সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভারতীয় রাজনীতির একটি ভয়ঙ্কর দুর্বলতা

ভারতীয় রাজনীতির একটি ভয়ঙ্কর দুর্বলতা Weaknesses of Indian politics Aminuddin Seikh Aminuddin Seikh আপনি শিক্ষিত মানুষ, যতটুকু জানি আপনি একজন ইতিহাসের অধ্যাপক। আমার এক ইতিহাসের ছাত্র, যে আপনার সঙ্গে একই সময় অধ্যাপনার পেশায় নিযুক্ত হয়েছে। তার সাথে তার ভাইভার সময় আমি সেখানে উপস্থিত ছিলাম এবং আপনার সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল। আমি সেদিন থেকে আপনাকে চিনি। (আপনি হয়তো আমাকে সেভাবে চেনেন না)। আপনার শিক্ষা এবং রাজনীতি সংক্রান্ত পড়াশোনা, নিশ্চয়ই কী করতে হবে আর কী করা যাবেনা, তা বুঝতে সাহায্য করবে। বিজেপি ও তৃণমূল দু'জনকেই হটানো সম্ভব কিনা এ প্রশ্নের উত্তর তাই আপনি নিজেই জানেন বলে আমার বিশ্বাস। আপনি ভাবুন। শিক্ষিত মানুষের নিজের কাছেই নিজের প্রশ্নের উত্তর থাকে। ভাবতে থাকুন, নিশ্চয়ই উত্তর পেয়ে যাবেন। আমি শুধু কয়েকটা কথা বলি আপনাকে। ১) রাজনীতি, তা যদি সত্যিকারের মানুষের কল্যাণের জন্য করা হয়, এবং মানুষ যদি সত্যিকারের রাজনৈতিক সচেতন হয়, তাহলে সে নিজেই বুঝতে পারবে এই মুহূর্তে তার কি করা উচিত। তাই মানুষ চাইলে দু'জনকেই হারাতে পারে। আমি আপনি সেটা ঠিক করে দিতে পারি না। আমরা শুধু আমাদের মতামতট
Shakiruddin Shaikh অনুগ্রহ করে আপনি সংশোধিত শব্দটি পড়ার সময় মনে মনে বসিয়ে নিন এবং তারপর পড়ুন। কেমন? আর ওর পরিবর্তে কোন শব্দটি যথাযথ তা যুক্তি ও তথ্য  সহকারে এখানে একটু লিখে জানান। যদি যুক্তি বুদ্ধিতে আসে যে সংশোধন করা দরকার তবে তা নিশ্চয়ই করব। তবে তা মোটেই আপনার নির্দেশ অনুযায়ী নয়। আপনার বক্তব্যের মধ্যে কমান্ডিং টোন আছে। ইসলাম ধর্ম কাউকে এই টোনে কথা বলতে শেখায় না। যদি আমি ভুল বলে না থাকি, অনুগ্রহ করে আপনিও সেটা সংশোধন করে নেবেন। ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

প্রসঙ্গ : ইসলাম ধর্মে ধর্মগুরু শব্দের ব্যবহার

Shakiruddin Shaikh অনুগ্রহ করে আপনি সংশোধিত শব্দটি পড়ার সময় মনে মনে বসিয়ে নিন এবং তারপর পড়ুন। কেমন? আর ওর পরিবর্তে কোন শব্দটি যথাযথ তা যুক্তি ও তথ্য  সহকারে এখানে একটু লিখে জানান। যদি যুক্তি বুদ্ধিতে আসে যে সংশোধন করা দরকার তবে তা নিশ্চয়ই করব। তবে তা মোটেই আপনার নির্দেশ অনুযায়ী নয়। আপনার বক্তব্যের মধ্যে কমান্ডিং টোন আছে। ইসলাম ধর্ম কাউকে এই টোনে কথা বলতে শেখায় না। যদি আমি ভুল বলে না থাকি, অনুগ্রহ করে আপনিও সেটা সংশোধন করে নেবেন। ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

মুসলিম সমাজের বঞ্চনা ও তার প্রকৃত কারণ

Monirul Islam একটু শিক্ষা-দীক্ষা যাদের মধ্যে আছে, তারা এটা ধরতে পারেন। মুশকিল হচ্ছে, পারেন না ধর্মান্ধ মুসলিমরা। কারণ, তারা নিজেরা ধর্মগ্রন্থ নিজের ভাষায় পড়ে ধর্ম পালন করেন না। তারা ধর্ম পালন করেন তথাকথিত ধর্মগুরুদের পরামর্শ এবং নির্দেশ মত। তারা ভাবেন এটাই ইহলৌকিক ও পারলৌকিক সমস্ত রকম প্রাপ্তির যথাযথ রাস্তা। এই ভুল থেকে যতদিন মুসলিমরা বেরোতে না পারবেন, ততদিন মুসলিম সমাজের সামগ্রিক উন্নয়ন কখনোই হবে না। হিন্দু ধর্মব্যবসায়ী ও রাজনীতিকরা যেমনভাবে হিন্দু সাধারণ মানুষকে ধর্মের নামে ঠকাচ্ছেন, ঠিক তেমনিভাবেই মুসলিম ধর্মব্যবসায়ী ও রাজনীতিকরা ধর্মপ্রাণ সাধারণ মুসলমানকেও ঠকিয়ে চলেছেন। আধুনিক শিক্ষার প্রচার ও প্রসার যে একমাত্র রাস্তা -  এই সত্য, এই সমস্ত ধর্ম ব্যবসায়ী ও রাজনীতিকরা কখনোই সাধারন মুসলমানকে বুঝতে দেবেন না। এবং নিজেরা উদ্যোগ নিয়ে সেই কাজে এগিয়ে যাওয়ার কোনো ব্যবস্থা তারা করবেন না। তারা লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে মাদ্রাসা তৈরি করবেন, কিন্তু আধুনিক শিক্ষার জন্য স্কুল কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করবেন না। অথচ আসল মুক্তির রসদ রয়েছে এখানেই।

প্রসঙ্গ মুসলিম ভোট বিভাজন ও বিজেপির উত্থান - ২

MD Mazharul Islam আমার লেখা পড়ে আপনি কোথায়  কীভাবে বুঝলেন, যে আসাদুদ্দিনকে কেস দেয়া দরকার এমন কথা আমি বলেছি? আপনার চিন্তাভাবনার দুর্বলতা আছে! তাই এসব আলপটকা ভাবছেন। আপনাকে সবিনয়ে বলছি, কথার মানে আগে ভালো করে বুঝতে শিখুন। গভীরে গিয়ে ভাবার অভ্যাস করুন। তারপর মন্তব্য করুন। আমি যে পাঁচটা প্রশ্ন করেছি তার উত্তর একটা একটা করে দিন তো? সেটা করতে পারলেন না বলে আমি লেখক কিনা প্রশ্ন তুললেন? হ্যাঁ তুলতে তো আপনি পারেনই। আপনি কাকে লেখক হিসাবে মানবে, অথবা মানবেন না, সেটা সম্পূর্ণ আপনারই ব্যক্তিগত ইচ্ছা। আমি কি আপনার কাছে দাবি করেছি যে, আমি একজন লেখক, আপনি মেনে নিন? কেউ নিজেই নিজেকে লেখক দাবি করলেই তিনি লেখক হয়ে যান না। এটা না বোঝার মত নির্বোধ আমি নই। কোন লেখক কোনদিন নিজেকে লেখক বলে দাবি করেন না। দেখেছেন কোনদিন কাউকে দাবি করতে? রবীন্দ্রনাথ নজরুল থেকে শুরু করে পৃথিবীর নামি-অনামি যত লেখক আছেন তারা কখনো নিজেকে লেখক বলে দাবি করেছেন? দেখেছেন এমন কোন লেখা, যেখানে তিনি নিজেই সেই দাবি তুলেছেন? তাহলে আমি কীভাবে করব  সে দাবি? আমিও করিনা। মানুষ যখন কাউকে লেখক বলে মেনে নেন, তখনই তিনি লেখক। এই বোধবুদ্ধিটুকু আ

প্রসঙ্গ মুসলিম ভোট বিভাজন ও বিজেপির উত্থান

MD Mazharul Islam  আপনার যুক্তিগুলো বেশ পলকা এবং হাস্যকর। তবে আপনার কাছে অবশ্যই সেগুলো যুক্তি! মহাজোট হওয়ার বিষয়টা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। হলে সেটা খুবই ভালো হবে। ১) কিন্তু আপনি কোন যুক্তিতে বলছেন, এই মহাজোট শুধুমাত্র টিএমসির চাওয়ার উপরেই নির্ভর করছে? টিএমসি চাইলেই কংগ্রেস এবং বামপন্থীরা মহাজোটে অংশ নেবে? গ্যারান্টিটা কোথায় পেলেন? কে দিলেন আপনাকে? বিহারের সিপিআইএমএলের সম্পাদকের মহাজোটের প্রস্তাব ইতিমধ্যেই সিপিএম খারিজ করেছেন, সেটা শুনেছেন? ২) বাম-কংগ্রেস ভোট কাটবে মানে? এরা কি পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে নতুন এসে হাজির হয়েছে? স্বাধীনতার পর থেকে তারা এখানকার জাতীয় রাজনৈতিক দল। তাদের তো  নিজস্ব ভোটব্যাঙ্ক রয়েছেই কমবেশি। এতদিন তো তারা ভোট পেয়ে এসেছেন। এদেরকে আপনি ভোট কাটুয়া বলছেন কি করে? Congress-tmc বামফ্রন্ট এবং বিজেপি কেউ এ রাজ্যে নতুন নয়। এদের উপস্থিতিতেই বিজেপি দীর্ঘদিন এখানে পরাজিত হয়েছে। গত লোকসভা ভোটে কিছু সিট বিজেপি পেয়েছে ঠিক। কিন্তু তাতে ক্ষমতা দখল করার মত পর্যায়ে পৌঁছতে পেরেছে কি? তা যদি না পেরে থাকে, আজ কোন জাদুতে বিজেপি ক্ষমতায় আসবে? ৩) যারা এ রাজ্যের রাজনীতিতে ছিল না কো

আসুন আমরা মানুষ হয়ে উঠি, ধার্মিক হয়ে ওঠার আগে।

Amal Roy ধন্যবাদ সাথি, সাথে থাকার জন্য। আসুন চেষ্টা করি এই বিভাজন এর খেলা বন্ধ করতে। না হলে বিভাজিত হতে হতে একদিন আমরা অস্তিত্বহীন হয়ে যাব। ইতিহাস বলছে বিভাজনের কারণেই পৃথিবীতে বিভিন্ন জনজাতি অন্যের দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে এবং নিজেরা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। বিভাজন করা আর বিবেচিত হওয়া মানুষের কাজ নয়। আসুন আমরা মানুষ হয়ে উঠি, ধার্মিক হয়ে ওঠার আগে। প্রসঙ্গে জানতে এখানে ক্লিক করুন

আনফ্রেন্ড করার প্রয়োজনীয়তা কতটা যুক্তিযুক্ত

এই ভদ্রলোক হিন্দু ব্রাহ্মণ এবং মুসলিম হুজুরদের সম্পর্কে বেশি লিখছেন। একটু মাথামোটা গোছের আছেন। এদের নিয়ে বেশি ভেবে লাভ নেই। আনফ্রেন্ড করলেই যে ইনি ভালো হয়ে যাবেন তারও কোনো মানে নেই। বরং ফ্রেড হিসাবে থাকলে আমাদের কথাগুলো অন্তত এনার কাছে পৌঁছবে এবং যারা ওনার ফ্রেন্ড লিস্টে আছে তাদের কাছেও। এদের সঙ্গে অনেক সাধারণ মানুষ আছেন যারা আদতে ভালো,  যাদের মাখা খাছে আইটি সেল। এই ধরণের মানুষের কাছে আমাদের পৌঁছাতে হবে, আমাদের কথা নিয়ে। ইনিই হবেন আমাদের মাধ্যম। ওনাকে আনফ্রেন্ড করলে এদের সঙ্গে যুক্ত যে সমস্ত ভালো মানুষরা আছেন তাদের কাছে আমাদের কথাগুলো আর পৌঁছবে না। ওই ভালো মানুষগুলো ক্রমশ আমাদের থেকে দূরে সরে যাবে। অনেক মানুষ আছেন যারা ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে জানে না। তাদের কাছে  আমাদের পৌঁছাতে হবে।  আমাদের কথা এনার কাছেও পৌঁছতে হবে। যে পোস্ট উনি করেছেন তার কতটা সত্য কিংবা কতটা মিথ্যা তা উনি জানেন না। তাই এদের কাছে পৌঁছাতে পারলে এবং সত্য তুলে ধরতে পারলে এদের সঙ্গে থাকা অনেক মানুষ বুঝতে পারবেন হিন্দুত্ববাদীরা যা তাদের  বোঝাচ্ছে তা  ভুল। আমাদের কাছ থেকে তারা বোঝার সুযোগ পাবে। বুঝতে পারবে। সুতরাং আনফ্রেন্ড ক

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে