সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

2018 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ধন্যবাদ নয়

ধন্যবাদ নয়, ভালোবাসা নাও সঙ্গে থেকো সাথি, তুমি থাকলেই হারিয়ে যাবে গভীর আঁধার রাত-ই। উৎস

বিনিয়োগ, ব্যয় ও বৌদ্ধিক বিকাশ

উন্নত বিশ্বের মানুষজন উপার্জিত উদ্বৃত্ত অর্থ উন্নয়নের (বৌদ্ধিক বিকাশ) জন্য বিনিয়োগ করে। আর আমরা তা ধর্ম-কর্ম ও ভোগবিলাসে ব্যয় করি। এই বিনিয়োগ ও ব্যয়ের তফাতটা না জানাই আমাদের পিছিয়ে পড়ার অন্যতম কারণ।

বড়লোক ও বড় মানুষ

আমরা পিছিয়ে পড়ছি। কারণ, আমরা বড়-মানুষদের নয়, বড়-লোকদের সমীহ করে চলছি। এই দুইয়ের মধ্যে যে বিরাট বড় ব্যবধান রয়েছে তা আমরা অধিকাংশ মানুষ বুঝতে পারছি না। আমরা বড়-মানুষদের নয়, বড়-লোকদের সমীহ ও অনুসরণ করে চলছি। এটা একটা জাতির জন্য গভীর দুশ্চিন্তার। পাঠকের প্রতিক্রিয়া দেখুন ফেসবুকে 

প্রতিভার বিকাশ ও ভারত

প্রতিটি শিক্ষিত ও সচেতন মানুষ জানেন সব সম্পদের সেরা সম্পদ হল মানব সম্পদ। কারণ এই সম্পদকে বাদ দিয়ে প্রকৃতির কোন সম্পদই সত্যিকারের সম্পদ হয়ে উঠতে পারে না। আবার এই মানব সম্পদ সত্যিকারের সম্পদ হয়ে উঠতে অপরিহার্য হল প্রতিভা। এটা নিয়েই মানুষ পৃথিবীতে আসে। কিন্তু তার বিকাশ হয় এই পৃথিবীতেই। এক্ষেত্রে সরকারকে নিতে হয় গুরুদায়িত্ব। না হলে তা সম্পদ হয়ে ওঠে না। মানব সম্পদের বিকাশে প্রত্যেকটি দেশকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হয়। আমাদের দেশ বিগত কয়েক দশক ধরে এক্ষেত্রে পিছচ্ছে। ভয়ংকরভাবে এই ক্ষয়রোগ সাম্প্রতিক বছরগুলিতে বেড়ে চলেছে রাষ্ট্রের তথা সরকারের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ মদতে। আধুনিক ও বিজ্ঞান শিক্ষার বদলে প্রাচীন ও বাতিল হয়ে যাওয়া শিক্ষা-চিন্তা জোর করে ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে পাঠক্রমে। হাস্যকর ও অযৌক্তিক দর্শনতত্ত্বের জন্ম দিয়ে  মানুষকে অন্ধ ও অজ্ঞ করে ফেলার চেষ্টা হচ্ছে। অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কারকে সুকৌশলে সুকুমারমতি ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে পাঠক্রম ও রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মসূচির মাধ্যমে। চারিদিকে চোখ-কান খোলা রেখে দেখলে দেখা যাবে উদাহরণের ছড়াছড়ি। সুতরাং এদেশ যে প্রতিভার বিকাশে পিছবে তা কি

মুসলিমদের কি সত্যিই কাছে পেতে চায় বিজেপি?

বিজেপি কী ভাবছে! বাংলার সংখ্যালঘুরা গরু বা ছাগল, যে সে বোঝেনা তাকে কাছে ডাকা হচ্ছে বা আদর-যত্ন করার তোড়জোড় করা হচ্ছে পুজো করার জন্য না, বলি দেওয়ার জন্য! সংখ্যালঘুরা কি শুধু বাংলায় বাস করে? তারা কি ভারতবর্ষকে নিজের দেশ ভাবেনা, যার কারণে সারা দেশের খবর তাদের রাখার দরকার হয় না? এইসব নিচু ও সংকীর্ণ মানসিকতা নিয়ে সংখ্যালঘুদের মন পাওয়া যায়না। বিজেপির আগে তার সাম্প্রদায়িক নীতি ত্যাগ করতে হবে। বিভাজনের রাজনীতি ত্যাগ করতে হবে। শিক্ষিত মন আর মননের চর্চা শুরু করতে হবে।

আমার চাওয়া।

আমি মোটেও চাইনা, আমাকে কেউ তেল মারুক। সমানভাবে, এটাও চাই না, কেউ আমায় দূর্বল ভাবুক।

প্রাক ইসলাম ইতিবৃত্ত

http://itibritto.com/ancient-arabia/ প্রাক ইসলাম ইতিবৃত্ত

লাভ জিহাদ

পশ্চিমবঙ্গের মাটি আলাদা। এখানে আজেবাজে ফসল ফলে না। জোর করে ফলাতে গেলে অনর্থ হবে। আমার ধারণা। তবে শিক্ষিত চাষির অভাব হলে মাটির অসহায়তা বেড়ে যাবে। ভাবনার বিষয় সেটাই। প্রসঙ্গ : বিশ্বহিন্দু পরিষদের লিফলেট ।

ধর্মের পরিণতি

রাষ্ট ও রাজনীতিকদের পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ হয়ে গেলে আনুষ্ঠানিক ধর্ম প্রাসঙ্গিকতা হারাতে বেশি সময় লাগবে বলে মনে হয় না।

মানবধর্ম

আপনার মতামতকে সম্মান জানাই। সেই সঙ্গে কটা কথা যুক্ত করি। ১) ধর্মের আনুষ্ঠানিকতা মেনে চলাই একমাত্র 'ধর্ম পালন' নয়। ২) ধর্ম মানুষকে ভাগ করার জন্য জন্ম নেয়নি। বিভক্ত মানুষকে একসূত্রে বাঁধার জন্য জন্ম নিয়েছিল। ৩) কিন্তু যুগযুগ ধরে কিছু মানুষ এর উল্টো কাজ করে আসছেন। আমার কথা তদের ধর্ম ও মতের বিরুদ্ধে। আপনার বোঝার ভুল হচ্ছে না তো? আপনি যদি ইসলাম ধর্মের কথাই বলেন, তবে বলুন তো ইসলাম কি মানুষকে ভাগ করার কথা বলেছে? আপনি বলছেন 'আপন ধর্ম' এর কথা। আচ্ছা বলুন তো ধর্মের আপন পর হয় কিভাবে? পৃথিবীর প্রত্যেকটা জীবের/পদার্থের নিজস্ব কিছু ধর্ম আছে। সেই শ্রেণির সকলের মধ্যেই তা সমভাবে বিরাজ করে। তা নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ নেই। একমাত্র ব্যতিক্রম মানুষ। কেন? এরা হাজার ধর্মীয় বিশ্বাসে বিভক্ত। মানুষ তো একমাত্র জীব যার বিশেষ চেতনা আছে। এই মানুষের ধর্ম আলাদা আলাদা হয় কী করে? 'আপন ধর্ম' বললেই তো মানুষে মানুষে ভাগ করা হয়ে গেলো। এভাগ কি ইসলাম চেয়েছে। চাই নি। অন্য হাজারও ধর্মের মতো তথাকথিত মুসলিমরাও মানুষকে ভাগ করছেন আর বিরোধ বাধিয়ে রাজনৈতিক আর অর্থনৈতিক ফায়দা তুলছেন। আমার জানা মতে পৃথিব

আমার ধর্ম

যে ধর্ম মানুষকে ভাগ করে, সে ধর্ম আমার না।

ডারউইনবাদ ও ভ্রান্ত ব্যাখ্যা।

hআমার জানা মতে (আমার জানার সীমাবদ্ধতার সম্ভাবনা কে মনে রেখেই বলছি), প্ৰকৃত নাস্তিকদের অভিধানে 'বিশ্বাস' শব্দটা বোধ হয় নেই। এর কাছাকাছি যে শব্দটা আছে তা হল 'অনুমান'। সুতরাং নাস্তিক হতে হলে 'ডারউইনবাদে বিশ্বাসী' হতেই হবে এমন দাবি যদি কেউ করে তা অযৌক্তিক বলে আমার মনে হয়। এবার একটা ভ্রান্ত ধারণার কথা বলি। এর থেকে তুমি তোমার প্রশ্নের উত্তর পেলেও পেতে পারো। সাধারণ ভাবে একটা ভ্রান্ত ধারণা প্রচলিত আছে যে, ডারউইন বলেছেন, বনমানুষ, বানর, গোরিলা বা শিম্পাঞ্জি থেকে মানুষের জন্ম হয়েছে। কিন্তু ডারউইন এভাবে কোনো অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত টানেননি। এটা অযৌক্তিক বলার কারন হল এভাবেই যদি মানুষের জন্ম হত তাহলে বানর বা শিম্পাঞ্জি সহ অন্যান্যরাও মানুষে রূপান্তরিত হয়ে যেত। তাহলে প্রশ্ন হল ডারউইন ঠিক কী বলেছেন? খুব সহজ করে বললে দাঁড়ায় এই রকম একটি পরিষ্কার উক্তি, 'বর্তমান যুগের যেসব প্রাণী-প্রজাতির মধ্যে মিল খুঁজে পাওয়া যায় তারা সুদূর অতীতে সম্ভবত একই সাধারণ কোন পূর্বপুরুষের থেকে উদ্ভূত হয়েছিল।' এখানে 'সম্ভবত' কথাটা আর 'সাধারণ' কথাটা বাদ দিলেই ডারউইনবাদের ভুল ব্যাখ্যা

আস্তিক ও নাস্তিক

আস্তিক ও নাস্তিক আস্তিক ও নাস্তিক আস্তিক হওয়ার জন্য শিক্ষিত না হলেও চলে কিন্তু প্রকৃত নাস্তিক হতে গেলে শিক্ষার গভীরে পৌঁছাতেই হয়। তাই আস্তিক হওয়ার চেয়ে নাস্তিক হওয়া অনেক কঠিন। এর জন্য শক্ত বুকের পাটা লাগে, যা একমাত্র প্রকৃত শিক্ষাই তৈরি করতে পারে। উৎস : ফেসবুক সাধারণ মানুষ এভাবেই ভাবে। কিন্তু এটা মোটেই তা নয়। ধর্ম না মানলে তাদের অধার্মিক বলে। নাস্তিক বলে না। সাক্ষাতে বিস্তারিত বলা সম্ভব। এখানে বিষয়টি পরিষ্কার করা খুবই কঠিন। ছোট্ট করে বলি। দেখ বোঝার মত হয় কিনা। আস্তিকতা ও নাস্তিকতা দুটো পরস্পর বিপরীত দার্শনিক তত্ত্ব। দুটোই চেষ্টা করে জগৎ ও জীবনের প্ৰকৃত রহস্য খুঁজে বের করতে। যাঁরা এই রহস্য খুঁজতে গিয়ে উপলব্ধি করেন যে এর মূলে আছেন কোন অলৌকিক শক্তি এবং তারা বিশ্বাস করেন এই অলৌকিক শক্তির উপাসনা (নামাজ বা পূঁজা ইত্যাদি) করতে পারলেই তাঁকে সন্তুষ্ট করা যাবে। আর তাতেই মানুষের জগৎ ও জীবনের সমস্ত সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। যারা এভাবে ভাবেন তাদের আস্তিক বলে সবাই চেনে। এঁদের হাতেই ধৰ্ম দর্শনের জন্ম হয়েছে। এঁদের এই ভাবনার মূলে থাকে মানুষের কল্যাণ সাধন। অন্যদিকে একদল মানুষ ভাবেন এই রহস্যের মূল

নিহারুল ইসলাম-এর আলব্যম সম্পর্কে

স্মৃতির স্মরণী বেয়েই আসলো ছবি নেমে টুকরো কিছু ভালোলাগা সময়ের স্মরণী-জাগা টুকরো কিছু স্মৃতি-কথা দিচ্ছে উকি ফ্রেমে

রোজের জন্মদিনের শুভেচ্ছা

শুভ হোক এই জন্মদিন আলোয় ভরুক প্রতিদিন রোজের জন্য রোজ রোজ আসুক সকাল হাসুক দিন। উৎস : ফেসবুক

ভয় ও ভক্তির সম্পর্ক

ভয় ছাড়া ভক্তির জন্ম হয় না। রোগ-ব্যাধি, মৃত্যু, শাসন-শোষণ প্রাকৃতিক দুর্যোগ ইত্যাদির ভয় না থাকলে ঈশ্বর ও ঈশ্বর-ভীতিরই জন্ম হতনা। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। তাই সন্তান-সন্ততি কিংবা ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষক অভিভাবক দের প্রতি নিয়ন্ত্রিত ও নির্দিষ্ট মাত্রার ভয় থাকতেই হয়। আর তা থাকলেই ভক্তি-শ্রদ্ধার জন্ম হয় যা ছাত্র-শিক্ষক ও সন্তান-অভিভাবক সম্পর্ককে  মধুর হতে সাহায্য করে।

ইতিহাস সচেতন শিক্ষিত মানুষই পারে.....

ইতিহাস সচেতন শিক্ষিত (শুধু লেখাপড়া জানা নয়) মানুষই পারে এই চক্র থেকে বেরতে। মাঠে ঘটে নয়, যুদ্ধ হবে ব্যালট বাক্সে। এটা রাজতন্ত্র নয় যে অস্ত্র হাতে নিতে হবে। এটা মধ্যযুগ নয় যে বিশ্বাসে ভর করে এগোতে হবে। চোখ-কান খোলা রাখতে হবে সবধরণের মিডিয়ার ওপর। ইতিহাস সচেতন ও মানবতাবাদী মন নিয়ে বিশ্লেষণ করতে হবে। তারপর চুপচাপ ভোটবাক্সে গিয়ে তার তার বিরুদ্ধে মত প্রকাশ করতে হবে। আমি সাধারণ মানুষ কেন রাজনীতিকদের চক্রান্তে পা দেবো। এই বোধ মানুষের মধ্যে জেগে উঠলেই এই হানাহানি বন্ধ হয়ে যাবে। এই বোধই ইউরোপকে মানুষের নিশ্চিন্ত বিচরণ ক্ষেত্রে পরিণত করতে সাহায্য করেছে। ফেসবুকে যে মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আনিস মন্ডলের প্রশ্নের উত্তরে লেখা এই বিশ্লেষণ।

গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র

মানুষের জন্য রাজনীতি, রাজনীতির জন্য মানুষ নয় - গণতন্ত্রের এই মন্ত্র আজকের রাজনীতিকরা ভুলে যেতে চাইছেন। দেশের জন্য যা অশনি সংকেত বয়ে আনছে। উৎস : ফেসবুক , YourQuate

মানবজাতির শত্রু।

ধর্মের নামে যারা মানুষকে ভাগ করতে চায় তারা মানবজাতির শত্রু। উৎস : your quote

ভক্তির জন্ম

ভয় ছাড়া ভক্তির জন্ম হয় না। তাই শিক্ষিত ও সচেতন অভিভাবকহীন ছেলেমেয়েদের স্কুলে ন্যূনতম শাসন না থাকলে তাদের নিয়ন্ত্রণ করা যায়না।

কে সঙ্গী কার

ধন্যবাদ নয় সাথি, সঙ্গে থাকার অঙ্গীকার ভালোবাসাই বলে দেয় ঠিক কে সঙ্গী কার অফুরন্ত ভালোবাসা রইলো।💟💟 উৎস : YourQuote (Comment)

মন্ত্র

এই মন্ত্র ভুলেও ভুলো না মনে রেখো জীবনভর মানুষ হলে মানুষ পারেনা মানুষকে করতে পর

বন্ধু

গভীর ভালোবাসায় বাঁধছো বন্ধু না ছেঁড়ে যেন বাঁধন অসময়ে সময়ে সঙ্গে থাকছো করছো অসাধ্য সাধন উৎস : ফেসবুক

রাজনীতি

যখন রাজনীতির অর্থ 'নীতির রাজা' না হয়ে, 'রাজার নীতি' হয়, তখন গণতন্ত্রের মড়ক শুরু হয়, স্বৈরতন্ত্র অক্সিজেন পায়। ভারতে এখন এই কাল-পর্ব চলছে। প্রকাশ : YourQuote

দারিদ্র মুক্তি

ভিক্ষা নয় শিক্ষা, দান নয় কর্মসংস্থান - এই দুটি ই দারিদ্র মুক্তির একমাত্র দাওয়াই। উৎস : YourQuote , প্রসঙ্গ

ভিক্ষা বৃত্তি

ভিক্ষা দিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধ করা যায়না, তা আরও বেড়ে যায়।

বন্ধু

Arnab Mondal অসংখ্য ধন্যবাদ। এমন কথা হৃদয় ছুঁয়ে ভরিয়ে দেয় গোলাপ-জুঁইয়ে বাতাস, সুজন বলে এমন সময় বাতাসকে তুই জড়িয়ে বন্ধু পাতাস।

ভালোবাসা ও মানুষ

ইতিহাস সাক্ষী : যারা মানুষকে ভালোবাসতে পারেন, তাদের জায়গা হবে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে।

ধনীর ধন

ধনীর ধনই চুরি যায়। তাতে ছিচকে চোরের যেমন অভাব দূর হয়না, (উল্টে সম্মান নষ্ট হয়) ধনীর ধনও তেমন কমে না। তাই বিশেষ চিন্তার কিছু নেই। ----------- কবি রেহান কৌশিক-এর কবিতা 'জলের শব্দ' চুরি যাওয়া(গৌরী সেনগুপ্ত) প্রসঙ্গে।

ভালো থাকুন

ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সঙ্গে থাকুন আর কাছের মানুষ হয়ে করুন সকল বাধা পার উৎস : ফেসবুক কমেন্ট ,  YourQuote

যুক্তিতে মুক্তি

যুক্তিতে মেলায় মুক্তি বিশ্বাসে বহুদূর। উৎস : ফেসবুক ,   YourQuote

লিখতে ও বলতে

সফল লেখক হতে হলে, ভালো পাঠক হতেই হয় কিন্তু ভালো পাঠক হলেই সফল লেখক হওয়া যায় না। আবার, সফল বক্তা হতে হলে, ভালো শ্রোতা হতেই হয় কিন্তু ভালো শ্রোতা হলেই সফল বক্তা হওয়া যায় না।                                  তাই, লিখতে চাইলে পড়তে হয়, বলতে চাইলে শুনতে হয়। উৎস : ফেসবুক,  YourQuote

জাতি ও ধর্ম

ইতিহাস সাক্ষী : যে জাতি ধর্ম নিয়ে যত মাতামাতি করে, সে জাতি তত পিছিয়ে পড়ে। উৎস : ফেসবুক

ধর্ম ও রাজনীতি

ডিগ্রিধারী নয়, দেশে শিক্ষিত মানুষের সংখ্যা আনুপাতিক হারে বাড়ছে না; আর কেবলমাত্র প্ৰকৃত শিক্ষিত মানুষই (মানব সভ্যতার ক্রম বিবর্তনের ইতিহাস যারা উপলব্ধি করতে পেরেছেন) পারেন সাম্প্রদায়িকতার উর্দ্ধে উঠতে। সুতরাং....... যা হওয়ার তাই হচ্ছে..... হিন্দু-মুসলিম নয়, খেটে-খাওয়া মানুষ মরছেন; কখনও ধর্মের নামে, কখনও বা রাজনীতির। উৎস : YourQquote

ধর্মমুক্ত রাজনীতি

ইতিহাস সাক্ষী : রাজনীতি ধর্মমুক্ত না হলে গণতন্ত্র প্রাণ পায়না, রাজনৈতিক হানাহানি বন্ধ হয়না, দেশ এগোয় না। আমরা কবে এই সত্য বুঝব? উৎস : ফেসবুক

রোহিঙ্গা সমস্যা - আলী হোসেন

রোহিঙ্গা সমস্যা ও আন-সান-সূ-চি প্যালেস্টাইনের ফিলিস্তিনিদের মত আরও একটা জনজাতি ভূমিহীন হতে চলেছে। পৃথিবীর দাদারা চুপচাপ দেখছেন। কে সমরাস্ত্রের পরীক্ষা চালাচ্ছে, তা নিয়ে চলছে হুমকি, পালটা হুমকি। সেটা নাকি মানব জাতির পক্ষে ভয়ানক পরিণতি ডেকে আনবে। তাই এত আমাদের মাথাব্যথা। অথচ একটা জনজাতি ভূমিহীন হতে বসেছে। মায়ানমারে মরছে নিরিহ নিরস্ত্র মানুষ, তা নিয়ে তাদের মাথা ব্যথা নেই। তাঁরা (রোহিঙ্গারা) যেন মানবজাতির অংশই নয়। আমরা তাই কেমন যেন চুপচাপ। দেখেও দেখছিনা,  ভাবনা আসলেও তাকে পাশকাটিয়ে যাচ্ছি। আসলে কী-ই বা করার আছে আমাদের; (শান্তির জন্য নোবেল পাওয়া মানুষ যদি চোখ বন্ধ করে থাকে) দু'কলম নিষ্ফলা কলমের খোঁচা দেওয়া ছাড়া। তাই এই পাগলের প্রলাপ।....... দেখুন এখানে ক্লিক করে   উৎস : ফেসবুক

বিজ্ঞানীদের হাল

এই যদি হয় বিজ্ঞানীদের হাল (হাতে অন্যটি পরে বিজ্ঞান কংগ্রেসে প্রতিনিধিত্ব করছেন), তাহলে কীভাবে ভারত অলোর পথের দিশারী হবে?????? অভিজ্ঞতা বলছে, স্কুলগুলোতে যারা বিজ্ঞান পড়াচ্ছেন তাঁরা অধিকাংশই কুসংস্কারে আচ্ছন্ন। তাদের হাতেও আংটি। আধুনিক শিক্ষার (যা ইউরোপীয় নবজাগরণের উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া) সঙ্গে যা একেবারেই যায়না। বলতে বাধা নেই, 'শিক্ষা গ্রহণ' হয়ে উঠেছে স্রেফ করে খাওয়ার মাধ্যম, মানুষ হওয়ার নয়। উৎস : ফেসবুক

ধার্মিক নয় মানবিক

আমি যদি ধার্মীক হই, আমাকে স্বীকার করতেই হবে স্বার্থ (পাপস্খালন), স্বাস্থ্য, আর স্বর্গ-ই আমার অভিষ্ঠ লক্ষ্য। আমি যদি মানবতাবাদী হই, আমার অভিষ্ঠ লক্ষ্য মানুষকে ভালোবাসা। মানুষকে ভালোবাসলে মানুষের কল্যাণ হয়, যা অভিষ্টের সাথে সাথে আমাকেও সুখ দেয়। তাই ধার্মীক হওয়ার চেয়ে মানবিক হওয়া জরুরি। উৎস : YourQuote , ফেসবুক

সত্যের শক্তি

অনেক সময়ই বাবামায়ের ইচ্ছানুসারে  এমন অনেক কিছুই করতে হয়। হ্যা, তা হয়তো হয়। কিন্তু ইচ্ছাশক্তির জোর আর শিক্ষার আলোর তেজ থাকলে তা কাটিয়ে ওঠাও যায়। কারণ, সত্যের (আলোর) শক্তি অসত্যের (অন্ধকারের) চেয়ে বেশি। কথার প্রসঙ্গ জা্নুন (ফেসবুক)

দেখা, শোনা ও বোঝা

চোখ কান মন দেখে তিনজন চোখ কান মন শোনে তিনজন চোখ কান মন বোঝে তিনজন

সাম্প্রদায়িকতা

ডিগ্রিধারী নয়, দেশে শিক্ষিত মানুষের সংখ্যা আনুপাতিক হারে বাড়ছে না; আর কেবলমাত্র প্ৰকৃত শিক্ষিত মানুষই (মানব সভ্যতার ক্রম বিবর্তনের ইতিহাস যারা উপলব্ধি করতে পেরেছেন) পারেন সাম্প্রদায়িকতার উর্দ্ধে উঠতে। সুতরাং....... যা হওয়ার তাই হচ্ছে..... হিন্দু-মুসলিম নয়, খেটে-খাওয়া মানুষ মরছেন; কখনও ধর্মের নামে, কখনও বা রাজনীতির।

ধর্ম

যে জাতি ধর্ম নিয়ে যত মাতামাতি করে সেই জাতি তত পিছিয়ে পড়ে

শিক্ষিত

লেখাপড়া শিখলেই কেউ শিক্ষিত হয়ে যায় না, অথচ লেখাপড়া না শিখেও কেউ কেউ শিক্ষিত হতে পারে। উৎস জানুন

সুপ্রভাত

সোনাঝরা সকালের মিঠিমিঠি আলোতে কাটে যেন সারাদিন মানুষের ভালোতে ভরে যাক মন-প্রাণ আরও সু-ভাষাতে জানালাম সুপ্রভাত এখন এই আশাতে

শুভরাত্রি

দিনের শেষে রাত্রি নামে, আকাশ কালো করে কালোর নিচে আলোর আভাস, তাতেই থাকে ভরে ভরার ভাঁড়ার শূন্য হলেও ভয় পেয়োনা তাতে কারণ, শূন্য ভাঁড়ার পূর্ণ করার রসদ থাকে রাতে

শিক্ষা

শিক্ষাই একমাত্র বন্ধু, যে কখনওই প্রতিদান চায় না (Education is the only friend who never claims reciprocation.)

জীবন

পাল্টে গেলেই জীবন বাড়ে, না পাল্টালে নয় জীবন মানে এগিয়ে যাওয়া, নইলে মৃত্যু হয়

শুভ বিজযা

শুভ বিজয়ার বিজয়কেতন উড়ুক সারা বছর, সুর-অসুরের বিবাদ ভুলে মিলুক সকল নজর।

ভবিষ্যৎ

আগ্রহের বিষয়ই একজন মানুষের ভবিষ্যৎ নির্ণয় করে।

ধর্ম ও গণতন্ত্রের সম্পর্ক

ধর্ম ও গণতন্ত্রের সম্পর্ক  ইতিহাস সাক্ষী : রাজনীতি ধর্মমুক্ত না হলে গণতন্ত্র প্রাণ পায়না, রাজনৈতিক হানাহানি বন্ধ হয়না, দেশ এগোয় না।  আমরা কবে এই সত্য বুঝব? ---------xx------- পাঠকের মতামত : দেখুন ফেসবুকের পাতায়

চোখ কান মন দেখে তিনজন

চোখ কান মন দেখে তিনজন - আলী হোসেন এই বিষয়ে লেখকের একটি জনপ্রিয় ছড়া পড়ুন এখানে সাধারণ ভাবে আমরা যা দেখি তা সবসময় ঠিক হয়না। যেমন ধরুন, সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে - সাদা চোখে এটাই আমরা দেখি। অথচ আসল সত্য ঠিক এর উল্টো। তেমনি আমাদের চোখ কয়টা - এ প্রশ্ন করলে সবাই সবিস্ময়ে উত্তর দেবে, কেন, দুটো! কিন্তু আসলে কি তাই? সাধারণ ভাবে দেখলে এটাই সত্যি বলে মনে হয়। আসলে আমাদের চোখ হলো তিনটি। কিভাবে? আচ্ছা, আপনি শিবের ত্রিনয়নের কথা শুনেছেন? শিবের কপালের দিকে তাকালে দেখবেন, তার কপালের ঠিক মাঝখানে একটি চোখ আঁকা আছে। ওটাই তার তৃতীয় নয়ন। কেউ কেউ হয়তো ভাবতে বসেছেন, এবার আমি হিন্দু ধর্মের কীর্তন করতে বসেছি। যারা আমাকে নিয়মিত পড়েন, তারা জানেন কোনো ধর্মের কীর্তন করা আমার কাজ না। ওসব করার জন্য পৃথিবীতে মানুষের অভাব নেই। এখন তো এদের বাড়বাড়ন্ত-এর সময় চলছে।  আমি বাড়বাড়ন্ত-এর দলে নই, বাড়ন্তের দলে। ভনিতা থাক। আসুন আসল কথায় আসি। আসলে আমাদের চোখ দুটোই। কিন্তু এই দুটো চোখ দিয়ে আমরা সব কিছু দেখতে পাই না। বিষয়টি আমি দুভাগে ভাগ করে বলতে চাই। এক। ধরুন, আপনি ক্লাসে আছেন। শিক্ষক ক্লাস নিচ্ছেন। কিছু বোঝাচ্ছেন। আপনি

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে