সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নিন্মবর্গের মানুষ কীভাবে পিছিয়ে পড়েছেন? পাঠকের মত ও তার উত্তর

Subrata Kumar Biswas বিভাজন যাদের মজ্জাগত, এবং শোষনের হাতিয়ার, তারা ভারতের মানুষকে হাজার ভাগে বিভক্ত করবেন সেটাই স্বাভাবিক। আপনি যদি সেই দলের হন তবে আপনি ঠিকই বলেছেন। আমি আপনার দলে নই। আমি সমাজের মানুষকে দুইভাগে বিভক্ত হতে দেখেছি। সুবিধাভোগী আর সুবিধা বঞ্চিত। বুঝবার সুবিধার জন্য তাই তাদেরকে উচ্চবর্গ আর নিম্নবর্গ বলেছি। আপনি নিজেকে ‘সম্যক ধারণার’ অধিকারী বলে দাবি করছেন, অথচ উচ্চবর্গ এবং নিম্নবর্গ শব্দ দুটিকে উচ্চবর্ণ ও নিম্নবর্ণের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলেছেন। বুঝদার মানুষ হিসেবে আপনার বোঝা উচিত ছিল বর্গ আর বর্ণের পার্থক্যের কথা। হিন্দু সমাজ সম্পর্কে আমার কি ধারণা আছে তা প্রকাশ করার জন্য এই নিবন্ধ আমি লিখিনি। সুতরাং তা আপনি এখান থেকে পাবেন না।  আমার লেখার উদ্দেশ্য যেটা, সেটা প্রকাশ করার জন্য যেটুকু বলা দরকার সেটুকুই বলেছি। আপনি যদি সেটা ধরতে না পারেন, তার দায় বোধহয় আপনারই। আমার নয়। বুঝতে না পারলে জিজ্ঞাসা করতে পারতেন। তখন ব্যাখ্যার দায় খানিকটা আমার ওপর পড়ত বটে। কিন্তু আপনি তো সে পথে হাঁটেননি। নিজেকে পন্ডিত আর আমাকে মূর্খ ভেবেছেন। ভাবতেই পারেন। ভাবুন। কে  আটকাবে আপনাকে? তবে আমি নিজেক

ইতিহাস কী?

ইতিহাস কী? ইতিহাস হচ্ছে মানুষের তৃতীয় নয়ন। এই তৃতীয় নয়ন মানুষকে অতীত বর্তমান এবং ভবিষ্যৎকে সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করতে সাহায্য করে। এই পর্যবেক্ষণই জগত এবং জীবনের প্রকৃত সত্য উপলব্ধি করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। একজন মানুষ জগত ও জীবনের প্রকৃত সত্য যতটা উপলব্ধি করতে পারেন তিনি ততটাই শিক্ষিত। তাই ইতিহাস জানা এবং বোঝা ছাড়া একজন মানুষ পূর্ণাঙ্গ শিক্ষিত হতে পারেন না। খেয়াল করলেই বুঝতে পারি, জগতের সব বিষয়েরই ইতিহাস হয় বা আছে। অর্থাৎ সমস্ত বিষয়কে ঠিকঠাক বুঝতে আপনাকে ইতিহাসের সাহায্য নিতে হবে। যেমন, বিজ্ঞানকে বুঝতে বিজ্ঞানের ইতিহাস জানতে ও বুঝতে হবে, সাহিত্যকে বুঝতে সাহিত্যের ইতিহাস। একমাত্র ব্যতিক্রম ইতিহাস নিজেই। ইতিহাসকে বুঝতে অন্য কাউকে নয়, ইতিহাসেরই সাহায্য নিতে হয়। এই কারণে আমরা বিজ্ঞানের ইতিহাস আছে বলে জানি, সাহিত্যের ইতিহাস আছে জানি। কিন্তু উল্টোটা জানি না। অর্থাৎ ইতিহাসের বিজ্ঞান বা ইতিহাসের সাহিত্য আছে বলে কিছু হয় না। তাই, এককথায় ইতিহাসকে ধরতে হলে বলতে হবে, ইতিহাস হল মানব সভ্যতার ক্রমবিবর্তনের ধারাবাহিক বিবরণ। উল্লেখ্য, অনেকেই ইতিহাসের সংজ্ঞায় বিবরণের জায়গায় কাহিনি শব্দ ব্

রাজতান্ত্রিক ও গণতান্ত্রিক শাসব্যবস্থায় রাজনৈতিক ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ের সাধারণ মানুষের অবস্থা

রাজতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে সেনা বা শাসকের জীবন বিপন্ন হত। সাধারণ মানুষের জীবন বাজি রাখা হত না। এখন ঘটে উল্টো। অর্থাৎ গণতান্ত্রিক শাসব্যবস্থায় রাজনৈতিক নেতা বা শাসক নিরাপদ থাকে, বিপন্ন হয় সাধারণ মানুষের জীবন।

কোরআন বাংলায় পড়ার প্রয়োজন কেন

কোরআন না পড়ে তথাকথিত আলেম ও হুজুরদের কথা মত ধর্ম পালন করতে গেলে নবীজির সম্মান বাড়বে না বরং নষ্ট হবে। অনুগ্রহ একটু বাংলায় কোরআন পড়ার অভ্যাস করুন। প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন 

শিক্ষা ও লেখাপড়ার মধ্যে সম্পর্ক কী?

শিক্ষা ও লেখাপড়ার মধ্যে সম্পর্ক কী? শিক্ষা হল একটি চলমান প্রক্রিয়া। এর শেষ হয় না। কিন্তু লেখাপড়া শেষ হয়। সর্বোচ্চ ডিগ্রি প্রাপ্তির মাধ্যমে তার সমাপ্তি ঘটে। তাই লেখাপড়া জানা মানুষ মাত্রই পূর্নমত্রায় শিক্ষিত হবেন তা কখনই বলা যায় না। লেখাপড়া শেষ করেই তাই প্রত্যেক মানুষের পড়াশোনা শুরু করা উচিত। এটা না করলে একজন মানুষ লেখাপড়ার মাধ্যমে যে শিক্ষা অর্জন করেছেন তা ক্রমশ হারাতে থাকবেন। একটা সময় গিয়ে তিনি তথাকথিত শিক্ষিত মানুষে রূপান্তরিত হয়ে যাবেন। শিক্ষিত হওয়ার এই প্রক্রিয়া মৃত্যুর মুহূর্ত পর্যন্ত চলমান থাকে। কারণ, এই সময়ও মানুষ কিছু উপলব্ধি করে যা সে এর পূর্বে করেনি। আর সেটা হল মৃত্যুর স্বাদ বা যন্ত্রনা যা এক বিশেষ ধরণের শিক্ষার জন্ম দেয়। কিন্তু এই অর্জিত শিক্ষা মানুষ তার জীবনে কাজে লাগাতে পারেন না। পৃথিবীতে এই একমাত্র শিক্ষা মানুষ লাভ করে যা সে চাইলেও তার জীবনে কাজে লাগাতে পারবেন না (এখনও পর্যন্ত, ভবিষ্যত জানিনা)। আসলে শিক্ষা আর লেখাপড়া দুটো ভিন্ন বিষয়। তবে উভয়ের সম্পর্ক গভীর। এরা একে অপরের পরিপূরক নয় বটে, তবে একমুখী এবং সমান্তরাল বলা যায়। লেখাপড়া কী? লেখাপড়া আসলে শিক্ষা

কোন পশু কুরবানী করা উচিৎ

বনের পশুর চেয়ে মনের পশুর কুরবানী অনেক বেশি জরুরি।

ধর্ম ও বিজ্ঞানের পার্থক্য

বিজ্ঞান অর্থ বিশেষ জ্ঞান। বিশেষ জ্ঞান হল সেই জ্ঞান যা অলংঘনীয়। এটাকেই আবার অন্যভাবে বলা হয় প্রাকৃতিক নিয়ম। একজন শিক্ষিত মানুষের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো তিনি এই প্রাকৃতিক নিয়মগুলো জানেন, বোঝেন এবং মেনে চলেন। যারা এটা মেনে চলেন না বা বোঝেন না তারা লেখাপড়া শিখতে পারেন কিন্তু শিক্ষিত হয়ে উঠতে পারেননি। ধর্ম এ ধরনের কোনো বিশেষ জ্ঞান বা বিজ্ঞান নয়। অর্থাৎ প্রাকৃতিক নিয়ম নয়। এটা একটা সামাজিক নিয়ম বা বিধি যার ভিত্তি বিশ্বাস। এগুলো মেনে চললে কখনও কখনও মানুষের সমাজ জীবন ও ব্যক্তিজীবন অনেকটাই সুশৃঙ্খলিত হয়। জীবনযাত্রার মান কোন কোন ক্ষেত্রে বাড়ে। এই ইতিবাচক ফলাফল কেবল তখনই লক্ষ্য করা যায়, যখন এই বিধিবিধানগুলির সঙ্গে প্রাকৃতিক নিয়মের সামঞ্জস্য থাকে। তবে এই ধর্ম সেই ধর্ম নয়, যা প্রাতিষ্ঠানিক বা আচার-বিচার সর্বস্ব।

কার লাভ, কার ক্ষতি। ভেবে দেখুন মহামতি

রাষ্ট্রের সম্পদ (শিল্প-কারখানা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান) মানে জনগণের সম্পদ। তা যেমন আমার, তেমন একজন রিকশাচালকেরও। সেখানকার আয় ও শিক্ষা পরোক্ষভাবে আমরা সবাই লাভ করি। কখনও ভর্তুকি হিসেবে, আবার কখনো সামাজিক প্রকল্প হিসেবে। কিন্তু সেই সম্পদ যদি চলে যায় ধনিক বণিকদের হাতে, তবে তা কেবল তার (ধনিক ও বনিক শ্রেণির) সম্পত্তি হয়ে গেল।  তার লাভ খাবে কে? খুব সহজ উত্তর। খাবে কেবল ধনিক আর বনিক শ্রেণির মানুষ নিজেরাই। আপনি কি একথা বোঝেন? বুঝলে আপনার লাভ। না বুঝলে দেশের ধনিক ও বণিকদের লাভ। বনিকের টাকায় ভোটে জিতে আপনার সম্পত্তি (দেশের সম্পত্তি) বণিকদের হাতে তুলে দেবে। এতে অবাক হওয়ার কী কিছু আছে? না নেই। আর এই কারণেই একশ্রেণির রাজনৈতিক দল আপনার কাছ থেকে চাঁদা নেয় না রাজনৈতিক ফান্ডের জন্য। নেয় ধনিক ও বনিক শ্রেণির কাছ থেকে। আমি আপনি ভাবি দলগুলো কী ভালো, কী ভালো। আমাদের কাছ থেকে চাঁদা নেয় না। বোঝেন আপনি? বুঝলে আপনার লাভ। না বুঝলে দেশের ধনিক ও বণিকদের (কর্পোরেটদের) লাভ।  আমরা বোকা এবং অর্ধ-শিক্ষিত বলেই এই সত্য বুঝতে পারিনা। দেখুন ফেসবুক পেজে: এখানে ক্লিক করুন 

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে