সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নাস্তিকদের ভগবান নেই। তাই বিপদে মানুষের পাশে চায়, পাশে যায়।

নাস্তিকদের ভগবান নেই। তাই বিপদে মানুষের পাশে চায়, পাশে যায়। আর অস্তিকরা ধর্মের নামে ছুটে বেড়ায় ও হোঁচট খেয়ে মরেও। প্রসঙ্গ : চিন। 27/03/2020 উৎস দেখুন এখানে ক্লিক করে

মানুষের তো কোন ধর্ম নেই, মানবধর্ম ছাড়া

শ্রীজাত নিজের জাত চিনিয়েছেন। সেই জাতের নাম মানুষ। মানুষ তো মানুষের জন্য ভাববেন, ভাবাবেন; কখনোও কাঁদবেন,  অন্যকে কাঁদাবেন। সত্যিকারের মানুষের তো কোন ধর্ম নেই, মানবধর্ম ছাড়া। সেই ধর্মকে বাঁচাতেই কবি কলম ধরেছেন। তাতে কার কোন ধর্ম কিম্বা ধর্মগুরু বা তার চ্যালারা খেপে গিয়ে অসভ্যতা করলো তাতে কবির কিছু এসে যায় না। হিন্দু হোন বা মুসলিম ধর্মগুরু, যে-ই হোন 'শ্রীজাত'রা প্রতিবাদ করবেনই। তাতে কোন চ্যালা কতটা ক্ষেপে যাবেন তা বোধ হয় ওঁদের মাথায় রাখার দায় বা দায়িত্ব কোনটাই নেই। আমরা আপনার সাথে আছি কবি। কোনও মুসলিম ধর্ম গুরুর এমন কোন নোংরা ভাসনের বিরুদ্ধে কবিতা লিখলেও থাকবো। কথা দিলাম। উৎস জানতে এখানে ক্লিক করুন

মানুষের প্রতিভা ও মূল্যবোধের সম্পর্ক : কিছু কথা

প্রতিভা। বিশেষ্য পদ। পদটি (শব্দটি) স্বভাবজাত ও অসামান্য বুদ্ধি অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন কবিপ্রতিভা, বৈজ্ঞানিক প্রতিভা ইত্যাদি। এছাড়া  প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব, উদ্ভাবনী বুদ্ধি, সৃজনশীল প্রজ্ঞা, প্রভা বা দীপ্তি অর্থেও এর ব্যবহার রয়েছে। আসলে সকল সৃষ্টিধর্মী প্রয়াসই প্রতিভা বলে চিহ্নিত হয়। অন্যদিকে মূল্যবোধ শব্দের মধ্যে দুটো কথা আছে। মূল্য আর বোধ। কিসের মূল্য? মানুষের অর্থাৎ জীবনের মূল্য। এখানে উল্লেখ্য, জীবন বা মানুষ খুব মূল্যবান সম্পদ। শুধু মূল্যবান নয়, সব সম্পদের সেরা সম্পদ  হল মানব সম্পদ। কারণ, মনুষ্য সম্পদ ছাড়া অন্য কোনো সম্পদই আসলে সম্পদে পরিণত হতে পারে না। তাই মানুষ তথা  মানুষের জীবন খুবই মূল্যবান সম্পদ হিসাবে বিবেচিত হয় অর্থনীতিতে। বোধ মানে কী? চেতনা। তাহলে দাঁড়াচ্ছে মানুষের মূল্য সম্পর্কে সম্যক চেতনা থাকাই হল মূল্যবোধ। মানুষের প্রতিভা ও মূল্যবোধ অধিকাংশ সময়ই সমানুপাতিক বা সমান্তরাল হয় না। উল্টে ব্যস্তানুপাতিক বা অসমান্তরাল হতে দেখা যায় আকছারই। কারণ, এই দুটির মধ্যে অনেক সময়ই সহবস্থানিক সম্পর্ক থাকলেও উভয়ের মধ্যে একটি মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। প্রতিভা মূলত জন্মগত (সচেতন ভাবেই বংশগত বলছি না)। স

ন্যাৎসিবাদের ভারতীয় সংস্করণ

এই হল বিজেপি সরকারের আসল রূপ। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ভেঙে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা। ধর্মীয় আবেগকে ও ইসলামোফোবিয়ার কল্পিত দানবকে  ( হিটলারের ইহুদিফোবিয়ার মত) দেখিয়ে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়কে কাজে লাগিয়ে গণতন্ত্রকেই গলা টিপে হত্যা করার চক্রান্ত। এখনও সতর্ক না হলে জার্মানির ন্যাৎসিবাদের মত ভারতেও জন্ম নেবে ন্যাৎসিবাদের ভারতীয় সংস্করণ, যার পরিণতি গরিব ও মধ্যবিত্তের সর্বনাশ। হিটলার যখন একই কাজ একই ভাবে করছিলেন, জার্মানির গরিব ও মধ্যবিত্ত মানুষ তা বুঝতে পারেননি। ইহুদিবিদ্বেষ প্রসূত কল্পিত কাহিনীর প্রভাবে সবাই চুপ করেছিলেন। ফলে জার্মান জাতিকেই তার খেসারত দিতে হয়েছিল। সুতরাং সাধূ সাবধান। এখনও সময় আছে ভাবার। উৎস : দেখুন ফেসবুকে

ধর্ম আর রাজনীতি এক নয়, আলাদা বিষয়।

ধর্ম আর রাজনীতি, আলাদা বিষয়। ধর্মের ভিত্তি ধর্মগ্রন্থ আর রাজনীতির সংবিধান। আবার এই ধর্মগ্রন্থের ভিত্তি হচ্ছে বিশ্বাস। অন্যদিকে সংবিধানের ভিত্তি তথ্য, যুক্তি ও কার্যকারণ সম্পর্ক। তাই দুটোর অবস্থান দুই মেরুতে।আজকের পৃথিবীতে তাদের সহাবস্থান অসম্ভব। এটা আগে বুঝতে হবে আব্বাসকে সিদ্দিকীকে। গুলিয়ে ফেললেই সমস্যা। মনে রাখতে হবে, এদুটো আসলে একসঙ্গে চালানো যায় না। আধুনিককালে তো নয়ই। এ'দুটোকে মেলানোর চেষ্টা করছেন বলেই শিক্ষিত মানুষেরা বিজেপিকে সমর্থন করেন না। একই কারণে ISF ও আব্বাস সিদ্দিকীকে সমালোচনার মুখে পড়তে হবে। রাজনৈতিক আন্দোলনের আগে মুসলিম সমাজে আধুনিক ও যুক্তিবাদ ভিত্তিক শিক্ষা আন্দোলন জরুরি। উপযুক্ত শিক্ষা ছাড়া কোনো জনগোষ্ঠীর সত্যিকারের উন্নতি সম্ভব নয়। আধুনিক গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বাহুবল নয়, শিক্ষাবলই প্রকৃত বল। তার সঞ্চয় যদি না বাড়ানো যায়, তবে রাজনীতিতে কিছু আসন হয়তো তাৎক্ষনিক ভাবে পাওয়া যাবে, কিন্তু তা দিয়ে সত্যিকারের উন্নয়ন কখনই সম্ভব নয়। জগৎ চলে কার্যকারণ সম্পর্কের ভিত্তিতে, যা যুক্তি নির্ভর একটি প্রক্রিয়া। বিশ্বাস সেখানে অকার্যকর। মানুষের মন ছাড়া এই বিশ্বাস জগতব্যাপি কোনো প্রভাব

তৃণমূলের সঙ্গে সিপিএম-এর পার্থক্য

আমি তৃণমূলের সঙ্গে সিপিএম-এর পার্থক্য খুঁজে পাচ্ছি না। সত্যিই কি আছে আর?

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে