সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

রাজনীতি লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রাজনীতি ও সততা

একটা দেশের রাজনীতিকরা সৎ হলে পাঁচ বছরের মধ্যে দেশের সিংহভাগ মানুষ সৎ হতে বাধ্য হবে। এবং এক দশকের মধ্যে সেই দেশ উন্নত দেশের মর্যাদা লাভ করতে সক্ষম হবে। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোর উন্নয়নের এটাই হল আসল হাতিয়ার।

সন্ত্রাস ও তার উৎসন্ধান

আমরা কেউ বুঝি, কেউ বুঝিনা, কিন্তু সত্য হল এটাই যে, সন্ত্রাসের জন্মদাতা ও মদতদাতা হচ্ছে রাজনীতিকরা। এরা যেদিন রাজনৈতিক স্বার্থে ধর্মকে ব্যবহার করা বন্ধ করবে, এবং আমরা এই সত্য বুঝে এই অসৎ রাজনীতিকদের ছুড়ে ফেলতে পারবো, সেদিনই সন্ত্রাসবাদমুক্ত পৃথিবী পাবে মানুষ। উৎস : YourQuate , Facebook মতামত : Rita Basu: জানিনা  কবে সেদিন  আসবে  বা আদৌ   আসবে  কিনা।হিংসায় উন্মত্ত  এই  পৃথিবীর বুকে  শান্তি  কিআর ফিরে  আসবে? ** Rita Basu আশা, প্রত্যাশা, আর নিরন্তর চেষ্টার মাধ্যমেই আসে সাফল্য। আমরা তাই আশাবাদী। আজকের যে পৃথিবী আমরা দেখছি অতীতের পৃথিবী ছিল আরও ভয়ংকর ও নিষ্ঠুর। ইতিহাস বলছে একথা। তাই পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী। এখন মনে রাখতে হবে, মানুষই এই পরিবর্তনের গতিমুখ ঠিক করে দেয়। তাই মানুষই পারে একাজ করতে। আর এই মানুষ যদি একবার মুখোশধারী রাজনীতিকদের চিনে ফেলে তবে তা আসবেই। শুধু সময়ের অপেক্ষা। Tapas Das ঠিক। ** কিন্তু আমি আপনি কিভাবে ভাবছি তার ওপর তো নির্ভর করে না, করে বাস্তবতার ওপর। আমি আপনি যাই ভাবি না কেন, যারা আজকের যুগে রাজনৈতিক স্বার্থে ধর্মীয় ভাবাবেগকে ব্যবহার করছেন তিনি অসৎ। অর্থাৎ আমি যে

ইতিহাস সচেতন শিক্ষিত মানুষই পারে.....

ইতিহাস সচেতন শিক্ষিত (শুধু লেখাপড়া জানা নয়) মানুষই পারে এই চক্র থেকে বেরতে। মাঠে ঘটে নয়, যুদ্ধ হবে ব্যালট বাক্সে। এটা রাজতন্ত্র নয় যে অস্ত্র হাতে নিতে হবে। এটা মধ্যযুগ নয় যে বিশ্বাসে ভর করে এগোতে হবে। চোখ-কান খোলা রাখতে হবে সবধরণের মিডিয়ার ওপর। ইতিহাস সচেতন ও মানবতাবাদী মন নিয়ে বিশ্লেষণ করতে হবে। তারপর চুপচাপ ভোটবাক্সে গিয়ে তার তার বিরুদ্ধে মত প্রকাশ করতে হবে। আমি সাধারণ মানুষ কেন রাজনীতিকদের চক্রান্তে পা দেবো। এই বোধ মানুষের মধ্যে জেগে উঠলেই এই হানাহানি বন্ধ হয়ে যাবে। এই বোধই ইউরোপকে মানুষের নিশ্চিন্ত বিচরণ ক্ষেত্রে পরিণত করতে সাহায্য করেছে। ফেসবুকে যে মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আনিস মন্ডলের প্রশ্নের উত্তরে লেখা এই বিশ্লেষণ।

গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র

মানুষের জন্য রাজনীতি, রাজনীতির জন্য মানুষ নয় - গণতন্ত্রের এই মন্ত্র আজকের রাজনীতিকরা ভুলে যেতে চাইছেন। দেশের জন্য যা অশনি সংকেত বয়ে আনছে। উৎস : ফেসবুক , YourQuate

রাজনীতি

যখন রাজনীতির অর্থ 'নীতির রাজা' না হয়ে, 'রাজার নীতি' হয়, তখন গণতন্ত্রের মড়ক শুরু হয়, স্বৈরতন্ত্র অক্সিজেন পায়। ভারতে এখন এই কাল-পর্ব চলছে। প্রকাশ : YourQuote

ধর্ম ও রাজনীতি

ডিগ্রিধারী নয়, দেশে শিক্ষিত মানুষের সংখ্যা আনুপাতিক হারে বাড়ছে না; আর কেবলমাত্র প্ৰকৃত শিক্ষিত মানুষই (মানব সভ্যতার ক্রম বিবর্তনের ইতিহাস যারা উপলব্ধি করতে পেরেছেন) পারেন সাম্প্রদায়িকতার উর্দ্ধে উঠতে। সুতরাং....... যা হওয়ার তাই হচ্ছে..... হিন্দু-মুসলিম নয়, খেটে-খাওয়া মানুষ মরছেন; কখনও ধর্মের নামে, কখনও বা রাজনীতির। উৎস : YourQquote

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে