সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অর্থনীতি মিথ্যা - শব্দবন্ধটি অর্থহীন

Joyanta Roy Chowdhury ধ্বস নামবে কেন বলছ? ইতিমধ্যেই ধ্বস নেমেছে। কিন্তু ধনতান্ত্রিক দেশগুলোর অর্থনীতি যেভাবে ভেঙে পড়েছে, সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোর অর্থনীতি সে ভাবে ভেঙে পড়েনি। মৃত্যুহারও সেখানে কম। এখানেই সমাজতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার সাফল্য। আর 'অর্থনীতি মিথ্যা' এই শব্দটা প্রকৃত অর্থে অর্থহীন। পৃথিবীতে দুই ধরনের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চালু আছে। একটা ধনতান্ত্রিক অর্থনীতি আর অন্যটি সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি। এই দুটো মিলে 'সমগ্র অর্থনীতি'। তাই 'অর্থনীতি মিথ্যা' এই কথাটা প্রকৃত অর্থেই অর্থহীন। রাষ্ট্রশক্তি হিসেবে চিনকে আমরা সন্দেহ করতেই পারি। আর যেহেতু সীমান্ত নিয়ে তাদের সঙ্গে আমাদের বিরোধ রয়েছে, সেহেতু তারা রাষ্ট্রশক্তি হিসেবে সন্দেহের বাইরে নয়। কিন্তু অর্থনীতি নিয়ে সন্দেহ করার তেমন কোনো কারণ নেই। সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোর অর্থনীতির অবস্থা এবং মৃত্যু হার যথাক্রমে ভালো এবং কম। ভিয়েতনামের দিকে তাকালেও তুমি সেটা বুঝতে পারবে। যাই হোক, ভালো থেকো। সাবধানে থেকো। উৎস জানতে এখানে ক্লিক করুন

নেতাজী ও মোদি জি - লজ্জাজনক তুলনা

হাসি পায়, কষ্ট হয় যখন নেতাজিকে দেখিয়ে মোদিরজির ভক্তরা দেশপ্রেমিক' সাজার চেষ্টা করে। নেতাজি পুরো মাত্রায় অসাম্প্রদায়িক এবং সমাজতান্ত্রিক। ভক্তরা ঠিক তাঁর উল্টো। এক আসনে বসাতে গেলে লজ্জা লাগে না? আমার তো ভয়ঙ্কর লাগে। Dibakar Mandal আপনি চোখ কান খোলা রাখুন। যুক্তি বুদ্ধি ব্যবহার করুন। ইতিহাসের শিক্ষক যখন, তখন ইতিহাসের সাহায্য নিন। ঠিক উত্তর পেয়ে যাবেন। আমার ভাবনার বিষয় টা আজকের কোন নেতা কতটা সাম্প্রদায়িক তা নিয়ে নয়। বিষয়টা হচ্ছে রাজনৈতিক দর্শন নিয়ে। নেতাজির দর্শন কি মোদিজীর দর্শনের সঙ্গে যায়? উত্তর হবে হ্যাঁ অথবা না। যদি না যায় তবে আমাদের ভাবতে হবে, মোদিজীর ভক্তরা নেতাজি কে আঁকড়ে ধরছেন কেন? এভাবে নেতাজিকে একটা সাম্প্রদায়িক শক্তির হাতের অস্ত্র হতে দেওয়া কতটা যুক্তিযুক্ত। অথবা হতে দিলে ভবিষ্যৎ ভারতের অবস্থা কি হতে পারে তা নিয়ে ভাবা। সাম্প্রদায়িকতা কমবেশি সব দলের মধ্যেই আছে। কিন্তু সেটা আছে দলের ভিতরের কিছু ঘাপটি মেরে থাকা সাম্প্রদায়িক নেতার মধ্যে। বিজেপির বাইরে যে দলগুলো আছে তারা আদর্শগতভাবে সাম্প্রদায়িক নয়। কিন্তু তাদের ভিতর কিছু মানুষ আছেন যারা সাম্প্রদায়িক। সব

মোয়াজ্জেম ভাতা ও পুরোহিত ভাতা

মোয়াজ্জেম ভাতা ও পুরোহিত ভাতা এক ভুলের ক্ষত ঢাকতে আর এক ভুল। মোয়াজ্জেম ভাতা'র মোকাবেলায় পুরোহিত ভাতা। ধর্মীয় আবেগ কেনা বেচায় দুটো দল এখন পাল্লা দিচ্ছে।  আর্থিক নয়, কল্পিত ধর্ম-সংকট এখন রাজনীতির মূল উপজীব্য।  মানুষকে ধর্মান্ধ করে ফেলাই রাজনীতিকদের প্রধান অস্ত্র হয়ে উঠেছে। একটা দেশের পক্ষে যা মারাত্মক ক্ষতিকর। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো এবং তার জনগণ ধর্মের সঙ্গে রাজনীতিকে মিশিয়ে ফেলার খেসারত দিয়ে চলেছে। ভয় পাচ্ছি, আমরাও সেই দিকে পা বাড়াচ্ছি না তো? Nazrul Islam Molla অনেকেই সেটা জানে। কিন্তু সরকার সেকথা স্পষ্টভাবে এবং খোলাখুলিভাবে প্রকাশ্যে বলে না। এই না বলাটা একটা সমস্যা। দ্বিতীয়তঃ সরকারের ওয়াকফ সম্পত্তি থেকে পাওয়া টাকা সংখ্যালঘু মানুষের শিক্ষার বিস্তারে খরচ করা উচিত ছিল। তা না করাটাও ভুল। ধর্মগুরু তথা ধর্মব্যবসায়ীদের ও তার সাঙ্গপাঙ্গদের খুশি করাই এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য। এভাবে ভোটে হয়তো জেতা যায়, কিন্তু দেশের কল্যাণ হয় না। সংখ্যালঘুদের প্রকৃত অর্থে কোন লাভ হয় না উৎস দেখুন এখানে Rafikul Islam এর জন্য মুসলমানদের দায়িত্ব কিন্তু কম নয়। অশিক্ষার অন্ধকারে থেকে যতদিন ন

রুখে দাঁড়ানোর সময়

Md Samim  সময় হয়েছে বুঝে নেয়ার, সময় হয়েছে রুখে দেয়ার। আসুন রুখে দাঁড়াই, এবং ঘুরে দাঁড়াই।

চুক্তি চাষ - ২০২০

চুক্তি চাষ। ইংরেজ সরকারের সৌজন্যে নীলকরদের কাছে কৃষক ফাঁসানোর হাতিয়ার। পরিণতিতে নীল বিদ্রোহ। দেশি 'নীলকরদের' জন্য ফিরিয়ে আনছেন সেই চুক্তি চাষ। সৌজন্যে দেশি সরকার। বিস্তারিত পড়ুন এখানে ক্লিক করে  পাঠকের মতামত এখানে দেখুন 

চুক্তি চাষ

চুক্তি চাষ। ইংরেজ সরকারের সৌজন্যে নীলকরদের কাছে কৃষক ফাঁসানোর হাতিয়ার। পরিণতিতে নীল বিদ্রোহ ১৮৫৯-৬০। দেশি 'নীলকরদের' জন্য ফিরে আসছে সেই চুক্তি চাষ। সৌজন্যে দেশি সরকার। বিস্তারিত আজ সন্ধ্যায়। এখানে দেখুন

গণতন্ত্রের গোড়ায় গলদ

Monojit Bhowmick আসলে গণতন্ত্রের নাম করে, এ দেশে যা হচ্ছে, তা খুবই লজ্জা কর। আমরা গণতন্ত্রের যে কাঠামোটাকে অনুসরণ করি তাতে রয়েছে ভয়ঙ্কর গলদ। তারই সুযোগ নিচ্ছে অশিক্ষিত এবং অসাধু রাজনীতির কারবারিরা। আপনি ঠিকই ধরেছেন। তবে, এদেশের জন্মানোটা ভুল। এটা বলে মনকে সান্ত্বনা দেয়া যায়। কিন্তু সংকটের মূলে কিন্তু পৌঁছানো যাবে না। তাছাড়া কোন বিশেষ দেশে জন্মানোটা তো আমার আপনার হাতে নির্ভর করে না। সুতরাং সে কথা ভেবে লাভ নেই।😀😀 কি বলেন? আসুন আমরা জনমত গড়ে তুলি, যাতে সবাই মিলে এই দেশটাকে সুন্দর এবং সবার জন্য ভালোবাসার ও ভালোলাগার এবং মায়ের কোলের মত নিরাপদ করে গড়ে তুলতে পারি। শুভকামনা জানবেন। শুভরাত্রি। প্রসঙ্গে জানতে এখানে ক্লিক করুন

রাজনৈতিক ক্ষেত্রে শিক্ষিত মানুষেরা ব্যক্তিপূজায় ও ব্যক্তি-বিরোধিতায় বিশ্বাস করে না।

Debdip Dutta রাজনৈতিক শিক্ষা যাদের আছে  অর্থাৎ শিক্ষিত মানুষেরা কখনো কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে যায় না, আবার তার পুজোও করে না (ব্যক্তির পুজো না।) রাজনৈতিকভাবে শিক্ষিত মানুষেরা তাই ব্যক্তিমানুষের নয়, তার সরকারের নীতির বিরোধিতা করে। সুতরাং বুঝতেই পারছিস আমি তো অশিক্ষিত নই। তাই ব্যক্তি মোদির বিরোধিতা আমি করিনা, তার পূজাও করি না। অর্থাৎ আমি তার ভক্ত নই। মোদির সরকারের যে নীতি, আমি তার বিরোধিতা করি। উপরের পোস্টারে তার সরকারের যে নীতির উদাহরণ তুলে ধরা হয়েছে, আমি ওই নীতির অবশ্যই বিরোধী। ওটাকে ভন্ডামি বলে। আর শিক্ষিত মানুষ এই ভন্ডামি কখনো সমর্থন করতে পারে না, তা মোদি করলেও পারবেনা। রাহুল গান্ধী করলেও পারবেনা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় করলেও পারবেনা। বা বা অন্য কোন নেতা করলেও নয়। যদি কেউ করে, তাহলে সে রাজনৈতিকভাবে অশিক্ষিত মানুষ। আর এই অশিক্ষিত মানুষ গুলোর জন্যই দেশের নেতারা ভন্ডামি করে যাচ্ছে নিশ্চিন্ত মনে। প্রকৃত রাজনৈতিক শিক্ষা যার মধ্যে ঢোকে, সে পরিষ্কার বুঝতে পারে, যে ব্যক্তি সেখানে একটা অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। মোদি বিজেপি সরকারের এমনই একটি অস্ত্র। তার বিরোধিতা করে কোন লাভ হয় না। মোদি যে স

সংস্কার ও কুসংস্কার এর পার্থক্য

সংস্কারের জন্ম বিশ্বাস থেকে। কুসংস্কারের জন্ম অন্ধবিশ্বাস থেকে।

রাষ্ট্ররোগ

না। একে বলে রাজনৈতিক দ্বিচারিতা। এটা এক ধরণের রাষ্ট্ররোগ। যে দেশের অধিকাংশ মানুষ রাজনৈতিকভাবে অশিক্ষিত হয়, সেদেশেই এই রোগের বাড়বাড়ন্ত হয়, যা ভন্ড নেতার জন্ম দেয়।

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে