সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

সত্যের নয়, বিশ্বাসের জয়

সত্যের নয়, বিশ্বাসের জয়

জয়, সংখ্যাগরিষ্ঠের জয়,
সত্যের নয়;
জয়, বলো বিশ্বাসের জয়,
যুক্তির নয়।
Tapas Das যদি রায়টা বাবরি মসজিদের পক্ষে হত তাহলে রাম মন্দিরের পক্ষেও এমনই পোস্ট কেউ করতেন ।তখন তার সমর্থনেও মন্তব্য করতে হত।
হয় তো। কিন্তু তাতে সত্য পাল্টে যেতো না।

কোনো সভ্য ও আধুনিক সমাজ অতীতের ইতিহাস মোছে না (সেটা যন্ত্রণার হলেও)। মুছলে সভ্য সমাজ তাদের তালিবানদের সঙ্গে তুলনা করে।
Tapas Das Ali Hossain সত্য তো দুটোই ।সমস্যাটা হল কোনটিকেই অস্বীকার করা যাচ্ছে না।দুই পক্ষের দাবিই সঙ্গত
Ali Hossain Tapas Das কীভাবে?😄😄

Tapas Das
Ali Hossain যে দুটোর অস্তিত্ব নিয়ে এত ঝগড়া দুটোই ওখানে কোন না কোন সময়ে ছিল ।কোনটাকেই অস্বীকার করা যায় না।
Ali Hossain Tapas Das সুপ্রিম কোর্ট কিন্তু ওখানে মন্দির ছিল একথা বলে নি।
Tapas Das Ali Hossain সুপ্রিম কোর্ট কিন্তু ওখানে মন্দির ছিল না একথাও বলে নি।ওখানে ওখানে একটা স্থাপত্য ছিল যেটা ইসলামিক ছিল না।পাঁচশ বছর আগে থেকে 'ওখানে মন্দির ছিল 'এই ভাবনার ব্যাটনটা কিন্তু প্রজন্ম পরম্পরা চলে আসছে।রাতারাতি এই তথাকথিত "বিশ্বাস" শব্দটি তৈরি হয়নি।তাহলে তো হরপ্পা মহেঞ্জোদারোর সভ্য এককালীন অস্তিত্বও আমরা স্বীকার করতে পারবো না।
Ali Hossain Tapas Das 'ছিল না' না বলার অর্থ বুঝি ছিল হয়!!!!

'বিশ্বাস' আধুনিক বিচারব্যবস্থার ভিত্তি নয়। ওটা প্রাচীন ও মধ্যযুগীয়। আধুনিক বিচারব্যবস্থায় চাই বাস্তব তথ্য ও প্রমাণ।

হরপ্পা মহেঞ্জোদারোর সভ্যতা 'বিশ্বাসের' উপর দাঁড়িয়ে নেই😄😄। এ সম্পর্কে প্রচুর এভিডেন্স আছে যা, সারা পৃথিবী জানে এবং মানে।

অনুগ্রহ করে নিচের রিপোর্টটি একটু পড়ুন। যুক্তি-বুদ্ধি দিয়ে তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করলেই সব কিছুই স্পষ্ট হয়ে যাবে।
Tapas Das Ali Hossain বার বার" বিশ্বাস" শব্দটির জোর দিচ্ছেন ।সুপ্রিম কোর্ট কিন্তু তা করেনি।১৯৯২ সালে কেউ বা কারা হঠাৎই জিগির তুলল ওখানে রাম মন্দির ছিল আর অমনি কর সেবকরা মসজিদটা ভেঙে দিল এমনটা হয়নি।নিশ্চয়ই প্রজন্ম পরম্পরা ধরে এটা আবহমান কাল ধরে চলে আসছে।কেউ তো বশছে না আজ যেখানে নাখোদা মসজিদ আছে সেখানে এক সময়ে রাম মন্দির ছিল কিম্বা পশ্চিমবঙ্গেই কোথাও রাম মন্দির ছিল।সুপ্রিম কোর্ট যে পক্ষেই রায় দিক বিতর্কটা চলতোই।বিতর্ক না চলাটাই অস্বাভাবিক হত।


Ali Hossain Tapas Das সুপ্রিমকোর্টের রায়টা পড়ে বলছেন? 1045 পাতার রায়ের কপিটা সংগ্ৰহ করে শেষের কয়েকটি পাতা পড়ুন সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। faith and belief কথাটি প্রতি পাতায় কতবার উল্লেখ করা হয়েছে।😄😄

কবে থেকে কিভাবে কাদের প্ররোচনায় এই জিগির উঠেছে তা জগৎ বিখ্যাত এবং আন্তর্জাতিক মান্যতা প্রাপ্ত ঐতিহাসিকদের গবেষণা ঘাটলেই পাওয়া যাবে। আমি ইতিহাসের শিক্ষক ও পাঠক হিসাবে সেসব জেনে বুজেই মন্তব্য করছি। মানা না মানার ব্যাপার সম্পূর্ণ আপনার ব্যাপার।

সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছে। পছন্দ হোক আর না হোক হয় মানতে হবে, না হয় আইনি যে পদক্ষেপের সুযোগ আছে তা করতে হবে।

যাদের মন্দির মসজিদের বাতিক আছে সেটা তাদের বিষয়। তারা ভাবুক।

আমার ভাবনা যা তা প্রকাশ করলাম। এটা আমার সাংবিধানিক অধিকার। সেই মতো আমি আমার মত প্রকাশ করলাম।
Tapas Das Ali Hossain একটা কথা অবশ্যই সত্যি। যাদের মন্দির মসজিদের বাতিক আছে তারা ভাবুন।আমি চেয়েছিলাম কোন বিতর্ক না তৈরি হোক।ওখানে মন্দির বা মসজিদের ভাবনা চিরতরে বিসর্জিত হোক।বিজেপি নামক দলটার ভাবাদর্শের জন্ম খুব সম্ভবত ১৯২০ -১৯৩০ এর দশকে।তবে সেই জিগির তার আগে থেকেই প্রজন্ম পরম্পরা চলে আসছে ।
Ali Hossain Tapas Das 1885 তে এর জন্ম। এই বছর প্রথম এই দাবি করা হয় ব্রিটিশদের প্ররোচনায়।

হিন্দু-মুসলিম ঐক্য নষ্ট করে দেশে ব্রিটিশ শাসনকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থেই এর জন্ম দেয় তারা। ইতিহাস চর্চার নাম করে বিদ্বেষ ছড়ানোর সূচনা করেন মহাবিদ্রোহের পরপরই। পুরোধাপুরুষ ক্যানিংহাম।

কারণ, 1857 সালের মহাবিদ্রোহের মত আর কোন বিদ্রোহ, যাতে হিন্দু-মুসলিম ঐক্যবদ্ধ ভাবে ব্রিটিশদের প্রায় বিদায় ঘন্টা বাজিয়ে দিয়েছিল, তার পুনরুত্থান না ঘটতে পারে। মূলত সেটা মাথায় রেখেই এই চক্রান্তের সূচনা।

মনে রাখতে হবে বাববির জন্ম 1528। আর বিতর্কের জন্ম 1885, মহাবিদ্রোহের (1857) পর।
Tapas Das Ali Hossain তাহলে বাবরি মসজিদের পক্ষেই রায় দেওয়া উচিত ছিল যেহেতু রাম মন্দির ছিল না।সেই যুক্তি মানলে তো মুসলমান শাসকরা যে সব মন্দির ভেঙে ইসলামিক স্থাপত্য নির্মাণ করেছেন সে গুলি ভেঙে আবার হিন্দুদের মন্দির বিগ্রহ তৈরি করতে হবে।
Ali Hossain Tapas Das না।

বিতর্ক তৈরি হলে সেখানে স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে হয়। না হলে সেখানে কাউকেই অধিকার না দিয়ে জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যবহার করতে হয়। এটাই আধুনিক চিন্তার অনুসারি।

তুরস্কের শাসক কামাল আতাতুর্ক ঠিক এই কাজটাই করেছিলেন।

আধুনিক যুগে মধ্যযুগের বা প্রাচীন যুগের আইন চলে না। চালালে আর নিজেদের আধুনিক ও গণতান্ত্রিক বলে দাবি করা যায় না। মধ্যযুগ পর্যন্ত শাসকের পরিবর্তন হত যুদ্ধ করে। আর যুদ্ধের জয় লাভের প্রতীক হিসেবে স্বারকচিহ্ন হিসাবে মসজিদ বা মন্দির তৈরি করা হত। এটা ছিল তখনকার আইন অনুযায়ী বৈধ। আজকের যুগে তা অবৈধ।

আর আমরা শুধুমাত্র মুসলমান শাসকদের দ্বারা হিন্দু মন্দির ভাঙার কথা বলি। হিন্দু রাজরাও একাধিক মন্দির ভেঙেছেন সে খবরটা চেপে যাই, কিংবা মুসলমান শাষকরাও যে মসজিদ ভেঙেছেন সে কথা উল্লেখ করি না। আসলে এই ভাঙ্গাভাঙ্গির পিছনে থাকত রাজনৈতিক শত্রুতা। মধ্যযুগ পর্যন্ত যে রাজনৈতিক দর্শন কার্যকরী ছিল সেখানে এই মন্দির মসজিদগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকত। এগুলি থেকেই জন্ম নিত কখন কখন শাসক বিরোধী ষড়যন্ত্র। এই কারণেই ঔরঙ্গজেব যেমন কিছু মন্দির ভেঙে দিয়েছিলেন তেমনি মসজিদও ভেঙে দিয়েছিলেন। আবার সেই মন্দির বা মসজিদ নতুন করে তৈরি করেও দিয়েছিলেন। আমাদের দুর্ভাগ্য আমাদের শাসকরা এই সত্য বিকৃত করে অর্থাৎ অর্ধেক করে দেখায়, যেটুকু দেখালে তাদের রাজনৈতিক স্বার্থ সিদ্ধ হয়। প্রকারন্তরে তারা আধুনিক যুগে বসে মধ্যযুগীয় আচার আচরণ করেন।
Tapas Das Ali Hossain একদম ।এটাই আশা করেছিলাম।
Sanjay Dutta “তুরস্কের শাসক কামাল আতাতুর্ক ঠিক এই কাজটাই করেছিলেন।“----That is the reason now Tarki is against India and they are saying we occupying Kashmir illegally…
Ali Hossain Sanjay Dutta আমার বক্তব্য এর সঙ্গে এই প্রশ্ন কি প্রাসঙ্গিক হল? আমি কি আজকের তুরস্কের কথা বললাম। কামাল কি আজকের শাসক?😄😄😄
রাজা কুরেশি পন্ডিত চানক্য ওরফে কৌটিল্যের মহান বাণী , " মূর্খের সহিত তর্কে না যাওয়ায় বাঞ্চনীয় ! "
আপনি প্রস্থান করুন স্যার এই যুক্তিহীন তর্ক থেকে ।
আবিষ্কার প্রকাশনী খুব গভীর এবং তাতপর্যপূর্ণ বিতর্ক পেলাম
Dibyendu Shekhar Das থাকনা এই সব কথা. এইগুলো আর ভালো লাগছে না.
Ali Hossain Dibyendu Shekhar Das বিষয়টি ভালো লাগা-মন্দ লাগার নয়। বিষয়টি সত্য আর বিশ্বাসের। একটা দেশ কতটা আধুনিক, যুক্তিবাদী তার ওপর নির্ভর করে বিশ্বে তার সম্মান ও মর্যাদা। সেটাই ভাবার।

যদিও আমাদের ভাবা বা না-ভাবা বর্তমান শাসককে ভাবিত করেনা।


Putul Deghuria এই সংখ্যা-গরিষ্ঠের দেশেই মথুরাতে, কাশীতে, অযোধ্যাতেও....আরো বহু জায়গায় কোথাও মন্দিরের গা-ঘেঁসে মন্দিরের পাশেই মসজিদ তোলা হয়েছে...শাসকের প্ররোচনায় | কুতুব-মিনারের কাছে সতেরোটি মন্দির ভাঙ্গা হয়েছে !!! রাম-জন্মভূমির ব্যাপার আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে বলেই বিচার শেষ পর্যন্ত হল !
Ali Hossain Putul Deghuria আগ্রার তেজোমহলের কথা শোনেননি? ওর বিচারও করে ফেলুন। কে আটকাবে আপনাদের????😄😄
Putul Deghuria Ali Hossain মথুরা গেলে বা কুতুব মিনারে গেলে স্বচক্ষেই দেখতে পাবেন | মাটি খোঁড়ার দরকার হবেনা !!! মথুরার মসজিদটি ঔরঙ্গজেব, আর দিল্লীর মন্দির ভেঙ্গে মিনার কুতুবউদ্দিন আইবকের ! কাকে বলছেন? মানুষ সবই জানে ! সত্যকে স্বীকার করে নেওয়াই শ্রেয় |
Ali Hossain Putul Deghuria ঠিকই বলেছেন। মুখ্যু-শুক্কু মানুষ তো, জানিও কম, বুঝিও কম।

আচ্ছা, মুসলিম শাসকরা সব মন্দির ভাঙায় এত সিদ্ধহস্ত হওয়া এবং প্রায় সাতশ বছর রাজত্ব করার পরও দেশে লক্ষ লক্ষ প্রাচীন মন্দির থেকে গেল কীভাবে? এই ইতিহাসটা যদি একটু বুঝিয়ে বলেন খুবই উপকৃত হই। প্লিজ।
Abdul Mojaffar Mondal Putul Deghuria মুর্শিদাবাদে কাটরা মসজিদের চত্ত্বরে একটি মন্দির আছে। বলা হয় , মুর্শিদকুলি এটি বানিয়েছিলেন। এবিষয়ে আপনার মত কি ?
Abdul Mojaffar Mondal Putul Deghuria মন্দিরের গা ঘেঁষে মসজিদ গড়া কি পাপ ?
Putul Deghuria Abdul Mojaffar Mondal প্রথম কথা বলি মুর্শিদকুলি ছিলেন তখন সদ্য ধর্মান্তরিত মুসলমান ....তবুও তিনি যদি কাজটা করে থাকেন, অন্যায় করেছেন ! হ্যাঁ মথুরার মূল মন্দরটি ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে...এখনকার মন্দির পরে তৈরী...যাইহোক, কোনো বিতর্কে যেতে চাইনা ! সব ধর্মের মানুষকেই মনুষ্যত্বের বিচারে শ্রদ্ধা করি এটুকু বলতে পারি |
Putul Deghuria সব জানি....বৌদ্ধধর্ন হিন্দু ধর্মেরই শাখা...যদিও এককালে (চর্যাপদের যুগে) দুটে দলের মানুষের মধ্যে প্রবল রেষারেষি ছিল | আর বাংলার মুসলমান ইরান-পাকিস্তান-আফগানিস্তান থেকে আসেনি ! তুর্কি-অাক্রমনের পর(১২০২ মতান্তরে ১২০৩) মানে মহম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজীর ১৭ জন সৈন্য নিয়ে লক্ষণ সেনের রাজধানী নদীয়া আক্রমণ পরে (লক্ষণ সেন পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন পূর্ববঙ্গে) দখল করার পর হিন্দু ও বৌদ্ধরা মুসলমান ধর্ম গ্রহন করতে বাধ্য হয়েছিলেন ! সেইসময়কে সাহিত্যের ভাষায় বলে অন্ধকার যুগ (১২০২-৩ ---১৩৫০) !!!ইতিহাস আরো অনেক কথা বলে....সেসব হয়তো ফেসবুকে শুনতে সবার ভালো লাগবে না...
Sahana Ahmed Basu Putul Deghuria একটু পড়ুন । কোনোভাবেই বৌদ্ধধর্ম হিন্দুধর্মের শাখা নয় । প্রকৃতপক্ষে হিন্দুধর্ম বলে কিছু হয়না । এটা একটা জীবনশৈলী । তাই এই ধর্মের কোনো ধর্মপ্রচারক নেই । আর একটু জানতে চেষ্টা করুন বৌদ্ধ মঠগুলি কারা ভেঙে সমান করে দিয়েছিল । কারা বৌদ্ধদের পাহিড়ের গুহায় আর লোকালয়ের বাইরে ঠেলে দিয়েছিল । ঔরঙ্গজেব বা কুতুবউদ্দিন আইবকের সময়ের ভারতবর্ষ আর ২০১৯এর ভারতবর্ষ কী এক ? বাবরি ভাঙা হয়েছে গণতান্ত্রিক ভারতে সংবিধানকে লঙ্ঘন করে ।
Ali Hossain Putul Deghuria ম্যাডাম, আমার ওয়ালটা বিদ্বেষ ছড়ানোর জন্য নয়। প্লিজ।

ইতিহাস আপনি যেমন জানেন, অন্যেরাও জানেন। আপনি বোধ হয় জানেন না, প্রাচীন বা মধ্যযুগের আইন দিয়ে যেমন আধুনিক যুগের বিষয়ের বিচার করা যায় না। তেমনি আধুনিক যুগের আইন দিয়ে প্রাচীন বা মধ্য যুগের বিষয়ের বিচার করা যায় না। কারণ, তখন ছিল রাজতন্ত্রের যুগ, আর আজ গণতন্ত্রের যুগ। সেই যুগে অস্ত্রের বা যুদ্ধের মাধ্যমেই ঠিক হত কে রাজা হবে, আর রাজধর্ম কী হবে। সেটাই ছিল বৈধ ও আইন সঙ্গত। গণতন্ত্রে সেটা হয় না। এখানে রাজনীতি আর ধর্মনীতি সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়। দেশের শাসক মানুষ গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচন করেন। অন্যটা করলে তা বেআইনি ও অবৈধ।

তাই প্রাচীন বা মধ্যযুগের বিষয়কে সামনে রেখে বর্তমানের বিচার করা যায় না। অর্থাৎ সেযুগে যেটা বৈধ ছিল, সেটাকে আজকের আইন দিয়ে অবৈধ বলা যায় না। এই সহজ সত্যটা যদি না জানি তবে নিজেদেরকে শিক্ষিত আর আধুনিক দাবি করি কি করে?

আর মধ্য যুগের আইন যদি এখন চলতো তবে কেন্দ্র সরকার তো গায়ের জোরে জায়গাটা মন্দির কর্তৃপক্ষের হাতে দিয়ে দিতে পারতেন। তাই নয় কি? তাহলে দিলেন না কেন? আদালতের সাহায্য নিলেন কেন? ভেবে দেখুন।

আর এটা যদি মানেন, তবে অতীতের রাজতন্ত্রের কথা তুলে গণতন্ত্রের মুখোশ পরাটা ভণ্ডামি হচ্ছে না?
Rousanara Khatun Putul Deghuria আপনি ইতিহাসবিদ মানুষ.. নতুন করে ইতিহাস লিখুন.. আমরা ইতিহাসের শিক্ষার্থীরা পাঠের অপেক্ষায় রইলুম

Putul Deghuria
যুক্তি দিয়ে কথা বললেই বিদ্ষেষ ছড়ানো ? প্রশ্ন এলে যুক্তিসম্মত উত্তর দিতেই হয় !!! আর হ্যাঁ রামচরিতমানস ইতিহাস নয় ,বাল্মীকির মূল সংস্কৃত রামায়ণের হিন্দী অনুসরণ ....বিভিন্ন পর্যটক যারা অযোধ্যার রামমন্দিরের কথা লিখেছেন ,তাদের নথি আদালতে ব্যবহৃত হয়েছে....যাইহোক গণতান্ত্রিক আদেশকে মেনে তাহলে নিতেই হবে....অযথা সমালোচনা করে আপনিই বা কেন বিদ্ষেষ সৃষ্টি করছেন ???
Putul Deghuria অকারণে দোষারোপ যখন করছেন তখন আপনার friend-list এ থাকার ইচ্ছে আমারও নেই |
Ali Hossain Putul Deghuria এটা পড়েছেন? আপনার হিসাবে ইনি নিশ্চয়ই মুর্খ কেউ হবেন?

ঠিক আছে, এবার ক্ষমা করুন।
Sahana Ahmed Basu Putul Deghuria মেনে নিতে নিশ্চয়ই হবে । কিন্তু আলোচনা বা সমালোচনা করা যাবে না একথা ভারতীয় সংবিধান বলেনা । আর রামচরিতমানস বাল্মীকি রামায়নের অনুবাদ নয় । যেমন নয় কৃত্তিবাসের শ্রীরাম পাঁচালী । আপনার বিস্তৃত পড়াশোনা দরকার । নইলে খড়্গপুরের সবজান্তা গামছাওয়ালার মতো গরুর দুধে সোনা খুঁজে পাবেন । আর আলি ভাই এর থেকে মনুষ‍্যত্বের পাঠ নিন ।

মন্তব্যসমূহ

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন