আমার লেখা ওনারা যত্ন সহকারে ডিলিট করে দেন। এমনকি বিশেষ রাজনৈতিক দলের সমালোচনা করলে ওনারা কষ্ট পান বলে আমার মনে হয়েছে। তাই আমার মন্তব্য সহ অন্যের পোস্ট পর্যন্ত হঠাৎ করে উধাও হয়ে যায়। ধর্মের প্রচার বা ধর্মীয় সংস্কারের পক্ষে বলুন অসুবিধা নেই। অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে বলুন। সমস্যা আছে। ছাত্রছাত্রীদের উপকারে আসে এমন পোস্ট করলে ওনারা তা প্রকাশ করেন না। সমালোচনা করলেও প্রকাশের সততা দেখান না। এগুলো আমার ক্ষেত্রে হয়েছে। অন্যের ক্ষেত্রে কি হয়েছে বা আপনার ক্ষেত্রে কী হবে দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারবো না। আমার ক্ষেত্রে ঘটা ঘটনার যা ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা বড়ই হাস্যকর ঠেকেছে আমার কাছে। ওনাদের দেওয়া শর্ত যা আমাকে জানানো হয়েছে, দেখলাম সবার জন্য তা প্রযোজ্য হয় নি। আসলে ছোটখাটো মানুষদের কথা 'বড়ো বড়ো' মানুষরা পাত্তা দেবেন না, এটাই জগতের অলিখিত নিয়ম। তাই ওনাদের দোষ দেখিনা। সেজন্য ঠিক করেছি আর পোস্ট করবো না। তবে জ্ঞানার্জনের জন্য ওনাদের মত 'বড়ো' মানুষদের সঙ্গ ছাড়বো না। যদি ওনারা এই ক্ষুদ্র মানুষটিকে বের না করে নেন।😀😀 জানিনা এই মন্তব্যটি দীর্ঘ জীবন পাবে কিনা! প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক...
ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ ...