সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুন, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আমরা কেন মার খাচ্ছি

এদেশের নিম্নবর্গের মানুষরা নিজেদের বাঁচাতে যুগ যুগ ধরে ধর্ম পরিবর্তন করেছে। কখনো বৌদ্ধ, কখনো মুসলিম, কখনো খ্রিস্টান হয়েছে তারা। কিন্তু কখনই নিজেদের চিন্তা-চেতনাকে পাল্টানোর কথা ভাবেনি। পরিবর্তন হচ্ছে প্রাকৃতিক নিয়ম। যারা এই নিয়ম মেনে সময়ের সঙ্গে তাল মেলাতে পারে তারাই লাভবান হয়,টিকে থাকে। পৃথিবীর যেকোন উন্নত জাতির দিকে তাকান, তারা দ্রুততার সঙ্গে এই পরিবর্তনকে মেনে নিজেদেরকে পুনর্গঠন করে নিয়েছে। যারা পারেনি বা নেয়নি তারাই মার খাচ্ছে। চিন জাপান ইউরোপ সহ যারাই এবং যখনই এই পরিবর্তন মেনে নিয়েছে তখনই উন্নত এবং শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। বিস্তারিত পড়ুন এখানে ক্লিক করে।

বিশ্বাস ও অন্ধবিশ্বাস : পার্থক্য

বিশ্বাস ও অন্ধবিশ্বাস : পার্থক্য  বিশ্বাস অবিশ্বাসের পার্থক্য : আলী হোসেন   সব অন্ধবিশ্বাসই বিশ্বাস কিন্তু সব বিশ্বাসই অন্ধবিশ্বাস নয়।

তুরস্কের নতুন নাম তুর্কিয়ে

তুরস্কের নাম পরিবর্তনের কারণ,তুরস্কের নতুন নাম, বাংলায় তুরস্ক, ইংরেজিতে টার্কি। কোনটাই এখন তুরস্কের নাম নয়। তাকে এখন থেকে নতুন নামে ডাকতে হবে:‘তুর্কিয়ে’। এই নামেই পরিচিত হতে চায় তারা সারা বিশ্বে। জাতি সংঘ গতকাল এই নাম গ্রহণ করেছে। কেন এই নামের পরিবর্তন? জাতিগোষ্ঠী,সভ্যতা,সংস্কৃতি ও মতাদর্শের সঙ্গে এই নামটি সামঞ্জ্যপূর্ণ। ইংরেজি শব্দ টার্কি আসলে একটি পাখির নাম। ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি অভিধান অনুযায়ী শব্দটির অর্থ ‘বোকা মানুষ’ বা ‘ব্যর্থ হওয়া’ বোঝায়। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তইয়েপ এরদোগান এই নামে দেশের পরিচিতিকে অসম্মাজনক বলে মনে করেন। তাই জাতি সংঘের কাছে নাম পরিবর্তনের আর্জি জানান তিনি। গত বুধবার  সেই নাম পরিবর্তনের আর্জিতে সীলমোহর দিয়েছে জাতিসংঘ। ফলে আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুরস্ক এখন তুর্কিয়ে নামে পরিচিতি লাভ করল। যদিও কয়েক মাস আগ থেকেই তুর্কিরা তাদের দেশকে তুর্কিয়ে বলেই অভিহিত করছেন। দেশের ঐতিহাসিক শহর ইস্তাম্বুলের জন্মের ৫৬৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে তারা দেশের এই নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে। সারাবিশ্বে নতুন করে ব্র্যান্ডিংয়ের জন্য এই নাম বেছে নেয়া

রেজাল্ট করার ক্ষেত্রে শিক্ষক বা অভিভাবকের ভূমিকা

ছাত্র বা ছাত্রীর ভালো রেজাল্ট করার ক্ষেত্রে শিক্ষক বা অভিভাবকের ভূমিকা কী এবং কতটা? আসলে এক্ষেত্রে অভিভাবকের ভূমিকার প্রধানত দুটি। একটা বৌদ্ধিক ও অন্য টি আর্থিক। এছাড়া তাদের আর কোনো ভূমিকা থাকে না। এক্ষেত্রে আর্থিক ভূমিকার চেয়ে বৌদ্ধিক ভূমিকার গুরুত্ব বেশি।এক্ষেত্রে শিক্ষক শিক্ষিকাদের ভূমিকা আরও কম। কারণ,তারা একমাত্র বৌদ্ধিক দায়িত্ব পালন করে থাকেন

সংসার আসলে একটা নৌকা

সংসার আসলে একটা নৌকার মতো। এই নৌকার দাঁড় ও হাল যদি সমমনস্ক হয় অর্থাৎ একই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য সবচেয়ে কার্যকরী নীতি ও পদ্ধতি অবলম্বন করে তবে সে সহজেই গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে। আর দুজন যদি দুই লক্ষ্য নিয়ে ভিন্ন পদ্ধতিতে পৌঁছানোর চেষ্টা করে তবে তা বিলম্বিত হয় বা ব্যর্থ হয়। একটা সংসারে স্বামী ও স্ত্রী হল ওই দাঁড় এবং হালের মত। তাই এই দুইজন যদি একই লক্ষ্যে একই পদ্ধতিতে এগোতে চায় তবে সাফল্য অনেকটাই নিশ্চিত করা যায়। আর পরস্পরের মত ও পথ যদি পরস্পর বিপরীত মুখী হয় তবে তা সাফল্যের অন্তরায় তো হায়ই অনেক সময় ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়।

সাংবাদিকতা?হলুদ সাংবাদিকতা ? না কি সুপ্ত সাম্প্রদায়িকতা?

হলুদ সাংবাদিকতা? ---------------- কাশ্মীর। সন্ত্রাসীদের গুলিতে তিনজন মারা গেলেন। ১) শাহিদ শাকিলা (সাধারণ নাগরিক ২) জাভেদ আহমেদ (সরকারি কর্মী) 🔴 কোন খবর হল না। কয়দিন পর খুন হলেন ৩) রজনী বালা (কাশ্মীরি পন্ডিত, স্কুল শিক্ষিকা) 🛑 ছবিসহ বড় হেড লাইনে খরব হল :  “কাশ্মীরি পন্ডিত,তাই হত্যা এবার স্কুল শিক্ষিকাকে”। কী বলবেন? সাংবাদিকতা?হলুদ সাংবাদিকতা? না, সুপ্ত সাম্প্রদায়িকতা? 📰 গতকালের সংবাদপত্র দেখুন। প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে