? একজন হিন্দু খুনিকে আইনের যে ধারায় বিচার করা হয়, একজন মুসলিম খুনিকে কি সেই ধারায় বিচার করা যায় না? অর্থাৎ আলাদা ধারায় বিচার করা হয়? যদি না হয় তাহলে এক দেশ ভিন্ন আইন হলো কোথায়? বিনয়ের সঙ্গে আপনাকে একটা পরামর্শ দেই, যদি মানেন, বন্ধু হিসেবেও ধরতে পারেন, পরের মুখে ঝাল খেলে ঝালের স্বাদটা ঠিকঠাক বোঝা যায় না। ঝালটা একটু নিজের মুখে নিজে দিয়ে দেখুন বুঝতে পারবেন, ঝালের আসল স্বাদটা কী।😀 ৩) ধর্মীয় শিক্ষা ব্যবস্থা। উদ্দেশ্যটা নিশ্চয়ই মাদ্রাসা শিক্ষা। বেশ বলেছেন। ধর্মীয় শিক্ষা ব্যবস্থা দেশ থেকে উঠে যাওয়াই উচিত। আপনি তার

আপনি কি সংখ্যালঘু?

সংখ্যালঘুর নিরাপত্তার একটাই রাস্তা। ধর্মগুরুর হাত ছেড়ে শিক্ষাগুরুর হাত ধরা। হ্যাঁ আপনাকেই বলছি। আপনি কি সংখ্যালঘু? বাঁচতে চান? ঘুরে দাঁড়াতে চান? তবে ধর্মগুরুর হাত ছেড়ে, সময় থাকতে শিক্ষাগুরুর হাত ধরুন। মনে রাখুন, মন্দির-মসজিদ নয়, ধর্মগুরু নয়, একমাত্র আধুনিক শিক্ষা ( যার ভিত্তি হচ্ছে  যুক্তিবাদ  ও বিজ্ঞানমনস্কতা ) এবং শিক্ষাগুরুই শরণাপন্ন হাওয়াই পারে ভারতীয় তথা পৃথিবীর সমস্ত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জীবন, সম্মান ও মর্যাদার পুনরুদ্ধার করতে। তাই রাজনৈতিক নেতাদের লেজুড়বৃত্তি বা দয়া দাক্ষিণ্যের উপর নির্ভর না করে, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে আধুনিক শিক্ষাকে আপন করতে হবে। এবং যেকোন মূল্যে তাকে অর্জন করতে হবে।  আর না হলে, অন্ধকারে পথ হাতড়াতে হাতড়াতে অলীক কল্পনার রাজ্যে প্রস্থান করতে হবে। সংখ্যাগুরুর ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে শুধু নিজের দুর্বলতা এবং অক্ষমতাকে আড়াল করা হয়তো যায়, কিন্তু প্রকৃত মুক্তির পথ খুঁজে পাওয়া যায় না। প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

সংখ্যালঘুদের কর্তব্য

সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক দলগুলির তাঁবেদারি বন্ধ করে মেধার উন্মেষ, অনুসন্ধান এবং বিকাশে মনোযোগ দেয়া উচিৎ। একমাত্র তবেই সংখ্যালঘুর অধিকার সুরক্ষিত হওয়া সম্ভব।

সংখ্যালঘু ও বিশেষ সুবিধা

আমার লেখাটা পড়ার আগে অনুগ্রহ করে Pintu Das বাবুর ইমেজ লিখনটি  পড়ুন, যা এই লেখাটির নিচে শেয়ার করা হয়েছে। আমার লেখা পিন্টু বাবুকে........... সাথি পিন্টু বাবু, আপনার বিশ্লেষণ পড়ে বেশ মজা পেলাম। মতামত দিতে বলেছেন। তাই আমার মতামত আপনার জন্য.... ১) সংখ্যাগুরু বা সংখ্যালঘু র প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়.......  ইত্যাদি শ্রেণি হয় বলে কখনো শুনিনি।  ২) সংখ্যাগুরুর বিপরীত শব্দ হল সংখ্যালঘু। যারা সংখ্যায় বেশি হয় তারা সংখ্যাগুরু বলে বিবেচিত হয়, বাকিরা সংখ্যালঘু বলে বিবেচিত হয়। আর সেই অর্থে হিন্দু ছাড়া বাকিরা সবাই সংখ্যালঘু। ভারত সরকার ও প্রাদেশিক সরকারগুলি সেটাই মানে। ৩) সংখ্যালঘু মানে শুধু মুসলমানকে বোঝায় এতথ্য আপনি কোথায় পেলেন? সরকার মুসলমানদের নয়, সংখ্যালঘুর উন্নয়নের চেষ্টা করছেন (যেটুকু বাস্তবায়িত হচ্ছে) ৪) তর্কের খাতিরে যদি ধরে নি সংখ্যাগুরুর প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় শ্রেণি ইত্যাদি হয়, তাহলে  সংখ্যালঘুরও তাহলে প্রথম,দ্বিতীয় ইত্যাদি হয়। তাহলে তাদের উন্নয়ননে সরকারের কোন মানডণ্ডের নিরখে উন্নয়নের কথা ভাবা উচিৎ?  ৫) আপনি একটু  জনাবেন প্লীজ জনসংখ্যার কত শতাংশ হলে তাকে প্রকৃত সংখ্যালঘু বলা যায় এবং তার উন্নয়ননে

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে