আমরা কেউ বুঝি, কেউ বুঝিনা, কিন্তু সত্য হল এটাই যে, সন্ত্রাসের জন্মদাতা ও মদতদাতা হচ্ছে রাজনীতিকরা। এরা যেদিন রাজনৈতিক স্বার্থে ধর্মকে ব্যবহার করা বন্ধ করবে, এবং আমরা এই সত্য বুঝে এই অসৎ রাজনীতিকদের ছুড়ে ফেলতে পারবো, সেদিনই সন্ত্রাসবাদমুক্ত পৃথিবী পাবে মানুষ। উৎস : YourQuate , Facebook মতামত : Rita Basu: জানিনা কবে সেদিন আসবে বা আদৌ আসবে কিনা।হিংসায় উন্মত্ত এই পৃথিবীর বুকে শান্তি কিআর ফিরে আসবে? ** Rita Basu আশা, প্রত্যাশা, আর নিরন্তর চেষ্টার মাধ্যমেই আসে সাফল্য। আমরা তাই আশাবাদী। আজকের যে পৃথিবী আমরা দেখছি অতীতের পৃথিবী ছিল আরও ভয়ংকর ও নিষ্ঠুর। ইতিহাস বলছে একথা। তাই পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী। এখন মনে রাখতে হবে, মানুষই এই পরিবর্তনের গতিমুখ ঠিক করে দেয়। তাই মানুষই পারে একাজ করতে। আর এই মানুষ যদি একবার মুখোশধারী রাজনীতিকদের চিনে ফেলে তবে তা আসবেই। শুধু সময়ের অপেক্ষা। Tapas Das ঠিক। ** কিন্তু আমি আপনি কিভাবে ভাবছি তার ওপর তো নির্ভর করে না, করে বাস্তবতার ওপর। আমি আপনি যাই ভাবি না কেন, যারা আজকের যুগে রাজনৈতিক স্বার্থে ...
ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ ...