সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

শিক্ষার কাজ কী?

শিক্ষার কাজ কী? “শিক্ষা সত্যের সন্ধান দেয়, অসত্যকে চিহ্নিত করে।” জগৎ এবং জীবন পরিচালিত হয় দুই ধরনের নিয়ম অনুযায়ী। একটি প্রাকৃতিক নিয়ম, অন্যটি রাষ্ট্রীয় আইন। এই দুই আইন জানা বোঝা ও প্রয়োগ করার সক্ষমতাই হল শিক্ষা। এই সক্ষমতা অর্জন করতে পারলেই সত্যের সন্ধান পাওয়া যায়।  এই সত্যই মানদণ্ড হিসাবে ব্যবহার করলে অসত্য খুঁজে পাওয়া যায়। তাই শিক্ষার কাজ হল সত্যের সন্ধান দেয়া এবং অসত্যকে খুঁজে বের করতে সাহায্য করা।  যিনি এই কাজ সঠিকভাবে করতে পারেন তিনিই শিক্ষিত। মনে রাখতে হবে, এ পৃথিবীতে সম্পূর্ণ শিক্ষা অর্জন করা কোন ব্যক্তির পক্ষে কোনভাবেই সম্ভব নয়। তাই পূর্ণাঙ্গ শিক্ষিত মানুষ আপনি পাবেন না এবং নিজেও হতে পারবেন না। অর্থাৎ শিক্ষা একটা চলমান এবং সীমাহীন প্রক্রিয়া, যা যুগ যুগ ধরে পরিমার্জিত ও পরিবর্তিত হচ্ছে। এই ধারা পৃথিবীর অস্তিত্ব যতদিন থাকবে ততদিন বজায় থাকবে। সুতরাং সুতরাং, প্রতিটি মানুষের কাজ হল জগৎ ও জীবন পরিচালিত হবার নিয়ম অর্থাৎ প্রাকৃতিক ও রাষ্ট্রীয় আইন গুলো সম্পর্কে জানা বোঝা এবং তা প্রয়োগ করার সক্ষমতা অর্জন করার আজীবন প্রক্রিয়ায় নিজেকে নিয়োজিত রাখা।  এই কাজ যে ব্যক্তি য

ধনতন্ত্রে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলগুলোর স্বরূপ

ধনতন্ত্রে বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলগুলোর স্বরূপ সরকার পাল্টায় কিন্তু সমাজ পাল্টায় না কেন? ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্র-ব্যবস্থায় বিশ্বাসী প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল আসলে একটি আরেকটির পরিপূরক। একই মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। তাই প্রকৃতপক্ষে কোন সরকারের দুর্নীতির বা সাধারণ জনগণের ওপর চালানো শোষণ বা নির্যাতনের কোন বিচার হয় না। বিচারের দাবিতে আন্দোলন হয়, শুধুমাত্র ক্ষমতায় ফেরার তাগিদে। ক্ষমতায় আসলে তারা বেমালুম চেপে যায় দুর্নীতি শাসন নির্যাতন সম্পর্কে সঠিক বিচারের প্রক্রিয়াকে। রাজনৈতিক দলগুলো আন্দোলন করে অন্যায় অবিচার বা দুর্নীতি রোধ করার জন্য নয়, করে ক্ষমতায় আসার জন্য। ফলে সরকার পাল্টায়, কিন্তু সমাজ সংসার পাল্টায় না। অন্যায় অপরাধ দুর্নীতি কমে না, উল্টে আরও এক নতুন পর্বের সূচনা হয়। জনগণ সমাজ বদলের নেশায় অঘোরে শুধু জীবন দিয়ে যায়। বদলা নয়, বদল চাই। শুনতে দারুন ভালো লাগে। মানবিক মূল্যবোধে মোড়া এই স্লোগানের মধ্যে রয়েছে এক দারুণ মন্ত্র যা রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রতিশ্রুতি ভুলে যাওয়া এবং নিজেকে আর একজন শোষকে পরিণত করার কার্যকরী উপায়।  বদলা শব্দের মধ্যে যে প্রতিহিংসা রয়েছে তাকে তো মান্যতা দেয়া যায়

মানব সভ্যতার স্বরূপ

মানব সভ্যতার স্বরূপ মানুষ স্বাভাবিক বা প্রাকৃতিক বিষয়, কিন্তু মানব সভ্যতা কৃত্রিম। তাই তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। প্রত্যেক কৃত্রিম বিষয়ের যেমন থাকে। প্রকৃতি তার ইচ্ছেমতো বিশ্ব প্রকৃতিকে সাজিয়েছেন। তার সেই ইচ্ছারই সর্বশ্রেষ্ঠ প্রকাশ হল মানুষ। তাই মানুষ একটি প্রাকৃতিক জীব। কিন্তু মানব সভ্যতা মানুষের তৈরি। তাই তা কৃত্রিম। কৃত্রিম বা অপ্রাকৃতিক সবকিছুর সবকিছুর মতোই মানব সভ্যতার কিছু সাইডএফেক্ট বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। সেই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকেই জন্ম নিয়েছে সমাজে অন্যায় অবিচার খুব বিক্ষোভ দ্বন্দ্ব সংঘাত। সভ্যতার জন্মের আগে পৃথিবী ছিল

ধর্ষণের কারণ কী?

ধর্ষণের কারণ ধর্ষণ হচ্ছে একটি সামাজিক ব্যাধি। এর ভিত্তি হচ্ছে আর্থসামাজিক বৈষম্য। তাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে কথা না বলে, শুধু কঠোর শাস্তির কথা বললে, ধর্ষণ বন্ধ হবে না।

নিয়ম কী?

নিয়ম কী? নিয়ম সেটাই যেটা মানলে লাভ হয়, আর ভাঙলে ক্ষতি হয়। বাকিটা সংস্কার অথবা কুসংস্কার। ক্ষতি না হলে তা সংস্কার, আর ক্ষতি হলে তা কুসংস্কার। The rule is that which is followed by gain, and broken by which results in loss. The rest is custom or superstition. If there is no harm, it is custom, and if there is harm, it is superstition. সংস্কার আসলে বিশ্বাস নির্ভর কিছু রীতিনীতি, যা মানা বা না মানায় তেমন কিছু যায় আসে না, কিন্তু মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে কুসংস্কার হল সেগুলো, যা মানলে ক্ষতি হয়।  এক্ষেত্রে যে মনের জোর তৈরি হয়, তা প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে ক্ষতিই করে বেশি। কখনও কখনও তা ভয়ংকর ক্ষতির সম্মুখীন করে দেয়।

মানুষের প্রকৃত কল্যাণ কীভাবে সম্ভব?

মানুষের প্রকৃত কল্যাণ কীভাবে সম্ভব? মানুষ ঘৃণা নিয়ে জন্মায়, জন্মায় ভালোবাসার অসীম ক্ষমতা নিয়ে। ঘৃণা করতে শেখায় তার সমাজ, তার পরিবার। কারণ, মানুষ জন্মগতভাবে ভালোবাসার অকৃত্রিম বন্ধনে আবদ্ধ থাকে এবং তা সে পায় তার মায়ের কাছ থেকে পাওয়া অকৃত্রিম ভালোবাসার সূত্র ধরে। তাই মানুষ জন্মগতভাবে মানবতাবাদী, বিদ্বেষী নয়। বিদ্বেষী হয়ে ওঠে সমাজের ধান্দাবাজ ও কুচক্রী গোষ্ঠীর মদতে। তাই আসুন, আমরা মানবতাবাদের চর্চা করি, বিদ্বেষের নয়। এতেই মানুষের প্রকৃত কল্যাণ।

শিক্ষকের দায়িত্ব ও কর্তব্য

শিক্ষকের দায়িত্ব ও কর্তব্য একজন শিক্ষকের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হল তার ছাত্রকে যুক্তিবাদী ও বিজ্ঞানমনস্ক করে তোলা। কারণ, একজন যুক্তিবাদী ও বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ জগৎ ও জীবন সম্পর্কে সত্য উপলব্ধিতে সক্ষম হয় এবং নিজে নিজেই শিক্ষিত হয়ে উঠতে পারে।

মানব সম্পদের গুরুত্ব

মানব সম্পদের গুরুত্ব “মানবসম্পদ হল পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। কারণ, মানবসম্পদ ছাড়া প্রকৃতির কোন কিছুই সম্পদে পরিণত হয় না।”  

গণতান্ত্রিক দেশে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব

গণতান্ত্রিক দেশে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব “গণতান্ত্রিক দেশে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব জনগণকে রক্ষা করা, কোন সরকারকে রক্ষা করা নয়। সরকার রক্ষার দায়িত্ব জনগণের।”  “In a democratic country the duty of the army chief is to protect the people, not to protect any government. It is the responsibility of the people to protect the government.”

ধর্ম সম্পর্কে আলী হোসেনের মন্তব্য

ধর্ম সম্পর্কে আলী হোসেনের মন্তব্য ধর্মের ভিত্তি হল বিশ্বাস। তাই যে যেভাবে বিশ্বাস করে, ধর্ম তার কাছে সেভাবেই আত্মপ্রকাশ করে। আর সেটাই হায়ে ওঠে তার ধর্ম।  মূলত এ কারণেই বিশ্বজুড়ে নানান ধর্মমতের উদ্ভব হয়েছে। ধর্ম যদি কার্যকারণ সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠত, তবে বিশ্বজুড়ে একটি ধর্মই বিকাশ লাভ করত। এবং তা হত মানব ধর্ম। প্রকৃতি জগতে আমরা যা কিছু ঘটতে দেখি তা ঘটে নির্দিষ্ট নিয়মের বন্ধনে আবদ্ধ থেকে। এই নিয়ম আসলে কার্যকারণ সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হওয়া লক্ষ লক্ষ প্রাকৃতিক নিয়ম। যে ঘটনা যে নিয়মের শৃঙ্খলে বাঁধা আছে তার উপস্থিতিই সেই ঘটনাকে সম্ভব করে তোলে। তার কোন ব্যত্যয় ঘটতে দেখি না। আমরা কখনও কখনও কিছু বিষয়কে ব্যতিক্রম হিসাবে চিহ্নিত করে থাকি। কারণ, প্রচলিত নিয়মের বন্ধনে বেঁধে তাকে ব্যাখ্যা করা যায় না। আসলে, গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় এই ব্যতিক্রমটিও আসলে একধরণের নিয়মের আগলে বাঁধা আছে। অর্থাৎ ব্যতিক্রমটাও একটি অপ্রচলিত নিয়ম দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। সুতরাং নিয়মের বাইরে গিয়ে জগতে কিছু ঘটে না। আর লক্ষ্য করলে দেখা যায়, যা নিয়মের বা কার্যকারণ সম্পর্কের ওপর ভিত্তি

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন