সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নিহারুল ইসলাম-এর আলব্যম সম্পর্কে

স্মৃতির স্মরণী বেয়েই আসলো ছবি নেমে টুকরো কিছু ভালোলাগা সময়ের স্মরণী-জাগা টুকরো কিছু স্মৃতি-কথা দিচ্ছে উকি ফ্রেমে

রোজের জন্মদিনের শুভেচ্ছা

শুভ হোক এই জন্মদিন আলোয় ভরুক প্রতিদিন রোজের জন্য রোজ রোজ আসুক সকাল হাসুক দিন। উৎস : ফেসবুক

ভয় ও ভক্তির সম্পর্ক

ভয় ছাড়া ভক্তির জন্ম হয় না। রোগ-ব্যাধি, মৃত্যু, শাসন-শোষণ প্রাকৃতিক দুর্যোগ ইত্যাদির ভয় না থাকলে ঈশ্বর ও ঈশ্বর-ভীতিরই জন্ম হতনা। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। তাই সন্তান-সন্ততি কিংবা ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষক অভিভাবক দের প্রতি নিয়ন্ত্রিত ও নির্দিষ্ট মাত্রার ভয় থাকতেই হয়। আর তা থাকলেই ভক্তি-শ্রদ্ধার জন্ম হয় যা ছাত্র-শিক্ষক ও সন্তান-অভিভাবক সম্পর্ককে  মধুর হতে সাহায্য করে।

ইতিহাস সচেতন শিক্ষিত মানুষই পারে.....

ইতিহাস সচেতন শিক্ষিত (শুধু লেখাপড়া জানা নয়) মানুষই পারে এই চক্র থেকে বেরতে। মাঠে ঘটে নয়, যুদ্ধ হবে ব্যালট বাক্সে। এটা রাজতন্ত্র নয় যে অস্ত্র হাতে নিতে হবে। এটা মধ্যযুগ নয় যে বিশ্বাসে ভর করে এগোতে হবে। চোখ-কান খোলা রাখতে হবে সবধরণের মিডিয়ার ওপর। ইতিহাস সচেতন ও মানবতাবাদী মন নিয়ে বিশ্লেষণ করতে হবে। তারপর চুপচাপ ভোটবাক্সে গিয়ে তার তার বিরুদ্ধে মত প্রকাশ করতে হবে। আমি সাধারণ মানুষ কেন রাজনীতিকদের চক্রান্তে পা দেবো। এই বোধ মানুষের মধ্যে জেগে উঠলেই এই হানাহানি বন্ধ হয়ে যাবে। এই বোধই ইউরোপকে মানুষের নিশ্চিন্ত বিচরণ ক্ষেত্রে পরিণত করতে সাহায্য করেছে। ফেসবুকে যে মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আনিস মন্ডলের প্রশ্নের উত্তরে লেখা এই বিশ্লেষণ।

গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র

মানুষের জন্য রাজনীতি, রাজনীতির জন্য মানুষ নয় - গণতন্ত্রের এই মন্ত্র আজকের রাজনীতিকরা ভুলে যেতে চাইছেন। দেশের জন্য যা অশনি সংকেত বয়ে আনছে। উৎস : ফেসবুক , YourQuate

মানবজাতির শত্রু।

ধর্মের নামে যারা মানুষকে ভাগ করতে চায় তারা মানবজাতির শত্রু। উৎস : your quote

ভক্তির জন্ম

ভয় ছাড়া ভক্তির জন্ম হয় না। তাই শিক্ষিত ও সচেতন অভিভাবকহীন ছেলেমেয়েদের স্কুলে ন্যূনতম শাসন না থাকলে তাদের নিয়ন্ত্রণ করা যায়না।

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে