সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

স্বাধীনতার আগের ও পরের শাসনের পার্থক্য

১৯৪৭ সালের আগে প্রায় ২০০ বছর দেশ শাসন করেছে ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি । কোম্পানির বোর্ড অফ ডিরেক্টররা সরাসরি এই শাসন ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত থাকত না। তারা তাদের সমর্থক রাজনিতিকদের দেশ শাসনের দায়িত্বে বসাতেন। তাদের দিয়েই কোম্পানি ভারত সহ অন্যান্য উপনিবেশগুলোর নীতি নির্ধারণ ও তার প্রয়োগ ঘটাতেন। বলা বাহুল্য, এই নীতি নির্ধারণ ও প্রয়োগের মূল উদ্দ্যেশ্য ছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যিক লাভ। ভারতীয় অর্থনিতির সঙ্গে সম্পর্কিত সব ক্ষেত্র যেমন শিল্প নীতি, কৃষি নীতি, বাণিজ্য নীতি - সবই নির্ধারিত ও পরিচালিত হত ইস্ট ইন্ডিয়ার কোম্পানির স্বার্থকে সামনে রেখে। ভুরিভুরি উদাহরণ রয়েছে কোম্পানির সঙ্গে তৎকালীন ভারত সরকারের এই অশুভ আঁতাতের। মাত্র দুটো উদাহরণ দেখুন।  ১৮৩২ সালে ভারতে রেলপথ স্থাপনের প্রস্তাব ওঠে। কেন? ব্রিটিশ পুঁজির বিনিয়োগের ক্ষেত্র প্রস্তুত করা এবং বিদ্রোহ দমন সহ অন্যান্য সামরিক প্রয়োজন মেটানো। ভারতের সাধারণ মানুষের ভালোমন্দের বিষয় এখানে একরত্তিও গুরুত্ব পায়নি। ইচ্ছা করলেই রেলপথ নির্মাণের দায়িত্ব সরকার নিতে পারত। কিন্তু নেয় নি। ব্রিটিশ পার্লামেন্টের পুঁজিপতিদের চাপে এই দায়িত্ব বেসরকারি ক

শাশুড়ি-বউয়ের সম্পর্ক

শাশুড়ি-বউয়ের এক হাড়ির ভাত খাওয়ানো আর বাঘে-গরুতে একঘাটে জল খাওয়ানো - উভয় সমান। যে পুরুষ তা পারে, তাকে আর যাই বলা হোক, অশিক্ষিত বলা যাবে না। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, অধিকাংশ শিক্ষিত মানুষই লেখাপড়া জানা মানুষ হয়। কিন্তু অধিকাংশ লেখাপড়া জানা মানুষ শিক্ষিত নাও হতে পারে। Relationship-betwee-mother-in-law-and-wife Relationship between mother-in-law and wife

নিজের সমস্যা সম্পর্কে মানুষের ধারণা

প্রায় সব মানুষই ভাবে, তার জীবনের সমস্যাটাই পৃথিবীর সব মানুষের সব সমস্যার চেয়েও বড় সমস্যা। এমন ভাবার কারণ হল, এক-জীবন সময়টা এত ছোট যে তা দিয়ে লক্ষ লক্ষ বছর ধরে বিবর্তিত হয়ে আসা মানবজীবন ও তার মনস্তত্ত্ব বুঝতে পারা প্রায় অসম্ভব। ফলে আমাদের এই জীবনের ক্ষুদ্র পরিসরে এ বিশাল জগৎ ও জীবন জুড়ে যে জটিলতা বর্তমান তা বুঝতে পারাও প্রায় অসম্ভব। তবু আমরা চেষ্টা করি বোঝার। বুঝতে বুঝতে এমন একটা সময় আসে যখন আমার মনে হয় যে, এখন আমি সব বুঝতে শিখেছি। এটা একটা মারাত্মক ভ্রান্তি। এই ভ্রান্তিই আমাদের ভুলিয়ে রাখে যে, জীবনের শেষ ক্ষণে এসেও জগৎ ও জীবন সম্পর্কিত শিক্ষার শেষ হয়েছে ভাবাটা মস্ত বড় বোকামি। People's-perceptions-of-their-own-problems People's perceptions of their own problems

আপনি কী চালাক?

 কাছের লোকের অপরাধ বা ভুল দেখতে পান যিনি, তিনি হয় সৎ, নয় তো বোকা। চালাক মোটেও নয়। Are you clever? Are-you-clever

চালাক ও বুদ্ধিমান শব্দের পার্থক্য কোথায়?

চালাক হওয়ার চেয়ে বুদ্ধিমান হওয়া জরুরি। কারণ, চালাকির মধ্যে অসততার আস্ফালন থাকে আর বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে থাকে বৈধ যুক্তিবোধ, সততা ও সারল্যের প্রাচুর্যতা। এরাই সাফল্যের মূল চালিকাশক্তি। ফলে সততা সাফল্য বয়ে আনে আর চালাকি আনে অধঃপতন। চালাকির ভিত্তি হচ্ছে অসততা, আর বুদ্ধিমত্তার ভিত্তি সততা। তাই চালাক হওয়ার চেয়ে বুদ্ধিমান হওয়া জরুরি। কারণ, অসৎ  অসততা আরও এক অসত্যকে ডেকে আনে। ফলে সমস্যা আড়ে-বহরে বাড়তেই থাকে। অন্যদিকে সততা সমস্যাকে ডেকে তো আনেই না বরং তাকে সমূলে উৎখাত করতে সাহায্য করে। একটু খেয়াল করলেই দেখা যায়, একটা মিথ্যাকে ঢাকতে আরও চারটে মিথ্যার আশ্রয় নিতে হচ্ছে। কিন্তু সত্যকে কখনোই মিথ্যার আশ্রয় নিতে হয় না। কারণ, সততার সঙ্গে সত্যের গভীর সম্পর্ক থাকে। সততাকে বাদ দিয়ে সত্য এক পা-ও চলতে পারে না। তাই বুদ্ধিমান লোকেরা কখনোই সততাকে উপেক্ষা করে না। উল্টোদিকে, মিথ্যাকে সব সময় অসততাকে আশ্রয় করেই চলতে হয়। কেননা, মিথ্যার সঙ্গে অসততার সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর। মিথ্যা ছাড়া অসততা আর অসততা ছাড়া মিথ্যা কখনোই সক্রিয় হতে পারে না। সোজা কথায় এরা একে অপরের পরিপূরক। Where-is-the-difference-betwe

বর্তমান সময়েও ধর্মের টিকে থাকার কারণ

ধর্ম দু'ধরনের। একটা মানসিক বা মানবিক। অন্যটা প্রাতিষ্ঠানিক। মানবিক ধর্মের জন্ম হয় মানুষের অন্তরে। এর কোন প্রতিষ্ঠাতা নেই। মানুষের জন্মের সঙ্গে সঙ্গেই তার অন্তরে স্বতঃস্ফূর্তভাবে জন্ম নেয় এই ধর্মবোধ। অন্যদিকে, পূর্ণবয়স্ক একজন মানুষ তার অন্তরে জীবন ও জগত সম্পর্কে যে অভিজ্ঞতা, ভালোলাগা, ভালোবাসা ইত্যাদির জন্ম হয়, তার উপর ভিত্তি করে তার যে বিশ্বাস গড়ে ওঠে, তা-ই প্রাতিষ্ঠানিক ধর্ম। তাই এর প্রতিষ্ঠাতা আছে। আছে প্রচারক সংগঠন। একজন মানব শিশু যখন জন্মায় তখন তাকে শিখিয়ে দিতে হয় না মানুষকে ভালোবাসার কথা, টিফিন ভাগ করে খাওয়ার কথা। এগুলো তার মানবিক ধর্মের প্রতিফলন। এগুলো নিয়েই সে জন্মায়। কিন্তু তাকে শিখিয়ে দিতে হয় কে আপন, কে পর। তাকে শিখিয়ে দিতে হয় তার প্রাতিষ্ঠানিক ধর্ম কী। কীভাবে চালাকির আশ্রয় নিয়ে, সত্য গোপন করে, নিজের স্বার্থসিদ্ধি করতে হয়। মৃত্যু ভয় ও রোগ-ব্যাধির ভয় আছে বলেই ধর্ম নামক প্রতিষ্ঠানটা এখনো টিকে আছে। যারা এই ভয় পায় না, তারাই প্রাতিষ্ঠানিক ধার্মিকদের কাছে নাস্তিক নামে পরিচিতি পেয়ে যায়। প্রাতিষ্ঠানিক ধর্ম তারা পালন করে না। অন্যদিকে মানব ধর্মকে তারা অক্ষরে অ

ধর্ম সম্পর্কে শিবাজী

ধর্ম সম্পর্কে শিবাজীর বক্তব্য ছত্রপতি শিবাজী অন্য কোন ধর্মের বিরুদ্ধাচারণ করার অর্থ নিজের ধর্ম পরিত্যাগ করা। জানেন, কে বলেছিলেন? বলেছিলেন ছত্রপতি শিবাজি। পাঠকের প্রতিক্রিয়া দেখুন ফেসবুকে

সত্য উপলব্ধির উপায় কী?

আমরা যা কিছু দেখি বা শুনি তাকে যুক্তি, বুদ্ধি এবং তথ্য দিয়ে বিচার বিশ্লেষণ করে তার সত্য সত্য যাচাই করে তবে তাকে গ্রহণ বা বর্জন করতে হয়। এটাই সত্য উপলব্ধির একমাত্র উপায়। যারা এই উপায় অবলম্বন করে, তারাই প্রকৃত সত্যের সন্ধান পায়। এবং যারাই জগৎ ও জীবন সম্পর্কে এই চরম পরম প্রকৃত সত্যের সন্ধান পায় বা পাওয়ার চেষ্টা করে তারাই শিক্ষিত। What-is the-way-to-realize-the-truth

ধর্ম সম্পর্কে ঔরাংজেবের বক্তব্য

১৬৫৮ সাল। মেবারের রানা তখন রাজসিংহ। মুঘল সম্রাট লিখছেন রাজসিংহ কে, “বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষকে শান্তিতে দিন কাটাতে হলে একে অপরের ধর্মকে গ্রহণ করতে হবে। তবেই দেশের সমৃদ্ধি আসবে।” বলুন তো কে এই মুঘল সম্রাট? শুনলে বিভেদপন্থী রাজনীতিকরা চমকে যাবেন। নাম ঔরঙ্গজেব। প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন তথ্যসূত্র : Nargis Akhter আবুল ফজলের লেখা পড়ুন।  অথবা, ন্যাশনাল বুক এজেন্সি একটি সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বই প্রকাশ করেছে। ওটা পড়তে পারেন। নাম ‘ভারতীয় সভ্যতার বিকাশের ধারা’।  এছাড়া মধ্যযুগের ভারত - সতীশ চন্দ্র, মধ্যকালীন ভারত - সম্পাদনা ইরফান হাবিব পড়ুন।

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

প্রার্থনার জন্য কী নামাজ পড়ার দরকার আছে?

What is the need to pray (Namaz) for prayer? সালাত ( যার প্রচলিত অর্থ নামাজ ) প্রার্থনা করার জন্য নয়। প্রার্থনার জন্য নির্জন বা নিভৃত স্থান দরকার হয়। যেখানে মন সংযোগের ব্যঘাত ঘটে না, সেটাই প্রার্থনার জন্য উত্তম স্থান। নামাজ বা সালাতের প্রধান উদ্দেশ্য হল কোরানের পাঠচক্র। এখানে মানুষ দলবদ্ধ হয়ে জীবনের সহজ সরলভাবে পথ চলার উপায় খোঁজার চেষ্টা করেন। ইসলামি ধর্ম দর্শন অনুযায়ী, কোরআনে তা সহজ ও সরলভাবে বর্ননা ও ব্যাখ্যা করা আছে। তাই নিয়মিত কোরান পাঠের মাধ্যমে তা খুঁজে বের করা এবং তা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলার শক্তি অর্জন করাই নামাজে হাজির হওয়ার গুরুত্ব। কীভাবে 

সত্য মোটেও সহজপাচ্য নয়

Truth is not easy to digest সত্য মোটেই সহজপাচ্য নয়। স্বাভাবিক কারণেই সবার তা সহজে হজমও হয় না। তাই বদহজম এড়াতে, আমরা অজুহাত খুঁজি। যার অন্য নাম 'অসত্য বচন'। 'অসত্য বচন'-এর ভিত্তিভুমি হচ্ছে অসততা। আমরা অধিকাংশই জানি না, অসততার জন্ম হয় অশিক্ষার অন্ধকার থেকে।

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে