সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মে, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

WE THE TEACHERS গ্রুপের এডমিনকে

সাথি, ব্যক্তির পরিচয় দেখে পোস্ট অনুমোদিত হবে না - এটা খুবই যুক্তিযুক্ত কথা। একজন শিক্ষক হিসাবে এটুকু বোধ আমার আছে এটা নিশ্চিত করছি। সেটা আলাদা করে জানানোর খুব প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। আর সেটা জানার জন্যও আপনাদের কাছে পোস্ট করিনি। যাই হোক, সব পোস্টের স্ক্রিন শর্ট নেওয়া নেই। কারণ প্রয়োজন পড়বে বুঝি নি। তবে দুটো তথ্য আপনাদের দিতে পারি। ১) একটা ইতিসাসের ছাত্রছাত্রীদের জন্য পোস্ট করেছিলাম দুতিনদিন আগে। আজ অথবা গতকাল সেটা ডিলিট করেছেন। এর আগেও একবার দিয়েছিলাম। প্রকাশ করেন নি। ভেবেছিলাম হয়তো ছাত্রছাত্রীদের জন্য করা কোনো পোস্ট  আপনারা অনুমোদন করেন না। ওটা নিয়ম ভেবে নিয়ে আর কিছু বলি নি। কিন্তু তারপর তো অনেক পোস্ট দেখলাম ছাত্রছাত্রীদের জন্য করা হচ্ছে। তাই এবার দিয়েছিলাম। ২) অন্যটি নির্বাচনের আগে একজন আমাকে অসম্মানজনক কথা বলেছিলেন ও হুমকি দিয়েছিলেন। তাই অভিযোগ করে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। এর কোনটাই আপনারা প্রকাশ করেন নি এবং দ্বিতীয়টির ক্ষেত্রে কোনো পদক্ষেপও নেন নি। আরও অনেক ঘটনা ঘটেছে যার কোনো স্ক্রিনশট আমি রাখিনি। এতবড় একটা গ্ৰুপ। তাও আবার শিক্ষকদের। বুঝিনি যে স্ক্রিনশর্ট নিয়ে রাখতে হবে। এটা হয় তো

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

স্বাধীনতা ও শৃঙ্খলা

স্বাধীনতা ও শৃঙ্খল পরস্পরের পরিপূরক। একটা ছাড়া অন্যটার মর্ম উপলব্ধি করা যায় না।

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র

ইতিহাসের পাতায় চোখ রাখলে, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র যে আমেরিকা, তা বুঝতে অসুবিধা হয় না। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর তা লাগামহীন হয়ে উঠেছে। মূলত, গায়ের জোরে পেরে ওঠেনা বলে অধিকাংশ দেশ মুখ বন্ধ করে থাকে। ব্যতিক্রম শুধু মধ্যপ্রাচ্যের গুটিকতক (ইরান, তুরস্ক ইত্যাদি) দেশ। চিনের উইঘুরদের নিয়ে আমেরিকার মায়া কান্নার শেষ নেই। অথচ, প্যালেস্টাইনিদের বেলায় চোখ বন্ধ করে থাকে সে। ইসরাইলকে নির্লজ্জভাবে অস্ত্র যোগান দিয়ে আসছে এবং এখনও দিচ্ছে। এই অস্ত্র প্যালেস্টাইনি নিরীহ নারী-শিশুদের নির্বিচারে হত্যার কাজে ব্যবহার করছে ইসরাইল সে। উদ্দেশ্য একটাই, জোর করে ফিলিস্তিনিদের নতুন নতুন এলাকা জবর দখল করা এবং ইতিমধ্যেই অধিকৃত অঞ্চলে জবরদখল কায়েম রাখা। এই সব কর্মকাণ্ড দেখেও না দেখার ভান করে আসছে আমেরিকা। অথচ, এরাই মানবাধিকারের কথা বলে, জাতির আত্মনিয়ন্ত্রের কথা বলে। এরাই গণতন্ত্রের কথা বলে চিনের বিরোধিতা করে। আবার এরাই মধ্যপ্রাচ্যের রাজতান্ত্রিক স্বৈরশাসকদের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে যাচ্ছে যুগের পর যুগ। নির্লজ্জ দ্বিচারিতা এর চাইতে বেশি কী হতে পারে? বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

কেউ কাউকে ভোলে না

জগতে কেউ কাউকে ভোলে না, শুধু প্রয়োজন ফুরালে এড়িয়ে চলে। বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন 

ভুতের মুখে রাম নাম

প্রশাসনিক সুবিধা ও উন্নয়নের লক্ষমাত্রা পূরণের উদ্দেশ্য নিয়ে জেলা ভেঙে নতুন জেলা তৈরি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। সেই লক্ষ্যেই পাঞ্জাবে ২৩ তম জেলা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে মালেরকোটলা । জেলাটি মুসলিম প্রধান হওয়ায়, মুখমন্ত্রী অমরিন্দর সিং টুইট করে জানায়, এটা ইদের উপহার। এতেই যোগী সাহেবের (উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী) ভারতের সংবিধানের ওপর তার 'অগাধ বিশ্বাস' ও  'ধর্মনিরপেক্ষ' আবেগ প্রচন্ডভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। তিনি পাল্টা টুইট করে এই সিদ্ধান্তের নিন্দা করেছেন। লিখেছেন, ধর্মীয় বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে কোনো ধরণের বিভাজন ভারতীয় সংবিধানের মতাদর্শের বিরোধী। এটা কংগ্রেসের বিভেদপন্থী নীতির প্রতিফলন। এখন প্রশ্ন হলো : ১) বাবরি মসজিদ ভাঙা এবং সেখানে মন্দির করা ভারতীয় সংবিধানের কোন ধারা মতে বৈধ ছিল? সেটা কি বিভেদপন্থী নয়? সেটা কি বিশেষ কোন ধর্মীয় বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে হয় নি? ২) না কি সংখ্যাগুরুর ধর্মবিশ্বাসকে ভিত্তি করলে তাকে বিভাজন বলে না। শুধুমাত্র সংখ্যালঘুদের ধর্মবিশ্বাসকে ভিত্তি করাকেই কেবল বিভাজন বলা হয়? সংবিধানের কোন ধারা ও উপধারা মতে এই ভাবনা বৈধতা পায়, যোগিজি? ৩) এই সৌধটি ভাঙা

বামপন্থীদের পরাজয়ের কিছু কারণ

এবারের বিধান সভার নির্বাচন দ্বিমুখী লড়াই। এই দুটো মুখ হলো বিজেপি বিরোধী মুখ ও বিজেপির মুখ। মূলতঃ এই দুইভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছিলেন বাংলার মানুষ। বিজেপি বিরোধী মুখ হিসেবে তৃণমূল নিজেকে যতটা শক্তিশালী পক্ষ হিসাবে তুলে ধরতে পেরেছে, বামপন্থীরা ততটা পারে নি। বলা ভালো, তুলে ধরে নি। প্রশ্ন হচ্ছে, কেন ধরেনি?  ১) নিচতলার কর্মীরা বিজেপিকে প্রধান শত্রু হিসাবে ভাবেন নি। বিজেমূল শব্দটি তার বড় প্রমাণ। ২) নিজের নাক কেটে পরের যাত্রাভঙ্গ করার মত ভুল রণনীতি। তৃণমূলকে আগে সরাও, তাতে বিজেপি আসে আসুক। ৩) বামপন্থীরা ভুলে গিয়েছিলেন যে, তাদের ৩৪ বছরের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার অন্যতম প্রধান কারণ তাদের অসাম্প্রদায়িক ভাবমূর্তি। বাংলার মানুষের এটা একান্ত নিজস্ব অর্জন। তৃণমূল বিজেপির সাথে জোট করেও সেই কারণেই ক্ষমতায় আসতে পারে নি। ৪) বামপন্থীদের অনেকেই ভুলতে বসেছেন যে, অসাম্প্রদায়িক বাঙালির যুগযুগ ধরে অর্জিত একটি স্বত্বা। শ্রীচৈতন্য, রামকৃষ্ণ, রবীন্দ্র-নজরুলের হাত ধরে আবহমানকাল ধরে এই ধারা চলে আসছে। ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ হওয়ার পরও বাংলাদেশে ইসলামিক মৌলবাদী শক্তি এখনও মাথা তুলতে পারেনি এই ধারার সক্রিয় অবস্থানের কারণে। ৪

দেশের দুর্দশা ও শাসকদলের ভূমিকা

এই অবৈজ্ঞানিক ভাবনা যখন কোনো দেশের মানুষ বয়ে বেড়ায় এবং কোনো শাসক দল যখন তাকে উৎসাহিত করে তখন সেদেশের দুর্দশা সহজে ঘোচার নয়। আধুনিক দেশ হিসেবে সেদেশের দাবি আধুনিক বিশ্বে মান্যতাও পায় না। পৃথিবীর প্রত্যেক দেশ যখন প্রগতির পথে একটু একটু করে এগোচ্ছে, আমরা তখন ক্রমশ পিছিয়ে যাচ্ছি। এটা আমাদের দুর্ভাগ্য নয়, শাসকদলের কৃতকর্মের ফল।

হানাহানির উৎস

কাড়াকাড়িই জন্ম দেয় হানাহানির। কেননা, কাড়াকাড়িই হল বঞ্চনার কারণ। তাই বঞ্চনার অবসান না করতে পারলে, হানাহানি বন্ধ হবে না। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

দেশ সেবা মানে মানুষের সেবা

Debdip Dutta বাহ! খুব ভালো। খুব ভালো লাগলো সেবা করার কথাটা শুনে। তা কীভাবে সেবা করছিস? যেভাবেই করিস বাবা, মানুষের মধ্যে অন্ধবিশ্বাস, কুসংস্কার আর জাতি ও ধর্মীয় বিদ্বেষ যেন না ছড়ায়, সেটা লক্ষ্য রাখিস। কারণ, দেশ সেবা মানে মানুষের সেবা। মানুষকে বাদ দিয়ে দেশ  হয় না, তাই দেশসেবাও হয় না। দেশ সেবা মানে মানুষকে মানুষের বিরুদ্ধে বিষিয়ে দেওয়া নয়। মানুষের সঙ্গে মানুষের ভালোবাসার সম্পর্ক স্থাপন করা এবং মানুষের পাশে থেকে মানুষের উপকার করার চেষ্টাটাই (আজকের সময়ে) সবচেয়ে বড় দেশ সেবা। তাই মানুষে মানুষে বিদ্বেষ ছড়ায় এমন কোনো কাজ বা কথা যেন ভুলেও করিস না বা বলিস না। তাহলে ওটা আর দেশ সেবা থাকবে না। মানুষের মনে কষ্ট দিয়ে আর যাই হোক, দেশ সেবা হয় না। কারণ, মানুষকে নিয়েই দেশ। মানুষ না থাকলে দেশ বলেও আর কিছু থাকে না। আমাদের মনে রাখতে হবে, মানুষের সব চেয়ে বড় পরিচয়, তার ধর্ম নয়, তার মনুষত্ব। কারণ, ধর্ম নিয়ে মানুষ জন্মায় না, যা নিয়ে জন্মায় সেটা মনুষত্ব। ওটা না থাকলে, বনের পশুর সঙ্গে মানুষের আর কোন পার্থক্য থাকে না। আর মানুষ না থাকলে, দেশ কথাটাও অলীক বস্তুতে পরিণত হয়। সেজন্যই বন্য প্রাণীদের কাছে দেশ বা দেশপ্রেম

অন্ধবিশ্বাস নিয়ে সুশাসক হওয়া যায় না

আপাদমস্তক অন্ধ-বিশ্বাস ও কুসংস্কারে মোড়া মানুষ ও তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা যদি দেশ পরিচালনার দায়িত্বে বসে, সে দেশ জাহান্নামে (নরকে) পরিণত হতে বাধ্য।

মেধা ও সাফল্য

মেধা থাকলেই সাফল্য আসে না। মেধাকে যুক্তি-বুদ্ধি ও বিজ্ঞানসম্মত ভাবে কাজে লাগাতে হয়। তবেই সাফল্য মেলে। আমার কষ্ট হয় এটা দেখে যে আমার সবচেয়ে কাছের মানুষদের একজন শুধুমাত্র মেধাকে ভর করে পথ হাঁটছে। তাকে বোঝানো যাচ্ছে না যে........।

আনন্দিত নই, খুশি হয়েছি

Bhabani Sankar Chatterjee হয় তো তা-ই। হয়তো আসবে না। সত্যি কী হবে, সময়ই বলে দেবে সে প্রশ্নের উত্তর। তবে, মানুষ যে রায় দিয়েছে, তাকে সম্মান না জানানোর কোনও কারণ দেখছি না। এর চেয়ে বেশি ভালো কোনো বিকল্প যদি কোনো দিন কোন দল হয়ে উঠতে পারে, নিশ্চয়ই সেদিন মানুষ তার মত পাল্টাবে। আপাততঃ সে বিকল্প নেই। হয়ে উঠতে পারেনি অন্যকোন রাজনৈতিক দলও। বামপন্থীরা যে পারবে না, তা আব্বাস-সিদ্দিকীর সঙ্গে জোট করার সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার হয়ে ওঠে। এ সিদ্ধান্ত বামপন্থীদের (বামপন্থার নয়) দেউলিয়াপনার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ ছিল। বিগত লোকসভার ভোটের সময় নিজের ভোটারদের নিজেদের কাছে ধরে রাখার ক্ষেত্রে উপযুক্ত পদক্ষেপ করে নি। কেন করে নি তা বিস্তারিত বলার পরিসর এখানে নেই। কিন্তু সেটা ভুল ছিল সেটা প্রমাণিত সত্য। আত্মসমালোচনা ও সেখান থেকে বের হওয়ার পথ এখনও পায় নি বামপন্থীরা। দ্বিতীয়ত, জাত-ধর্মের বিভেদ সৃষ্টিকারী কোন শক্তিকে মানতে খুবই কষ্ট হয়। পারিনা। পারিনা তাদের আর্থিক নীতির কারণেও। সুতরাং আনন্দিত না হলেও খুশি না হওয়ার কারণ দেখছি না। তাছাড়া, কোন লজেনচুস বা রাজভোগ পাওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে ভাবি না। ভাবি শুধু মানুষের ভালো। এটা ছাড়া আর স

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে