সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

বিজেপির সাম্রদায়িক বিভাজন । অবিজেপি দলগুলোর অবস্থান।

১) পশ্চিমবঙ্গ খুব শিগগিরই আরেকটা বাংলাদেশ হয়ে যাবে। ২) বিজেপি ছাড়া আর সব দলই মুসলিমদের তোষণ করে। ৩) মুসলিম শাসকরা ভারতীয় হিন্দুদের জোর করে ধর্মান্তরিত করেছে। আজ গ্রাম ও শহর বাংলার অলিতে-গলিতে গেলে তথ্যগুলো জানে না এমন মানুষ খুঁজে পাবেন না। হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ করে বিজেপির আইটি সেল খুব সুনিপুনভাবে গরিব ও মধ্যবিত্ত হিন্দু সম্প্রদায়ের মনে প্রায় গেঁথে ফেলেছে এই তথ্য। ফলে বিজেপি জনসমর্থন বাড়ছে বলে দাবি করা হচ্ছে। এই তথ্য কতটা সত্য, তানিয়ে মুখ খুলেছেন না বাম-ডান অবিজেপি কোন দলের নেতাকর্মী। আর এরই ফসল তুলছে বিজেপি। এভাবে চলতে দিলে বাম দলগুলোর মাথা তুলে দাঁড়ানোর জায়গাটুকু আর থাকবে না একথা জলের মতো পরিষ্কার। আসুন দেখে নেই, সত্যটা আসলে কী!! প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন বাপ্পাদিত্য সাউ, আপনার ঘরে যদি কেউ চুরি করে, দায়টা কার বেশি, আপনার না চোরের। অভাবের কারণে চোর তো চুরি করবেই। আর আপনার দায়িত্ব কী? চোরের উপর দোষ চাপিয়ে নিজেকে দায়িত্ব মুক্ত করা? আমার মনে হয় চটি জুতোর দোষ না দিয়ে নিজের ঘরের ফাঁকফোকরগুলো মেরামত করা খুব জরুরী। কারণ আমাদের চুরি যাওয়া মালগুলোর প্রায় সবই বিজেপির পকেটে ঢুকেছে,

হিংসা ও শান্তি

হিংসা শান্তি আনে না, আনে শ্মশানের নিস্তব্ধতা। রাষ্ট্রনায়করা গণতন্ত্রের নাম করে এই হিংসাকেই যুগ যুগ ধরে অবলম্বন করে আসছে। তাই এদের কাছে আরাধ্য অশোক নয়, আরাধ্য আলেকজান্ডার ও হিটলার। এই গণতন্ত্র আসলে গরীব ও মধ্যবিত্তের আই ওয়াশের যন্ত্র (machine for washing eye) মাত্র। আসলে সামন্ততন্ত্রের অবক্ষয়ের যুগে যখন রাজতন্ত্র ও সামন্ত প্রভুদের বিরুদ্ধে গরিব ও মধ্যবিত্ত মানুষের ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হয়। রাজতন্ত্রের টলোমলো অবস্থা তৈরি হয় সমগ্র ইউরোপ জুড়ে। তখনই রাজতন্ত্রকে টিকিয়ে ধনতান্ত্রিক কাঠামোকে বাঁচিয়ে তোলার চেষ্টা শুরু হয়। জনমতকে কনভার্ট করে রাজতন্ত্রের পরিবর্তিত চেহারা ( ছদ্দবেশী রাজতন্ত্র) যা ধণতন্ত্র নামে পরিচিত, তাকে টিকিয়ে রাখার কৌশল করে রাষ্ট্রশক্তি। এই কৌশলেরই নাম গণতন্ত্র। প্রথম প্রকাশ, দেখতে এখানে ক্লিক করুন

নারায়ণকে আমি

[6/24, 5:32 PM] Narayan: জনাব আলী সাহেব, 3idiot সিনেমাতেও তো মনে হয় এমন কথাই বলা হয়েছে। SSM যেদিন থেকে চালু হয়েছে এ কথাই বলে আসছে।  দেশে সকল একই বয়সের শিশুর একই রকম বই বা সিলেবাস অনুসরণ করা উচিৎ ,তা কি হয়? এটা খালি শিক্ষকদের শোনলে হবে না ,বেশি করে অভিভাবকদের শোনাতে হবে।  আমার মনে হয় এটা fbএর পক্ষে উপযুক্ত 'খাদ্য'। [6/24, 6:21 PM] Ali Hossain: আলীর সঙ্গে 'জনাব' আর 'সাহেব' জুড়তে হল কেন? তুমি না বলেছিলে এটা ন্যাকামির  জায়গা না!!! প্রসঙ্গত বলি, আমিও তা-ই ভাবি। এবং মেনে চলি। আর মনে হয়, সবারই সেটা মেনে চলাই উচিৎ। আমার নামের সঙ্গে কেউ এই ধরণের শব্দ জুড়লে আমার মনে হয় তিনি আমার সঙ্গে ন্যাকামি করছেন। কারণ মানুষকে বিশেষ বিশেষ শব্দ বা বিশেষণ বসিয়ে সম্মোধন করাটা আমি পছন্দ করি না। আমি আমার নিজের নামের আগে মোহাম্মদ বসাই না। অন্যের নামে আগেও মোহাম্মদ বা শ্রী বসাই না। কোন জাতিগত বা সম্প্রদায়গত পরিচয় বহনকারী শব্দে আমার এলার্জি আছে। কারণ আমি সাম্প্রদায়িকতাকে ঘৃণা করি। এটা তোমার বোধ হয় অজানা নয়। সম্ভবত তোমার সামনেই একদিন আমাদের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষককে মহাশয়কে আমার অপছন্

কুশল বিনিময়

ভালো আছি, ভালোই আছি, তোর খবর কী পাশেই থাকিস, পথের পাশে কতবার গেছি যদি সে আসে হয়নি সময় তোর যে এবার, সময় হবে কি? সংঘ জানতে  এখানে ক্লিক করুন অন্য উৎস : অনুচ্চারিত উচ্চারণ, ছড়া

সমন্বয়ী সংস্কৃতির ভারসাম্যহীনতার গভীরেই রয়েছে নজরুলের প্রাসঙ্গিকতা

২৫শে মে। কাজী নজরুল ইসলামের ১১৮তম জন্মদিন। এই উপলক্ষেই ১লা জুন পশ্চিবংগ বাংলা একাদেমির জীবনানন্দ সভাঘরে আয়োজিত হল একটি মনোজ্ঞ ও ভাব-গম্ভীর আলোচনাসভা। আলোচনার বিষয় ছিল, কাজী নজরুল ইসলাম : প্রাসঙ্গিকতা ও বর্তমান সাংস্কৃতিক পরিবেশ। অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কাজী নজরুল ইসলামের পুত্রবধু মাননীয়া কল্যাণী কাজী। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন শাহযাদ ফিরদাউস, ও সৈয়দ হাসমত জালাল। উপস্থিত থাকার কথা ছিল কুমার রাণা’র। অনুষ্ঠানের আয়োজক সংগঠকের হল ‘স্বর’। স্বর শব্দটি প্রধানত তিনটি আভিধানিক অর্থে ব্যবহৃত হয় -  ১) গলার আওয়াজ, ২) সংগীতের সুর আর ৩) যে ধ্বনি অন্য ধ্বনির সাহায্য ছাড়াই উচ্চারিত হয়। কিন্তু এধরণের আক্ষরিক কোন একটিমাত্র অর্থে আমরা শব্দটি ব্যবহার করছিনা। ব্যবহার করছি ওই তিনটি অর্থের একটি সমন্বিত রূপ নিয়ে তৈরি একটি বিশেষ অর্থে। বলতে পারেন একটি বৃহত্তর অর্থে। জানালেন সংগঠনের পক্ষ থেকে সম্পাদক মুর্শিদ এ এম।  কি সেই অর্থ? ব্যাখ্যা মিললো সংগঠনের আর এক সদস্যের কথায়। তিনি বললেন, আমাদের উদ্দেশ্য হল, বাঙালির একটি অভিন্ন সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল গড়ে তোলা। অর্থাৎ যেখানে ধর্ম নয়, সম্প্রদায় নয়, কেবলমাত্র ব

পারস্য উপসাগরীয় রাজাদের কাছে অর্থ ছাড়া কিছুই নেই: ট্রাম্প

পারস্য উপসাগরীয় রাজাদের কাছে অর্থ ছাড়া কিছুই নেই: ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলের আরব রাজা-বাদশাহদের কাছে অর্থ ছাড়া আর কিছুই নেই। সম্প্রতি ক্যালিফোর্নিয়ায় নিজ সমর্থকদের এক সমাবেশে এই মন্তব্য করেছেন তিনি। বিশ্লেষকরা বলছেন, পশ্চিম এশিয়ায় মার্কিন সরকারের প্রধান মিত্রদের সম্পর্কে ট্রাম্পের এই অবমাননামূলক মন্তব্য থেকেই বোঝা যায় মার্কিন পুঁজিপতিরা আরব রাজা-বাদশাহদের কোন্‌ চোখে দেখে থাকে। তাদের দৃষ্টিতে সৌদি আরব, কাতার ও আমিরাতের মত দেশগুলোর নিজস্ব সশস্ত্র বাহিনী নেই বললেই চলে এবং এই দেশগুলোর মানব-সম্পদের পরিমাণও খুব কম। প্রশ্ন হল, আরব দেশগুলির এই হাল কেন? গভীর পর্যবেক্ষণ শক্তি দিয়ে দেখলে, দেখা যায়, এই দেশগুলির শাসকরা বংশানুক্রমিক ভাবে রাজনৈতিক ক্ষমতা ভোগ করার লালসায় ধর্মকে ঢাল হিসাবে ব্যাবহার করে। ইসলাম ধর্মের নাম করে প্রকৃত  ইসলামকে বিকৃত করে মানুষকে ধর্মান্ধ করার চক্রান্ত করে চলেছে যুগ-যুগ ধরে। ফলে যুক্তিবাদী মানুষের সংখ্যা কমতে কমতে তলানিতে ঠেকেছে। আর এই মানুষের সংখ্যা যেখানে যত কমে সেখানে বিজ্ঞান,  প্রযুক্তির অগ্রগতি তত রুদ্ধ হয়ে যায়। যুক্তিবাদ

সংখ্যালঘু ও বিশেষ সুবিধা

আমার লেখাটা পড়ার আগে অনুগ্রহ করে Pintu Das বাবুর ইমেজ লিখনটি  পড়ুন, যা এই লেখাটির নিচে শেয়ার করা হয়েছে। আমার লেখা পিন্টু বাবুকে........... সাথি পিন্টু বাবু, আপনার বিশ্লেষণ পড়ে বেশ মজা পেলাম। মতামত দিতে বলেছেন। তাই আমার মতামত আপনার জন্য.... ১) সংখ্যাগুরু বা সংখ্যালঘু র প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়.......  ইত্যাদি শ্রেণি হয় বলে কখনো শুনিনি।  ২) সংখ্যাগুরুর বিপরীত শব্দ হল সংখ্যালঘু। যারা সংখ্যায় বেশি হয় তারা সংখ্যাগুরু বলে বিবেচিত হয়, বাকিরা সংখ্যালঘু বলে বিবেচিত হয়। আর সেই অর্থে হিন্দু ছাড়া বাকিরা সবাই সংখ্যালঘু। ভারত সরকার ও প্রাদেশিক সরকারগুলি সেটাই মানে। ৩) সংখ্যালঘু মানে শুধু মুসলমানকে বোঝায় এতথ্য আপনি কোথায় পেলেন? সরকার মুসলমানদের নয়, সংখ্যালঘুর উন্নয়নের চেষ্টা করছেন (যেটুকু বাস্তবায়িত হচ্ছে) ৪) তর্কের খাতিরে যদি ধরে নি সংখ্যাগুরুর প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় শ্রেণি ইত্যাদি হয়, তাহলে  সংখ্যালঘুরও তাহলে প্রথম,দ্বিতীয় ইত্যাদি হয়। তাহলে তাদের উন্নয়ননে সরকারের কোন মানডণ্ডের নিরখে উন্নয়নের কথা ভাবা উচিৎ?  ৫) আপনি একটু  জনাবেন প্লীজ জনসংখ্যার কত শতাংশ হলে তাকে প্রকৃত সংখ্যালঘু বলা যায় এবং তার উন্নয়ননে

ধর্ম ও মানবতা

Sk Sabir Molla মানবতা থাকলে প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মের প্রয়োজন হয় না। ধর্ম থাকলেও হয় না। কিন্তু এটা তো মানতেই হবে বর্তমান বিশ্বে মারণাস্ত্র ব্যবহারকারীদের মধ্যে ধর্মীয় মতাদর্শ এবং ভাবাবেগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে রয়েছে। ধর্ম যদি এতই মানবতার কথা শেখায় মানুষকে, তবে ধর্মভিত্তিক এত সন্ত্রাসবাদি দল তৈরি হয় কী করে? ভেবে দেখুন বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার কখনোই মানুষের ধ্বংস কামনা করে আবির্ভূত হয় নি। ধর্মের কারবারিদের মত ব্যবসা ও রাজনীতির কারবারিরা তার অপব্যবহার করছে। সুতরাং আপনি যতটা সহজ সিদ্ধান্ত করলেন বিষয়টা এতটা সহজ মোটেই নয়। আপনি দেখাতে পারবেন মানবতার কথা বলে এমন কোন সংগঠন কোনদিন যুদ্ধের কথা বলে? পৃথিবীতে গাদা গাদা ধর্মীয় সংগঠন আছে যারা যুদ্ধকেই ধর্মের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা মন্ত্র বলে মনে করে। ভেবে দেখবেন। ভালো থাকবেন। প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

চীনা পণ্য বয়কট : কতটা যুক্তিযুক্ত

প্রিয় পার্থ সারথী দাস,  চিনা পণ্য বয়কট করলে চিনের কী হবে? তারা তো বিক্রি করে মুনাফা যা করার করে নিয়েছে। পৃথিবীতে গরীব দেশের সংখ্যা কি কম পড়েছে। এখানে বিক্রি হবে না সেখানে হবে। এখান থেকে তাবু গুটিযে অন্য জায়গায় গিয়ে তাঁবু ফেলবে। বয়কট করতে গেলে আগে নিজেকে সাবলম্বী করে তুলতে হয়। তারপর বয়কটের ডাক দিতে হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একারণেই ব্রিটিশ আমলে বয়কট আন্দোলনের বিরোধিতা করেছিলেন। তুমি নিশ্চয়ই জানো। তাছাড়া এখন আমি পণ্য বয়কট করলে মার খাবে তো আমার দেশের ব্যবসাদার এবং কর্মচারীরা। এটা করতে গেলে সরকারকে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। এখানে ঢোকাই বন্ধ করতে হবে। আর এই ক্ষমতা তো একমাত্র সরকারেরই আছে। যে চুক্তির কথা তুমি বলেছ, সেই চুক্তির কারণেই কোন সংঘটিত প্রতিবাদ বয়কটের ডাক দেয়া যায় না। দিলে সেটা চুক্তিভঙ্গেরই সামিল হবে। আন্তর্জাতিক স্তরে তার জন্য সরকারকেই জবাবদিহি করতে হবে। সুতরাং এই পথটা ভুল। এক্ষেত্রে যেটা করা যেতে পারে, তা হল দেশকে আত্মনির্ভর করে তোলা। বাজারে যদি ন্যায্যমূল্যে বা সস্তায় প্রয়োজনীয় সামগ্রী দেশবাসীকে দেওয়া যায় তাহলে তারা কখনোই বিদেশী পণ্য কিনতে যাবে না। আর এই স্ব

প্রসঙ্গ - চীনা পণ্য বয়কট

সরকার চিনের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল করুক। আমিও চিনা পণ্য কেনা বন্ধ করবো। ন্যাকামির একটা সীমা থাকা উচিত। উৎস দেখুন এখানে Khayrul Kabid Biswas ভারতে নির্বোধের সংখ্যা বাড়ছে। চিনা পণ্য বয়কট করলে চিনের কী হবে? তারা তো বিক্রি করে মুনাফা যা করার করে নিয়েছে। এখন আমি পণ্য বয়কট করলে মার খাবে তো আমার দেশের ব্যবসাদার এবং কর্মচারীরা। এটা করতে গেলে সরকারকে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। এখানে ঢুকাই বন্ধ করতে হয়। আর এই ক্ষমতাতো একমাত্র সরকারেরই আছে। এই সহজ সত্য যারা বোঝে না। তারা শুধু মূর্খ না গণ্ডমূর্খ।

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন