ব্যক্তিস্বার্থ আসলে ক্ষুদ্র স্বার্থ। সে (ব্যক্তি স্বার্থ) নিজেই নিজের পুরোপুরি সুরক্ষা দিতে পারে না। তাই ব্যক্তি স্বার্থে শিক্ষিত মানুষ চুপ করে থাকলে, সমাজ পিছিয়ে পড়ে, অশিক্ষিত মানুষের দৌরাত্ম্য বাড়ে। তাই ভুল বা অন্যায় দেখলেই মুখ খুলন, জাত-ধর্ম না দেখেই।
Sk Minhajul রাস্তায় নামাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সময়টা রাস্তায় নামার পক্ষে ততটা অনুকূল নয়।
তাই ফেসবুকে মুখ খেলাটা খুবই প্রাসঙ্গিক ও জরুরি। কারণ এটা একটা সামাজিক মাধ্যম, যা কর্পোরেট মিডিয়ার একমাত্র বিকল্প।
কর্পোরেট মিডিয়া (ডিজিটাল মিডিয়া), যাকে আমরা টিভি বা খবরের কাগজ বলে জানি, তারা কখনোই সাধারন মানুষের স্বার্থে কথা বলে না। তারা ততটুকুই বলবে, যতটুকু কর্পোরেট গোষ্ঠীগুলির স্বার্থ চরিতার্থ হয়।
তাই সাধারণ মানুষের, পথে নামার সাথে সাথে সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ্ খোলাও খুব জরুরী। কারণ আমার আপনার কথা, কর্পোরেট মিডিয়া নয়, সোশ্যাল মিডিয়াই সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেবে।
Nazrul Islam Molla অশিক্ষিত মানুষের মুখের ভাষা নিয়ে দুশ্চিন্তা করবেন না। ভুল বুঝে অন্যায় ভাবে যদি কেউ বাজে কথা বলে, তার দায় আপনার নয়। অপরাধটাও আপনার নয়। সে দায় একান্ত ওই অশিক্ষিত মানুষটির। তাই তা নিয়ে ভাববেন না।
যা সত্য, তা যত অপ্রিয় হোক না কেন, আপনাকে মুখ খুলতেই হবে। না হলে, ওই যে বললাম, অশিক্ষিত মানুষের দৌরাত্ম্য বাড়বে। সমাজ পিছিয়ে পড়বে।
Ranjit Mandal খুবই সুন্দর বিশ্লেষণ এবং দরকারি কথা। পথে নামাটা খুবই জরুরী।
তবে অবশ্যই সচেতনভাবে এবং সাবধানতার সঙ্গে তা করতে হবে।
বিকল্প পথ আমাদের হাতের মুঠোয়। ঘরে বসেই মানুষের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া সেই সুযোগ এনে দিয়েছে।
তাই কর্পোরেট মিডিয়ার বিকল্প হলো সোশ্যাল মিডিয়া, যা আমাদের গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হতে পারে। এটাকেই খুব বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে এবং সতর্কতার সঙ্গে ব্যবহার করাটা খুবই জরুরী।
দেরিতে হলেও, আমরা বোধ হয় বুঝেছি, এই মিডিয়ার ক্ষমতা কতটা। তাই প্রত্যেক শিক্ষিত ও সচেতন নাগরিককে মুখ খুলতে হবে, এবং অবশ্যই এই বিকল্প পথকে অবলম্বন করে পথে নামাকে নিশ্চিত করতে হবে।
প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন