সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

আমরা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের এবং পরস্পরের শিক্ষক

Tapas Das অনেক অনেক প্রীতি, শুভেচ্ছা ও  ভালোবাসা। আপনার মতামত জেনে ভালো লাগছে, এ কথা অস্বীকার করবো না। কিন্তু আসল কথা কি জানেন, আমরা প্রত্যেকেই পরস্পরের শিক্ষক। শুধু তাই নয়, প্রকৃতিই আমাদের সবচেয়ে সম্মানিত শিক্ষক। কারণ, তার কাছ থেকেই আমরা সবচেয়ে বেশি শিক্ষা অর্জন করি (যেটাকে স্বামী বিবেকানন্দ স্বশিক্ষা বলেছিলেন) । আমরা যখন স্কুলে পড়াই, ( যদিও ব্যক্তিগতভাবে 'পড়াই' শব্দটা ব্যবহারের আমি পক্ষে নই) অর্থাৎ পড়তে সাহায্য করি, তখন এ কথাটাও আমি ভুলি না যে, সামনের হাঁ করে বসে থাকা ছেলে বা মেয়েটা, যে আমাকে সবজান্তা ভেবে শ্রদ্ধা করে, তার কাছ থেকেও আমার শেখার আছে। সুতরাং.......... আমরা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের শিক্ষক। ভালো থাকুন। সাবধানে থাকুন। যে যেভাবে পারি, যতটুকু পারি, আসুন জাত-ধর্ম নয়, মানুষের পাশে থাকি। প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

ফেসবুকের ভালো মন্দ

Moti Lal Deb Nath সরে গেলে, উইপোকার দাপট বেড়ে যাবে। তাদের সামলাবে কে? আমার মতে, খুবই ভুল সিদ্ধান্ত।  শরীর না পারলে আলাদা কথা। আমরা যতই নিন্দামন্দ করি না কেন, এটা কিন্তু জনগণের একটা মিডিয়া। যেখানে কর্পোরেটদের নিয়ন্ত্রনটা অনেকটাই সীমাবদ্ধ। টেলিভিশন দেখা বন্ধ করে দিন। ক্ষতি নেই। কিন্তু ফেসবুক ছাড়বেন না। প্লিজ। আপনার কথা গদি মিডিয়া মানুষের কাছে পৌছানোর দায়িত্ব নেবে না। কিন্তু এখানে কিছুটা হলেও আপনি আপনার কথা আপনার মত করে শেয়ার করতে পারবেন। কোন প্রতিক্রিয়া না জানালেও জানবেন, অনেক মানুষই দেখছেন আপনাকে। পড়ছেনও।  মনে রাখবেন, আপনি সরে গেলেও উইপোকা কিন্তু সরে যাবে না। সাধারণ মানুষের কাছে কিন্তু এই মিডিয়া গদি মিডিয়ার চেয়েও শক্তিশালী। আপনাদের মত মানুষ এখানে না থাকাটা দেশ ও জাতির জন্য ক্ষতিকারক হবে। প্রচুর মানুষ কিন্তু এই মিডিয়াকে ফলো করে। এখানে নিজের মনের কথা বলার সুবিধা আছে বলে তারা এখানে আসেন কথা বলেন। আপনি ছেড়ে গেলে উইপোকা গুলো তাদের মাথা খাবে। উইপোকা কিন্তু ফেইসবুক ছাড়বে না ভেবে দেখার অনুরোধ রাখলাম। বিচক্ষণ মানুষ আপনি। আশা করি বুঝতে পারছেন আমার কথাটা। এ প্রসঙ্গে জানতে এখানে ক্লি

আমার দ্বিতীয় পিতা।

আজ শিক্ষক দিবস। ম্যাসেঞ্জার-এ উপচে পড়া শুভেচ্ছা বার্তা আর  শ্রদ্ধার বন্যা দেখে আমি আপ্লুত না হয়ে পারিনি। ছেলেমেয়েদের এই ভালোবাসাই মনে করিয়ে দিল কিছু স্মৃতি, যা  অবশ্যই স্কুল জীবনের। আজ ভারতজুড়ে যে অবিশ্বাসের ঝোড়ো হাওয়া মানুষকে অস্থির করে তুলছে প্রায়শঃই, তা আমি প্রায় দেখিনি বললেই চলে। ছোট থেকে যে পরিমন্ডলে বড় হয়ে উঠেছি সেখানে এসবের প্রায় কিছুই ছিলোনা। যা ছিল তা একেবারেই অন্য রকম। আর আমার এই অন্য রকম অভিজ্ঞতা হওয়ার মূলে যে মানুষটির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তিনি একজন শিক্ষক। তবে তিনি কোনও স্কুলে পড়াতেন না। বুঝতেই পারছেন তিনি আসলে একজন গৃহ-শিক্ষক। আজ এই শিক্ষক দিবসে ছেলেমেয়েদের ভালোবাসার জোয়ারে ভাসতে ভাসতে তাই কখন যেন পৌঁছে গেলাম গাইঘাটার যমুনা নদীর পাড়ে, যেখানকার একটি অনামি গ্রামের মানুষ আমার জীবনে দ্বিতীয় পিতা হয়ে এসেছিলেন। তিনি এসেছিলেন বলেই আজ আমি অসংখ্য ছেলেমেয়ের শ্রদ্ধা, ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পেরেছি। কী নাম তাঁর? নিশ্চয় অনুমান করছেন রহিম, করিম, বা এই রকম কেউ হবেন তিনি? ভুল বুঝেছেন। এমন হলে এলেখার সূচনা অন্য রকম হত। কে সেই মানুষ, যাকে আমি দ্বিতীয় পিতার আসনে বসিয়েছি?

আপনার আমন্ত্রণ গ্রহণ করে আমি সম্মানিত বোধ করছি।

আমার প্রতি আপনার গভীর ভালবাসা এবং শ্রদ্ধার কথা জেনে আমি আপ্লুত ।  আপনার মধ্যেও যে ধর্মনিরপেক্ষ মনোভাব, বিজ্ঞানমনষ্কতা,   ইতিহাসবোধ ও সর্বোপরি মানবিক   মূল্যবোধের পক্ষে থাকা মনোভাব   লক্ষ্য করেছি, তা  আমাকে মুগ্ধ করে। আপনাদের মত মানুষ আজকের জগতের জন্য খুব জরুরী। মানুষই একজন মানুষের সবচেয়ে বড় এবং একমাত্র পরিচয় হওয়া উচিৎ, এই ভাবনা থেকে আমি, আপনি, অন্য কেউ কোনদিন যেন বেরিয়ে না আসি, সেটাই আমাদের শপথ হোক। যারা সত্যকে  মিথ্যার মোড়কে  ঢেকে তাকে হেনস্থা হতে দেয় না, বা মিথ্যাকে সত্যের মোড়কে আনার বিপক্ষে মুক্তকন্ঠে প্রতিবাদ করেন, আপনাকে তাদেরই একজন বলে মনে হয় আমার। তাই আপনার প্রতি আমার দুর্বলতাও কম নয়। আমি চাই, আপনি আমাদের পাশে থাকুন। এবং সত্যকে মাথা তুলে দাঁড়াতে সাহায্য করুন, আপনার সমর্থন ও সহযোগিতা অক্ষুন্ন রেখে।। ভালো থাকুন, ভালোবাসা নিন। সাবধানে থাকুন। আপনার আমন্ত্রণ গ্রহণ করে আমি সম্মানিত বোধ করছি।

সম্পর্কের গভীরতাও সৌজন্যের সম্পর্ক

এই 👆উত্তরটা দিলেন না তো? 'বাংলা সাহিত্য' গ্রূপে আমার লেখার নিচে মন্তব্য আকারে যে শব্দটা লিখেছেন (গু,)  তার ব্যাখ্যা দিলেন না তো? বাংলা সাহিত্যের পাতায়ও দেন নি। এখানেও দিলেন না। আশা করি এবার দেবেন। দেওয়াটা বোধায় আমাদের দুজনের সম্পর্কের গভীরতার খাতিরে, সৌজন্যের মধ্যেই পড়ে। কি বলেন? আর একটা অনুরোধ। ফেসবুকের আমার একটা লিঙ্ক আপনাকে দিয়েছি। যেখানে ইতিহাসের বিকৃতির বিষয়ে কলকাতা টিভির একটা ভিডিও প্রতিবেদন আছে। অনুরোধ রইল একটু দেখবেন। যেহেতু আগের দিন আপনার সঙ্গে আমার ফোনালাপে ইতিহাস বিষয়ক আলোচনায় আপনাকে সন্তুষ্ট করতে পারি নি, যার জন্য আমাকে পন্ডিত বলেছিলেন। তাই এই ভিডিওটা পাওয়ার পর আপনাকে শেয়ার করার লোভটা সামলাতে পারলাম না।😀😀 ছোট্ট একটা জায়গা ছাড়া বাকি কথাগুলো আমার ইতিহাসবোধ ও উপলব্ধির সঙ্গে হুবহু মিল আছে। সেদিন এই কথাগুলোই বোঝাতে চাইছিলাম বারবার। কিন্তু আপনার শোনার অনিচ্ছার অথবা আপনার সময়ের অভাবের কারণে গুছিয়ে বলে উঠতে পারেনি। তাই, এই বিষয়ে আপনার ভাবনা জানার ইচ্ছা রইল। আশা করি এই ইচ্ছাটাও পূরণ করবেন। যদি আপনার সময় হয়। আপনিও তো আমার মতো ব্যস্ত মানুষ।

ধর্ম ও কর্মের সম্পর্ক

ধর্মকে কর্মের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলবেন না। ধর্মের অনুশীলন ক্ষেত্র নিজের নিভৃত কক্ষ। বিশ্বাসের ডানায় ভর করা এক স্বপ্ন-রাজ্যের চারণক্ষেত্র। আর কর্মের অনুশীলন ক্ষেত্র সমস্ত জগৎ জুড়ে। এ জগৎ সেই জগৎ, যা যুক্তির নিয়মে চলে, বুদ্ধির নিয়মে বলে, আর বিজ্ঞানের আলোকে আলোকিত হয়।

ইতিহাসের শিক্ষা

পিছনের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে হয়, কিন্তু তাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে নেই। এই চেষ্টা করাটা এক ধরনের বোকামি এবং কিছু মানুষের ভন্ডামি। যার নিশ্চিত পরিণতি হচ্ছে, অধঃপতন।

অপমানের কারণ যদি সঠিক না হয়, তাহলে অপমানটা অপমানকারীর, অপমানিত ব্যক্তির নয়।

নুর দা, আমাদের চেতনার এত দৈন্যতা দেখা দিলে এগোবে কী করে? যেটা হয়েছে সেটা তো ইচ্ছা করে আপনি করেননি? সুতরাং কষ্ট পাবেন না। আর ভুলটা এমন মহামারীও নয়, যে তা নিয়ে এত জলঘোলা করতে হবে? আপনি আপনার কাজ করে যান। অপমানের কারণ যদি সঠিক না হয়, তাহলে অপমানটা অপমানকারীর, আপনার ( অপমানিত ব্যক্তির) নয়। উৎস জানতে  এখানে ক্লিক করুন

করোনার ফলাফল

করোনার কারণেই, শাসকের পৌষ-মাস মাস আসে মাস যায় কাজিতে না কাজ পায় হাভাতের হাঁড়িতেই  ঘন কালো কালিতেই লেখে রাজা কপালে শাসিতের  সর্বনাশ। শাসকের শাসনে, পুঁজি ভাসে ভাষণে কাঙালের শ্বাস বেঁধে রাজা যায় নাকী কেঁদে কাঙালের নাম গায়  পুঁজি-সেবায় বসে যায় গরিবের ঘমে ভেজা পাঁজরের আসনে। স্বর্গের শিঙা বজায় পাঁজরের আসনে হাড়িতে যে মাছি ওরে   পুঁজিবাদীর পৌষ-মাস আম-আদমির নাভিশ্বাস। ভন ভন মাছিতেই করোনার কারণে রাজা কেমন হাসে ময়ূর খাওয়ায় ময়ূর নাচায় রোজার সর্বনাশে করোনার ফলাফল :  করোনার কারণে শাসকের পৌষ, মাস শাসিতের সর্বনাশ।

কবীর সুমনকে......

আপনার গানের কথা, আপনার কন্ঠ, গায়কী, সুর মন্ত্রের মত টানত আমাকে। 'তোমাকে চাই' দিয়ে শুরু হয়েছিল সেই টান। কোন চাওয়া দিয়ে তা শেষ হবে জানি না। কিন্তু গায়ক হিসেবে, শিল্পী হিসেবে এখনো 'তোমাকে চাই'এর সেই সময় আমাকে টেনে নিয়ে যায় জীবনের টকবক করে ফুটতে থাকা চাঁদের কাস্তে হাতে দিনবদলের স্বপ্নের মধ্যে । এই বয়সেও সেই  খিদে সক্রিয়। কবে মিটবে তাও জানিনা। কিন্তু স্বপ্ন যে আমাকে ছাড়ছে না, তার জন্য আপনার দায় কিন্তু কম নয়।

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে