সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

প্রসঙ্গ : কৃষক আন্দোলনের পক্ষে ও বিপক্ষে মতপ্রকাশ ও কাটুন কাণ্ডে মুন্ডু কাটা

🔴 আর cartoon এর জন্য মুন্ডু কাটা? 😆

প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

Anirban De যদিও অপ্রাসঙ্গিক। তবুও বলি। ফ্রিজে গরুর মাংস আছে সন্দেহ করে মানুষ মারার মতই জঘন্য কাজ।

আপনি কী বলেন? দুটোই জঘন্য। মানেন তো?

আর একটা কথা। অনুগ্রহ করে পোস্টের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক কথা বলবেন। তাতে আলোচনাটা মূল্যবান হয়ে ওঠে। অপ্রাসঙ্গিক কথা শিক্ষিত মানুষের মুখে বড্ড বেমানান লাগে। আপনি শিক্ষিত মানুষ বলে এই অনুরোধটা রাখলাম। আশা করি বিমুখ করবেন না।

🔴 না মানে, মুন্ডু কাটার বিরোধিতা করে তেমন প্রতিবাদ-টতিবাদ তো দেখিনি, মনে হয়েছিল ওই মুন্ডু কাটাই ঠিক! কারণ ওই কার্টুনের বিরোধিতা করে পৃথিবী জুড়ে কোনো একটা ইস্যুতে এতবড় প্রতিবাদ আমার এই ক্ষুদ্র জীবনে দেখিনি। আর আমি নিজে শিক্ষিত হতে আর পারলাম কোথায়? এমন একটা রাজ্যে জন্মেছিলাম যেখানে রাজ্যের মাথারা নিজের ছেলেমেয়েদের ইংরেজি মাধ্যমে বা ইউরোপ-আমেরিকা পাঠিয়ে আমাদের জন্য ইংরেজিটাই তুলে দিলেন। আর গোটা রাজ্যটা মোটামুটি প্রাথমিক শিক্ষায় দেশের মধ্যে প্রথম কুড়ি-পঁচিশের মধ্যে সহজে আসতো না! শেখবার মধ্যে ইস্কুল-কলেজে ক্লাস বন্ধ করে ছাত্র এবং সরকারি মাইনে পাওয়া শিক্ষকদের দেখে বিপ্লব দীর্ঘজীবী করতে শিখেছি! আর শিখেছি রবীন্দ্রনাথ বুর্জোয়া কবি, নেতাজি তোজোর কুকুর আর স্বামীজী হিন্দু মৌলবাদী! এসব কি শিক্ষিত হওয়া যায় বলুন? শিক্ষিত হওয়া হল না, আমেরিকা যাওয়া হল না, প্রতিবাদ করা হল না... কি আফসোস যে কি বলব!!!

Anirban De জানতাম আপনি উত্তর দিতে পারবেন না। কারণ, এর উত্তর আপনার পক্ষে দেওয়া সম্ভব নয়।

আর অপ্রাসঙ্গিক কথার আলোচনায় আমি থাকতে অপছন্দ করি।

ইংরেজি বিষয় নিয়ে কখনও পোস্ট করলে আপনি আসবেন। তখন নিশ্চয়ই এই আলোচনা হবে।

শুভ সন্ধ্যা। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। শুভকামনা রইলো।

🔴 Ali Hossain আসলে, হয়েছে কি বুঝলেন, অল্প শিক্ষার জন্য প্রাসঙ্গিকতা বোঝাতে পারলাম না, বোধহয় আপনার সিলেবাসের বাইরে চলে গেছি! 


Anirban De শুরুই করেছিলেন সিলেবাসের বাইরে গিয়ে। নতুন করে বাইরে যাওয়ার তাই প্রশ্নই আসে না। 

আপনি ভক্ত কিনা জানি না। তবে ভক্তরা এভাবে সিলেবাসের বাইরে গিয়েই শুরু করেন। খোঁচানোর চেষ্টা করেন আর কি।

আর আপনার প্রফাইল দেখলে আপনার মসকরার মানে বুঝতে কারোই অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। আমার তো হয়ই নি। চুপি চুপি বলে রাখি আপনাকে, মসকরার ভেতরটা কিন্তু বড়ই ফাঁপা। ঠিকঠাক আঁটেনি।

তবে যাই করুন, আমার প্রশ্নের ঠিক ঠাক উত্তর আপনি এখনও দিতে পারলেন না। আর পারবেন বলেও মনে হয়না। ........ সমস্যাটা কোথায়? কোথায় বাঁধা পড়ে আছেন?😀😀

🔴 Ali Hossain একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি! এ ধরণের বিষয় নিয়ে আপনার শিবিরের অনেক অনেক মানুষের আলোচনা হয় বটে! কিন্তু দুঃখের বিষয় শেষ পর্যন্ত কেউ আলোচনাটা চালিয়ে যান না, আমার একারই সময় ও পরিশ্রম নষ্ট হয় আর কি! আর বুঝতেই তো পারছেন এই অল্প শিক্ষা নিয়ে রোজকার করতে গেলে কতটা পরিশ্রম করতে হয় তা তো বোঝেনই! যাকে বলে ঘেউঘেউ-মিঁউমিঁউ করে পেট চালাতে হয় আর কি! তাই বেকার আর বলে কি হবে? আখেরে কি হবে তা তো জানা! 

Anirban De আমার কোনো বিশেষ শিবির নেই। নেই বলেই সোজা উত্তর দিয়েছি। আপনি যা এখনও পেরে উঠলেন না। সোজা প্রশ্নের সোজা উত্তর দেওয়ার জন্য বিশেষ শিক্ষার প্রয়োজনও পড়ে বলে আমার মনে হয় না। প্রয়োজন পড়ে সোজা মেরুদণ্ডের, যা কারো কাছে বন্ধক দেওয়া নেই, আর ইচ্ছাশক্তির।

আর হ্যা, প্রসঙ্গে থাকার প্র্যাকটিস থাকলে আমি আলোচনা চালিয়ে যেতে পারি।

আর সত্যিই যদি মনে করেন আপনি শিক্ষাল্পতায় ভুগছেন, তাহলে প্রফাইল ডিটেলসটা পাল্টে ফেলুন। তাহলে আর মনোকষ্টে ভুগতে হবে না। কী বলেন?😀😀

অনেক রাত হলো। আজ এই পর্যন্ত থাক। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। শুভরাত্রি।

🔴 Ali Hossain এই অবাঞ্ছিত উপদেশ দেওয়ার জন্য যে কি বলে ধন্যবাদ দেব আপনাকে! যাই হোক, এতো করেও আপনি যখন কিছুই বুঝলেন না, তখন একটি কথা শুধু বলি যদিও সেটা পুনরুক্তিমাত্র। আপনার মূল পোস্টে কিছু বিষয়ের একটি তালিকা আছে,  কিছু বিদেশের বিষয়ে এদেশের মানুষের নিন্দার! সেখানে কার্টুন কান্ডও ছিল! সেটা বাদ গেছিল (ইচ্ছাকৃতভাবে কিনা জানি না), সেটা যোগ করেছিলাম মাত্র, তাও আধখানা বাক্যে। তাতেই যে প্রতিক্রিয়া হল, আর ভক্ত, মেরুদন্ড ইত্যাদি যে সব বিশেষ্য-বিশেষণাদি উঠে এল, তার পরেও কিন্তু আমি সংযমের মধ্যেই আছি! তবে কিনা পশ্চিমবঙ্গে জন্ম তো, আপনার শিবিরের পরিচয় আপনার টাইমলাইনে দিনের আলোর মতই পরিষ্কার! তাই 'মেরুদণ্ড' থাকলে সেটা আর নাই বা লুকোলেন! 

Anirban De আধখানা বাক্যে সম্পূর্ণ কথা বোঝানো যায় না, এটা আপনার বোঝা উচিৎ ছিল। আর যখন বুঝলেন, যে আপনার কথা আমি বা আপনার কথায় 'আপনার শিবিরের' মানুষ সেটা বুঝতে পারছি না, তখন সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার করলেন না কেন? সেটা করা কি আপনার দায়িত্ব ছিল না।

আসলে আপনিও আমার সংযমের পরীক্ষা নিচ্ছিলেন। আমিও সেটা যথাযথ ভাবে দেখিয়েছি। ভুলে যাবেন না, আপনার খোঁচাগুলো কম ধারালো ছিল না।

আপনি যদি বারবার অবাঞ্ছিত ভাবে নিজেকে অল্প শিক্ষিত বলে শ্লেষ প্রকাশ করতে পারেন, তবে 'অবাঞ্চিত' উপদেশ আসাই স্বাভাবিক মনে হয়েছে আমার কাছে।

আমি যেটা বুঝেছি তার উত্তর আপনাকে দিয়েছি। আপনাকেও একটি প্রশ্ন করেছিলাম। আপনি তা এড়িয়ে গিয়ে যেভাবে শ্লেষ মিশিয়ে মস্কারায় নেমে পড়লেন তাতে যেমন প্রতিক্রিয়া আশা স্বাভাবিক ছিল, সেটাই এসেছে। যদি তাতে দুঃখ পান, তবে আমিও দুঃখিত। কিন্তু দায়টা আপনার নিজের। শুরুতেই ক্লিয়ার করলে এতদূর আসতো না নিশ্চয়ই।

আমার মধ্যে লুকোচুরি বলে কিছু নেই। কারণ, আপনি যেমন আমার করা প্রশ্নের উত্তর সুকৌশলে এড়িয়ে গেলেন, আমি কিন্তু আপনার 'আধখানা বাক্যে' যা ছিল বলে আমার মনে হয়েছিল তার সরাসরি উত্তর দিয়েছি। আপনি দেন নি। ভেবে দেখুন, আসলে কে নিজেকে লুকিয়ে রেখেছেন। 

আমার পরিচয় আমার টাইমলাইনে পরিষ্কার ভাবে ফুটে উঠেছে। সে যেকেউ দেখলেই বুঝতে পারবেন। আপনিও যখন বুঝেছেন, তখন লুকিয়ে রাখার অভিযোগটা একটু বেমানান (পড়ুন স্ববিরোধী) হয়ে গেল না সাথি?

সব শেষে বলি, তালিকাটা আমার তৈরি নয়। অন্য জায়গা থেকে পাওয়া। কথাগুলোর সাথে একমত বলেই শেয়ার করছি এবং আমার ভাবনাটা বলেছি। দ্বিতীয়ত, কার্টুন কান্ডটা সত্যিই আমার মাথায় আসেনি আপনি বলার আগে পর্যন্ত।

যাই হোক, ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। আর যদি বোঝেন, যে আপনার কথা কেউ বুঝতে পারছেন না, অনুগ্রহ করে সঙ্গে সঙ্গে তা পরিষ্কার করে বলার চেষ্টা করুন। তাহলে আর ভুলবোঝাবুঝির সম্ভাবনা থাকে না।

শেষের কথাটাও যদি আপনার কাছে 'অবাঞ্চিত উপদেশ' বলে মনে হয়, তা দেওয়ার জন্য একটু ক্ষমাঘেন্না করে দেবেন আশা করি।😀❤️

মন্তব্যসমূহ

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে