সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

2019 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

জোড়া ঢেউ

ভয় পেয়ো না, জাগছে জগৎ বলছে সময় একটু শোনো তোমার সাথে আমার আড়ি, বলছে সময় একটু গোনো। বুকের আগুন নেবার আগে, বুকের প্রদীপ একটু জ্বালো আড়ির কারণ আড়ায় তুলে, ঘরটা গড়ে  তোলাই ভালো। এঘর আমার এঘর তোমার, এঘর যদি জ্বালায় কেউ এর কানে ওর বিষের বাঁশি শোনায় যদি বাজিয়ে ফেউ তার বাঁশিতে শান্তি-সেনার, সুর লাগানোর সাহস কেউ আজ দেখতে মুষ্টি ওঠাও, রাম-রহিমের জোড়া ঢেউ।

সত্যের নয়, বিশ্বাসের জয়

সত্যের নয়, বিশ্বাসের জয় জয়, সংখ্যাগরিষ্ঠের জয়, সত্যের নয়; জয়, বলো বিশ্বাসের জয়, যুক্তির নয়। Tapas Das যদি রায়টা বাবরি মসজিদের পক্ষে হত তাহলে রাম মন্দিরের পক্ষেও এমনই পোস্ট কেউ করতেন ।তখন তার সমর্থনেও মন্তব্য করতে হত। হয় তো। কিন্তু তাতে সত্য পাল্টে যেতো না। কোনো সভ্য ও আধুনিক সমাজ অতীতের ইতিহাস মোছে না (সেটা যন্ত্রণার হলেও)। মুছলে সভ্য সমাজ তাদের তালিবানদের সঙ্গে তুলনা করে। Tapas Das Ali Hossain সত্য তো দুটোই ।সমস্যাটা হল কোনটিকেই অস্বীকার করা যাচ্ছে না।দুই পক্ষের দাবিই সঙ্গত Ali Hossain Tapas Das কীভাবে?😄😄 Tapas Das Ali Hossain যে দুটোর অস্তিত্ব নিয়ে এত ঝগড়া দুটোই ওখানে কোন না কোন সময়ে ছিল ।কোনটাকেই অস্বীকার করা যায় না। Ali Hossain Tapas Das সুপ্রিম কোর্ট কিন্তু ওখানে মন্দির ছিল একথা বলে নি। Tapas Das Ali Hossain সুপ্রিম কোর্ট কিন্তু ওখানে মন্দির ছিল না একথাও বলে নি।ওখানে ওখানে একটা স্থাপত্য ছিল যেটা ইসলামিক ছিল না।পাঁচশ বছর আগে থেকে 'ওখানে মন্দির ছিল 'এই ভাবনার ব্যাটনটা কিন্তু প্রজন্ম পরম্পরা চলে আসছে।রাতারাতি এই তথাকথিত "বিশ্বাস" শব্দটি ত...

ধর্ম ও আফিম

মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যে ধর্মের পৃথিবীতে আবির্ভাব, সেই ধর্মই একদিন হয়ে উঠলো মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রধান হাতিয়ার। এই জন্যই কালমার্কস বোধ হয় আফিমের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন।

ধর্ম ছেড়ে কর্ম করো

ধর্ম ছেড়ে কর্ম করো ভিক্ষা ছেড়ে শিক্ষা

বাবরি মসজিদ

জয়, সংখ্যাগরিষ্ঠের জয়, সত্যের নয়; জয়, দেখ বিশ্বাসের জয়, যুক্তির নয়।

কাশ্মীর ও কিছু প্রাসঙ্গিক কথা

"কাশ্মীর কোনওকালেই পাকিস্তানের অংশ ছিল না, হবেও না। পাকিস্তানকে এই সত্যিটা স্বীকার করার পরামর্শ দিলেন ইসলামীয় পণ্ডিত ইমাম মহম্মদ তাওহিদি। নিজের টুইটার হ্যান্ডলে তিনি বলেন, কাশ্মীর কখনই পাকিস্তানের অংশ ছিল না। কাশ্মীর কখনও পাকিস্তানের অংশ হবে না। পাকিস্তান ও কাশ্মীর-- উভয়ই ভারতের অংশ। হিন্দু থেকে ধর্মান্তর হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছে। তাতে আসল সত্যটা বদলে যায় না যে, গোটা অঞ্চলটাই হিন্দু ভূমি। সত্যি বলতে কী, ভারত ইসলামের থেকেও পুরনো, পাকিস্তান কোন ছার.. সৎ হন।" সূত্র : আনন্দবাজার ওয়েব পোর্টাল। ইমাম মহম্মদ তাওহিদি ঠিকই বলেছেন। কাশ্মীর পাকিস্তানের নয়। একই অর্থে ভারতেরও নয়। অর্থাৎ উনি যে অর্থে এই কথা বলেছেন, সেই অর্থে ভারত বর্ণ হিন্দুদেরও(আর্য) নয়। এটা ভারতের আদিম অধিবাসীদের দেশ। সেখানে হিন্দু-মুসলমান নেই। (এরা কেউ বিদেশ থেকে এসে উপনিবেশ গড়েছেন, কেউ ধর্মান্তরিত হয়েছেন।) আছে সাঁওতাল, কোল, ভিল, দ্রাবিড় প্রভৃতি অনার্য জনজাতি। ভারতীয়, পাকিস্তানি, ফরাসি, ইংরেজ ইত্যাদি জাতি-রাষ্ট্রের ধারণা আধুনিক যুগের ইউরোপীয় কনসেপ্ট। তাই আধুনিক যুগের আগে ভারতীয় জাতিরাষ্ট্রের ধারণা অনৈতিহাসিক। আর ...

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

'গড' বলি, 'আল্লা' বলি, 'ব্রহ্ম' বলি, সেই এক জগন্নাথ বিষ্ণুকেই ডাকি। সর্বভূতের অন্তরাত্মা স্বরূপ জ্ঞান ও আনন্দময় চৈতন্যকে যে জানিয়েছে, সর্বভূতে যাহার আত্মজ্ঞান আছে, যে অভেদী, অ...

মৌলবাদ তার শক্তি

মৌলবাদ যতো শক্তিশালীই হোক না, তা ক্ষণস্থায়ী। কারণ তার ভিত্তি অবৈজ্ঞানিক, মধ্যযুগীয়। –অন্নদাশঙ্গর রায়।

ঈশ্বর ও মানুষ

মানুষ কি ঈশ্বরের ভুলে সৃষ্ট, নাকি ইশ্বর মানুষের ভুলে সৃষ্ট ? –Frederic Lindsay.

ধর্ম ও কুসংস্কার

সমস্ত ধর্মই আদিম যুগের কুসংস্কার। বিশ্বামানবতার এত বড় পরম শত্রু আর নেই। (উপন্যাসঃ পথের দাবী) : –শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

আমাদের লক্ষ্য

"ধর্মের নামে, দেশের নামে বা রাজনীতির নামে কোনো প্রকার গোঁড়ামি যেন আমাদের শিক্ষামন্দিরে প্রবেশ করতে না পারে সেদিকে আমাদের দৃষ্টি রাখা উচিৎ" -- নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু।

জ্ঞানের আলো

যে পূজার বেদি রক্তে গিয়েছে ভেসে ভাঙো ভাঙো আজি ভাঙো তারে নিঃশেষে ধর্মকারার প্রাচীরে বজ্র হানো এ অভাগা দেশে জ্ঞানের আলোক আনো ---- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

দেশের ভালো

"এদেশের উদ্ধার হইতে বহু বিলম্ব আছে। পুরাতন প্রকৃতি ও প্রবৃত্তি বিশিষ্ট মানুষের চাষ উঠাইয়া দিয়া সাত পুরু মাটি তুলিয়া ফেলিয়া নতুন মানুষের চাষ করিতে পারিলে এ দেশের ভালো হ...

সংকট ও তার কারণ (NRS)

কোনো দেশের সরকার যখন দাম্ভিক হয় এবং বিরোধীরা দায়িত্বজ্ঞানহীন হয় তখনই এই ধরণের সংকট তৈরি হয়। পাঠকের মতামত দেখুন ফেসবুকে

দেশে সংকট সৃষ্টির কারণ

 কোনো সরকার যখন দাম্ভিক হয় এবং বিরোধীরা দায়িত্বজ্ঞানহীন হয় তখনই এই ধরণের সংকট তৈরি হয়।  পাঠকের মতামত দেখুন ফেসবুকে

নীতি ও নেতা।

এখনও পর্যন্ত বামপন্থাই শ্রেষ্ঠ পন্থা, তাই যে দল এই পন্থা মেনে নীতি-নির্ধারণ করে সেই দলই শ্রেষ্ঠ দল। তাই ভোট দিন নীতি দেখে নেতা দেখে নয়।

সন্ত্রাস ও তার উৎসন্ধান

আমরা কেউ বুঝি, কেউ বুঝিনা, কিন্তু সত্য হল এটাই যে, সন্ত্রাসের জন্মদাতা ও মদতদাতা হচ্ছে রাজনীতিকরা। এরা যেদিন রাজনৈতিক স্বার্থে ধর্মকে ব্যবহার করা বন্ধ করবে, এবং আমরা এই সত্য বুঝে এই অসৎ রাজনীতিকদের ছুড়ে ফেলতে পারবো, সেদিনই সন্ত্রাসবাদমুক্ত পৃথিবী পাবে মানুষ। উৎস : YourQuate , Facebook মতামত : Rita Basu: জানিনা  কবে সেদিন  আসবে  বা আদৌ   আসবে  কিনা।হিংসায় উন্মত্ত  এই  পৃথিবীর বুকে  শান্তি  কিআর ফিরে  আসবে? ** Rita Basu আশা, প্রত্যাশা, আর নিরন্তর চেষ্টার মাধ্যমেই আসে সাফল্য। আমরা তাই আশাবাদী। আজকের যে পৃথিবী আমরা দেখছি অতীতের পৃথিবী ছিল আরও ভয়ংকর ও নিষ্ঠুর। ইতিহাস বলছে একথা। তাই পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী। এখন মনে রাখতে হবে, মানুষই এই পরিবর্তনের গতিমুখ ঠিক করে দেয়। তাই মানুষই পারে একাজ করতে। আর এই মানুষ যদি একবার মুখোশধারী রাজনীতিকদের চিনে ফেলে তবে তা আসবেই। শুধু সময়ের অপেক্ষা। Tapas Das ঠিক। ** কিন্তু আমি আপনি কিভাবে ভাবছি তার ওপর তো নির্ভর করে না, করে বাস্তবতার ওপর। আমি আপনি যাই ভাবি না কেন, যারা আজকের যুগে রাজনৈতিক স্বার্থে ...

সহজ কঠিন

সহজ কথা কঠিন করে বলা যত কঠিন, কঠিন কথা সহজ করে বলা তার চেয়েও বেশি কঠিন। উৎস : YourQuote , ফেসবুক Rita Basu : কবিগুরু ই বলেছেন, "বিদ্যা হল সহজ আর  শিক্ষা হল কঠিন। " Rita Basu ঠিক। আমরা কিন্তু এই দুটো বিষয়কে ...

নেতাজি ও বিজেপি

নেতাজিকে তাড়াতে যাঁরা উঠে পড়ে লেগেছিলেন, ষড়যন্ত্র করেছিলেন তাঁরাই এখন বিজেপি নেতা অথবা তাঁরাই এখন বিজেপির আদর্শ পুরুষ। আর এঁরাই কংগ্রেসের মধ্যে থেকে সুভাষকে তাড়ানোর ...

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ ...

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে, ...

জীবনের প্রাথমিক লক্ষ্য

জীবনের প্রাথমিক লক্ষ্য সফল হলে, সবাই তোমার আপন। ব্যর্থ হলে, কেউ তোমার নয়। একমাত্র ব্যতিক্রম তোমার বাবা-মা। কিন্তু বাস্তব সত্য হল, তাঁরা চাইলেও আজীবন তোমার সঙ্গে থাকতে পারবেন না। সফল হলে সবাই তোমার আপন। ব্যর্থ হলে, কেউ তোমার নয়। একমাত্র ব্যতিক্রম বাবা-মা। সুতরাং সময় থাকতে সাবধান হওয়া জরুরী। ধনতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় সাফল্যই তোমার প্রধান পরিচয় (মানুষ হিসাবে) নির্ণায়ক মাপকাঠি। তাই এই অর্থব্যবস্থায় সাফল্যই তোমার প্রাথমিক লক্ষ্য। এটা পূর্ণ হওয়ার পরই কেবল অন্যান্য লক্ষ্যে এগোনোর কথা ভাবা উচিৎ। প্রসঙ্গত বলে রাখি, অন্য লক্ষ্য মানে মানুষে জন্য কিছু করা, সমাজের জন্য যতটা সম্ভব অবদান রাখা। একজন প্রকৃত শিক্ষিত মানুষ এই লক্ষ্যকে অস্বীকার করতে পারেন না। এখন প্রশ্ন হল, এই সাফল্যের প্রধান চাবিকাঠি কী? চাবিকাঠি হল শিক্ষা। উপযুক্ত শিক্ষাই একমাত্র তোমাকে সঠিক লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে পারে। সুতরাং শিক্ষা অর্জনকে প্রাথমিক পর্যায়ে একমাত্র লক্ষ্য করতে হবে এবং শিক্ষা অর্জনের এই প্রচেষ্টাকে সাধনার পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। তবেই তুমি সফল হবে। সফল হলেই সবাই তোমার, সবই তোমার। ----------xx----------

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্ম শিক্ষার প্রভাব দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে