সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

স্কুল-কলেজের পাঠ্য থেকে প্রকৃত ইতিহাস জানা যায়? স্কুল-কলেজের ইতিহাস বইতে আপনি যা পড়েন তা প্রকৃত ইতিহাস নয়, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলগুলোর সম্পাদিত ইতিহাস মাত্র। এর বেশ কিছু অংশ থাকে বিকৃত। রাজনৈতিক ক্ষমতাকে নিজের কন্ট্রোলে রাখার জন্য তারা এটা করে থাকেন। তাই এই ইতিহাস পড়ে আপনি দাবি করতে পারেন না যে আপনি প্রকৃত ইতিহাসটা জানেন।

গরিব বা বড়লোক হওয়ার প্রকৃত কারণ

গরিব বা বড়লোক হওয়ার প্রকৃত কারণ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মিথ্যা হচ্ছে ঈশ্বর (আল্লাহ বা ভগবান) আপনাকে গরিব করেছেন। আর সবচেয়ে বড় সত্য হচ্ছে কিছু ধান্দাবাজ ও ক্ষমতাধর গোষ্ঠী আপনাকে গরিব করে রেখেছে।  

প্রাতিষ্ঠানিক ধর্ম ও মানব ধর্মের মধ্যে পার্থক্য

 প্রাতিষ্ঠানিক ধর্ম ও মানব ধর্মের মধ্যে পার্থক্য প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মের দাপটে মানব ধর্মের মুমূর্ষ-প্রায় অবস্থা।একারণেই প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মের চেয়ে মানব ধর্ম শ্রেষ্ঠ। কারণ, মানব ধর্ম মানুষকে ভালবাসতে শেখায়, কোনো পরিস্থিতিতেই মানুষকে হত্যা অথবা মানুষের মধ্যে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অসাম্যকে স্বীকৃতি দেয় না। অন্যদিকে, প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মের নামেই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি মানুষের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে এবং হচ্ছে। আসলে প্রাতিষ্ঠানিক ধর্ম হলো রাজনৈতিক সংগঠনের একটি ছদ্দবেশী রূপ। ক্ষমতা দখলের জন্য কোনো কোনো রাজনৈতিক গোষ্ঠী তার বা তাদের রাজনৈতিক সংগঠনের গায়ে একটি ধর্মীয় আলখাল্লা মুড়িয়ে দিয়ে তাকে অন্যরূপে দেখানোর চেষ্টা করেন। এটা মানুষকে ধোঁকা দিয়ে নিজের বা নিজ গোষ্ঠীর ক্ষমতায়নকে নিশ্চিত করার একটি কৌশলমাত্র। প্রত্যেক প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মের পৃষ্ঠপোষকরা এটা বারবার করে বোঝানোর চেষ্টা করে যে মানুষের পার্থিব জীবনের সাফল্য ও ব্যর্থতা পুরোপুরি ঈশ্বর নির্ভর। তোমার অর্থনৈতিক অবস্থা ঈশ্বরী নিয়ন্ত্রণ করেন। তিনি যেভাবে চেয়েছেন মানুষ সেভাবেই জীবন কাটাচ্ছেন। এর থেকে মুক্তি পাবার একমাত্র রাস্তা ধর্মী

দীনকৃষ্ণ ঠাকুর — আলোর আর এক নাম

দীনকৃষ্ণ ঠাকুর — আলোর আর এক নাম অন্ধকার আলোকে ভয় পায়। তাই সে আলোকে নিভিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। আলো সাদাকে সাদা, আর কালোকে কালো বা অন্যকে তার নিজস্ব রূপে সহজেই মানতে পারে। কারণ, সেটা সে দেখতে পায়। তাই সে ভয়ও পায় না কিছুকে। কিছু হারানোর ভয় সেকারণেই সে পায় না। সে কারণে তার হিংস্র হওয়ারও দরকার পড়ে না। কিন্তু অন্ধকারের তো চোখ নেই। সে শুধু কলোকেই দেখতে পায়। তাই আলো দেখলেই সে ভয়ে চমকে ওঠে। দিগ্বিদিক জ্ঞান হারিয়ে, আলোর দিকে তেড়ে যায়। দীনকৃষ্ণ ঠাকুর অন্ধকারে আলো ফেলেছেন। তাই অন্ধকারকে যারা জীবিকার উৎস হিসাবে জানে, তারা অন্ধকারকে ক্ষেপিয়ে দেয় আলোর বিরুদ্ধে লড়ার জন্য। অন্ধরা ছুটে চলে আলোর পিছনে তাকে নিভিয়ে দেয়ার জন্য। তাই আজ দিনো কৃষ্ণর পিছনে ছুটে যাচ্ছে কিছু অন্ধ মানুষ, তাকে নেভানোর জন্য, তাকে থামানোর জন্য। Achinta Das : সত্যি কথা বলতে কি, নূপুর শর্মা সেদিন কী বলেছিলেন তা আজও আমি জানি না। কারণ, তা নিজ কানে শুনিনি। জানার আগ্রহ আমার নেই। কারণ, যে কথাই তিনি বলে থাকুন না কেন, তাতে হজরত মুহাম্মদের মত মানুষের কিছুই যায় আসে না। মানব জাতির ওপর তাঁর যে প্রভাব তার ধারে কাছে নূপুর শর্মা

কথা বলার নিয়ম ও তার কারণ

 কথা বলার নিয়ম ও তার কারণ শোনো না মেপে, কিন্তু বলো মেপে।  

ফেসবুক ও মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা

 ফেসবুক ও মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা Facebook and freedom of expression এটা নতুন কিছু নয়। যারা যে দেশে ক্ষমতায় থাকে, ফেসবুক তাদেরকে মতামতকে অগ্রাধিকার দেয়। এরা ব্যবসা বোঝে, মানুষের ভালো নয়। Ali Hossain তাহলে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা কোথায়? Mahabbat Hossain যেখানকার সরকার চায় মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকবে, সেখানে থাকে। যেখানে চায় না, সেখানে থাকে না। আর সরকারের চাওয়া না চাওয়া নিয়ন্ত্রিত হয় সেদেশের মানুষের চেতনার দ্বারা। যে দেশের মানুষ যত গণতান্ত্রিক চেতনায় ও মানবতাবাদের উদ্বুদ্ধ হয় সেই দেশের শাসক ততো বেশি গণতান্ত্রিক ও মানবিক হয়ে ওঠে। আমাদের দেশের জনগণ কি এই চেতনার অধিকারী হয়েছেন? মানবতাবাদের পাঠ তাদের চেতনায় ঢুকেছে যথাযথভাবে? জাত পাত আর ধর্মান্ধতা যাদের নিত্য দিনের সঙ্গী, তাদের মধ্যে এই চেতনা কিভাবে হয় জন্মাবে? সুতরাং যা হওয়ার তাই হচ্ছে। আমাদের করণীয় কী? একটু পরে মতামত জানাচ্ছি। বলে রাখা ভালো, ফেসবুক সহ সোশ্যাল মিডিয়াগুলো নিয়ন্ত্রিত হয় কোন দেশে এই মিডিয়াকে একটিভ রাখতে তারা যে কর্মচারী নিয়োগ করে থাকে, তাদের দ্বারা। কারণ ফেসবুকের কর্ণধার নিজে এই বিশাল কর্মযজ্ঞ একা

ধর্মের নামে রাজনীতিতে ভুলে থাকবেন?

ধর্মের নামে রাজনীতিতে ভুলে থাকবেন? Forget everything in the name of religious politics? পৃথিবীর ৫ম বড় অর্থনীতির দেশে কেন বিশ্বের সব চাইতে বেশি দরিদ্র মানুষের বাস? ভাববেন না? না কি ‘ধর্মের নামে রাজনীতি’তে ভুলে থাকবেন? 👉 Ali Hossain, Polygamy ta bondho korun ! 💀 👉 Srijann Mallick , কোন্ যুগে আছেন? একটু পড়াশোনা করুন। মাথা থেকে অন্ধকার সরে যাবে। 👉 Ali Hossain,  আপনাকে আমার পড়াশোনা নিয়ে ভাবতে হবে না 😂 comment টা কেনো করলাম , আপনি এখনও সেটাই বুঝতে পারলেন না 😂 আপনিও মাথা থেকে , লাল সরান, সব বুঝবেন। 👉 Srijann Mallick, আমি বুঝিনি? তাই! তা একটু বুঝিয়ে বলুন না। বুঝতে চাই। সত্যি কথা বলতে কি, আপনার মন্তব্যটা আমার কাছে অপ্রাসঙ্গিক লেগেছে। পড়াশোনায় সীমাবদ্ধতা থাকলে এমন অপ্রাসঙ্গিক কথা প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়, যা আপনার হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। তাই পড়াশোনার কথা বলেছি। আপনি অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য না করলে, আমাকে পড়াশোনার কথা বলতে হত না। যদিও পড়া কিংবা না পড়া একান্তই আপনার ব্যক্তিগত বিষয়। কিন্তু আমার বলায় আপনার এত আপত্তি কেন? আপনি নিজে বলবেন, অথচ অন্যের কথা শুনবেন না, সে আবার কেমন কথা! লালের ক

রাম মন্দিরের উদ্বোধন

 উৎসবের দিন, পিছিয়ে যাওয়ার উৎসব মধ্য ভারতে (পড়ুন, যুগে) পা রাখলাম। এখন দেখা যাক, প্রাচীন ভারতে পা রাখার ‘সৌভাগ্য’ আমাদের হয় কিনা!

অপরাধ যখন উৎসব

 অপরাধ ও উৎসব সরকার যখন পক্ষে থাকে, অপরাধও তখন উৎসবের চেহারা নেয়।

পুঁজির প্রকৃত মালিক কে?

পুঁজির প্রকৃত মালিক কে? পুঁজির জন্ম হয় কীভাবে এবং কোথা থেকে? পুঁজির প্রকৃত মালিক কে? — আলী হোসেন  পুঁজির জন্ম হয় শ্রম থেকে। কারণ, শ্রমিকের শ্রম যুক্ত না হলে প্রকৃতির কোন সম্পদই প্রকৃত অর্থে সম্পদ হয়ে ওঠে না। প্রকৃতির সেই সব বিষয় বা বস্তু সম্পদ বলে বিবেচিত হয়, মানুষের কাছে যার ব্যবহারিক মূল্য আছে। প্রকৃতির যে সমস্ত বিষয় বা বস্তু মানব সভ্যতার উন্নয়নে কোনদিন, কোনভাবে, কোন কাজেই লাগে না, তাকে কেউ সম্পদ বলে বিবেচনা করে না। বন বা জঙ্গলের আগাছাগুলো একারণেই কোনদিন সম্পদ হয়ে ওঠেনি। আর এই বিষয় বা বস্তুকে সম্পদে পরিণত করার একমাত্র হাতিয়ার হল শ্রমজীবী মানুষের কায়িক শ্রম ও তাদের বুদ্ধিমত্তা। অর্থাৎ প্রকৃতির নানান উপাদান যখন শ্রমজীবী মানুষের কায়িক শ্রম ও বুদ্ধিমত্তা সহযোগে মানুষের ব্যবহারযোগ্য হয়ে ওঠে, তখনই জন্ম হয় সম্পদের। আর যুগ যুগ ধরে এই সম্পদই পুঁজির প্রধান উৎস। এদিক থেকে বিচার করলে শ্রমজীবী মানুষই হচ্ছে একমাত্র সম্পদ, যাকে বাদ দিয়ে কোন সম্পদ নিজের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে পারে না। আর এ কারণেই মানুষকে সব সম্পদের সেরা সম্পদ বলা হয়। প্রাচীন যুগে এ কারণেই শ্রমজীবী মানুষকে সম্পদ হিস

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে