সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

“আমি ঈশ্বরের বরপুত্র” - নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী। আপনি কি দৈব রাজতন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন?

“আমি ঈশ্বরের বরপুত্র” - নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী। আপনি কি দৈব রাজতন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন? পাঠকের মতামত ও তার উত্তর ১) একটা কথা জানতে চাইছি আশা করি উত্তর দেবেন - বহুত্ববাদ/ দেশের ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে যে এত কাঁদেন যেখানে মুসলমান সংখ্যবহুল হয়ে যায় সেখানে বহুতেবাদ থাকে নাহ রাষ্ট্রের প্রকৃতি ধর্ম নিরপেক্ষ থাকে ??? আছে তো আপনাদের ৫৭ টা দেশ কতগুলোয় বহুত্ববাদ অথবা রাষ্ট্র ব্যবস্থা ধর্ম নিরপেক্ষ বলবেন একটু ? ভারতবর্ষ হিন্দু মেজরিটি বলেই আজ বহুত্ববাদ ও আছে ধর্ম নিরপেক্ষতাও আছে - যেটায় আপনাদের কোনো contribution নেই সেটা নিয়ে অভাব অভিযোগ করা বন্ধ করুন ---------- Gorrila Nripen সুপ্রিয় সাথি, বিনয়ের সঙ্গে আপনাকে জিজ্ঞাসা করছি, ৫৭ দেশ আমাদের মানে কী? আমার দেশ তো একটাই। আর সেটা ভারতবর্ষ। এখানে জন্মেছি, এখানেই আছি। আর আজীবন এখানেই থাকবো। কী? ভুল বললাম? আপনার বোধ হয় জানা নেই, হিন্দু কাদের বলে। হিন্দু কোন ধর্ম নয়। হিন্দু একটি জনগোষ্ঠীর নাম। সেখানে বহু ধর্মের (সনাতন, ইসলাম, বৌদ্ধ, জৈন, খ্রিষ্টান ইত্যাদি) মানুষ আছেন। তারা সবাই হিন্দু। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সেটা জানেন এবং মানেন। আপনি তাঁর ভক্ত

“আমি ঈশ্বরের বরপুত্র” - নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী

“আমি ঈশ্বরের বরপুত্র” - নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী। ইতিহাসের পাতায় কোথায় কোথায় যেন দেখেছি এমন ‘অনিন্দ্য সুন্দর বাণী’? আজ থেকে প্রায় ৩৩০০ বছর আগে মিশরের ফারাও (সম্রাট) ছিলেন চতুর্থ আমেনহোটেপ। তার আমলে মিশরে বহু দেবতায় বিশ্বাস ছিল মানুষের। এই দেবতাদের মধ্যে ‘আমেন’ ছিলেন প্রধান। মানুষের নিয়ন্ত্রণ ছিল এই বহুত্ববাদী ধর্মের ধর্মগুরুদের হাতে। তাই সম্রাটকে নির্ভর করতে হত এই ধর্মগুরুর সমর্থন পাওয়ার ওপর। অর্থাৎ জনগনের ওপর সম্রাটের সরাসরি নিয়ন্ত্রণ ছিল না। এই পরিস্থিতিতে সম্রাট আমেনহোটেপ জনগণের নিরঙ্কুশ সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে নতুন পরিকল্পনা তৈরি করেন। ঘোষণা করেন, বহুত্ববাদ সমর্থনযোগ্য নয়। কারণ, ঈশ্বর একাধিক হতে পারেন না। এই যুক্তি দেখিয়ে আমুনের পরিবর্তে একমাত্র সূর্য দেবতা আটেন-এর উপাসনার করার সিদ্ধান্ত নিলেন এবং জনগণকে তার অনুসারী করে তোলার চেষ্টা করেন। অর্থাৎ সম্রাট আমেনহোটেপ বহু-ঈশ্বরের পরিবর্তে একেশ্বরবাদ প্রতিষ্ঠা ও এর মাধ্যমে জনগণের উপর নিরঙ্কুশ নিয়ন্ত্রণ কায়েম করার জন্য এই অভিনব উদ্যোগ গ্রহণ করেন। আর এটা মাথায় রেখেই তিনি নিজের নতুন নাম গ্রহণ করেন। নাম নেন আখেনাটেন অর্থাৎ ঈশ্বর আ

বেড়া দিয়ে দারিদ্র্য ঢেকে বড়লোক প্রমাণ করা যায় না

বেড়া দিয়ে দারিদ্র্য ঢেকে যদি বড়লোক প্রমাণ করতে হয়, বিদেশি ধনী দেশগুলোর কাছে, তার চেয়ে লজ্জার আর কী হতে পারে? Shyamal Podder মন্তব্য করেছেন : এটাতো সমাজের সর্বস্তরেই আমরা দেখতে পাই, এতে অস্বাভাবিক কিছুতো নাই। বাড়িতে অতিথি এলে ঘরদোর গুছিয়ে পরিপাটি রাখার এই যে চেষ্টা এটাতো খারাপ কিছু না। বৃহদ ক্ষেত্রে রাষ্ট্র করলেই বা দোষ কিসের! কোন পরিবার কি নিজেদের দৈন্যতা অতিথির নিকট দেখাতে চায়? যার যার ক্ষমতার মধ্যেই লোকে অতিথির নিকট থেকে নিজেদের দৈন্যতা ঢাকতে চায় এবং এটা দোষের নয়। কোন বৈবাহিক সম্পর্ক তৈরিতে অতিথি এলেও লোকে সত্যিটা ওপর কিছু মিথ্যের ঢাকনা দিয়ে রাখে তা না হলেতো মানুষের মন যে নান্দনিকতাপ্রিয় ঐরকম ছোটখাট মিথ্যের আড়ালে সত্যকে না ঢাকলে সম্পর্ক তৈরির ক্ষেত্রে সমস্যা হয়। এক্ষেত্রে মহাভারত থেকে অভয় বার্তা পাই যে ঐরকম করা দোষের নয়। বরঞ্চ ঐ ক্ষেত্রে বাস্তব সত্যিটাই অপ্রিয় সত্য হয়ে জটিলতার সৃষ্টি করে। ধন্যবাদ। আমার উত্তর : Shyamal Podder সবাই করলেই তা ঠিক — এটা আমার মতে অযৌক্তিক। লুকিয়ে রেখে যে সম্পর্ক তৈরি হয় তা পারিবারিক অশান্তির জন্ম দেয়। আমাদের দেশে একারণেই পারিবারিক হিংস

হিজাব বা বোরখার প্রচলনের প্রকৃত কারণ

 হিজাব বা বোরখা প্রচলনের প্রকৃত কারণ Nasir Uddin আপনি তো ভাই, আমার লেখাটা পুরো পড়েছেন বলে মনে হচ্ছে না। অনেকগুলো কথা বলেছি। যুক্তি ও তথ্য দিয়ে। সবগুলো এড়িয়ে গেলেন। সেগুলো আপনার মনে ধরলো না। আপনার চোখ আটকে গেলো হিজাব বোরখায়? হিজাব বা বোরখা এক ধরনের পোশাক। যার ইচ্ছা হবে সে পরবে। যার হবে না, সে পরবে না। এ ব্যাপারে তো আমার বলার কিছু নেই। বলিও না। এর সঙ্গে লেখাপড়া হওয়া, না হওয়ার তেমন কোন সম্পর্কও নেই। আমার বলার বিষয় হল, ছোট বেলা থেকে একটা মেয়েকে সেটা যদি তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ছাপিয়ে দেওয়া হয়, অথবা মগজ ধোলাই করে তাকে পরোক্ষভাবে চাপ দেওয়া হয়। এবং সেটা যদি সমাজে ধর্মের নামে বাধ্যতামূলক হয়ে যায় তবে সমাজে তার নেগেটিভ প্রভাব পড়বে। মেয়েটার জীবনে তো পড়বেই। কারণ, এই মগজ ধোলাই করতে গিয়ে এমন সব আজগুবি ও ভয় ভীতির কাহিনী তার সামনে তুলে ধরা হয় যে, তার আর স্বাধীনভাবে চিন্তা করার ক্ষমতা তৈরি হয় না। এটা একটা বাচ্চার শিক্ষা ও স্বাবলম্বী হওয়ার ক্ষেত্রে প্রচন্ড অন্তরায় হয়ে ওঠে। প্রতিটা কাজ করতে গেলে তার শরিয়তের ব্যাখ্যা দরকার হয়ে পড়ে, যা সহজে পাওয়া যায় না। তার ওপর এক একজন একেক রকম

ইসলামের মূল কথা কি অন্ধ বিশ্বাস?

 ইসলামের মূল কথা কী অন্ধ বিশ্বাস? মাহরাম ছাড়া বাইরে বেরোনো নিষেধ। এর কি উপায় হবে? Sonai Mondal আমি যতটা জানি, ‘মাহরাম’ ইসলামে নারীর জন্য আবশ্যিক শর্ত নয়। নারীর নিরাপত্তার কারণে এর প্রচলন। নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা না থাকলে ভ্রমন করতেই পারেন একা একা। যারা ধার্মিক নয়, এমন কী মুসলিমও নয়, তারাও মেয়েদের নিরাপত্তার কারণে সঙ্গে কেউ না কেউ যায়। এটা প্রয়োজনের ওপর নির্ভর করে। এতে ধর্মীয় মোড়ক দেওয়ার প্রয়োজন নেই। Ali Hossain শরিয়তে এটা বাধ্যতামূলক। Sonai Mondal এক এক হাদীসে এক এক রকম বলা আছে। আর এই হাদিসগুলো নবীজীর মৃত্যুর তিন শ বছর পর বিভিন্ন শাসকের ধর্মীয় পরামর্শ দাতাদের মন গড়া বয়ান বা ব্যাখ্যা। তাই এটা আবশিক নয়। Ali Hossain সহি হাদীস ছাড়া ইসলাম অচল। তাই যে হাদীসে অসুবিধা সেটা খেয়াল খুশি মতো বাতিল করা যায় না। Sonai Mondal খেয়াল খুশি মতো কিছুই করা যায় না। সবকিছুর জন্য যুক্তি বুদ্ধির প্রয়োগ করতে হয়। সঙ্গে মানুষের ভালোকে সামনে রাখতে হয়। সূরা আল শামস এ সেকথাই বলা আছে। সহি হাদিস ছাড়া ইসলাম অচল, কথাটা ধর্ম ব্যবসায়ীরা বলেন, আর আমরা যাচাই না করেই তা মেনে নেই। একটু খেয়াল করলেই

আধুনিক সমাজে ধর্ম টিকে থাকার কারণ

আধুনিক সমাজে ধর্ম টিকে থাকার কারণ Religion is the reason for survival in modern society ধর্ম হচ্ছে শাসকের হাতিয়ার। আজ নয়, যুগ যুগ ধরে কিছু শাসক এদের ব্যবহার করে আসছে। এদের পৃষ্ঠপোষকতা না থাকলে আজকের যুগে ধর্ম অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়তো। অথবা মানুষের ব্যক্তি জীবনে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ত। পৃথিবীতে এমন কিছু রাষ্ট্র আছে যেখানে এটাই ঘটেছে। যেমন, সুইডেন নরওয়ে, উত্তর কোরিয়া, কিউবা, চিন ইত্যাদি।

মুসলমান সমাজের পিছিয়ে পড়ার কারণ

মুসলমান সমাজের পিছিয়ে পড়ার কারণ বাবা শেখ মীরান ছিলেন কৃষক, মা সাইতুন বিবি গৃহবধূ। ছোট থেকেই লেখাপড়ায় মেধাবী ছিলেন নিগার। ছবি : আনন্দবাজার পত্রিকা বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর। কাজী নজরুল ইসলামের এই ভুবন বিখ্যাত উক্তিটি আমরা পথে-ঘটে, মাঠে-ময়দানে, সভা-সমাবেশে গলা ফুলিয়ে গর্ব ভরে আওড়াই। আবার সেই আমরাই ঘরের মেয়েকে শুধুমাত্র একজন ভালো জামাই পাওয়ার লক্ষ্যে, যেটুকু লেখাপড়া করানো দরকার বলে মনে করি, শুধুমাত্র সেটুকুই পড়াই বা শেখাই। পারি আর না পারি, ছেলের ক্ষেত্রে কিন্তু আমরা এভাবে ভাবি না। এটা একটা ভয়ংকর রকমের বৈষম্যমূলক ভাবনা। এই ভাবনা মুসলিম সমাজ এবং মুসলিম ব্যক্তি মানসের বিকাশের পরিপন্থী। যে মুসলমান সমাজ এভাবে ভাবে, সেই সমাজ এগোবে? অসম্ভব! অর্ধেক আকাশকে অন্ধকারে ঢেকে রেখে, আলোর পূর্ণ জ্যোতির প্রভাব আকাশ জুড়ে (মুসলিম সমাজ জুড়ে) অনুভব করা যায় না। সবচেয়ে বড় কথা, এতে মেধার অপচয় হয়। ফলে এই সমাজই শুধু নয়, দেশ বঞ্চিত হয় এই সমাজের মধ্যে থাকা সঞ্চিত মেধার আলোয় আলোকিত হওয়ার সুযোগ থেকে। শনিবারই সূর্যের রহস্যভেদের উদ্দেশে পাড়ি দি

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে