রোহিঙ্গা সমস্যা ও আন-সান-সূ-চি প্যালেস্টাইনের ফিলিস্তিনিদের মত আরও একটা জনজাতি ভূমিহীন হতে চলেছে। পৃথিবীর দাদারা চুপচাপ দেখছেন। কে সমরাস্ত্রের পরীক্ষা চালাচ্ছে, তা নিয়ে চলছে হুমকি, পালটা হুমকি। সেটা নাকি মানব জাতির পক্ষে ভয়ানক পরিণতি ডেকে আনবে। তাই এত আমাদের মাথাব্যথা। অথচ একটা জনজাতি ভূমিহীন হতে বসেছে। মায়ানমারে মরছে নিরিহ নিরস্ত্র মানুষ, তা নিয়ে তাদের মাথা ব্যথা নেই। তাঁরা (রোহিঙ্গারা) যেন মানবজাতির অংশই নয়। আমরা তাই কেমন যেন চুপচাপ। দেখেও দেখছিনা, ভাবনা আসলেও তাকে পাশকাটিয়ে যাচ্ছি। আসলে কী-ই বা করার আছে আমাদের; (শান্তির জন্য নোবেল পাওয়া মানুষ যদি চোখ বন্ধ করে থাকে) দু'কলম নিষ্ফলা কলমের খোঁচা দেওয়া ছাড়া। তাই এই পাগলের প্রলাপ।....... দেখুন এখানে ক্লিক করে উৎস : ফেসবুক
ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ ...