সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আপনি কি আল্লাহকে সত্যিই ভালোবসেন?

আপনি কি আল্লাহকে সত্যিই ভালোবসেন? আপনি বলছেন, ধর্মের জন্য হাসতে হাসতে প্রাণ দিতে পারি। প্রশ্ন হল, আপনি প্রাণ দিয়ে দিলে ধর্মটা পালন করবে কে? এভাবে সব মুসলমান যদি সত্যিকারের আল্লাহ প্রেমিক হয়ে যান, তবে আল্লাহই তো তাঁর তৈরি পৃথিবীতে অস্তিত্বের সংকটে পড়ে যাবেন। আপনি বলছেন আল্লাহর সেবায়, প্রাণ দিতে পারি। বেশ। প্রশ্ন হল, আপনি যদি প্রাণ দিয়ে দেন, তবে তার খেদমত করবে কে? তাছাড়া, আল্লাহর যদি আপনার সেবার এতটাই দরকার হয় ভাবেন, তবে তিনি সর্ব শক্তিমান — এটা মানছেন কই? সর্ব শক্তিমান কখনই নিজের সেবা চান না, চাইলে তার সৃষ্টির সেবাই চাইবেন। আদৌ তার যদি তা দরকার হয়! সুতরাং অতিভক্তি ধার্মিকতা নয়, মানুষের কল্যাণ ও ভালোবাসাই আসল ধর্ম।

বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায়ের সমস্যা সংক্রান্ত আলোচনা ও পাঠকের মতামত

বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায়ের সমস্যা সংক্রান্ত আলোচনা ও পাঠকের মতামত  Discussions and Readers' Opinions on the Problems of the World Muslim Community পাঠকের মতামত ও তার উত্তর ১) ধর্মান্ধতা জ্ঞানবিজ্ঞানের অন্তরায়। গত ১৫০০ বছর ধরে তরবারির সাহায্যে অন্য ধর্ম ও জাতিকে নির্মমভাবে হত্যা ও ধ্বংস করে বেশিরভাগ ইসলামী রাষ্ট্রগুলো গঠিত হয়েছিল। মধ্যযুগীয় ধর্মান্ধতা জ্ঞানবিজ্ঞানের অন্তরায়। Suranjan Adhikari সাথি, আপনার প্রথম বাক্যটা যতটা আধুনিক ও যুক্তি সম্মত, দ্বিতীয়টা ততটাই অযৌক্তিক ও অনাধুনিক। কারণ, প্রাচীন আর মধ্যযুগ তরবারির যুগই ছিল। গণতান্ত্রিক নয়। ইংরেজরা (পড়ুন খ্রিস্টানরা) যখন এসেছিল এবং এই দেশ জয় করেছিল, সেটাও তরবারির জোরেই করেছিল। জনগনের ভোটে জিতে, ভালোবেসে করেনি।  আধুনিক আমেরিকা এবং তাদের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সূচনা হয়েছিল দীর্ঘ গৃহযুদ্ধের পরে। তারা যে, আমেরিকার আদিম অধিবাসীদের সেদেশ থেকে নিশ্চয়ই করে দিয়েছিল, সেটা যুদ্ধের মাধ্যমেই করেছিল। এই পলিসি যদি মুসলিম শাসকরা নিত, তবে আফ্রিকা, এশিয়া (আমাদের দেশ সহ) ও ইউরোপের বিস্তীর্ণ এলাকায় দেশীয় জনজাতির চিহ্ন থাকত না। উত্তর ও দক্ষিণ

বিশ্ব মুসলিম সমাজের সবচেয়ে বড় সমস্যা

বিশ্ব মুসলিম সমাজের সবচেয়ে বড় সমস্যা The biggest problem of world Muslim society বিশ্বের মুসলিম সমাজ কবে বুঝবে, অস্ত্র-ভিক্ষা করে, কিনে কিম্বা নকল করে ‘আল্লাহু আকবর’ বলে চিৎকার করলেই বিপ্লব ঘটে যাবে না। এর জন্য দরকার আধুনিক জ্ঞান ও বিজ্ঞানের নিরন্তর গবেষণা। ইজরাইল সেটাই করে। তাই অন্যায় করেও বারবার সে জিতে যায়। When will the Muslim community of the world understand that the revolution will not take place if they shout 'Allahu Akbar' by begging, buying or copying weapons. This requires constant research of modern knowledge and science. Israel does that. So he wins again and again despite wrongdoing. -------–xx-------- 👁️‍🗨️ এ বিষয়ে পাঠকের মতামত এখানে দেখুন অথবা, 👁️‍🗨️ ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে

সভ্যতার আসল কারিগর ও ধ্বংসকারী কারা?

সভ্যতার আসল কারিগর ও ধ্বংসকারী কারা? Who are the real builders and destroyers of civilization? সভ্যতার যত উন্নয়ন, তা করে চলেছে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ। সঙ্গে থেকেছে বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানী। আর পৃথিবীজুড়ে তা ধ্বংস করে চলেছে রাষ্ট্রনেতা তথা রাজনৈতিক নেতারা, যুগ যুগ ধরে, যারা কোনদিন কোনো কায়িক পরিশ্রম করে না। কায়িক শ্রম ছাড়াই সভ্যতার এই সুফলগুলো দখল ও ভোগ করার তাগিদে তারাই বাধায় বিধ্বংসী লড়াই। মজার কথা দেখুন, এই লড়াইয়ে কিন্তু কোন রাষ্ট্রনেতা বা তার পরিবারের মানুষ মারা যায় না, মারা যায় সেই সাধারণ মানুষই, যারা এই সভ্যতাকে তিলে তিলে গতর খাঁটিয়ে গড়ে তুলেছে। কবে হবে এর পরিবর্তন! আদৌও হবে কোনদিন?

মানুষে মানুষে বিভেদের প্রকৃত কারণ

মানুষে মানুষে বিভাজনের প্রকৃত কারণ The real cause of division among people প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মকে মানা বা তাকে শ্রদ্ধা করার কোন কারণ বা যুক্তি খুঁজে পাওয়া যায় না। কারণ, এই প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মই মানুষকে বিভক্ত করে দিয়েছে বিভিন্ন সম্প্রদায়, জাতি ও বর্ণে। আর তা থেকেই শুরু হয়েছে মানুষে মানুষে দ্বন্দ্ব ও খুনোখুনি। যদিও ধর্মের প্রয়োজন হয়েছিল  স্বার্থের অন্যায্য বণ্টন ব্যবস্থাকে আটকাতে। আর এ থেকেই প্রমাণ হয়, এই প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মের সৃষ্টিকর্তা হচ্ছে মানুষ। কারণ প্রকৃত সৃষ্টিকর্তা মানুষকে এভাবে ভাগ করেনি, কারণ করতে পারেন না। সৃষ্টিকর্তার তুলনায় অতি নগন্য ও ক্ষুদ্র একটা জীব হচ্ছে মানুষ। সে যদি তার সন্তানকে আলাদা চেহারা, বর্ন আকৃতি হওয়া সত্ত্বেও কাউকে আপন পর বা কেউ সুখে থাক আর কেউ দুঃখে থাক — এভাবে ভাবতে পারে না, তবে সৃষ্টিকর্তার মত সর্বশক্তির আধার কোন মহান ও দয়ালু সত্ত্বা এতটা নির্দয় কীভাবে হয়?

ধর্ম কখন অশান্তির কারণ হয়ে উঠেছে?

অশান্তির মূল কারণ কী ধর্ম? When did religion become a cause of unrest? যার জন্ম পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য, সেই ধর্মই হয়ে উঠেছে পৃথিবী জুড়ে অশান্তির অন্যতম প্রধান কারণ। শুধু আজ নয়, যুগ যুগ ধরেই চলছে ধর্মের নামে এই হত্যাযজ্ঞ। এটাই প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা। একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, প্রত্যেকটি ধর্মের মূল উদ্দেশ্যই হলো শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।  কিন্তু শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য যে ধর্মের উৎপত্তি, সেই ধর্ম যখনই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে, দলে দলে মানুষ তাকে মান্যতা দিয়েছে, জায়গা করে দিয়েছে নিজ হৃদয়ের গভীরে; তখনই ধর্মকে রাজনীতিকরা কব্জা করার চেষ্টা করেছে এবং সফলও হয়েছে। আর তখন থেকেই ধর্ম অশান্তির কারণ হয়ে উঠেছে। এভাবে বৌদ্ধ ধর্ম হীনযান ও মহাযান হয়েছে, ইসলাম ধর্ম শিয়া ও সুন্নি সহ অসংখ্য মযহাব - এ বিভক্ত হয়ে গেছে, সনাতন ধর্মে এক ব্রহ্মা ৩৩ কোটি দেবতায় বিভক্ত হয়ে গেছেন। আমাদের দেশের সাম্প্রতিকতম উদাহরণ হল মতুয়া ধর্ম। যে ধর্ম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ স্বরূপ এই ধর্মমতের উদ্ভব, তারাই রাজনৈতিকভাবে তাকে ব্যবহার করা শুরু করেছেন। এবং বর্তমানে মতুয়াদের বিভিন্ন গোষ

ইজরাইল ও প্যালেস্টাইন সমস্যার সমাধান

 ইজরাইল ও প্যালেস্টাইন সমস্যার সমাধান কিভাবে সম্ভব? How to solve the problem of Israel and Palestine মানুষের মৃত্যুতে যারা আনন্দ খুঁজে পান, তারা আর যাই হোক, মানুষ নন। মানুষ নামের একটি জন্তু মাত্র। ◾Kono sustha manush ei Hamas r Israel er niriha manush hatya te moja pay na. Jara itihas khuje anondo pache tara asustha.. Arghya Bhattacharya যথাযথ বলেছেন। কিন্তু এই অজুহাতে ইসরাইলের আগ্রাসনকে যেন সমর্থন না করে ফেলি। মাথায় রাখতে হবে। সাথি।❤️ ◾Ali Hossain 2toi samathan jogyo noy. Arghya Bhattacharya প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করলে অন্যায় হবে। আন্তরজাতিক আইন লঙ্ঘন করা হবে। ◾Dada, itihas amader khub kharap. Ghatlei kada berobe. Keu 2004 ghatbe, keu 1976 ghatbe, keu 1945 ghatbe, kue 1700 ghatbe, keu 1500 ghatbe, keu 1100 ghatbe, keu 200 ghatbe keu abar kristhapurba ghatte thakbe. Ei ghata ghatir itihas besi ghatle samner din khub kharap sadharan sob dhormer garib manusher kache. Arghyza Bhattacharya আপনার কথার যুক্তি আছে। কিন্তু এই যুক্তি ইসরাইল যদি না মানে, পাইলস্টাইনও তো মানবে না। অ

পরনিন্দা পরচর্চা

 পরনিন্দা পরচর্চা কারা করে এবং কেন করে যারা পিছনে পরনিন্দা পরচর্চা করে, সৎ ও দুর্বল মানুষ তাদের শ্রদ্ধা করে না, কিন্তু ভয় পায়। তাই চুপচাপ মেনে নেয়। আর এই বদ অভ্যাসকে (পরনিন্দা পরচর্চাকে) অসৎ মানুষ কার্যসিদ্ধির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। অসৎ মানুষ কার্যসিদ্ধির জন্য তা নিয়ে হললা বাঁধিয়ে দেয়। তাকে আরও উৎসাহিত করার জন্য নিজের বদবুদ্ধিকে প্রয়োগ করে মজা নেওয়ার চেষ্টা করে। যদি কেউ আপনার অবর্তমানে আপনার সম্পর্কে নিন্দা করে, জানবেন ১) সে আপনাকে ঈর্ষা করে। ২) আপনার সঙ্গে যোগ্যতায় ও কর্ম দক্ষতায় সে পিছিয়ে পড়ছে। নিজের এই অক্ষতা ঢাকার জন্য আপনাকে সে টেনে হিচড়ে নিচে নামিয়ে আনবে। আর তার কাছে এই কাজের সবচেয়ে বড় ও নিরাপদ অস্ত্র হল পরনিন্দা পরচর্চা।  ৩) যারা এই অস্ত্রের ব্যবহার করে, তারা আসলে আপনার চেয়ে বিদ্যাবুদ্ধিতে খাটো এবং মানসিক ভাবেও অত্যন্ত দুর্বল প্রকৃতির।  কিন্তু নিজেকে অত্যন্ত চালাক বা চতুর ভেবে এক ধরণের সুখানুভূতিতে সবসময ডুবে থাকতে চান। বিস্তারিত জানতে অপেক্ষা করুন। 

শিক্ষিত ও অশিক্ষিত মানুষের মধ্যে পার্থক্য

 শিক্ষিত ও অশিক্ষিত মানুষের মধ্যে পার্থক্য শিক্ষিত ও অশিক্ষিত মানুষের মধ্যে পার্থক্য Difference between educated and uneducated people কেউ ভুল করলে শিক্ষিত মানুষ তাকে সবিনয়ে শুধরে দেয়, আর ঠিক করলে প্রশংসা করে। অন্য দিকে অশিক্ষিত মানুষ, ‘ভুল করা মানুষ’কে বিদ্রুপ করে, আর ঠিক করলে, অবলীলায় তা চেপে যায়। উল্লেখ্য, প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া জানা, বা না জানাটা এখানে বিষয় নয়। কারণ, প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া ছাড়াও একজন মানুষ শিক্ষিত হয়ে উঠতে পারেন। প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়ার গুরুত্ব প্রধানত দুটো। ১) এই ধরণের লেখাপড়া শিক্ষা অর্জনের প্রক্রিয়াকে দ্রুত করে। ২) রাষ্ট্রীয় বা সাংবিধানিক এবং সামাজিক স্বীকৃতি এনে দেয়। এবারে আসা যাক, কেন এমন মনে হল আমার, সে কথায় : রোজকার মতো আজ সকালেও দুধ আনতে গেছি দুধের দোকানে। দু'প্যাকেট দুধ নিয়েছি। দাম বাহান্ন টাকা। আগের দিনের দুই টাকা বাঁকি ছিল। সুতরাং দিতে হবে, চুয়ান্ন টাকা। কারণ, খুচরো না থাকলে দুধ ওয়ালা সটান বলে দেন, দু’টাকা পরে দিও। আমি দুর্দান্ত ভুলো-মন। তবু আমাকেই মনে করে এই দেনা শোধ করার দায়িত্ব নিতে হয়। কারণ, উনিও আমার থেকে কম যান না। যথারীতি আজও

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে