ব্যক্তিস্বার্থ আসলে ক্ষুদ্র স্বার্থ। সে (ব্যক্তি স্বার্থ) নিজেই নিজের পুরোপুরি সুরক্ষা দিতে পারে না। তাই ব্যক্তি স্বার্থে শিক্ষিত মানুষ চুপ করে থাকলে, সমাজ পিছিয়ে পড়ে, অশিক্ষিত মানুষের দৌরাত্ম্য বাড়ে। তাই ভুল বা অন্যায় দেখলেই মুখ খুলন, জাত-ধর্ম না দেখেই। Sk Minhajul রাস্তায় নামাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সময়টা রাস্তায় নামার পক্ষে ততটা অনুকূল নয়। তাই ফেসবুকে মুখ খেলাটা খুবই প্রাসঙ্গিক ও জরুরি। কারণ এটা একটা সামাজিক মাধ্যম, যা কর্পোরেট মিডিয়ার একমাত্র বিকল্প। কর্পোরেট মিডিয়া (ডিজিটাল মিডিয়া), যাকে আমরা টিভি বা খবরের কাগজ বলে জানি, তারা কখনোই সাধারন মানুষের স্বার্থে কথা বলে না। তারা ততটুকুই বলবে, যতটুকু কর্পোরেট গোষ্ঠীগুলির স্বার্থ চরিতার্থ হয়। তাই সাধারণ মানুষের, পথে নামার সাথে সাথে সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ্ খোলাও খুব জরুরী। কারণ আমার আপনার কথা, কর্পোরেট মিডিয়া নয়, সোশ্যাল মিডিয়াই সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেবে। Nazrul Islam Molla অশিক্ষিত মানুষের মুখের ভাষা নিয়ে দুশ্চিন্তা করবেন না। ভুল বুঝে অন্যায় ভাবে যদি কেউ বাজে কথা বলে, তার দায় আপনার নয়। অপরাধটাও আপনার নয়। সে দায়...
ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ ...