সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

২০২১ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বামপন্থীদের ভরাডুবি : বিজেপির অভিযোগ

আপনার ভাবনা কে সম্মান জানাই। কিন্তু ক্ষমতায় টিকে থাকার জন‍্য যারা একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের আর্থসামাজিক উন্নয়নের দিকে ধ‍্যান না দিয়ে শুধুমাত্র ঐ সম্প্রদায়কে বিরোধীদলের জুজু দেখিয়ে সস্তা সমর্থন আদায় করতে চায় (যে কাজে তারা দারুন ভাবে সফল) তারা কি বিদ্বেষের বীজ জিইয়ে রাখবে না? উন্নয়নের প্রশ্নে ভোট হলে বাম কংগ্রেস কি একটাও আসন পেত না? তাই ভোট পরবর্তী হিংসা বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে মনে হওয়ার কোনো কারন নেই। এক শ্রেনীর ক্ষমতালোভী রাজনীতিকের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার একটা হীন প্রচেস্টা। সাথি, আপনার কিছু কিছু ভাবনাকে আমিও সম্মান জানাই। আপনার সাহিত্য কর্মকে আমি সম্মানের চেখেই দেখি। কিন্তু রাজনৈতিক বিশ্লেষণের সাথে একমত হতে পারি না। কারণ, ১) আপনার ভাবনার সঙ্গে আপনার দলের ভাবনা ও পরিকল্পনা অনেক ক্ষেত্রেই বিপরীতমুখী। যেমন ধরুণ, আপনি যে বিশেষ সম্প্রদায়ের জন্য তৃণমূল সরকার কিছুই করে নি বলছেন, আপনার দল কিন্তু লাগাতার প্রচার করে যাচ্ছে যে এই দলটি ওই বিশেষ সম্প্রদায়কে তোষণ করে চলেছে। আর সংখ্যাগুরুদের স্বার্থ উপেক্ষিত হচ্ছে। ২) এই সম্প্রদায়কে কেউ কেউ সরাসরি ভয় দেখছে (যেমন বিজেপি) আর কেউ পরোক্ষে ভয় পাওয়াচ্ছে ( যেমন

সবিনয় নিবেদন : প্রসঙ্গ সাম্প্রদায়িকতা ও দেশপ্রেম

আপনার Whatsapp কথার মানে বুঝতে পারছি না। কী সব আজে-বাজে কথা বলছেন। আপনার চেয়ে আমি অনেক বেশি ভারতীয়। ভারতই আমার জন্মভূমি, পাকিস্তান নয়। একথা ভুলে যাওয়ার স্পর্ধা দেখাবেন না। পাকিস্তানের সঙ্গে আমার কিসের সম্পর্ক যে তার সপক্ষে আমি কথা বলবো? আমি না সেদেশে থাকি, না সেদেশ ছেড়ে এদেশে চলে এসেছি। তাহলে কিসের টান থাকবে আর কি কারণে তার পক্ষে কথা বলবো? একাজ তো বোকারা করে। আপনার কি মনে হয় আমি তেমন ধরণের বোকা?  যারা ওদেশে থেকে এদেশে বিভিন্ন কারণে চলে এসেছেন তাদের মধ্যে সেদেশে প্রতি একটা টান থাকতে পারে। আপনি যদি এসে থাকেন, তবে আপনার মধ্যে সেটান থাকা সম্ভব। কিন্তু আমার কেন থাকবে? যুক্তি-বুদ্ধিও কি কাজ করে না আপনার মধ্যে? দ্বিতীত, যারা সুবিধা পাওয়া কিংবা অসুবিধা দূর করার জন্য কিংবা সাম্প্রদায়িক রাজনীতিক কুমন্ত্রণায় মাতৃভূমি ত্যাগ করে অন্যদেশে চলে আসে তারা দেশভক্ত হয়ে যায় আর যারা মাতৃভূমিকে ভালোবেসে মাটি কামড়ে পড়ে থাকে তারা দেশদ্রোহী? বলিহারি আপনার বিবেচনা বোধ! আপনি তো শিক্ষিত মানুষ। অন্তত তাইই তো দাবি করেন। তাহলে কীভাবে ভাবেন, যে একজন আপনার মতের সঙ্গে একমত না হলেই তিনি পাকিস্তানি হয়ে যাবে? আ

উই দা টিচার ও আমার কথা

আমার লেখা ওনারা যত্ন সহকারে ডিলিট করে দেন। এমনকি বিশেষ রাজনৈতিক দলের সমালোচনা করলে ওনারা কষ্ট পান বলে আমার মনে হয়েছে। তাই আমার মন্তব্য সহ অন্যের পোস্ট পর্যন্ত হঠাৎ করে উধাও হয়ে যায়। ধর্মের প্রচার বা ধর্মীয় সংস্কারের পক্ষে বলুন অসুবিধা নেই। অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে বলুন। সমস্যা আছে। ছাত্রছাত্রীদের উপকারে আসে এমন পোস্ট করলে ওনারা তা প্রকাশ করেন না। সমালোচনা করলেও প্রকাশের সততা দেখান না। এগুলো আমার ক্ষেত্রে হয়েছে। অন্যের ক্ষেত্রে কি হয়েছে বা আপনার ক্ষেত্রে কী হবে দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারবো না। আমার ক্ষেত্রে ঘটা ঘটনার যা ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা বড়ই হাস্যকর ঠেকেছে আমার কাছে। ওনাদের দেওয়া শর্ত যা আমাকে জানানো হয়েছে, দেখলাম সবার জন্য তা প্রযোজ্য হয় নি। আসলে ছোটখাটো মানুষদের কথা 'বড়ো বড়ো' মানুষরা পাত্তা দেবেন না, এটাই জগতের অলিখিত নিয়ম। তাই ওনাদের দোষ দেখিনা। সেজন্য ঠিক করেছি আর পোস্ট করবো না। তবে জ্ঞানার্জনের জন্য ওনাদের মত 'বড়ো' মানুষদের সঙ্গ ছাড়বো না। যদি ওনারা এই ক্ষুদ্র মানুষটিকে বের না করে নেন।😀😀 জানিনা এই মন্তব্যটি দীর্ঘ জীবন পাবে কিনা! প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক

শিক্ষক গ্ৰুপ ও তার চরিত্র বিশ্লেষণ

আপনি কোন গ্ৰুপের কথা বলছেন জানি না। আমি একটা বিরাট গ্ৰুপের সদস্য। আপনিও বোধ হয় সেই গ্ৰুপরের কথাই বলছেন। যদি তাই হয়, তবে এদের এডমিনদের মানসিকতা খুব সুস্থ ও শিক্ষিত বলে মনে হয় নি আমার। এরা কুসংস্কার ও সংস্কার বাড়ে এমন সব পোস্টকে এপ্রুভ করে। আর যারা এর বিরুদ্ধে বলে তাদের পোস্ট আটকে দেয়। কোনো পোস্ট কুসংস্কার ও অন্ধ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে করলে ওরা তা ততক্ষণ রাখে যতক্ষণ ওই পোস্ট দাতাকে নিয়ে খিল্লি করা চলে। কিন্তু আপনি যখন উপযুক্ত তথ্য  যুক্তি দিয়ে পোস্টদাতার মতামতকে সমর্থন ও মতামত প্রকাশ করবেন এবং যখন কেউ উপযুক্ত জবাব দিতে পারবেন না, তখনই আপনার মন্তব্য সহ পুরো পোস্টাই ডিলিট করে দেয়। এই গ্ৰুপে একটি নির্দিষ্ট দলের লোক শিক্ষক সেজে ঢুকে বসে লাগাতার ধর্মীয় আবেগ যা আদতে সংস্কার কিম্বা কুসংস্কার, তার চর্চা করে যাচ্ছে যা আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে যায় না। সুতরাং সেখান থেকে আপনি কী আশা করবেন। ওদের মতের বিরুদ্ধে গেলে ওরা পোস্ট এপ্রুভ করে না তো। খোলা মনে কাউকে ওখানে কথা বলার সুযোগ রাখে না। আপনি যুক্তি দিয়ে পরীক্ষা না নেওয়ার কথা লিখে পোস্ট করে দেখুন। ওরা তা এপ্রুভ করবে না।

নাস্তিক না আস্তিক

নাস্তিক কিংবা আস্তিক হওয়ার চেয়ে প্রকৃত মানুষ হওয়াটা খুব জরুরি।

স্বাধীনতা ও শৃঙ্খলা

স্বাধীনতা ও শৃঙ্খল পরস্পরের পরিপূরক। একটা ছাড়া অন্যটার মর্ম উপলব্ধি করা যায় না।

ভুতের মুখে রাম নাম

প্রশাসনিক সুবিধা ও উন্নয়নের লক্ষমাত্রা পূরণের উদ্দেশ্য নিয়ে জেলা ভেঙে নতুন জেলা তৈরি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। সেই লক্ষ্যেই পাঞ্জাবে ২৩ তম জেলা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে মালেরকোটলা । জেলাটি মুসলিম প্রধান হওয়ায়, মুখমন্ত্রী অমরিন্দর সিং টুইট করে জানায়, এটা ইদের উপহার। এতেই যোগী সাহেবের (উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী) ভারতের সংবিধানের ওপর তার 'অগাধ বিশ্বাস' ও  'ধর্মনিরপেক্ষ' আবেগ প্রচন্ডভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। তিনি পাল্টা টুইট করে এই সিদ্ধান্তের নিন্দা করেছেন। লিখেছেন, ধর্মীয় বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে কোনো ধরণের বিভাজন ভারতীয় সংবিধানের মতাদর্শের বিরোধী। এটা কংগ্রেসের বিভেদপন্থী নীতির প্রতিফলন। এখন প্রশ্ন হলো : ১) বাবরি মসজিদ ভাঙা এবং সেখানে মন্দির করা ভারতীয় সংবিধানের কোন ধারা মতে বৈধ ছিল? সেটা কি বিভেদপন্থী নয়? সেটা কি বিশেষ কোন ধর্মীয় বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে হয় নি? ২) না কি সংখ্যাগুরুর ধর্মবিশ্বাসকে ভিত্তি করলে তাকে বিভাজন বলে না। শুধুমাত্র সংখ্যালঘুদের ধর্মবিশ্বাসকে ভিত্তি করাকেই কেবল বিভাজন বলা হয়? সংবিধানের কোন ধারা ও উপধারা মতে এই ভাবনা বৈধতা পায়, যোগিজি? ৩) এই সৌধটি ভাঙা

হানাহানির উৎস

কাড়াকাড়িই জন্ম দেয় হানাহানির। কেননা, কাড়াকাড়িই হল বঞ্চনার কারণ। তাই বঞ্চনার অবসান না করতে পারলে, হানাহানি বন্ধ হবে না। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

অন্ধ-বিশ্বাস দিয়ে ধর্মপ্রতিষ্ঠান চালানো যায়, দেশ না।

অন্ধ-বিশ্বাস দিয়ে ধর্মপ্রতিষ্ঠান চালানো যায়, দেশ চালানো যায় না। কারণ, আধুনিক রাষ্টব্যবস্থা ও জগৎ চলে যুক্তি ও কার্যকারণ সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা নিয়ম-কানুনের দ্বারা। তাই ধর্মান্ধদের হাতে দেশের শাসনভার পড়লে দেশে বিপর্যয় নেমে আসে। আমাদের দেশ তার জলন্ত উদাহরণ হয়ে রইলো ইতিহাসে।

প্রসঙ্গ : নেতাজিকে শ্রদ্ধা ও কিছু কথা

প্রসঙ্গ : নেতাজিকে শ্রদ্ধা ও কিছু কথা Context: Tribute to Netaji and some words Senjuti Saha প্রথমত, 'সহমত' হলে পরের মন্তব্যগুলো আসা উচিত নয়। কারণ, সত্যিই সহমত হলে, এই মন্তব্যগুলো প্রাসঙ্গিকতা হারায়। দ্বিতীয়তঃ উচিত না হলেও তোমার উত্থাপিত প্রশ্নগুলোকে উপেক্ষা করা যায় না। তাই কিছু আলোচনা করা প্রয়োজন। ১) নেতাজিকে কে কী বলেছিলেন তার দায় একান্তই তাঁর বা তাঁদের। আমার বা তোমার নয়। ২) তবু যদি বিচার করতেই হয়, তবে তা তৎকালীন পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে বিচার করেই তা করা উচিত। কারণ, প্রত্যেকটা ঘটনার পিছনে যে কার্যকারণ সম্পর্ক থাকে, তাতে নির্দিষ্ট একটি সময় এবং পরিস্থিতি  অর্থাৎ প্রেক্ষাপট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। তাই যিনি বলেছিলেন, তার বক্তব্যের প্রেক্ষাপট আমাদের আগে জানা উচিত। সেটা না জেনে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে (বর্তমান প্রেক্ষাপটে) সেই মন্তব্যকেই উদ্ধৃত করা অযৌক্তিক। কারণ, তা কখনোই বাস্তব সম্মত হবে না। যদিও নীতি-আদর্শহীন ধান্দাবাজ রাজনীতিকরা তা হামেশাই করে থাকে। কিন্তু শিক্ষিত ও সচেতন মানুষ তা কখনোই করতে পারেন না। তবে, কোটেশনের মধ্যে যে শব্দটি উহ্য রয়েছে তাকে কোনোভাবেই সমর্থন করা যা

নেতাজি বিরোধীরাই এখন নেতাজির ভক্ত

নেতাজি বিরোধীরাই নেতাজিকে নিয়ে মাতামাতি করছেন চিন্তায়-চেতনায় যাঁরা পুরোমাত্রায় নেতাজি বিরোধী, তাঁরাই নেতাজিকে নিয়ে মাতামাতি করছেন বেশি। শুধুমাত্র ভোটের আশায়। এদের সঙ্গ দেওয়া মানে নেতাজিকে অসম্মান করা। 24/01/2021

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে