সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

এটা স্পর্শকাতর' বিষয় নয়, দুই ভাইয়ের সমস্যা।

Monoj Bag আমার কাছে এটা কোন স্পর্শকাতর বিষয় বলে মনে হয় নি। এটা একটা সামাজিক সমস্যা। একটা পরিবারের দুই ভাইয়ের মধ্যে যেমন মতপার্থক্য থাকে এবং তা কখনো কখনো সমস্যা সৃষ্টি করে, আমার কাছে এটা সেই ধরনের একটা সমস্যা। এই সমস্যা গোপন করলে বা এড়িয়ে গেলে পারস্পরিক দূরত্ব বেড়ে যায়। এবং সেই দূরত্ব একসময় মহাসমুদ্রের আকার ধারণ করে। সেই সমুদ্রেই একসময় দুই ভাইকে ডুবিয়ে মারে। তাই পালিয়ে যাওয়া নয়, কিংবা এড়িয়ে যাওয়া নয়, শ্রদ্ধেয় সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মত সত্যকে উপলব্ধি করা এবং সেখান থেকে বেরিয়ে আসার জন্য আমাদের চেষ্টা করা খুবই উচিত বলেই আমার মনে হয়েছে। কবিগুরুর কথায়, ভালো-মন্দ যাহাই আসুক সত্যরে লও সহজে। আশা করি বিষয়টি আমরা সহজেই নিতে পারব এবং আপনাকে পাশে পাব। এবং সে কারণেই এই পোস্ট টা করা। আসুন দূরত্বটা কমানোর চেষ্টা করি, এবং আস্তে আস্তে মুছে দেয়ার চেষ্টা করি। যদিও এই আহ্বানটাই ছিল আমার পোষ্টের মূল বক্তব্য বা লক্ষ্য। তবু আপনি এবং প্রভাতদা ভুল বুঝলেন - এটা আমার দুর্ভাগ্য।

সংখ্যালঘু, ধর্মনিরপেক্ষতা ও ভারতীয় সংবিধান

Subhankar Chakaraborty বা! বেছে বেছে সেইটুকুই বললেন, যেটুকু দিয়ে আপনার বিভেদ নীতিকে গ্রহণযোগ্য প্রমাণ করা যায়। আর বাকিটুকুকে বাদ দিয়ে দিলেন! ১) সংখ্যালঘু শব্দটার অস্তিত্ব স্বীকার করেন? যদি করেন, তাহলে বলুন তো, পৃথিবীতে যত ভাষার অভিধান আছে বা আপনার ডিকশনারিতে সংখ্যালঘু শব্দটা কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যবহারযোগ্য বলে বলা আছে? সেখানে কি ধর্ম কথাটা বাদ দেয়া আছে? অর্থাৎ ধর্মের ভিত্তিতে সংখ্যালঘু হওয়ার বিষয়টি অভিধানিক শব্দ নয় কিংবা সংবিধানসম্মত নয়? ২) এক দেশ ভিন্ন আইন মানে কী? একজন হিন্দু খুনিকে আইনের যে ধারায় বিচার করা হয়, একজন মুসলিম খুনিকে কি সেই ধারায় বিচার করা যায় না? অর্থাৎ আলাদা ধারায় বিচার করা হয়? যদি না হয় তাহলে এক দেশ ভিন্ন আইন হলো কোথায়? বিনয়ের সঙ্গে আপনাকে একটা পরামর্শ দেই, যদি মানেন, বন্ধু হিসেবেও ধরতে পারেন, পরের মুখে ঝাল খেলে ঝালের স্বাদটা ঠিকঠাক বোঝা যায় না। ঝালটা একটু নিজের মুখে নিজে দিয়ে দেখুন বুঝতে পারবেন, ঝালের আসল স্বাদটা কী।😀 ৩) ধর্মীয় শিক্ষা ব্যবস্থা। উদ্দেশ্যটা নিশ্চয়ই মাদ্রাসা শিক্ষা। বেশ বলেছেন। ধর্মীয় শিক্ষা ব্যবস্থা দেশ থেকে উঠে যাওয়াই উচিত। আপনি তার

ধার্মিক হওয়ার আগে মানুষ হয়ে ওঠা জরুরি

ধার্মিক হওয়ার আগে মানুষ হয়ে ওঠা জরুরি। আর মানুষ হয়ে উঠতে পারলে কারও আর ধার্মিক সাজার প্রয়োজন হয় না।

প্রসঙ্গ সাম্প্রদায়িকতা ও সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়

Soumitra Chakraborty  উদ্ধৃতিটা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়-এরই। এবং একটি বিশেষ ধর্মের অনুসারী সব মানুষকে তিনি সাম্প্রদায়িক বলেননি। আমার তো অন্তত তা মনে হয় নি। একটু বোঝার ভুল হয়ে যাচ্ছে হয়। আর একবার উদ্ধৃতিটা পড়ুন। নিশ্চয় বিষয়টা আপনার কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে। খেয়াল করে দেখুন, তিনি 'সব হিন্দু সাম্প্রদায়িক' এই অর্থে কথাটা বলেননি। বলেছেন হিন্দুদের মধ্যে সাম্প্রদায়িকতাটা বেশি - এই অর্থে। অর্থাৎ লক্ষ্য 'সব হিন্দু' নয়, লক্ষ্য 'সাম্প্রদায়িকতার পরিমাণ'। কথা দুটোর মধ্যে গুরুতর পার্থক্য আছে। অর্থাৎ বিষয়টি সংখ্যাবাচক (সব হিন্দু) নয়, পরিমাণ বাচক (কতটা সাম্প্রদায়িক। আশা করি আপনার জিজ্ঞাসার বিষয়টি পরিষ্কার করতে পেরেছি।

আপডেটেড হওয়ার অর্থ কী?

Monoj Bag ছি ছি। মাপ চাইছেন কেন? আপনি আপনার মতামত বলবেন, এটা তো আপনার গণতান্ত্রিক অধিকার। শুধুমাত্র ভাষাটা সংযত হওয়া খুবই জরুরী। কারো কথায় কেউ যাতে আঘাত না পায়, অসম্মানিত বোধ না করেন সেদিকটা একটু খেয়াল রাখা দরকার। তবে আপনার আগের মন্তব্যে সংযত শব্দচয়নের ক্ষেত্রে কিছুটা ঘাটতি লক্ষ্য করা গেছে বৈকি। সাথি, আপনি কি জানেন, উদ্ধৃতির মধ্যে থাকা কথাটা কার? আমার মনে হয় কোনভাবে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। আপডেটেড মানে কি সত্য গোপন করা, এবং অসংযত ভাষা প্রয়োগ করা? নিশ্চয় নয়। আশা করি আপনি এটা মানেন। আমার মনে হয় আপনি ভুল বুঝে শব্দ চয়নের ক্ষেত্রে অসতর্ক হয়ে পড়েছেন। যাই হোক ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন এবং অবশ্যই শারদীয়ার শুভেচ্ছা গ্রহন করুন। ◾আবারও অনুরোধ করছি, আপডেটেড হাওয়া বলতে আপনি কি বোঝাতে চাচ্ছেন অনুগ্রহ করে যদি একটু খুলে বলেন। চেষ্টা করব আপনার মতামতকে সম্মান জানানোর।

রোগ গোপন করে শরীরকে সুস্থ রাখা কি সম্ভব?

Prabhat Choudhuri জানলাম। কিন্তু সত্য কীভাবে উস্কানিমূলক হয় সেটা বোধগম্য হলো না। সত্যকে সামনে আনা এবং তার ভিতরে থাকা সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করাই তো বুদ্ধিমান ও সচেতন মানুষের কাজ। রোগ গোপন রেখে কি শরীরকে সুস্থ করা সম্ভব? আমার যদিও কথাটা উস্কানিমূলক মনে হয়নি। কিন্তু এটা মনে হয়েছিল যে, কেউ কেউ এটাকে উস্কানিমূলক ভাবতে পারেন। আর সেটা ভেবেই আমার কিছু কথা নিচে যোগ করেছি, যাতে ভুল বার্তা না যায়। আমার কথাগুলো মাথায় রাখলে উদ্ধৃতির কথাগুলো আর উস্কানিমূলক থাকে না বলেই আমার মনে হয়েছে। যাই হোক, আপনি শ্রদ্ধেয় মানুষ। আপনার মতামতকে অশ্রদ্ধা বা উপেক্ষা করতে পারিনা। আশা করি যারা দেখছেন পোস্টটা, তারা আপনার পরামর্শটা মাথায় রেখেই বিষয়টি নিয়ে ভাববেন এবং তা গ্রহণ করবেন।

মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্প্রীতি প্রকৃতির নিয়ম বিরুদ্ধ নয় বরং তার উল্টোটাই প্রকৃতির নিয়ম বিরুদ্ধ কাজ

Bhabani Sankar Chatterjee আপনি ধর্ম নিয়ে থাকুন। আমরা ধর্ম নিয়ে মাথা ঘামাই না। শ্রদ্ধেয় সৌমিত্র বাবুও নির্দ্বিধায় জানিয়েছেন, তিনিও ধর্ম নিয়ে মাথা ঘামান না। ধর্ম মানুষের বিশ্বাসের বিষয়, ঘরের কোণে নিভৃতে বসে তাকে ঈশ্বরকে স্মরণ করাই ধার্মিক এর কাজ। এখানে দেখনদারির কিছু থাকেনা। কিন্তু ধর্মের নামে যারা মানুষে মানুষে বিভেদ ছড়ায় তাদের তিনিও যেমন মানুষ ভাবেন না, আমিও তেমনি তাদের মানুষ ভাবি না। সাপ আর  নেউল দুটো ভিন্ন প্রজাতির প্রাণী। তাদের মধ্যে সখ্যতা না হওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু মানুষ তো ভিন্ন প্ৰজাতির নয়, মানুষকে মানুষ ছাড়া আর অন্য কিছু কি বলা হয় পৃথিবীতে? হয় না। সাপের সঙ্গে নেউলের মিলনে সন্তানের জন্ম হওয়া সম্ভব নয়। কারণ তাদের মিলন প্রকৃতির আইন অনুযায়ী  নিষিদ্ধ। তাই কোনমতেই তাদের মধ্যে অপত্য ভ্রূণ জন্মানোও সম্ভব নয়। কিন্তু মানুষের ক্ষেত্রে এ ধরনের কোনো  বিধি নিষেধ প্রকৃতির নিয়মের মধ্যে নেই। পৃথিবীর যেকোন প্রান্তের নর-নারীর মধ্যে  মিলন হলেই অপত্যের জন্ম হয়। কোন ধর্মের তা এখানে বিচার্য বলে বিবেচিত হয় না। তাহলে মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্প্রীতিতে আপনার কোথায় বাধে, বুঝলাম না।

অপেক্ষা, অহিংসা অস্ত্র

উপেক্ষা হলো একটি অহিংস অস্ত্র যা সশস্ত্রতার চেয়েও শক্তিশালী। শুধু প্রয়োগের উপযুক্ত কৌশল এবং সময় জানাটার উপর এই অস্ত্রের কার্যকারিতা নির্ভর করে।

ধর্ম ও ধর্মান্ধতা

ধর্মকে স্বীকার করে, ধর্মান্ধতাকে অস্বীকার করা খুবই কঠিন কাজ।

হিন্দু মুসলিম নয়, সবার আগে আমরা মানুষ

◾জানতাম, জানিও। আপনি উচ্চারণ করলেন, তাই সাহস পাচ্ছি বলতে। এটা সব দেশের সংখ্যালঘুদের সমস্যা। সত্য জেনেও চুপ করে থাকতে হয় সাম্প্রদায়িক তকমা লেগে যাওয়ার ভয়ে। কিন্তু আপনার সে সমস্যা নেই। তাই বললেন : 'তবে একটা জিনিস খুব চোখে পড়তো, মুসলিমরা যত হিন্দুদের বাড়ি যেতেন, হিন্দুরা তত যেতেন না মুসলমানদের বাড়ি। সে দিক থেকে আমি বলব, হিন্দুরা অনেক বেশি সাম্প্রদায়িক। এখন তারই উগ্র চেহারা দেখতে পাচ্ছি।' আচ্ছা, এ সত্যকে আমরা অসত্য প্রমাণ করতে পারি না? পারি। আসুন একসাথে লড়াই করি। বলুন, হিন্দু-মুসলিম নয়, আমরা সবার আগে মানুষ। প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন   তথ্য সূত্র : গণশক্তি, শারদ সংখ্যা ১৪২৭, নিবন্ধ ' এখনও বিশ্বাস করি, বামপন্থাই বিকল্প'। পৃষ্ঠা - ৫২

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে