সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

About

আলী হোসেন : লেখক পরিচিতি

    নাম ও জন্মস্থান

    • নাম : আলী হোসেন
    • জন্মস্থান : গ্রাম– চড়ুইগাছি, 
    • পোষ্ট– ধর্ম্পুর, 
    • থানা– গাইঘাটা, 
    • জেলা- উত্তর ২৪ পরগানা, 
    • পশ্চিমবঙ্গ। ভারত
    • জন্ম তারিখ : ২৮.১২.১৯৬৭

    বর্তমান ঠিকানা : 

    সম্প্রীতি অ্যাপার্টমেন্ট, চতুর্থ তল, ফ্লাট নং - ৯, 
    ২০০২ ব্রহ্মপুর, বাদামতলা, বাঁশদ্রোণী, কোলকাতা - ৭০০০৯৬।
    ইমেল ঃ banglasahityaali@gmail.com

    পড়াশুনা ও অন্যান্য যোগ্যতা

    • প্রাথমিক শিক্ষা : চড়ুইগাছি অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়
    • মাধ্যমিক শিক্ষা : কলাসীমা স্বামী বিবেকানন্দ বিদ্যাপীঠ 
    • উচ্চমাধ্যমিক : গাইঘাটা উচ্চ বিদ্যালয় 
    • উচ্চশিক্ষা :  ইতিহাসে অনার্স ( শ্রী চৈতন্য কলেজ - হাবড়া, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়  ) , ইতিহাসে এম.এ. ( রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা ),
    •  বিএড ( গান্ধি সেন্টিনারী বিএড কলেজ - হাবড়া, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় )। 
    • পশ্চিমবঙ্গ ইতিহাস সংসদ এর আজীবন সদস্য।
    • কম্পিউটার হার্ডওয়ার ও নেটওয়ার্ক ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার, (পশ্চিমবঙ্গ যুব-কল্যাণ দপ্তর)
    • ওয়েভসাইট ডিজাইনার, (স্বশিক্ষা)
    • অনলাইন সফটওয়ার ডেভেলপার। (স্বশিক্ষা)

    পেশা ও নেশা

    লেখালেখির বিষয়

    ছোটোগল্প, কবিতা, ছড়া, প্রবন্ধ ইত্যাদি

    যে সব পত্রিকায় নিয়মিত লেখেন / লিখতেন :

    দৈনিক পত্রিকা : 

    আজবিকাশ, দিনদর্পন, গণশক্তি ইত্যাদি...

    মাসিক পত্রিকা : 

    ভাষবন্ধন, তথ্যকেন্দ্র, আরম্ভ, অনাহত, কবিতা পাক্ষিক, মাসান্তিক গতি, সৃষ্টিকোন, তিলোত্তমা, অন্যশাব্দিক, 

    ষাণ্মাসিক ও বার্ষিক পত্রিকা :

    দিবারাত্রির কাব্য, লালন, তবু বাংলার মুখ, বিজ্ঞান মেলা, বোধন, উত্তর ২৪ পরগনা বার্তা, সংবেদন সহ বহু ছোটো-বড় পত্রিকায়। 

    এছাড়া বাংলাদেশের ছড়া পত্রিকা (চট্টোগ্রাম), ডানপিটে, কানাকড়ি, পাপড় প্রভৃতি ছোটদের পত্রিকায় নিয়মিত লিখে থাকি।

    প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য লেখা :

    ছোটগল্প : 

    আলী হোসেনের উল্লেখযোগ্য কিছু ছোটগল্প যা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। নির্জনে নীল (তথ্যকেন্দ্র), ঘোর, খোঁজ (ভাষাবন্ধন), নূরের জ্যোতি (নতুন গতি, রমজান সংখ্যা), ভোরের বার্তা, দিন বদলের কথা (অনাহত), কারিগর, মেল্ট ডাউন, টান (আজবিকাশ- দৈনিক)

    কবিতা : 

    আলী হোসেনের উল্লেখযোগ্য কিছু কবিতা যা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। হাঁস ভ্রমণ (কবিতা পাক্ষিক), আধখোলা জানালায় (তথ্যকেন্দ্র), দূরত্ব (মাসান্তিক), অধীশ (সৃষ্টিকোণ), নতুনের আকুতি (তিলোত্তমা), ভার্চুয়াল রোয়াকে (অন্যশাব্দিক), মহামানবের সাগরতীর (অনাহত), বেওয়ারিশ (আজবিকাশ), ঘূণ (অনাহত), তবু স্বপ্ন দেখি (সংবেদন), তাহেরার যন্ত্রণা (উত্তর ২৪ পরগনা বার্তা),

    ছড়া : 

    আলী হোসেনের উল্লেখযোগ্য কিছু ছড়া যা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। একুশ আমার (ছড়া পত্রিকা, বাংলাদেশ), চন্দ্রাভিযান, মশার জ্বালা (বিজ্ঞান মেলা), ঝন্টের ঝামেলা (বোধন), প্রশ্ন ফাস (লালন), আমার রক্ত মাটি করে (উত্তর ২৪ পরগনা বার্তা), ভাবা তাই ফালতু (বাংলা সাহিত্য, অনলাইন ম্যাগাজিন), পারের কড়ি (ডানপিটে, বাংলাদেশ), মাথার মড়ক, আরও চারটি ছড়াক্কা (ছড়াক্কা, দূর্গাপুর)

    প্রবন্ধ : 

    আলী হোসেনের উল্লেখযোগ্য কিছু প্রবন্ধ যা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। দুনিয়ার সংখ্যালঘু এক হও (তবু বাংলার মুখ); চেতনার জন্ম কিম্বা মৃত্যু; ভাগ্য : মুসলিম মনস্তত্ত্ব, ধর্মদর্শন ও প্রগতি; রবীন্দ্রনাথের ধর্মভাবনা ও তার বিবর্তন; গণতন্ত্রের মড়ক প্রভৃতি।

    গ্রন্থ সমালোচনা : জল-জমিনের পদাতিক: একটি দারিদ্র-লাঞ্ছিত রুগ্ন সমাজের বেড়ে ওঠার উপাখ্যান (দিবারাত্রির কাব্য), গ্রন্থের নাম : জল-জমিনের পদাতিক, লেখক : মুর্শিদ এ এম, প্রকাশক : মিত্র ও ঘোষ পাবলিশার্স প্রা: লি:
    সাক্ষাৎকার : আমার নেওয়া ছড়া বিষয়ে পবিত্র সরকারের সাক্ষাৎকার, যা সারা বাংলাদেশে ছড়াকারদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

    প্রকাশিত গ্রন্থ :

    গল্প সংকলন :

    ছড়া গ্রন্থ : 

    কাব্যগ্রন্থ :

    প্রবন্ধ সংকলন :

    শীঘ্রই প্রকাশিত হবে।

    অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাজ :

    ১) অনুচ্চারিত উচ্চারণ : 

    একজন লিখন-কর্মীর আলেখ্যাগার। এটা লেখকের লেখার অনলাইন সঙ্কলন। পড়তে চাইলে নিচের ওয়েভ এড্রেসে ক্লিক করুন।
    ওয়েভ এড্রেস : https://alissahitya.blogspot.com/

    ২) বাংলা সাহিত্য : অনলাইন ম্যাগাজিন

    'বাংলা সাহিত্য অনলাইন ম্যাগাজিন' লেখকের নিজস্ব সম্পাদনায় প্রকাশিত ম্যাগাজিন। ২০০৮ সাল থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। পড়তে চাইলে নিচের ওয়েভ লিঙ্কে ক্লিক করুন
    বাংলা ভাষায় সর্বপ্রথম পূর্নাঙ্গ অনলাইন ম্যাগাজিন এবং সর্বপ্রথম পডকাস্ট সম্প্রচারকারী ম্যাগাজিন।
    ওয়েভ এড্রেস : https://banglasahityaali.blogspot.com/

    ৩) ইতিহাস বই : 

    'ইতিহাস বই' স্কুল ও কলেজের ছাত্রছাত্রীদের জন্য তৈরি একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম । নবম শ্রেণি , দশম শ্রেণি , একাদশ শ্রেণি, দ্বাদশ শ্রেণি এবং ইতিহাসের পাশ ও অনার্স গ্রাজুয়েট পাঠরত ছাত্রছাত্রীদের জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষা সামগ্রী বিনামুল্যে সরবরাহ করার ব্যবস্থা করে্রেছেন।এখানে ইতিহাস পরীক্ষার প্রয়োজনীয় প্রশ্ন ও উত্তর করে দেওয়া ছাড়াও কোশ্চেন ব্যাঙ্ক ও মক টেস্ট দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। 
    ওয়েভ এড্রেস : https://itihasboiwb.blogspot.com/

    ৪) গ্রামীণ বাংলা : 

    ঘটমান গ্রাম-বাংলার চলমান প্রতিচ্ছবি। গ্রামীণ জীবনকেন্দ্রিক বাংলার প্রথম ও একমাত্র নিউজ পোর্টাল
    ওয়েভ এড্রেস : https://grameenbanglanews.blogspot.com/

    অনলাইন সংকলন সূচী

    লেখা পড়ুন নিচের 👇লিঙ্কে ক্লিক করে।

    • অনুচ্চারিত উচ্চারণ ঃ ছড়া বিভাগ 👈 এখানে ক্লিক করুন


    -------##--------

    মন্তব্যসমূহ

    আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

    ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

    ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

    ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

    ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

    বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

    বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

    সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

    মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

    বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

    দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে