সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অধিকার কেড়ে ভিক্ষা

হায়রে গরিব মানুষ, তুমি কবে বুঝবে যে, ধনতান্ত্রিক সরকার তোমাকে ভিক্ষা দেয় তোমার অধিকার কেড়ে নেওয়ার বিনিময়ে।

অশিক্ষা ও পুঁজিবাদ

নিরক্ষরতা নয়, অশিক্ষাই পুঁজিবাদের আসল পুঁজি। তাই পরিকল্পনা করেই অন্ধবিশ্বাস কুসংস্কার এবং ধর্মান্ধতা ঢোকানো হচ্ছে গরিব মানুষের মধ্যে। ফেসবুক

ইকরা, পড়

'ইকরা', অর্থাৎ পড়। 'জ্ঞানার্জনের জন্য দরকার হলে চিন দেশে যাও'। হজরত মহম্মদ একথা বলেছিলেন পৃথিবীর মানুষকে। তা কি ধর্মান্ধ হওয়ার জন্য? ভাববো না আমরা, আর কতদিন থাকবো, আলোর নিচের অন্ধকারের মধ্য? কতদিন?

ধর্ম ও বিজ্ঞান

করোনা প্রমাণ করলো, কঠিন ও কঠোর বাস্তবে ধর্ম কিছুই করতে পারে না, শুধুমাত্র স্বপ্ন দেখানো ছাড়া। তবে, অনেকটাই পারে বিজ্ঞান; আর এটাই কঠিন বাস্তব। কোথায় প্রকাশিত জানতে এখানে ক্লিক করুন

আস্তিক ও নাস্তিকের মধ্যে পার্থক্য

আস্তিক ও নাস্তিকের মধ্যে পার্থক্য নাস্তিকের ভগবান নাস্তিকদের ভগবান নেই। তাই বিপদে মানুষের পাশে চায়, পাশে যায়। আর অস্তিকরা ধর্মের নামে ছুটে বেড়ায় ও হোঁচট খেয়ে মরেও। প্রসঙ্গ : চিন। 👥💁পাঠকের মতামত ফেসবুকে Goutam Roy : আপনার বিপদে আপনার পাশে দাঁড়াবে ইশ্বরবাদী , নিরীশ্বরবাদী ,বহুত্ববাদী, চিরকালের উদার মানবতার সেবাধর্মী আপনার নিজের দেশ ভারত। চীন তো একটি অগণতান্ত্রিক, মানবতা বিরোধী গোপন ক্রিয়া কর্মের দেশ। ও রোগাক্রান্তদের গোপনে খুনও করতে পারে। কিছু ধর্মের পাণ্ডাদের দেখে ধর্মের ব্যপক মর্মার্থ বোঝার চেষ্া করবেন না । ধর্ম মানে মূল্যবোধ। বরং নাস্তিক বলে এই চীনের কোনও মূল্যবোধ নেই। --------xx------- ✒️ কে আস্তিক, কে নাস্তিক, এ নিয়ে আমার মাথা ব্যাথা নেই। মাথা ব্যাথা হয়, যখন দেখি মানুষ হয়েও মানুষ মানুষকে ঠকায়, শোষণ করে, হত্যা করে ধর্মের নামে। আবার মানুষ যখন মানুষের পাশে দাঁড়ায়, আমি তাঁকে স্যালুট করি। তখনও দেখতে চাইনা সে আস্তিক, না নাস্তিক। আমি নিজের চোখে দেখছি, মানুষ মন্দিরে যাচ্ছে, মসজিদে যাচ্ছে উপরওয়ালার কাছে নিজের পাপমুক্তির জন্য অথবা নিজের ভাগ্য ফেরানোর তাগিদে। অথবা মৃত্যু ভয়ে। (ব্যতিক্রম হয় ...

ছোট বেলার বৈশিষ্ট্য

[ ] 1) প্রকৃত বন্ধুত্ব। [ ] 2) মানুষের প্রতি মমত্ববোধ। [ ] 3) অল্প বয়সের সরলতা, যা মানুষকে আবেগি করে। এই সময় 'হিসেবি' নামক রোগে আক্রান্ত হয় না মানুষ। বড় বয়সের বৈশিষ্ট্য : [ ] 4) বয়স যত বাড়ে, মানুষ তত আবেগি থেকে হিসেবি হয়ে ওঠে যা মানুষকে কখনও কখনও অমানবিক করে তোলে।

জোড়া ঢেউ

ভয় পেয়ো না, জাগছে জগৎ বলছে সময় একটু শোনো তোমার সাথে আমার আড়ি, বলছে সময় একটু গোনো। বুকের আগুন নেবার আগে, বুকের প্রদীপ একটু জ্বালো আড়ির কারণ আড়ায় তুলে, ঘরটা গড়ে  তোলাই ভালো। এঘর আমার এঘর তোমার, এঘর যদি জ্বালায় কেউ এর কানে ওর বিষের বাঁশি শোনায় যদি বাজিয়ে ফেউ তার বাঁশিতে শান্তি-সেনার, সুর লাগানোর সাহস কেউ আজ দেখতে মুষ্টি ওঠাও, রাম-রহিমের জোড়া ঢেউ।

সত্যের নয়, বিশ্বাসের জয়

সত্যের নয়, বিশ্বাসের জয় জয়, সংখ্যাগরিষ্ঠের জয়, সত্যের নয়; জয়, বলো বিশ্বাসের জয়, যুক্তির নয়। Tapas Das যদি রায়টা বাবরি মসজিদের পক্ষে হত তাহলে রাম মন্দিরের পক্ষেও এমনই পোস্ট কেউ করতেন ।তখন তার সমর্থনেও মন্তব্য করতে হত। হয় তো। কিন্তু তাতে সত্য পাল্টে যেতো না। কোনো সভ্য ও আধুনিক সমাজ অতীতের ইতিহাস মোছে না (সেটা যন্ত্রণার হলেও)। মুছলে সভ্য সমাজ তাদের তালিবানদের সঙ্গে তুলনা করে। Tapas Das Ali Hossain সত্য তো দুটোই ।সমস্যাটা হল কোনটিকেই অস্বীকার করা যাচ্ছে না।দুই পক্ষের দাবিই সঙ্গত Ali Hossain Tapas Das কীভাবে?😄😄 Tapas Das Ali Hossain যে দুটোর অস্তিত্ব নিয়ে এত ঝগড়া দুটোই ওখানে কোন না কোন সময়ে ছিল ।কোনটাকেই অস্বীকার করা যায় না। Ali Hossain Tapas Das সুপ্রিম কোর্ট কিন্তু ওখানে মন্দির ছিল একথা বলে নি। Tapas Das Ali Hossain সুপ্রিম কোর্ট কিন্তু ওখানে মন্দির ছিল না একথাও বলে নি।ওখানে ওখানে একটা স্থাপত্য ছিল যেটা ইসলামিক ছিল না।পাঁচশ বছর আগে থেকে 'ওখানে মন্দির ছিল 'এই ভাবনার ব্যাটনটা কিন্তু প্রজন্ম পরম্পরা চলে আসছে।রাতারাতি এই তথাকথিত "বিশ্বাস" শব্দটি ত...

ধর্ম ও আফিম

মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যে ধর্মের পৃথিবীতে আবির্ভাব, সেই ধর্মই একদিন হয়ে উঠলো মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রধান হাতিয়ার। এই জন্যই কালমার্কস বোধ হয় আফিমের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন।

ধর্ম ছেড়ে কর্ম করো

ধর্ম ছেড়ে কর্ম করো ভিক্ষা ছেড়ে শিক্ষা

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ ...

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা? বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে, ...

জীবনের প্রাথমিক লক্ষ্য

জীবনের প্রাথমিক লক্ষ্য সফল হলে, সবাই তোমার আপন। ব্যর্থ হলে, কেউ তোমার নয়। একমাত্র ব্যতিক্রম তোমার বাবা-মা। কিন্তু বাস্তব সত্য হল, তাঁরা চাইলেও আজীবন তোমার সঙ্গে থাকতে পারবেন না। সফল হলে সবাই তোমার আপন। ব্যর্থ হলে, কেউ তোমার নয়। একমাত্র ব্যতিক্রম বাবা-মা। সুতরাং সময় থাকতে সাবধান হওয়া জরুরী। ধনতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় সাফল্যই তোমার প্রধান পরিচয় (মানুষ হিসাবে) নির্ণায়ক মাপকাঠি। তাই এই অর্থব্যবস্থায় সাফল্যই তোমার প্রাথমিক লক্ষ্য। এটা পূর্ণ হওয়ার পরই কেবল অন্যান্য লক্ষ্যে এগোনোর কথা ভাবা উচিৎ। প্রসঙ্গত বলে রাখি, অন্য লক্ষ্য মানে মানুষে জন্য কিছু করা, সমাজের জন্য যতটা সম্ভব অবদান রাখা। একজন প্রকৃত শিক্ষিত মানুষ এই লক্ষ্যকে অস্বীকার করতে পারেন না। এখন প্রশ্ন হল, এই সাফল্যের প্রধান চাবিকাঠি কী? চাবিকাঠি হল শিক্ষা। উপযুক্ত শিক্ষাই একমাত্র তোমাকে সঠিক লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে পারে। সুতরাং শিক্ষা অর্জনকে প্রাথমিক পর্যায়ে একমাত্র লক্ষ্য করতে হবে এবং শিক্ষা অর্জনের এই প্রচেষ্টাকে সাধনার পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। তবেই তুমি সফল হবে। সফল হলেই সবাই তোমার, সবই তোমার। ----------xx----------

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্ম শিক্ষার প্রভাব দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে