সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ধর্ম ও পেটের ক্ষিধে

ধর্ম আপনার মনের ক্ষুধা মেটাতে পারে (মানসিক প্রশান্তি এনে দিতে পারে), পেটের ক্ষুধা নয়। ব্যতিক্রম ধর্ম ব্যবসায়ীরা। এরাও না খেয়ে মরবে, যদি আপনি ধর্মটাকে যুক্তিবোধের ছাঁকনিতে ছাঁকতে পারেন।

আমরা কেন মার খাচ্ছি

এদেশের নিম্নবর্গের মানুষরা নিজেদের বাঁচাতে যুগ যুগ ধরে ধর্ম পরিবর্তন করেছে। কখনো বৌদ্ধ, কখনো মুসলিম, কখনো খ্রিস্টান হয়েছে তারা। কিন্তু কখনই নিজেদের চিন্তা-চেতনাকে পাল্টানোর কথা ভাবেনি। পরিবর্তন হচ্ছে প্রাকৃতিক নিয়ম। যারা এই নিয়ম মেনে সময়ের সঙ্গে তাল মেলাতে পারে তারাই লাভবান হয়,টিকে থাকে। পৃথিবীর যেকোন উন্নত জাতির দিকে তাকান, তারা দ্রুততার সঙ্গে এই পরিবর্তনকে মেনে নিজেদেরকে পুনর্গঠন করে নিয়েছে। যারা পারেনি বা নেয়নি তারাই মার খাচ্ছে। চিন জাপান ইউরোপ সহ যারাই এবং যখনই এই পরিবর্তন মেনে নিয়েছে তখনই উন্নত এবং শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। বিস্তারিত পড়ুন এখানে ক্লিক করে।

বিশ্বাস ও অন্ধবিশ্বাস : পার্থক্য

বিশ্বাস ও অন্ধবিশ্বাস : পার্থক্য  বিশ্বাস অবিশ্বাসের পার্থক্য : আলী হোসেন   সব অন্ধবিশ্বাসই বিশ্বাস কিন্তু সব বিশ্বাসই অন্ধবিশ্বাস নয়।

তুরস্কের নতুন নাম তুর্কিয়ে

তুরস্কের নাম পরিবর্তনের কারণ,তুরস্কের নতুন নাম, বাংলায় তুরস্ক, ইংরেজিতে টার্কি। কোনটাই এখন তুরস্কের নাম নয়। তাকে এখন থেকে নতুন নামে ডাকতে হবে:‘তুর্কিয়ে’। এই নামেই পরিচিত হতে চায় তারা সারা বিশ্বে। জাতি সংঘ গতকাল এই নাম গ্রহণ করেছে। কেন এই নামের পরিবর্তন? জাতিগোষ্ঠী,সভ্যতা,সংস্কৃতি ও মতাদর্শের সঙ্গে এই নামটি সামঞ্জ্যপূর্ণ। ইংরেজি শব্দ টার্কি আসলে একটি পাখির নাম। ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি অভিধান অনুযায়ী শব্দটির অর্থ ‘বোকা মানুষ’ বা ‘ব্যর্থ হওয়া’ বোঝায়। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তইয়েপ এরদোগান এই নামে দেশের পরিচিতিকে অসম্মাজনক বলে মনে করেন। তাই জাতি সংঘের কাছে নাম পরিবর্তনের আর্জি জানান তিনি। গত বুধবার  সেই নাম পরিবর্তনের আর্জিতে সীলমোহর দিয়েছে জাতিসংঘ। ফলে আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুরস্ক এখন তুর্কিয়ে নামে পরিচিতি লাভ করল। যদিও কয়েক মাস আগ থেকেই তুর্কিরা তাদের দেশকে তুর্কিয়ে বলেই অভিহিত করছেন। দেশের ঐতিহাসিক শহর ইস্তাম্বুলের জন্মের ৫৬৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে তারা দেশের এই নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে। সারাবিশ্বে নতুন করে ব্র্যান্ডিংয়ের জন্য এই নাম বেছে নেয়া

রেজাল্ট করার ক্ষেত্রে শিক্ষক বা অভিভাবকের ভূমিকা

ছাত্র বা ছাত্রীর ভালো রেজাল্ট করার ক্ষেত্রে শিক্ষক বা অভিভাবকের ভূমিকা কী এবং কতটা? আসলে এক্ষেত্রে অভিভাবকের ভূমিকার প্রধানত দুটি। একটা বৌদ্ধিক ও অন্য টি আর্থিক। এছাড়া তাদের আর কোনো ভূমিকা থাকে না। এক্ষেত্রে আর্থিক ভূমিকার চেয়ে বৌদ্ধিক ভূমিকার গুরুত্ব বেশি।এক্ষেত্রে শিক্ষক শিক্ষিকাদের ভূমিকা আরও কম। কারণ,তারা একমাত্র বৌদ্ধিক দায়িত্ব পালন করে থাকেন

সংসার আসলে একটা নৌকা

সংসার আসলে একটা নৌকার মতো। এই নৌকার দাঁড় ও হাল যদি সমমনস্ক হয় অর্থাৎ একই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য সবচেয়ে কার্যকরী নীতি ও পদ্ধতি অবলম্বন করে তবে সে সহজেই গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে। আর দুজন যদি দুই লক্ষ্য নিয়ে ভিন্ন পদ্ধতিতে পৌঁছানোর চেষ্টা করে তবে তা বিলম্বিত হয় বা ব্যর্থ হয়। একটা সংসারে স্বামী ও স্ত্রী হল ওই দাঁড় এবং হালের মত। তাই এই দুইজন যদি একই লক্ষ্যে একই পদ্ধতিতে এগোতে চায় তবে সাফল্য অনেকটাই নিশ্চিত করা যায়। আর পরস্পরের মত ও পথ যদি পরস্পর বিপরীত মুখী হয় তবে তা সাফল্যের অন্তরায় তো হায়ই অনেক সময় ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়।

সাংবাদিকতা?হলুদ সাংবাদিকতা ? না কি সুপ্ত সাম্প্রদায়িকতা?

হলুদ সাংবাদিকতা? ---------------- কাশ্মীর। সন্ত্রাসীদের গুলিতে তিনজন মারা গেলেন। ১) শাহিদ শাকিলা (সাধারণ নাগরিক ২) জাভেদ আহমেদ (সরকারি কর্মী) 🔴 কোন খবর হল না। কয়দিন পর খুন হলেন ৩) রজনী বালা (কাশ্মীরি পন্ডিত, স্কুল শিক্ষিকা) 🛑 ছবিসহ বড় হেড লাইনে খরব হল :  “কাশ্মীরি পন্ডিত,তাই হত্যা এবার স্কুল শিক্ষিকাকে”। কী বলবেন? সাংবাদিকতা?হলুদ সাংবাদিকতা? না, সুপ্ত সাম্প্রদায়িকতা? 📰 গতকালের সংবাদপত্র দেখুন। প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান মনস্ক হওয়া বা না হওয়া স্কুল না মাদ্রাসায় পড়ছি শুধুমাত্র তার ওপর নির্ভর করে না

বিজ্ঞান মনস্ক হওয়া না হওয়া স্কুল না মাদ্রাসায় পড়া তার ওপর নির্ভর করে না  আনন্দবাজার ফেসবুক পেজে লেখা হয়েছে ঃ "টাকা কি আটকাতে পারবে স্বপ্নকে?" "দশের মধ্যে স্থান, আজিজা-রৌনক-সানিয়াদের চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্নপূরণে বাধা হতে পারে টাকা" - খবরটি আনন্দবাজার পত্রিকা ফেসবুক পেজে শেয়ার করলে Anindita Dey মন্তব্য করেছেন, “মাদ্রাসা থেকে পাশ ডাক্তার হলে সেটা যেন লেখা থাকে ডিগ্ৰীতে” 😌 আমি লিখলাম, “বোন Anindita Dey তোমার প্রোফাইলের নিচে যে বিখ্যাত কবিতার লাইনটি লিখে রেখেছো, তুমি কি জানো, ওই লাইনের স্রষ্টাও একজন মাদ্রাসার ছাত্র ছিলেন?" Anindita তার উত্তরে যা লিখল তার মূল কথা  হলো : মাদ্রাসা থেকে পড়াশোনা করলে কেউ বিজ্ঞানমনস্ক হয়না, হয় সন্ত্রাসী। ✒️ এ প্রসঙ্গেই নিচের লেখাটা লেখা হয়েছে।✍️ ✍️ অনিন্দিতা কে খোলা চিঠি: আজ আনন্দবাজার অনলাইন খবর করেছে “দশ এর মধ্যে স্থান পাওয়া আজিজিয়া রৌণক ও সানিয়াদের চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন পূরণে বাধা হতে পারে টাকা।” ফেসবুক পেজে এই খবর শেয়ার করায় Anindita Dey মন্তব্য করেছেন : “মাদ্রাসা থেকে পাশ করা ডাক্তার হলে সেটা যেন লেখা থাকে ডিগ্রিতে”। অনি

যা খেয়ে হজম করা যায় না

যা খেয়ে হজম করা যায় না তাকে উগরে দেওয়ায় ভাল। আপনার প্রত্যেক কথার উত্তর নীচে দেওয়া হল। 1) আপনার মাকে বলতে শুনেছি এতটাকা কোনো মেয়ের বিয়েয় দেয়নি । দ্বিতীয়তঃ  টাকাটা আমি পন হিসাবে নেয়নি, ধার হিসাবে নিয়েছি। অতএব ধার শোধ করা বাঞ্ছনীয়। আপনি বলছেন চাকরির টাকা বলে টাকা দিচ্ছি? আপনিও আমাকে চাকরির টাকায় দিয়েছিলেন। তাছাড়া যে বছর চাকরি হয় সেই বছর ভাবি ( অহনার মা )বলেছিল চাকরি আপনার হবে না। তখন ভাড়া থাকতেন সেখ পাড়ায়। এতে যদি প্রমাণিত না হয় সানা কে জিজ্ঞাসা করবেন। আর আড়াই হাজার টাকা নিয়ে আপনার আব্বা ঠিক যা বলেছিল তা হল ----"আলি বলে তোমার আড়িই হাজার টাকা দিয়েছে।" **আর সম্পর্ক বাঁধা থাকে কতগুলো সুতোয়,সেগুলো যত ছেঁড়ে সম্পর্ক তত দূর্বল হয়।    **আপনি আমার পিছনে কিছু সময় ব্যয় করেছেন।যেমন - তিন বার ইন্টারভিউ,একবার কাউন্সিলিং,একবার স্কুল দেখতে যাওয়া।আর আপনাদের কারোরই কিছু করিনি এমন কিন্তু নয়। তাছাড়া আমি লোককে যেমন উপকার করেছি লোকে আমাকে তেমন উপকার ফিরিয়ে ছিয়েছে। সব ঋন টাকা দিয়ে শৌধ হয় না তবুও যতটা হয় তার চেষ্টা।আপনার টাকা আমি কোনো অহঙ্কারের বশে ফেরত দিচ্ছি না। শুকর

শিক্ষক দিবস : এক অনন্য অনুভুতি

আজ শিক্ষক দিবস আজ শিক্ষক দিবস। ম্যাসেঞ্জার-এ উপচে পড়া শুভেচ্ছা বার্তা আর  শ্রদ্ধার বন্যা দেখে আমি আপ্লুত না হয়ে পারছি না। ছেলেমেয়েদের এই ভালোবাসাই মনে করিয়ে দিল কিছু স্মৃতি, যা  অবশ্যই স্কুল জীবনের। আজ ভারতজুড়ে যে অবিশ্বাসের ঝোড়ো হাওয়া মানুষকে অস্থির করে তুলছে প্রায়শঃই, তা আমি প্রায় দেখিনি বললেই চলে। ছোট থেকে যে পরিমন্ডলে বড় হয়ে উঠেছি সেখানে এসবের প্রায় কিছুই ছিলোনা। যা ছিল তা একেবারেই অন্য রকম। আর আমার এই অন্য রকম অভিজ্ঞতা হওয়ার মূলে যে মানুষটির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তিনি একজন শিক্ষক। তবে তিনি কোনও স্কুলে পড়াতেন না। বুঝতেই পারছেন তিনি আসলে একজন গৃহ-শিক্ষক। আজ এই শিক্ষক দিবসে ছেলেমেয়েদের ভালোবাসার জোয়ারে ভাসতে ভাসতে তাই কখন যেন পৌঁছে গেলাম গাইঘাটার যমুনা নদীর পাড়ে, যেখানকার একটি অনামি গ্রামের মানুষ আমার জীবনে দ্বিতীয় পিতা হয়ে এসেছিলেন। তিনি এসেছিলেন বলেই আজ আমি অসংখ্য ছেলেমেয়েদের শ্রদ্ধা, ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পেরেছি।  কী নাম তাঁর? নিশ্চয় অনুমান করছেন রহিম, করিম, বা এই রকম কেউ হবেন তিনি? ভুল বুঝেছেন। এমন হলে এলেখার সূচনা অন্য রকম হত। কে সেই মানুষ, যাকে আমি দ্বিতী

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে