সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

গণতন্ত্রের আয়না

সংখ্যালঘুর মুখই হচ্ছে গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় এবং শক্তিশালী আয়না। কোন দেশ কতটা গণতান্ত্রিক, তা বোঝা যায় সে দেশের সংখ্যালঘু মানুষের জীবন ও সম্পত্তির সুরক্ষা কতটা মজবুত, তা থেকে। কারণ, সংখ্যালঘুর মুখই হচ্ছে গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় এবং শক্তিশালী আয়না। তাই এটাই গণতন্ত্রের স্বাস্থ্য যাচাইয়ের সবচেয়ে বড় মানদণ্ড।  The face of the minority is the mirror of democracy বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন পাঠকের মতামত দেখুন ফেসবুকের পাতায়

ধার্মিক হওয়ার চেয়ে মানবিক হওয়া জরুরী

আমি যদি ধার্মিক হই আমাকে স্বীকার করতেই হবে স্বার্থ (পাপস্খালন), স্বাস্থ্য আর সর্বই আমার অভীষ্ট লক্ষ্য। আমি যদি মানবতাবাদী হই আমার অভিষ্ট লক্ষ্য মানুষকে ভালোবাসা। মানুষকে ভালবাসলে মানুষের কল্যাণ হয় যা অভীষ্টের সাথে সাথে আমাকেও সুখ দেয়। তাই ধার্মিক হওয়ার চেয়ে জরুরী। প্রসঙ্গ জানতে  এখানে ক্লিক করুন

স্বামী বিবেকানন্দ সম্পর্কে বামপন্থীদের অবস্থান

স্বামী বিবেকানন্দ। একটু গাঢ় গেরুয়া ( বিজেপির গেরুয়া নয়) রংয়ের বসন পরিহিত একজন সন্ন্যাসী। মানুক আর না মানুক, প্রায় সারা বিশ্বই তাঁকে চেনে। তিনি কি বলেছেন? তিনি বলেছেন, জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর। এই কথার মর্মবাণী কী? মানুষকে ভালোবাসো এবং মানুষের কল্যাণে কাজ কর। স্পষ্ট করে বলেছেন, সমাজে পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়ের ক্ষমতায়নের কথা। এবং একটি সাম্যবাদী সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলার কথা। বলেছেন, এ ছাড়া ভারতের মুক্তি নেই।  এ ধরণের মনুষ্য সমাজ আর কারা দেখতে চেয়েছিলেন?  যীশু, হযরত মুহাম্মদ, কাল মার্কস, চন্ডীদাস, শ্রীচৈতন্য, আরো কত নাম আছে এই দলে। তাদের লক্ষ্যে পৌঁছানোর পথ ভিন্ন হলেও, মত তো মোটামুটি এক। এই ধরণর সমাজ কোন রাজনৈতিক দল গড়তে চান?  যারা নিজেদের বামপন্থী বলে দাবি করেন। কমিউনিস্ট বলে দাবি করেন। খুলে ঢেলে বললে, সিপিএম,সিপিআই,আর এস পি, এস ইউ সি আই, ফরোয়ার্ড ব্লক ইত্যাদি ইত্যাদি। এই ভাবনার বিরোধিতা কারা করেন?  দক্ষিণপন্থী রাজনৈতিক দলগুলো। কট্টরভাবে বিজেপি। যদিও বিজেপির সাধারণ সমর্থকদের অধিকাংশই এই বিরোধিতার কথা জানেন না। কারণ,তাদের জানানো হয় না। জানালে সাধারণ মানুষ আর ব

সন্তান পালনের পিতা-মাতার দায়িত্ব

সন্তান পালনের পিতা-মাতার দায়িত্ব একজন আগুনে হাত দেওয়ার চেষ্টা করছে। অন্যজন বিষ পান করতে যাচ্ছে। সামনে থাকা পিতা এটা দেখছেন। দুজনকেই বোঝানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হলেন। শেষমেষ চুপ করে গেলেন। অন্যজন তাদের মাতা। নিষেধ করছেন,বোঝাচ্ছেন। শেষমেষ আগুনে হাত দিতে যাওয়া ছেলেটাকে ছেড়ে দিলেন এবং বিষপান করতে যাওয়া সন্তানকে ঠাস করে সপাটে চড় কষিয়ে বিষের শিশিটা কেড়ে নিলেন। তিনটি প্রশ্ন : ১) মা কাকে বেশি ভালোবাসেন? ২) কে বেশি শিক্ষিত,পিতা না মাতা?কেন? ৩) সন্তানের প্রতি ভালোবাসায় কে কতটা ঠিক? কেন?

আমি ও আমার পরিবার

গ্রাম ছেড়ে এসেছি অনেকদিন। আব্বা-মা, দুই কন্যা সন্তানসহ আমরা এক ছাদের তলায় আছি আগাগোড়াই। এখন আছি কলকাতায়, চাকরির শুরু থেকেই। আর অবশ্যই সঙ্গে আছে একটা ছোটখাটো বই ঘর। সেখানে শুধু বইয়েরাই থাকে। তারা সংখ্যায় ক'জন বলতে পারব না। কারণ, গোনা হয়নি কোন দিন। প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

সময়ের সীমাবদ্ধতা কী অতিক্রম করা যায়?

কোনও মানুষ কিম্বা মহামানব সময়ের সীমাবদ্ধতাকে সম্পূর্ণ অতিক্রম করতে (কাটিয়ে উঠতে) পারেন না। কারণ সময়ের কোন সীমা নেই। তাই তাকে এক জীবনে সম্পূর্ণ অতিক্রম করাও যায় না।

মনীষী কাদের বলে? মনীষীদের কীভাবে মূল্যায়ন করা উচিত

মনীষী কাদের বলে? মনীষীদের কীভাবে মূল্যায়ন করা উচিত Md Riazuddin Gayen আপনি বলেছেন স্বামী বিবেকানন্দের মধ্যে স্ববিরোধী বক্তব্য আছে। কিন্তু আপনি কি জানেন, এই অভিযোগ পৃথিবীর সব মহাপুরুষ সম্পর্কে করা যায়? করা যায়, তার কারণ : ১) আমরা কোন মহাপুরুষকেই তার সম্পর্কে সামগ্রিক-পড়াশোনার মাধ্যমে তার সম্বন্ধে সিদ্ধান্তে আসিনা। কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের দেওয়া কিছু উদ্ধৃতি দিয়ে তাকে জানা বা চেনার চেষ্টা করি। মুশকিল হচ্ছে, এই উদ্ধৃতকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বিশেষ কোনো উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই তাকে উদ্ধৃত করেন। এই উদ্দেশ্য সৎ আবার অসৎ - দুই হতে পারে। অনেক সময় একটি সামগ্রিক বক্তব্যের মধ্য থেকে তার নিজের প্রয়োজনের অংশটুকুই তিনি উদ্ধৃত করেন এবং আগের ও পরের প্রাসঙ্গিক অংশটুকু বাদ দিয়ে দেন। এতে ওই মহাপুরুষের বক্তব্যের বিকৃতি ঘটে এবং উদ্ধৃতকারীর উদ্দেশ্য চরিতার্থ হয়। এই ষড়যন্ত্র এবং কুচক্রের শিকার পৃথিবীর সব ধর্ম প্রবর্তক দার্শনিক, কবি, সাহিত্যিক, - এক কথায় সব মনীষীই। আমরা অধিকাংশ মানুষই এই ভুল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোন মনীষীর মূল্যায়ন করে থাকি। তাই তিনি পরস্পর বিরোধী বক্তব্যের

সাম্যবাদীরা প্রকৃত ধর্মকে আফিম বলেননি

Bhabani Sankar Chatterjee ধর্ম মানেই আফিম এ কথা সাম্যবাদের প্রবক্তারা বলেন না। এটা একটা আরোপিত অপবাদ। আমরা যেমন মদ বললেই মাদক বুঝি, তেমন আর কি! মদ যেমন কখনও কখনও মাদক হয়ে ওঠে কিছু মানুষের ভুল ব্যাখ্যায় এবং প্রয়োগে, ঠিক তেমনি ধান্দাবাজ লোকের কব্জায় পড়ে ধর্মও কখনও কখনও আফিমের মত কাজ করে। এ বিষয়েই সতর্ক করা হয়েছে সাম্যবাদী ধ্যান ধারণায় বা দর্শনে। সাম্যবাদের ভয়ে ধনতান্ত্রিকরা এই ব্যাখ্যায় না গিয়ে সরাসরি মদকে মাদক বলার মত করেই ধর্মকে আফিম বলে প্রচার চালায়। এটা তাদের একটা রাজনৈতিক কৌশল বা চালাকি মাত্র। আসলে, ধর্মের গুরুত্বকে মার্কসবাদ অস্বীকার করে না। অথচ প্রচার চালানো হয় এবং মার্কসবাদের বিকৃত ব্যাখ্যা করে বলা হয় যে, মার্কসবাদ ধর্মকে স্বীকার করে না, এবং আফিম বলে তাকে অপমান করে। ধর্ম হলো মানুষের ব্যক্তিগত জীবনের আধ্যাত্মিক সাধনার বা বিশ্বাসের বিষয়। যিনি বিশ্বাস করেন যে ঈশ্বর আছেন, তিনি সেই পরমাত্মার (ঈশ্বরের) সঙ্গে নিজের একাত্মতা অনুভবের জন্যই তা (ধর্ম পালন) করেন। এটা তার একান্তই ব্যক্তিগত প্রচেষ্টা। এই প্রচেষ্টার সঙ্গে রাষ্ট্রীয় ধ্যান-ধারণা ও কার্যকলাপের কোন সম্পর্ক নেই।  যেম

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে