সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নাস্তিক হওয়ার শর্ত

ধার্মিক হতে হলে ভীতু হলেই চলবে, কিন্তু নাস্তিক হতে গেলে হতে হবে অসীম সাহসী।

আপনি কি সংখ্যালঘু?

সংখ্যালঘুর নিরাপত্তার একটাই রাস্তা। ধর্মগুরুর হাত ছেড়ে শিক্ষাগুরুর হাত ধরা। হ্যাঁ আপনাকেই বলছি। আপনি কি সংখ্যালঘু? বাঁচতে চান? ঘুরে দাঁড়াতে চান? তবে ধর্মগুরুর হাত ছেড়ে, সময় থাকতে শিক্ষাগুরুর হাত ধরুন। মনে রাখুন, মন্দির-মসজিদ নয়, ধর্মগুরু নয়, একমাত্র আধুনিক শিক্ষা ( যার ভিত্তি হচ্ছে  যুক্তিবাদ  ও বিজ্ঞানমনস্কতা ) এবং শিক্ষাগুরুই শরণাপন্ন হাওয়াই পারে ভারতীয় তথা পৃথিবীর সমস্ত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জীবন, সম্মান ও মর্যাদার পুনরুদ্ধার করতে। তাই রাজনৈতিক নেতাদের লেজুড়বৃত্তি বা দয়া দাক্ষিণ্যের উপর নির্ভর না করে, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে আধুনিক শিক্ষাকে আপন করতে হবে। এবং যেকোন মূল্যে তাকে অর্জন করতে হবে।  আর না হলে, অন্ধকারে পথ হাতড়াতে হাতড়াতে অলীক কল্পনার রাজ্যে প্রস্থান করতে হবে। সংখ্যাগুরুর ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে শুধু নিজের দুর্বলতা এবং অক্ষমতাকে আড়াল করা হয়তো যায়, কিন্তু প্রকৃত মুক্তির পথ খুঁজে পাওয়া যায় না। প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

তিন ভাষা শেখার যৌক্তিকতা কতটা?

Goutam Ray তিনটে কেন, সে যদি 50 টা ভাষা শিখতে চায় তাতে তো দোষের কিছু নেই। কিন্তু হিন্দিকে কাজের ভাষায় রূপান্তরিত করতে পারলে এবং তাই স্কুল পাঠ্য আনলে এই ভাষার আগ্রাসনের শিকার হবে বাংলা ভাষা। যেভাবে ইংরেজি ভাষা কাজের ভাষায় পরিণত হওয়ার কারণে সেও আঞ্চলিক ভাষাগুলোকে অনেকটাই পঙ্গু করে ফেলেছে। এখন আর কেউ ছেলেমেয়েদের বাংলা মিডিয়ামে পড়াতে চায় না। ইংরেজি আন্তর্জাতিক ল্যাংগুয়েজ বা এই ধরনের অনেক যুক্তি দেয়া যেতে পারে ইংরেজির পক্ষে কিন্তু অস্বীকার করা যাবে না যে, এই ভাষা বাংলা সহ অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষাকে প্রায় গিলে ফেলেছে। তার কারণ, উপনিবেশিক শাসনকালে ইংরেজ সরকার এই ভাষাকে কাজের ভাষায় রূপান্তরিত করতে সফল হয়েছিলেন। আর পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা বলছেন? তারা তো নিজের ভাষাটাই ভালো করে শেখার সুযোগও পান না; তো অন্য ভাষা কীভাবে শিখবেন? আর পরিযায়ী শ্রমিক শুধু পশ্চিমবঙ্গ থেকে অন্য প্রদেশের শুধু যায় তা তো নয়? অন্য প্রদেশে থেকেও মানুষ বাংলায় আসেন, পরিযায়ী শ্রমিক হিসেবে। আপনার চারপাশে তাকালেই দেখতে পাবেন, তারা আছে বহাল তবিয়তে এবং আপনার সঙ্গে অনায়াসে তারা বাংলা বলতে পারেন। এবার প্রশ্ন করুন তো ন

হিন্দু বাঙালি না বাঙালি হিন্দু

Supratim Mondal চেষ্টা করতে পারি। কিন্তু বোঝাতে পারবো কিনা জানিনা।😀😀 স্বাধীনতা-উত্তর কাল থেকে বৃহত্তর বাঙলা ছিল বাঙালির নিজ ভূমি। সেই ভূমিতেই যে সংস্কৃতির জন্ম হয়েছিল, তার নাম বাংলা সংস্কৃতি। এই বাঙ্গালী জাতির ইতিহাস, তার সংস্কৃতির ইতিহাস, এবং স্বাধীনতা সংগ্রামে ইতিহাস ও সেখান বাঙালির উজ্জ্বলতম উপস্থিতি বাংলাকে এবং বাঙালি জাতিকে উচ্চতর মর্যাদায় উন্নীত করেছিল। একসময় এই জাতির সুনাম সারা ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়েছিল। আপনার বোধহয় গোপালকৃষ্ণ গোখলের সেই অমূল্য বাণীর কথা মনে আছে, ' বাংলা আজ যা ভাবে সারা ভারতবর্ষ আগামিকাল সেটা ভাবে।' আপনার বোধহয় একথাও মনে আছে, মাতৃভাষা মাতৃদুগ্ধের সমান' কথাটিও একজন বিশ্ববরেণ্য বাঙালি বলেছিলেন। সাহিত্য ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সম্মান নোবেল ভারতবর্ষকে উপহার দিয়েছিলেন যিনি, তিনিও একজন বাঙালি। এবং তার সম্মানের গ্রন্থটিও ছিল বাংলা ভাষায়। সুতরাং ভাষা এবং ভাষার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা বাঙালি জাতিসত্তা বাঙালির গর্বের বিষয়। কিন্তু আজকে পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকান। সারা বাংলার অলিতে-গলিতে দেখবেন হিন্দি চর্চা চলছে। বাংলা সিনেমা দেখার লোক হয়না। হিন্দি সিনেমা আসলে হাউস

প্রসঙ্গ : বাংলা ভাষা ও বাঙালি জাতিসত্তা

এর মধ্যেও ভারত-বিরোধিতা খুঁজে পেলেন? কোন শব্দগুচ্ছ বা বাক্য আপনার কাছে ভারত-বিরোধী মনে হল? আপনার দ্বিতীয় বক্তব্যটা ঠিকই আছে। Sanat Kar এটাকে ধরেই পোষ্টটি লিখেছেন। উর্দুকে দ্বিতীয় ভাষা করার ব্যাপারটা ঠিক বোঝা গেল না। পৃথিবীর কোন ভাষাই ফেলনা নয়। মাতৃভাষা মাতৃদুগ্ধ সমান কে বলেছিলেন নিশ্চয়ই জানেন? এটাকে মাথায় রেখে যে জাতি পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে গেল সেটাতো বাংলাভাষাকে ভালোবাসেন বলেই তো? নাকি অন্যকিছু মানে করতে চাইছেন? উর্দু ভাষা দ্বিতীয় ভাষা হলে বাংলাদেশের ছেলে মেয়েদের চাকরির সুবিধা হত!! কিভাবে একটু ব্যাখ্যা করবেন? ভাষা কমিশন থেকে হিন্দি চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা হয়নি সে তো সবাই জানে। উনি তো ভাষা কমিশনকে দোষ দেননি। বর্তমান সরকার নতুন শিক্ষানীতি এনে হিন্দি কে চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে এবং সাধারণ মানুষ বাংলা ভাষার চেয়ে হিন্দি ভাষা কে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন সেটা কি বোঝাতে চেয়েছেন। এর মধ্যে বিরোধ কোথায় দেখলেন। ভারতবর্ষের প্রত্যেকটা ভাষা স্বতন্ত্র অস্তিত্ব থাকবে সেই ভাষাকে কেন্দ্র করে তার নিজস্ব সংস্কৃতিকে রক্ষা করা হবে এটাই তো ভারতের ভারতীয় সংবিধানের স্বীকৃত লাইন। সেখান থেকে বাঙাল

সংখ্যালঘুর মুক্তির

 ধর্ম এবং রাজনীতি কোনটাই সংখ্যালঘুর মুক্তির পথ নয়। একমাত্র আধুনিক শিক্ষাই পারে এই পথ দেখাতে।তাই, রাজনৈতিক দলগুলোর অনুগ্রহের উপর নির্ভর না করে আত্মনির্ভর হওয়ার চেষ্টা করা দরকার। আর এ কাজে আধুনিক শিক্ষাই মাত্র অবলম্বন। আসুন আত্মরক্ষার একমাত্র চাবিকাঠি শিক্ষার প্রতি মনোযোগ দেই।

মানুষ হবার চাবিকাঠি

বেঁচে থাকতে গেলে টাকা লাগে। কিন্তু মানুষ হতে গেলে যুক্তি-বুদ্ধি ও মুক্ত-চিন্তা ছাড়া কিছুই লাগেনা।

রেফারেন্সটার অস্তিত্ব আছে কি?

Dipankar Das বাবা, তুমি সম্ভবত আমার সন্তানের বয়সি। তাই তুমি বলেই সম্বোধন করছি। তোমার যদি কোনো আপত্তি থাকে তাহলে তুমি তুমির জায়গায় আপনি কথাটা বসিয়ে নিও। যাই হোক, লেখাটার রেফারেন্স হিসেবে যে দুটো বইয়ের নাম করেছ তার মধ্যে একটি নাম আমি আজ পর্যন্ত শুনিনি। আমি ইতিহাসের শিক্ষক। তবু হতে পারে যে বইটা হয়তো আসে আছে কিন্তু আমি জানিনা। তো এমন যদি হয় তবে তুমি যদি একটু লেখক এর নামটা বল তাহলে আমি খুঁজে নিতে পারব। তুমি রেফারেন্স হিসেবে একটি বইয়ের নাম লিখেছ, দেওয়ান ই আকবরী। বাবা এই নামে তো কোন বই ওই সময় লেখা হয়নি! তোমার লেখাটা পড়ার পর আমি তন্নতন্ন করে খুঁজলাম। পেলাম না। আবুল ফজলের একটি বই আছে আইনি আকবরী। সেটাও বেশ কয়েকবার পড়েছি। ইংরেজি এবং বাংলা অনুবাদ। কোথাও তোমার ঐ উপরের বলা কাহিনীটা লেখা নেই বাবা। আসলে কি জানো বাবা, মিথ্যা বলতে গেলেও সত্যটা জানা খুব দরকার। সত্য জানা না থাকলে মিথ্যাকে সত্য করে তোলা যায় না। তুমি তো বাবা সত্যটা জানোনা তাই মিথ্যা বলতে গিয়ে ফেঁসে গেছো। যাই হোক তুমি আইন-ই-আকবরী, সমসাময়িক লেখক তুলসী দাসের রামচরিত মানস এগুলো পড়ো তাহলে দেখতে পাবে তুমি যে গল্পটা বলেছ সেটা

অধিকার আদায় করার উপায়

প্রতিপক্ষকে গালাগালি দিয়ে, অভিমান করে বা অভিযোগ করে যুদ্ধ জেতা যায় না। যায়না নিজের অধিকার আদায় করাও। এর জন্য দরকার নিজেদেরকে সুশিক্ষিত করে তোলা। 

এত অন্ধকার কেন

পুঁজিপতি ও রাষ্ট্রনেতারা মানুষকে ধর্মান্ধ করে রাখার জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে। কিন্তু প্রকৃত শিক্ষার জন্য এক পয়সাও খরচ করেন না। পৃথিবীতে তাই এত অন্ধকার।

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে