সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

গনতন্ত্র, না নিধনতন্ত্র?

গণতন্ত্র, না নিধনতন্ত্র?

------------------------
চুপ করে আছেন? ভাবছেন চারটে মুসলমান মরেছে? ভুল। চারজন নিরিহ গরিব মানুষ মরেছে। মেরেছে রাষ্ট্রশক্তি। গণতন্ত্রের নামে নিধনতন্ত্র চালাচ্ছে এরা। থামাতে না পারলে, আপনাকেও ছাড় দেবে না।

খোঁজ নিন আর স্মরণ করুন রোহিঙ্গাদের কথা। রাষ্ট্রশক্তির রোষে যখন রোহিঙ্গারা নির্যাতিত ও খুন হচ্ছেন, তখন  জননেত্রী সুকি ও তার দলবল চুপ করে থেকেছেন ধর্ম-পরিচয়কে সামনে রেখে। ভেবেছেন মরছে কিছু গরিব রোহিঙ্গা মুসলিম। আমাদের কিছু হবে না। আজ সেখানে নির্বিচারে মরছে সাধারণ মানুষ। তার বড় অংশই অমুসলিম। রাষ্ট্রশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে এই পরিণতির স্বীকার সবাইকেই হতে হবে একদিন।

মনে রাখুন, ক্ষমতা ধর্ম চেনে না। সে ধর্ম-কানা। ধর্মের কালো চশমা ব্যবহার করে নিজেকে আড়াল করার জন্য। তার কাছে ধর্ম-পরিচয় নিছকই একটি আবরণ, বিত্তশালী ক্ষমতার দখলদারদের একটি অস্ত্র ও কৌশল মাত্র। মনে রাখুন আপনিও ছাড় পাবেন না এদের হাত থেকে।

প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

পাঠকের মতামত ও আমার উত্তর
--------------------------------------
⬛ কই জঙ্গলমহলে তো প্রথম দফায় ভোট হয়ে গেছে এখানে কিন্তু এরকম হয় না বা হলেও খুব নগণ্য। Crpf এমনি এমনি কাউকে গুলি করে দেবে। এটা অসম্ভব।
তারা নিশ্চয়ই সেখানে বিশৃঙ্খলা করেতে ছিল কিংবা ভোটদানে বাধা সৃষ্টি করেছিল তাই তাদেরকে মেরেছে। বন্দুক টা তো আর এমনি এমনি দেয়নি। আপনিই বলুন চারজন গরিব মানুষ কে কি কখনও বিনা কারণে মারতে পারে কি স্যার 🤔🤔🤔

🔴 Fossilian Manik Chand Mahata  হয় তো বলে কিছু হয় না বাবা। হয় 'হয়', না হলে 'হয় না'। যাই হোক, তার প্রমাণ লাগে। একটা ক্লিপ দেখাতে পারবে, যারা মারা গেছে তারা বুথ দখল করতে গিয়েছিল? তাদের হাতে অস্ত্র ছিল? পারলে দেখিও আমার মত তুলে নেব। ধারণা করে সিদ্ধান্ত তুমি করতে পারো। আমি পারি না। 

খবরের কাগজগুলো পড়েছো খুঁটিয়ে? মনে হয় পড়ো নি। গুলি চালানোর আগে কী কী ব্যবস্থা নিতে হয় সেগুলো জানো? মনে হয় জানো না। জানলে তুমি বুঝতে পারতে তোমার ধারণা কতটা অমূলক।

আরও বড় হও। লেখা পড়া শেষ করে, পড়াশোনা শুরু করো। কারণ, জগৎ আর জীবনের জটিল ও কুটিল অংক জানতে শুধু ইস্কুল কলেজের ডিগ্রি হলেই হয় না। রাজনীতি বোঝা খুবই কঠিন কাজ বাবা।

যাই হোক, ভালো থেকো। বড় হও। লেখাপড়া শেষ হয়ে থাকলে একটু পড়াশোনায় মন দাও। একদিন তুমিও বুঝতে পারবে আমি কী বলেছি এবং তা কতটা ঠিক আর কতটা ভুল।

⬛ মায়ানমার এর সেনাবাহিনীর সঙ্গে ভারতের তুলনা করা যায়না স্যার। 

🔴 Fossilian Manik Chand Mahata   কোনো দেশের সেনার সাথে কোনো দেশের সেনার তুলনা হয় না বাবা। কারণ, সেনাদের স্বাধীনভাবে কাজ করার অধিকার থাকে না। তারা তাদের নোযোগকর্তার নির্দেশ অনুযায়ী চলে। এটা আগে তোমাকে বুঝতে হবে। তারপর জানতে হবে, যে সেনাদের যারা চালনা করে তারাই আসল কারিগর। তারা যেমন চালায় সেনা তেমন চলে।

এক্ষেত্রেও যেমন নির্দেশ এসেছে তেমন কাজ করেছে।

আর গুলি চালানোর নির্দেশ দেওয়া যায় যে পরিস্থিতিতে তেমন পরিস্থিতির কোন প্রমাণ এখনও কেউ দিতে পারেনি। তোমার কাছে থাকলে দিও। কেমন?

আর হ্যা, এটা বলতে ভুলে গেছি যে, যারা গুলি চালিয়েছে তারা সেনা নয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নিয়ন্ত্রণে থাকা আধা সেনা। তারা অমিত শাহের নির্দেশে চলে।

⬛ ভোটে বাধা দিলে দুষ্কৃতী  (যদি দুষ্কৃতী হয়)গুলি করেই মারা উচিত।প্রার্থীকে (যে দলেরই হোক না কেন )নিগ্রহ, ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা,মহিলা পুরুষ নির্বিশেষে সবাইকে মার ,খুন এসবের বিরুদ্ধে একবার নির্বাচন কমিশন কড়া হোক।গণতন্ত্র রক্ষার্থে।প্রতিটা নির্বাচন আসে।আর দুষ্কৃতীরা দাপিয়ে বেড়ায়।এবার তো প্রার্থীরা নিগৃহীত হচ্ছেন।প্রতিটা ভোট একশ জন মানুষের প্রাণ যায়।তাদেরও মা কাঁদেন।
🔴 Tapas Das যাদের প্রাণ গেল তারা পরিযায়ী শ্রমিক। ভোট দিতে বাড়ি এসেছিলেন। এরা দুষ্কৃতি নয়। যতটুকু জানতে পারলাম। এদের মৃত্যুও গণতন্ত্রকে হত্যার শামিল।

সাধারণ ভোটার মারা যাওয়ার কারণ হতে পারেনা না রাষ্ট্রশক্তি। তাদের রক্ষা করাই  রাষ্টের দায়িত্ব। কিন্তু ঘটছে উল্টোটা। এটা দুর্ভাগ্যজনক। একে কোনো মতেই সমর্থন বা ছাফাই দেয়া যায় না।

⬛ আর এঁরা যে মমতা ব্যানার্জির জন্য গুণ্ডামি করতে গিয়েই মারা গেলেন তার বড় প্রমাণ এদের পরিবারকে মমতা ব্যানার্জির আর্থিক সাহায্য ঘোষণা।তৃণমূল কংগ্রেস, কংগ্রেস, বামফ্রন্ট, বিজেপি সমর্থক কত নিরীহ ভোটারদের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে দুষ্কৃতীরা তাদের কারো পরিবারের  জন্য মমতা ব্যানার্জির মন কাঁদেনি।তাদের মধ্যে হিন্দু মুসলিম সব ধর্মের,সব রাজনৈতিক দলের মানুষ ছিল।এমন কি আনন্দ বর্মন নামের আঠারো বছর বয়সের ছেলেটি ঐ বুথেই ঐদিন দুষ্কৃতীদের গুলিতে নিহত হয়েছে।না ।কারো জন্য কোন আর্থিক সাহায্য কোথাও ঘোষণা করেননি।এটাই প্রমাণ করে দলের জন্যই মৃত্যু হল চারজন যুবকের।ঐ শীতলকুচিতেই মমতা ব্যানার্জি দলের কর্মীদের সেনাদের ঘিরে ফেলার নিদান দিয়েছিলেন।
🔴 Tapas Das তাই? ব্যাপারটা বেশ হাস্যকর মনে হল না? বিজেপি বা সিপিএম এর মানুষ মারা গেলে মুখ্যমন্ত্রী যখন সাহায্য বা ক্ষতিপূরণের কথা বলেন তখন আপনার যুক্তি কী বলে? জানার ইচ্ছা রইলো।😀😀

মমতা ঘিরে ধরার কথা বলেছেন। বেশ। তার বিরোধিতা করছেন ঠিক করেছেন। কিন্তু বিজেপির নেতাদের ভয়ংকর উস্কানি দিচ্ছেন তার জন্য এককলম লিখেছেন এখানে?
দেখুন তো এখানে কী বলছেন এই বিজেপি নেতা: 

'যার দেখতে নারি তার চলন বাঁকা' বলাটা শিক্ষিত মানুষের শোভা পায় না বলেই আমার বিশ্বাস।

গুলি চালানোর আগে যে পদক্ষেপ নেওয়ার কথা সেগুলো যে নেওয়া হয় নি তা নিয়ে তো কোনো কথা বলছেন না। আপনি তো শিক্ষিত মানুষ। নিয়মগুলো যে জানেন না, এ দাবি তো করতে পারেন না। তাই না?

⬛ প্রতিটা নির্বাচনে একশোর বেশি মানুষ মারা যায়।এরা সাধারণ ভোটার।দুষ্কৃতী না থাকলে এদের হত্যা কারা করে?
🔴 Tapas Das দুষ্কৃতি সব দলের মধ্যেই থাকে। তাদের মধ্যে রেষারেষি হয়, বোমাবাজি হয় গোলাগুলিও হয়। এগুলো কখনই সমর্থন যোগ্য নয়। এদের মাঝখানে পড়ে অনেক সময় সাধারণ মানুষের প্রাণ যায়। এটা কখনই হওয়া উচিৎ নয়, সমর্থন করাও যায় না। তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা উচিৎ বলেই মনে করি।

কিন্তু এই ঘটনা নজিরবিহীন। রক্ষকের গুলিতে নিরীহ মানুষের প্রাণ যাচ্ছে। আমি এটাকে সমর্থন করতে পারি না। যেকোনো ছাফাই এখানে অমানবিক এবং বিপদজনক। কেন, তার ব্যাখ্যা আমার পোষ্টেই আছে। জানিনা, আপনি বুঝেছেন কিনা।

⬛ দুষ্কৃতী সব দলেই আছে।সব দলের দুষ্কৃতীকেই মারার কথাই বলেছি।কারো বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিলেই তারা নিরীহ হয়ে যাবে।তাহলে তো এই ব্যবস্থার বদল হবে না।কোন একটি জায়গা থেকে শুরু করতে।এই চার জনের মৃত্যু টাই শুধু মৃত্যু নয়।কয়েক শত মানুষের মৃত্যু হয় পশ্চিমবঙ্গের ভোটে।তাতে সব ধর্মের সব দলের (তৃণমূল ও আছে)মানুষ থাকে।কোথাও মমতা ব্যানার্জি কোনদিন খোঁজ খবর নেওয়া পরিবারকে সাহায্য করা এসবের মধ্যে যাননি।"যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা" একথা এই প্রশ্নের মধ্যে প্রকাশ পায় না।এই নির্বাচনেই 28 জনের হত্যা সংঘটিত হয়েছে।চারজন নয়।
🔴 Tapas Das আপনার এই মতের উত্তর আপনার অন্য একটা মতের উত্তরে দিয়েছি। মুখ্যমন্ত্রী যে অন্য দলের ক্ষেত্রেও যে পদক্ষেপ নিয়েছেন তা আপনার জানা না  থাকলে খোঁজ নিন, জেনে যাবেন।

যত জনই মারা যান, তার সাথে এদিনের মৃত্যুর পার্থক্য হল এখানে রক্ষকই ভক্ষক হয়ে উঠেছে। আর হত্যার কোনো নৈতিক ও আইনি অভিড্যান্স নেই। 72 ঘন্টা পরেও দেখতে পারে নি। যদি থাকত তবে তা সামনে আসতে 72 ঘন্টা লাগার কথা নয়। আজকের যুগে এত সময় লাগাটা অবিশ্বাস্য।

আর শুরুটা সত্যিকারের দুষ্কৃতীদের মারার মাধ্যমে শুরু হলে এবং উপযুক্ত পদ্ধতিতে হলে এত প্রশ্ন উঠত না।

মন্তব্যসমূহ

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে