সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মেধা ও স্মৃতির মধ্যে পার্থক্য

 মেধা ও স্মৃতির মধ্যে পার্থক্য জানা থেকে অজানায় পৌঁছানোর স্ব-ক্ষমতাকে বলে মেধা। আর জানা তথ্যকে ধরে রাখার ক্ষমতাকে বলে স্মৃতি। Intelligence is the self-ability to reach from the known to the unknown. And the ability to retain known information is called memory.

রাজনৈতিক মারণ ব্যাধি, শহীদের রাজনীতি

শহীদের রাজনীতি, ভয়ংকর রাজনৈতিক মারণ ব্যাধি কোটা বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদ আবু সাইদ  Martyr politics is a terrible political fatal disease স্বাধীন দেশেও যখন মানুষের মৃত্যু ছাড়া রাজনৈতিক আন্দোলন সফল হয় না, তখন প্রমাণ হয়, দেশের মানুষ আধুনিক শিক্ষা ও আধুনিক রাষ্ট্রনীতির (যার মূল কথা, সাম্য মৈত্রী ও স্বাধীনতা এবং মানবতা) এক কণাও অর্জন করতে পারেনি। শুধুই লেখাপড়া শিখেছে বা শিখছে। ফলে জন্ম হচ্ছে লেখাপড়া জানা শিক্ষাহীন এক বিকলাঙ্গ জাতি। আর এই শিক্ষাহীনতাকে হাতিয়ার করে সরকার ও বিরোধী দল একযোগে আধুনিক রাষ্ট্রনীতির সবচেয়ে শক্তিশালী স্বত্বা (প্রাণ ভোমরা) গণতন্ত্রকে অবলীলায় ধর্ষণ করে চলেছে। স্বাধীন দেশেও তাই রমরমিয়ে চলছে ‘শহীদের রাজনীতি’। সমগ্র উপমহাদেশ আজ এই ভয়ঙ্কর ‘রাজনৈতিক মারণ ব্যাধিতে’ আক্রান্ত। অর্থাৎ শাসক, বিরোধী ও জনগণ যদি গণতন্ত্র বোঝেন এবং তাকে সম্মান করেন, একটা মৃত্যুরও প্রয়োজন পড়ে না। শাসকও স্বৈরাচারী হতে পারে না, বিরোধীদের মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করতে হয় না, জনগণের প্রাণ দিতে হয় না। আর এই তিন পক্ষের যে কোন একপক্ষ যদি এই শিক্ষা থেকে চ্যুত হয়ে যায়, তখন সংকট তৈরি হয়। আর তা

ধর্ম দর্শন পরিবর্তনশীল?

 ধর্ম দর্শন কী পরিবর্তনশীল? Is the philosophy of religion, changing? ধর্ম দর্শনের ভিত্তি হল ঈশ্বর-কেন্দ্রিক বিশ্বাস। যারা ধর্ম বিশ্বাসী, তারা বিশ্বাস করেন ঈশ্বরের দ্বারাই এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয় এবং হচ্ছে। তার নির্দেশ ছাড়া গাছের পাতা পর্যন্ত নড়ে না। এখন প্রকৃতির দিকে যদি তাকাই, তাহলে দেখতে পাই, প্রকৃতিতে প্রতিনিয়ত পরিবর্তন সাধিত হচ্ছে। এবং অবশ্যই এই পরিবর্তন একটি নির্দিষ্ট নিয়মের দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। এই নিয়ম আবার কার্যকারণ সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠছে, যার স্রষ্টা বা নিয়ন্ত্রক, ধর্ম দর্শন অনুযায়ী, সর্বশক্তিমান ঈশ্বর বা আল্লাহ। আমরা প্রতিদিন দেখছি এই পৃথিবী সহ বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড একটু একটু করে পরিবর্তিত হচ্ছে। পাহাড় ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে সমতল ভূমিতে পরিণত হচ্ছে। নদী গভীরতা হারিয়ে স্থল ভূমিতে পরিণত হচ্ছে। মানুষের পোশাক পরিচ্ছদ থেকে খাদ্যাভ্যাস পাল্টে যাচ্ছে। জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো পাল্টে যাচ্ছে। নতুন নতুন উপকরণ যোগ হচ্ছে। জীবন ও মৃত্যু আংশিক হলেও নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। ধর্ম দর্শন অনুযায়ী সব কিছুই যখন তাঁর নির্দেশে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়, ত

মানুষ জন্মগতভাবে যুক্তিবাদী

মানুষ জন্মগতভাবে যুক্তিবাদী মানুষ জন্মগতভাবে যুক্তিবাদী ও স্বাধীনচেতা। বড় হওয়ার সাথে সাথে তাকে বিশ্বাসী করে তোলা হয়। এবং নির্দিষ্ট কিছু লক্ষ্যে তাকে শৃঙ্খলিত করে ফেলার চেষ্টা হয়। এই কাজে সবচেয়ে বড় ভূমিকা নেয় তার পরিবার। তারপর সমাজ এবং সবশেষে রাষ্ট্র।

সেকু, মাকু কী এবং কেন?

‘সেকু’, ‘মাকু’ কী এবং কেন? ‘সেকু’, এবং ‘মাকু’। শব্দ দুটো ইদানিং বেশ চলছে। কারণ কী জানেন? কারণ হল, বিভাজনের রাজনীতি বাড়ছে। কিছু কিছু রাজনৈতিক দল আছে, দেশের সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের উন্নয়নের জন্য, যাদের তেমন কোন বিশেষ রাজনৈতিক এজেন্ডা বা কর্মসূচি নেই। নেই কোন সাফল্যের অতীত খতিয়ানও। তাই তারা মানুষে মানুষে সম্প্রদায়িক বিভাজনের মাধ্যমে রাজনীতি করে। বিভাজনকে হাতিয়ার করে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ কায়েম করতে এবং রাখতে চায়। পরাধীন ভারতে ইংরেজরা একারণেই সাম্প্রদায়িক রাজনীতির জন্ম দিয়েছিল। কিন্তু এক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে দাঁড়াল দুটি আধুনিক ইউরোপীয় মতাদর্শ। যা এই দুটি শব্দের সংক্ষিপ্ত উচ্চারণের আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে। একসময় এদের বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তার কারণে, এরাই বিভাজনকারীদের সবচেয়ে বড় শত্রু বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী এলিমেন্ট হিসাবে উঠে আসে। যেমন জার্মানিতে হিটলার। স্বাধীনতা উত্তর কালে, ব্রিটিশরা চলে গেলে, সাম্প্রদায়িক বিভাজনকেই প্রধান অস্ত্র করে নেয় কিছু রাজনৈতিক সংগঠন। বর্তমানে তারা অনেকটাই সাফল্যের মুখ দেখেছে। আর এজন্য এই শব্দ দুটোর উচ্চারণও অনেকটা বেড়ে গেছে।

পরিবার ও নৌকা মধ্যে সাদৃশ্য

পরিবার ও নৌকা মধ্যে সাদৃশ্য একটা পরিবার, আসলে একটা নৌকা। স্বামী-স্ত্রী যথাক্রমে তার দাঁড় ও হালের মত। সন্তানসন্ততি ও পিতামাতা, ওই নৌকার সহায়-সম্বলহীন সহযাত্রী মাত্র। আর প্রাপ্ত বয়স্ক সন্তান, অনেকটা পালের মতো। দাঁড় ও হালের মধ্যে যথাযথ সমন্বয় হলেই যেমন নৌকা সঠিক সময়ে সঠিক গন্তব্যে পৌঁছে যেতে পারে, ঠিক তেমনই একটি পরিবারে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মত ও পথ সংক্রান্ত ভাবনার সমন্বয় ঘটাতে (সমমনস্ক ও সমদর্শি হলেই) পারলেই পরিবারটি সঠিক সময়ে সঠিক গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে। প্রতিষ্ঠিত হয় পারিবারিক শান্তি । প্রাপ্ত বয়স্ক সন্তান হল নৌকার পালের মতো। পরিবেশের আবহাওয়া বুঝে তাকে অনুকূলে ব্যবহার করার কৌশল আয়ত্ত করতে পারলে (সমমনস্ক করে তুলতে পারলে) গন্তব্যে পৌঁছানোর কাজটা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। আর এ কাজে ব্যর্থ হলে অর্থাৎ আবহাওযার অনুকূলে না বইলে বা বওয়াতে না পারলে সলিল সমাধি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। প্রতিকূলে বইলে তো কথাই নেই, সলিল সমাধি নিশ্চিত। এর থেকে মুক্তির উপায় আছে। এবং তা হল : ১) পরিবারের প্রতিটি মানুষের মধ্যে পরস্পরের প্রতি বিশ্বস্ত (বিশ্বাসী হওয়া) থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করা,  ২) কোনও বিষয়ে এক

ধর্ম সম্পর্কে আলী হোসেনের মন্তব্য

  ধর্ম সম্পর্কে আলী হোসেনের মন্তব্য মানুষ যেদিন ভয়, আর লোভকে জয় করতে পারবে, সেদিন প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মের বিলুপ্তি ঘটবে। থাকবে শুধু মানবধর্ম। — আলী হোসেন

সরকারি স্কুল ও শিক্ষকদের মানসিকতা

সরকারি স্কুল ও শিক্ষকদের মানসিকতা যারা সরকারি স্কুলে নিজে পড়াতে চান, কিন্তু নিজের সন্তানকে পড়ান না, তারা চালাক বিবেচিত হতে পারেন, কিন্তু বুদ্ধিমান মোটেই না।

বেদ কি ধর্মগ্রন্থ?

বেদ কি ধর্মগ্রন্থ? Ashoke Mukhopadhyay ধন্যবাদ সাথি। মনোযোগ দিয়ে পড়া এবং মতামত দেয়ার জন্য। সঙ্গে মূল্যবান পরামর্শ।❤️ পরামর্শের গুরুত্ব বুঝি। কিন্তু মাঝে মাঝে মুখ না খুলে পারি না। কারণ, সবাই যদি বিতর্ক এড়িয়ে চলি, তবে তো মিথ্যা সত্য বলে প্রচারিত হতে থাকবে। আমি আপনি থেমে থাকলেও মিথ্যার পসারিরা তো থেমে থাকবে না। একসময় সত্য মিথ্যা আর মিথ্যা সত্য বলে মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেয়ে যাবে। আর এক জার্মানির জন্ম হবে। তাই ..... আমার আপনার মত অনেক আলোকপ্রাপ্ত যুক্তিবাদী মানুষের কাছে ওটা প্রাচীনতম সাহিত্যই। কিন্তু লক্ষ কোটি বিশ্বাসী মানুষের কাছে এটাই ধর্ম গ্রন্থ। তাই ধর্ম গ্রন্থ হিসাবেই উল্লেখ করেছি। প্রাসঙ্গিকতাই এই বিবেচনার কারণ। ধর্ম ব্যবসায়ীদের মোকাবিলা ধর্ম দিয়েই করলে ফলপ্রসূ হয় বলে আমার উপলব্ধি। না হলে ধার্মিক মানুষের কাছে তা গ্রহণযোগ্যতা পাবে না। -----------xx---------- Ali Hossain খুব ভালো লিখেছেন। তবে মার্ক টোয়েন-এর পরামর্শ মনে রাখবেন। সবার সঙ্গে তর্ক করতে যাবেন না। আর একটা কথা। বেদ কোনো ধর্ম গ্রন্থ নয়। বেদ সাড়ে তিন হাজার বছর আগেকার কিছু পশ্চিমি জনজাতি যারা উত্তরে পশ্চিম ভারতে এস

হিন্দু কি ধর্ম?

হিন্দু কী ধর্ম? Is Hindu a religion? লেখাটা পড়ার আগে সুরঞ্জন অধিকারীর মন্তব্যটি, লেখার শেষ অংশে আছে, একটু দেখে নিন। Suranjan Adhikari আমি ভারতীয় সংস্কৃতির পক্ষে বিপদজনক? আপনি বলছেন? তার মানে, আপনি আমাকে ভয় দেখাচ্ছেন?😄 যারা যুক্তি তর্কে ও তথ্যে পারেন না, তারা ভয় দেখান। ওটাই তাদের শেষ অস্ত্র। এটা আমি জানি। সেই সঙ্গে এটাও জানি এবং বুঝিও যে : সততার শক্তি কত, অসৎ জনে জানে না, শিক্ষার শক্তি কত, অশিক্ষিত বোঝে না। সুতরাং ভয় দেখিয়ে লাভ নেই।  আসুন মূল কথায় আসা যাক। আপনি সনাতন ধর্মকেই হিন্দু ধর্ম বলছেন? 😄 আপনি তো নিজের ধর্মটাই ঠিকঠাক জানেন না বন্ধু। আমাকে কীভাবে ভালো ভাবে চর্চা করার পরামর্শ দিচ্ছেন? আগে তো নিজে ভালো করে জানুন। আসুন জেনে নেই। সনাতন হল একটা ধর্ম দর্শন, যার আর এক নাম ব্রাহ্মণ্য ধর্ম। আরও পূর্বে এটাই বৈদিক ধর্ম নামে পরিচিত ছিল। এর কোন প্রবর্তক নেই। ধর্ম গ্রন্থের নাম হল বেদ, যার কোন লেখক নেই। বৈদিক ধর্মদর্শন অনুযায়ী এটি ঐশ্বরিক গ্রন্থ। ঐতিহাসিকদের মতে, যুগ যুগ ধরে অসংখ্য মনীষীর অবদানে তা গড়ে উঠেছে চতুর্বেদ। বেদটা পড়েছেন কখনও? না পড়লে পড়ে নিন। জানতে পারবেন। আপনি কতটা ভুল

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন