সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইতিহাসের শিক্ষা

পিছনের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে হয়, কিন্তু তাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে নেই। এই চেষ্টা করাটা এক ধরনের বোকামি এবং কিছু মানুষের ভন্ডামি। যার নিশ্চিত পরিণতি হচ্ছে, অধঃপতন।

অপমানের কারণ যদি সঠিক না হয়, তাহলে অপমানটা অপমানকারীর, অপমানিত ব্যক্তির নয়।

নুর দা, আমাদের চেতনার এত দৈন্যতা দেখা দিলে এগোবে কী করে? যেটা হয়েছে সেটা তো ইচ্ছা করে আপনি করেননি? সুতরাং কষ্ট পাবেন না। আর ভুলটা এমন মহামারীও নয়, যে তা নিয়ে এত জলঘোলা করতে হবে? আপনি আপনার কাজ করে যান। অপমানের কারণ যদি সঠিক না হয়, তাহলে অপমানটা অপমানকারীর, আপনার ( অপমানিত ব্যক্তির) নয়। উৎস জানতে  এখানে ক্লিক করুন

করোনার ফলাফল

করোনার কারণেই, শাসকের পৌষ-মাস মাস আসে মাস যায় কাজিতে না কাজ পায় হাভাতের হাঁড়িতেই  ঘন কালো কালিতেই লেখে রাজা কপালে শাসিতের  সর্বনাশ। শাসকের শাসনে, পুঁজি ভাসে ভাষণে কাঙালের শ্বাস বেঁধে রাজা যায় নাকী কেঁদে কাঙালের নাম গায়  পুঁজি-সেবায় বসে যায় গরিবের ঘমে ভেজা পাঁজরের আসনে। স্বর্গের শিঙা বজায় পাঁজরের আসনে হাড়িতে যে মাছি ওরে   পুঁজিবাদীর পৌষ-মাস আম-আদমির নাভিশ্বাস। ভন ভন মাছিতেই করোনার কারণে রাজা কেমন হাসে ময়ূর খাওয়ায় ময়ূর নাচায় রোজার সর্বনাশে করোনার ফলাফল :  করোনার কারণে শাসকের পৌষ, মাস শাসিতের সর্বনাশ।

কবীর সুমনকে......

আপনার গানের কথা, আপনার কন্ঠ, গায়কী, সুর মন্ত্রের মত টানত আমাকে। 'তোমাকে চাই' দিয়ে শুরু হয়েছিল সেই টান। কোন চাওয়া দিয়ে তা শেষ হবে জানি না। কিন্তু গায়ক হিসেবে, শিল্পী হিসেবে এখনো 'তোমাকে চাই'এর সেই সময় আমাকে টেনে নিয়ে যায় জীবনের টকবক করে ফুটতে থাকা চাঁদের কাস্তে হাতে দিনবদলের স্বপ্নের মধ্যে । এই বয়সেও সেই  খিদে সক্রিয়। কবে মিটবে তাও জানিনা। কিন্তু স্বপ্ন যে আমাকে ছাড়ছে না, তার জন্য আপনার দায় কিন্তু কম নয়।

প্রসঙ্গ : প্রেমজি কেন পাকিস্থানে গেলেন না। বিপুল পালের বিশ্লেষণ ও কিছু প্রশ্ন

Bishal Paul বাহ! আপনি তো মনে হচ্ছে রিসার্চ করেছেন প্রেমজিকে নিয়ে। ভালো। আচ্ছা স্বাধীনতা তো সাত দশক পার করলো। অনেক মানুষই তো দেশের টাকা, দেশের ব্যাংকের টাকা লুট করে কেটে পড়লো। বিদেশে কালো টাকার পাহাড় বানিয়ে ফেলেছে। এগুলো তো হামেশাই করা যায়? যায়না? এদের নিয়ে কোনদিন রিচার্জ করেছেন?  তারা কেটে করলো কেন? যদি করেন একটু ব্যাখ্যা দিতেন সমৃদ্ধ হতাম আর কি! আচ্ছা, প্রেমজি তাঁর ব্যবসা গুলো আস্তে আস্তে বিক্রি করে দিয়ে পাকিস্তান বা অন্য কোনো মুসলিম  সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে কিংবা অন্য কোনো ধনী দেশে চলে যেতে পারতেন না? গিয়ে সেখানে ব্যবসা করতে পারতেন না? করলে ঠিক কতটা ক্ষতি হতো প্রেমজি? প্রেমজি এখন পারেন না, অন্য জায়গায় চলে যেতে? গেলে কিভাবে কতটা লস হবে? বছরে যত টাকা তিনি দান করেন, তারচেয়েও বেশি লস হয়ে যেত? একটু রিসার্চ করে দেখুন তো? কি কারণে তিনি তা করেন না? আচ্ছা দেশের অন্যান্য ধনী ব্যক্তিরা রাম মন্দির নির্মাণে যত কোটি টাকা ডোনেশন দিয়েছেন, তেমন করে প্রেমজি শুধুমাত্র মুসলিমদের জন্য এমন একটা পৃথিবী বিখ্যাত বড়ো মসজিদ তৈরি করে দিতে পারতেন না? আচ্ছা দিলেন না কেন? এটাও একটু রিসার্চ করে দেখবেন?

যাদুকরি ক্ষমতা সন্ধান : ডাক্তারদের অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হলেই সরকার হাসপাতাল গড়ে দেবে!!

Arobindo Lahori বাহ ! জেনে ভালো লাগছে যে, আপনি এবার বুঝতে পারছেন, ঠাকুরের পায় এক টাকা ছুঁড়ে দিয়ে বাহাদুরী করা যায় না। এটাও নিশ্চয়ই বুঝেছেন, যে মন্দির মসজিদে ভক্তি দেখিয়ে রোগমুক্তিও হয় না। আর মন্দির বানিয়েও কোন লাভ নেই। তার জন্য ডাক্তারের প্রয়োজন হয়, হাসপাতালের প্রয়োজন হয়। এটা যে বুঝেছেন, এবং মন্দিরের সঙ্গে রোগমুক্তির সম্পর্ক সম্পর্কে আপনার যে মোহভঙ্গ হয়েছে, জেনে ভালো লাগছে। আচ্ছা, আপনি কি করে বুঝলেন আমরা ঠাকুরের পায়ে পয়সা ছুঁড়ে বাহাদুরি দেখাই? তাও আবার বাংলাদেশে থেকে? ডাক্তাররা রোগীদের আর্থিক ক্ষতির মুখে ফেলে দিচ্ছে সেটা আমাদের চোখে পড়ে না, সেটাই বা কী করে বুঝলেন? জাদু-টাদু জানেন নাকি? আমি আবার জাদু-টাদু তে বিশ্বাস করিনা। ফলে এই ক্ষমতাটা আমার নেই; মানে শেখা হয়নি আর কি! ডাক্তারদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলন তো করতেই হবে। আমাদের এখানকার রাজ্য সরকার সে চেষ্টা করছে শুনছি, জনগণের প্রতিবাদের কারণে। আপনারাও আপনাদের ওখানে করুন। আমরা কি বারণ করেছি? আচ্ছা, ডাক্তারদের অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হলে হাসপাতাল এমনি এমনি তৈরি করবে সরকার? এ তো জাদুর কথা বলছেন আপনি। প্লিজ একটু ব্যা

প্রসঙ্গ : মুসলিম তোষণ, গুজব ও বাস্তব

Tapas Das বলব, বলার পরেও এ কথার কোন মানে আছে? আপনার চোখে না পড়ার মানে তো এ হতে পারে না যে আমি বলিনি। হয় কী? আমার নির্দিষ্ট একটা অবস্থান এবং কৌশল আছে। আর সে কৌশলকে আমি গোপন রাখি না আপনার কাছে। আমি বারবার সে কথা আপনাকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু আপনি বোঝেন নি। কারণ আপনার মাথায় গেঁথে রয়েছে আমি তৃণমূলের পক্ষের লোক। রাজনীতি অতটা সোজা না, এটা আপনার মাথায় রাখা উচিত। জগতে যত কঠিন বিষয় আছে, রাজনীতি তার মধ্যে প্রথম সারিতে পড়া একটা অন্যতম বিষয়। এটা ঠিকঠাক বুঝতে গেলে, রাষ্ট্রবিজ্ঞান আর ইতিহাসটা ভালো করে আত্মস্থ  করতে হয়। মনে হল আর বলে দিলাম, কানে এল আর শুনে নিলাম, এটা খুব কাঁচা রাজনীতির কাজ। এতে শত্রুর চেয়ে নিজের ক্ষতিটা বেশি হয়। এটা যেদিন বুঝবেন, সেদিন আমার কথার মানে বুঝতে পারবেন। অনুগ্রহ করে ভাববেন না যে আমি আপনাকে জ্ঞান দিচ্ছি। আপনার কথার প্রেক্ষিতে কথাগুলো এল, তাই বললাম। আপনার বোধ হয় জানা নেই, এই তৃণমূল আর বিজেপি একই মুদ্রার দুই পিঠ। এরা একে অপরের পিঠ বাঁচিয়ে চলে। আমার এই কথা শুনে হয়তো ভাবছেন যে, এই কথাটাই তো আমি বলি, আপনি মানতে চান না। কেন মানি না জানেন? মানি না এই কারনে যে, আপনার

মসজিদ হলেও কি এমন প্রশ্ন করা যেত?

Santanu Ray আমি খুবই স্পষ্ট বাদী। মুখ আর মুখোশের চারপাশে যে ছড়াছড়ি তার অভিজ্ঞতা আপনার মত আমারও আছে। আমি কাছ থেকেই দেখেছি সেই মুখ আর মুখোশের আড়ালে সাম্প্রদায়িকতার চোরাস্রোত। এবার আপনার আসল প্রশ্নে আসি। মুখোশ নেই তাই মুখোশ খোলার প্রশ্নই নেই। ওখানে মসজিদ ছিল। সুপ্রিম কোর্ট মেনে নিয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট মেনে নিয়েছে মসজিদ ভাঙা অন্যায় হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন আদালতে মসজিদ পুনর্নির্মাণের নির্দেশ দেয়া হয়েছিল। সরকারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। সুতরাং মসজিদের জায়গায় মসজিদ হলে আইনগত দিক থেকে কোন অনৈতিক কাজ হতো না। কিন্তু যে কারণেই হোক, যেহেতু সেখানে বিতর্ক রয়েছে। এবং সেই বিতর্ক জাতীয় সংকটের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়ে গেছে। তাই প্রত্যেকটি শিক্ষিত সচেতন এবং ধর্মনিরপেক্ষ মানুষ এ কথাই বলেছেন যে, ওখানে মন্দির-মসজিদ কোনটাই না করে হসপিটাল, মিউজিয়াম বা ওই ধরনের কোন পাবলিক প্রপার্টি তৈরি করা হোক যা জনগণের সেবায় কাজে লাগবে। আপনি জানেন কিনা জানিনা, মানেন কিনা তাও জানিনা, এটাই বামপন্থার স্ট্যান্ড। যারা বামপন্থাকে শ্রদ্ধা করে, সম্মান করে, তারা এর বাইরে কথা বলতে পারেন না। তাই আমার মুখ থেকে, মুখোশ পরা প্রশ

যুক্তিবিজ্ঞান ও অন্ধবিশ্বাস একসাথে চালানোর চেষ্টা আসলে ভন্ডামি।

Goutam Ray আপনি হাতেনাতে প্রমাণ পেয়েও যদি এ ধরনের কথা বলেন, তো আমার কিছু বলার থাকে না। ওনার অসুস্থতা নিয়ে আমি আগের পোস্টে আমার বক্তব্য পরিষ্কার করা সত্ত্বেও আপনি এই অভিযোগ কীভাবে করছেন? একজন অসুস্থ ব্যক্তির প্রতি যে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি মানুষের থাকা উচিত সেটা তো আমার আছেই। তাই বলে তার ধর্মান্ধতা ও রাজনৈতিক কাজে ধর্মের ব্যবহারকেও আমাকে সমর্থন করতে হবে? তিনি হিন্দু হোন বা মুসলমান হোন, বিজ্ঞান আর বিশ্বাস সম্পূর্ণ বিপরীত মেরুর জিনিস এটাকে তো স্বীকার করতেই হবে। আর না করলে মানুষ তাকে সমালোচনা করবেন। এটাই স্বাভাবিক। আপনাদের মত শিক্ষিত মানুষকে যদি এটা বারবার মনে করিয়ে দিয়ে হয়, সেটা সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক। আমি সাধারন মানুষকে বিশ্বাসের কথা বলব, ধর্মের মাহাত্বের কথা বলবো, ঈশ্বরই সব কিছুর নিয়ন্ত্রণকারী বলে বোঝাবো, আর নিজে বিজ্ঞানের আশ্রয় নেব এটাকে ভন্ডামি বলে। সে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, কোন মুসলিম মৌলভী, কোন হিন্দু সাধু, বা কোন রাজনীতিবিদ সবার ক্ষেত্রেই এটা ভন্ডামি। বিজ্ঞান বিজ্ঞানই। বিশ্বাস বিশ্বাসই।  অধিকাংশ মানুষ, ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেন, এবং হাসপাতালে যান - একথা দিয়ে কি বোঝাতে চাইছেন, ধর্ম

ইতিহাস বিকৃতি কী এবং কেন?

আমাকে এবং আমার লেখাকে যাঁরা পছন্দ করেন, তাদের কেউ কেউ আমাকে ভালোবেসে সাবধান করেছেন, যাতে এ ধরনের কোন ভিডিও অথবা আমি যে ধরনের লেখালেখি করি,তা আমার বিপদ ডেকে আনতে পারে। আবার যাঁরা আমাকে পছন্দ করেন না, এই ধরণের লেখার কারণেই, তারাও মাঝে মাঝে হুমকি দেন। ভয় দেখান। তেমনই একজন গতকাল তো আমাকে দেশদ্রোহী, ধর্মদ্রোহী, ইত্যাদি বলে গালাগালি দিলেন এবং শেষ পর্যন্ত বিতর্কে ট্রেনে উঠে ব্লক করে দিলেন। কিন্তু তবুও আমার লজ্জা হলো না। ফেসবুক আর হোয়াটসঅ্যাপ দুনিয়ায় ভারতবর্ষের ইতিহাস যেভাবে ধর্ষিত হচ্ছে, তা নিজের চোখে দেখে শুনে কীভাবে চোখ বুজিয়ে থাকি বলুন তো? একজন ইতিহাসের  ছাত্র  এবং শিক্ষক হয়ে  একাজ করা  কতটা কঠিন বলুনতো? ভয় যে একেবারে পাই না তা নয়। যতই হোক বীরপুরুষ তো নই আমি। কোন খুঁটির জোরও সেভাবে নেই, যাকে আঁকড়ে ধরে  নিজের সলিল সমাধিকে আটকাতে পারি। কিন্তু ভয়টাকে সেভাবে বুকে গেঁথে নিতেও তো পারছিনা, কারণ, ওটা যে একটু কমই আছে। ভেবে দেখলাম, ভয় করেই বা কি লাভ? এখন তবুও তো বলার সুযোগ কিছুটা পাচ্ছি, সত্য ইতিহাসটা বলার জন্য। এমন দিন তো আসতেও পারে, যে এটুকুও  বলার সুযোগটা একসময়  আর থাকবেনা। মৃত্যুভয়ে আমি ন

প্রসঙ্গ : অমিত শাহ ও তাঁর চিকিৎসা সংক্রান্ত বিতর্ক

Rita Basu ব্যাটারি থাকা পর্যন্ত ঘড়ি যেমন চলতে থাকে। মানুষের চিন্তাও তেমন মৃত্যুর শেষ ক্ষণ পর্যন্ত চলতে থাকবে। তাই চিন্তা না করে থাকা সম্ভব না। আপনি তো ফিলোসফির টিচার। সুতরাং আপনিও জানেন জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি হৃদপিণ্ড যেমন বিরামহীন ভাবে চলে, তেমনি মানুষের চিন্তাও একই সময় কাল ধরেই প্রতিক্ষণ চালু থাকে। সুতরাং চিন্তা মুক্ত থাকা কারো পক্ষেই সম্ভব না। আপনিও তা পারবেন না, আমিও পারবো না। ঠিক বললাম তো ম্যাডাম?😀 তবে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকাটা খুব জরুরি। আমি সচেতনভাবে চেষ্টা করি দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকার। আর ভয়টাও ছোটবেলা থেকে আমার কম। তাই দুশ্চিন্তাও আমার মধ্যে টপ করে আসে না। তবে আমি খুব সচেতন থাকার চেষ্টা করি, আমার পোস্টে এসে কেউ যাতে অযাচিত কোন মন্তব্য না করেন। করলে তাকে প্রথম যুক্তি ও তথ্য দিয়ে  বোঝানোর চেষ্টা করি। তাতেও না কাজ হলে সাবধান করি।  আপনার প্রথম মন্তব্য থেকে বুঝলাম যে, কেউ কোন ভদ্রলোককে অপদস্থ করার চেষ্টা করেছে। একজন মানুষ হিসেবে আরেকজন মানুষকে কেউ যদি অপমান অপদস্থ করে, সেটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। আর আমার ওয়ালে এসে সেটা করার অনুমতি আমি কাউকে দিই না। কেউ করলে তাকে ছাড় দেয়ার ইচ্ছাটা

ধর্মীয় নয় রাজনৈতিক পোস্ট

Arobindo Lahori সাথি, আপনি তো আমার বন্ধু তালিকায় নতুন এলেন। ধৈর্য ধরে থাকুন। যারা যারা হা হা রিয়েক্ট করেছেন, তাদের লিস্ট-এর একটা স্ক্রিনশট নিয়ে রাখুন। তাদের নাম গুলো পড়ুন। স্মৃতিতে ধরে রাখুন। এরপর তারা আমার আগের পোষ্ট গুলোতে কোন কোন ক্ষেত্রে কি কি বোঝাতে হা হা পোস্ট করেছেন একটু মিলিয়ে নিন। আর অপেক্ষা করতে থাকুন যে এঁরাই আগামীতে আমার কোন কোন পোস্টে হা হা রিয়্যাক্ট করেন। এই দুটোকে সংগ্রহের মধ্যে তুলনামূলক বিশ্লেষণ করলেই বুঝতে পারবেন, আপনার কাছে হা হা রিয়াক্টএর যে মানে, তাদের কাছে তা নয়। হ্যাঁ দুই-একজন তো ব্যতিক্রম থাকবেনই। সবাই কি আর আমার মতের সঙ্গে একমত হবেন? আমি সেই দাবি কি করতে পারি? পারিনা। আচ্ছা, এবার এককাজ করুন, লাইক আর লাভ রিঅ্যাক্ট করেছেন কতজন সেটা একরা গুনে দেখুন তো? আর তাঁদের রিয়াক্ট গুলোর মানে কি হতে পারে! সেগুলো একটু ভেবে দেখবেন। তারপর না হয় সিদ্ধান্ত করবেন! আপনি নতুন বলে আপনার একটু সমস্যা হচ্ছে বুঝতে। আস্তে আস্তে সব বুঝে যাবেন। পোস্টটার মধ্যে যে রাজনীতি রয়েছে সেটা তাহলে সত্যি সত্যিই আপনি বুঝতে পারেন নি? তাহলে এটা আমার ব্যর্থতা। কিন্তু দুর্বলতা নয়। আমি তো বুঝ

প্রসঙ্গ ভারত বিদ্বেষ ও ধর্মীয় ভাবাবেগ

সি এস নীহার আপনার নোংরামিটা এবার বন্ধ করুন। প্লিজ। আপনি যে ধরনের কথাবার্তা বলেন এগুলোকে ভারতীয় সংবিধানে কী বলে আপনি জানেন? ভারতীয় সংবিধানটা একটু পড়ুন? আছেন তো ভন্ডধার্মিক সেজে। ধর্মের কিছুই তো মানেন না। ধর্মগ্রন্থ গুলো পড়েন বলেও তো মনে হয় না। সবসময় তো মুসলমান আর ইসলামের বিরুদ্ধেই বলে যান একতরফা ভাবে। আবার ভয় পেয়ে ডিলিটও করে দেন।  আপনার মাথাটা নষ্ট হয়ে গেছে। মাথাটা একটু দেখান। মানসিক সমস্যায় ভুগছেন আপনি। একটা রাজনৈতিক পোস্টকেে ধর্মীয় পোষ্ট বলে দিলেন। তার মধ্যে ধর্মীয় বিদ্বেষও খুঁজে পেলেন!! বলিহারি আপনার দেশ ভক্তি। দেশের মানুষের বিরুদ্ধে বিষোদগার করে দেশ ভক্তি দেখাচ্ছেন।😆😆🙏🙏 শুনুন  আপনার চেয়ে কম কথা আমি জানিনা। আবার ভদ্রতার মুখোশ পরেও থাকি না। উপযুক্ত জবাব দেয়ার ক্ষমতা রাখি আমি। আচ্ছা আপনি বাচ্চাদের মতো ভয় দেখান কেন? যুক্তি-তর্ক দিয়ে মতামত খন্ডন করার ক্ষমতা নেই তাই? চেষ্টা করুন বিশ্বাসে ভর না করে যুক্তি ও তথ্যের উপর ভর করার এবং বিজ্ঞানমনস্ক ভাবনা চিন্তার অধিকারী হওয়ার। দেখবেন আপনিও পারবেন। মানুষকে যুক্তি বুদ্ধি দিয়েই পরাস্ত করতে। তার জন্য হুমকি দেয়া দরকার হবে না। আমার কথ

আব্দুল গাফফার খান ও ইতিহাস বিকৃতি

এই কথাগুলো আবদুল গফফর খানের। আমি যতটা জানি। কথাটা একটু বিকৃত করা হয়েছে। মুসলিম শব্দটি ঢুকিয়ে দিয়ে। যাঁরা বোদ্ধা মানুষ অর্থাৎ যাদের মধ্যে ইতিহাসবোধ আছে এবং ইতিহাসটাকে বিজ্ঞান হিসেবে দেখেন তারা এই চাতুরীটা ধরতে পারেন। সাধারণ মানুষ পারেন না। বিজেপি এই সুযোগটাই নিতে চাইছে। আর এই সুযোগ নেয়ার জন্য 'মুসলিম' শব্দটা বিকৃতির উদ্দেশ্যই বিকৃতভাবে ব্যবহার করা হয়েছে। জালিয়ানওয়ালাবাগের হত্যাকান্ডের পর যখন দেশ উত্তাল, তখন জেনারেল ও'ডায়ার প্রচণ্ড চাপের মুখে পড়েছিলেন। তাই তিনি এই ঘটনাটিতে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার চেষ্টায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এবং তার যুক্তি ছিল যে, আমরা উন্মত্ত জনতাকে সামাল দিতে গিয়ে এই গুলি চালাতে বাধ্য হয়েছি। জেনারেল ডায়ারের এই মিথ্যাচারের মুখোশ খুলে দেওয়ার জন্যই আব্দুল গাফফার খান প্রশ্ন তুলেছিলেন, জনতা যদি উন্মুক্ত হয়, তাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যদি গুলি চালাতেই হয়, তাহলে গুলিটা কোথায় লাগার কথা? লাগার কথা ছিল বুকে। এটাকে মাথায় রেখেই খান সাহেব জেলারেল  ও' ডায়ারকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন  যে, আপনি যদি একজনকেও দেখাতে পারেন, যার বুকে গুলি লেগেছে, তাহলে আম

প্রতিদিন হোক আমাদের স্বাধীনতা দিবস

সুপ্রিয় ছাত্র-ছাত্রী, স্বাধীনতা দিবসে আমার ভাবনা তোমাদের জন্য শেয়ার করলাম। গতকাল এই মূল্যবান দিনটি সম্পর্কে ভেবেছি এবং লিখেছি। আজ তা তোমাদের কাছে পৌঁছে দিলাম। দেশের প্রতি, দেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসা এবং তাদের জন্য সারা জীবন কাজ করে যাওয়াই আসল দেশপ্রেম। আশা করি আমরা এ কথা মাথায় রেখেই কাজ করে যেতে পারবো। আর তা যদি পারি, তবেই এদেশ একদিন শোষণ বঞ্চনাহীন আদর্শ দেশ হিসেবে গড়ে উঠবে। এই লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়াই স্বাধীনতা দিবসের প্রথম এবং প্রাথমিক লক্ষ্য হওয়া উচিত। এই লক্ষ্যে স্থির থাকতে পারলেই গড়ে উঠবে শোষণ বঞ্চনাহীন, জাতিবিদ্বেষহীন, সামাজিক, অর্থনৈতিক রাজনৈতিক বৈষম্যহীন এক আদর্শ ভারতীয় সমাজ। এই শপথ যদি আমরা আজ নিতে পারি, তবেই এইদিনটি পালন সার্থক হয়ে উঠবে। আমাদের প্রতিদিনের কাজ হোক এই স্বপ্নের ভারতীয় সমাজের পুনর্গঠনকে সামনে রেখে। প্রতিদিন হোক আমাদের স্বাধীনতা দিবস। প্রতিদিন হোক স্বাধীনতা সংগ্রামের দিন। আর এই কাজ করতে গেলে, সবার আগে শুরু করতে হবে মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা। পড়াশোনাই পারে  আমাদেরকে  সুশিক্ষিত করে তুলতে। আর একজন সুশিক্ষিত  ও স্বশিক্ষিত মানুষই  পারে সমাজ পরিবর্তনের কান্ডারী

কলম ও পাঠক

Sukumar Barman পাঠকের প্রশ্রয়ই কলমকে শক্তিশালী করে তোলে। তাই পাঠক হল সেই অস্ত্রের আসল শক্তি। মতামতের জন্য অনেক প্রীতি শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

স্বাধীনতার শপথ

আজ স্বাধীনতা দিবস (প্রথম পর্ব)। 74 তম বর্ষ। সমস্ত বীর বিপ্লবী ও স্বাধীনতা সংগ্রামীকে আন্তরিক অভিনন্দন এবং গভীর শ্রদ্ধা। আসুন এই শুভক্ষনে আমরা সবাই চূড়ান্ত পর্বের স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে জোট বদ্ধ হওয়ার শপথ নেই। শপথ নেই, সেই স্বাধীনতার জন্য যা আমাদের দেবে অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কার মুক্ত মানব সমাজ, যেখানে থাকবে না জাতি-ধর্ম-বর্ণ ও অর্থনৈতিক বৈষম্য ও এপ্রকার শোষণ ও বঞ্চনা। Pledge-of-Independence Pledge of Independence

মানব সম্পদ উন্নয়নে সরকার ও পুঁজিপতিদের ভূমিকা

Goutam Ray আমার কবিতাটা বোধহয় ভোট নিয়ে ছিল না। চাইলে আরেকবার পড়েও নিতে পারেন। ছিল সত্যিকারের মানবিক মূল্যবোধ আছে এমন মানুষ পাওয়ার আর্তি। আপনি সেদিকটা না গিয়ে অন্যদিকে কেন গেলেন বুঝতে পারিনি। তবু কিছু কথা বললেন বলে, আমিও কিছু কথা আপনার সঙ্গে শেয়ার করলাম। এবারও তাই করছি। কারণ ইতিমধ্যেই আপনার আলোচনা আমার কবিতার বিষয় কে ছাড়িয়ে অন্য ময়দানে এসে পৌঁছেছে। ১) সমাজে সচেতন আর অচেতন বলে দুটো শব্দ প্রচলিত আছে। প্রচুর মানুষ আছেন, যারা এই দুটো শব্দের দ্বারা অলংকৃত হচ্ছেন। পৃথিবীর সব মানুষই এর কোন না কোন একটা পর্যায়ের মধ্যে পড়েন। আমি কোন পর্যায়ের সেটা আমি জানলেও তার কোন মূল্য থাকে না যতক্ষণ না সচেতন মানুষ এই মূল্যকে স্বীকৃতি দেয়। তাই আমি কখনোই দাবী করিনি, আমার কবিতায়, যে আমি সচেতন এবং অন্যরা অচেতন। এটুকু চেতনা আমার আছে, যে নিজের ঢাক নিজে পেটালেই নিজের যোগ্যতা প্রমাণিত হয় না। নিজের কাজের মধ্য দিয়েই তার প্রকাশ ঘটে, তারপর মানুষই তার স্বীকৃতি দেয়। যাঁরা স্বীকৃতি দেয়, তাদের নিশ্চয়ই সেই স্বীকৃতি দেয়ার ক্ষমতা এবং অধিকার - দুটোই আছে। তাই সচেতন মানুষের উপরেই আমার স্বীকৃতি নির্ভর করে। তবে,

জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে দেশের উন্নয়নের সম্পর্ক

Goutam Ray দেশ ভরা 'লোক' নয়, বলেছি দেশ ভরা 'মানুষ' চাই। আচ্ছা, এই দুটো শব্দ যে সমার্থক নয়, এটা আপনি জানেন না? যদি না জানেন, আমি কী বা করতে পারি বলুন? আপনি যে অর্থে 'মানুষ' কথাটা ব্যবহার করলেন, দ্বিতীয় কেউ এই অর্থে ব্যবহার করবেন বলে মনে হয় না। যাই হোক, দেশে মানুষের সংখ্যা কমলে দেশের সংকট তৈরি হয়। জনসংখ্যা বাড়লে সেটাও সংকটের কারণ হয়, যদি না তাকে মানুষ করে তোলা যায় অর্থাৎ জনসংখ্যাকে মানব সম্পদে পরিণত না করা হয়। তবে, জনসংখ্যা যদি অত্যধিক হয়ে যায়, তাহলে সেই জনসংখ্যাকে মানবসম্পদে রূপান্তরিত করা খানিকটা কঠিন হয় একথা সত্য। কিন্তু এই জনসংখ্যাকে মানুষ বা মানব সম্পদে পরিণত করার দায়িত্ব কার? আমার, না আপনার, না সরকারের? ভেবে দেখেছেন কখনো? যদি বলেন, হ্যাঁ দেখেছি, তাহলে তার ব্যাখ্যা কী, জানতে খুব ইচ্ছা করে। জানালে খুশি হব। তবে আমি জানি। জানি যে শুধু জনসংখ্যা কমালেই দেশের উন্নতি হয় না। ব্যাপারটাকে আমি এভাবে দেখি : ১) দেশের জনসংখ্যা অত্যধিক হলে সমস্যা হয়। ২) পরিমিত জনসংখ্যাই দেশের জন্য মঙ্গলজনক, একথা ততক্ষণ ঠিক, যতক্ষণ সরকার সেই জনসংখ্যাকে উপযুক্ত শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য

আলোর ক্ষমতা

অন্ধত্বের ক্ষমতা নেই আলোকে আড়াল করার।

নাস্তিক হওয়ার শর্ত

ধার্মিক হতে হলে ভীতু হলেই চলবে, কিন্তু নাস্তিক হতে গেলে হতে হবে অসীম সাহসী।

আপনি কি সংখ্যালঘু?

সংখ্যালঘুর নিরাপত্তার একটাই রাস্তা। ধর্মগুরুর হাত ছেড়ে শিক্ষাগুরুর হাত ধরা। হ্যাঁ আপনাকেই বলছি। আপনি কি সংখ্যালঘু? বাঁচতে চান? ঘুরে দাঁড়াতে চান? তবে ধর্মগুরুর হাত ছেড়ে, সময় থাকতে শিক্ষাগুরুর হাত ধরুন। মনে রাখুন, মন্দির-মসজিদ নয়, ধর্মগুরু নয়, একমাত্র আধুনিক শিক্ষা ( যার ভিত্তি হচ্ছে  যুক্তিবাদ  ও বিজ্ঞানমনস্কতা ) এবং শিক্ষাগুরুই শরণাপন্ন হাওয়াই পারে ভারতীয় তথা পৃথিবীর সমস্ত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জীবন, সম্মান ও মর্যাদার পুনরুদ্ধার করতে। তাই রাজনৈতিক নেতাদের লেজুড়বৃত্তি বা দয়া দাক্ষিণ্যের উপর নির্ভর না করে, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে আধুনিক শিক্ষাকে আপন করতে হবে। এবং যেকোন মূল্যে তাকে অর্জন করতে হবে।  আর না হলে, অন্ধকারে পথ হাতড়াতে হাতড়াতে অলীক কল্পনার রাজ্যে প্রস্থান করতে হবে। সংখ্যাগুরুর ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে শুধু নিজের দুর্বলতা এবং অক্ষমতাকে আড়াল করা হয়তো যায়, কিন্তু প্রকৃত মুক্তির পথ খুঁজে পাওয়া যায় না। প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

তিন ভাষা শেখার যৌক্তিকতা কতটা?

Goutam Ray তিনটে কেন, সে যদি 50 টা ভাষা শিখতে চায় তাতে তো দোষের কিছু নেই। কিন্তু হিন্দিকে কাজের ভাষায় রূপান্তরিত করতে পারলে এবং তাই স্কুল পাঠ্য আনলে এই ভাষার আগ্রাসনের শিকার হবে বাংলা ভাষা। যেভাবে ইংরেজি ভাষা কাজের ভাষায় পরিণত হওয়ার কারণে সেও আঞ্চলিক ভাষাগুলোকে অনেকটাই পঙ্গু করে ফেলেছে। এখন আর কেউ ছেলেমেয়েদের বাংলা মিডিয়ামে পড়াতে চায় না। ইংরেজি আন্তর্জাতিক ল্যাংগুয়েজ বা এই ধরনের অনেক যুক্তি দেয়া যেতে পারে ইংরেজির পক্ষে কিন্তু অস্বীকার করা যাবে না যে, এই ভাষা বাংলা সহ অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষাকে প্রায় গিলে ফেলেছে। তার কারণ, উপনিবেশিক শাসনকালে ইংরেজ সরকার এই ভাষাকে কাজের ভাষায় রূপান্তরিত করতে সফল হয়েছিলেন। আর পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা বলছেন? তারা তো নিজের ভাষাটাই ভালো করে শেখার সুযোগও পান না; তো অন্য ভাষা কীভাবে শিখবেন? আর পরিযায়ী শ্রমিক শুধু পশ্চিমবঙ্গ থেকে অন্য প্রদেশের শুধু যায় তা তো নয়? অন্য প্রদেশে থেকেও মানুষ বাংলায় আসেন, পরিযায়ী শ্রমিক হিসেবে। আপনার চারপাশে তাকালেই দেখতে পাবেন, তারা আছে বহাল তবিয়তে এবং আপনার সঙ্গে অনায়াসে তারা বাংলা বলতে পারেন। এবার প্রশ্ন করুন তো ন

হিন্দু বাঙালি না বাঙালি হিন্দু

Supratim Mondal চেষ্টা করতে পারি। কিন্তু বোঝাতে পারবো কিনা জানিনা।😀😀 স্বাধীনতা-উত্তর কাল থেকে বৃহত্তর বাঙলা ছিল বাঙালির নিজ ভূমি। সেই ভূমিতেই যে সংস্কৃতির জন্ম হয়েছিল, তার নাম বাংলা সংস্কৃতি। এই বাঙ্গালী জাতির ইতিহাস, তার সংস্কৃতির ইতিহাস, এবং স্বাধীনতা সংগ্রামে ইতিহাস ও সেখান বাঙালির উজ্জ্বলতম উপস্থিতি বাংলাকে এবং বাঙালি জাতিকে উচ্চতর মর্যাদায় উন্নীত করেছিল। একসময় এই জাতির সুনাম সারা ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়েছিল। আপনার বোধহয় গোপালকৃষ্ণ গোখলের সেই অমূল্য বাণীর কথা মনে আছে, ' বাংলা আজ যা ভাবে সারা ভারতবর্ষ আগামিকাল সেটা ভাবে।' আপনার বোধহয় একথাও মনে আছে, মাতৃভাষা মাতৃদুগ্ধের সমান' কথাটিও একজন বিশ্ববরেণ্য বাঙালি বলেছিলেন। সাহিত্য ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সম্মান নোবেল ভারতবর্ষকে উপহার দিয়েছিলেন যিনি, তিনিও একজন বাঙালি। এবং তার সম্মানের গ্রন্থটিও ছিল বাংলা ভাষায়। সুতরাং ভাষা এবং ভাষার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা বাঙালি জাতিসত্তা বাঙালির গর্বের বিষয়। কিন্তু আজকে পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকান। সারা বাংলার অলিতে-গলিতে দেখবেন হিন্দি চর্চা চলছে। বাংলা সিনেমা দেখার লোক হয়না। হিন্দি সিনেমা আসলে হাউস

প্রসঙ্গ : বাংলা ভাষা ও বাঙালি জাতিসত্তা

এর মধ্যেও ভারত-বিরোধিতা খুঁজে পেলেন? কোন শব্দগুচ্ছ বা বাক্য আপনার কাছে ভারত-বিরোধী মনে হল? আপনার দ্বিতীয় বক্তব্যটা ঠিকই আছে। Sanat Kar এটাকে ধরেই পোষ্টটি লিখেছেন। উর্দুকে দ্বিতীয় ভাষা করার ব্যাপারটা ঠিক বোঝা গেল না। পৃথিবীর কোন ভাষাই ফেলনা নয়। মাতৃভাষা মাতৃদুগ্ধ সমান কে বলেছিলেন নিশ্চয়ই জানেন? এটাকে মাথায় রেখে যে জাতি পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে গেল সেটাতো বাংলাভাষাকে ভালোবাসেন বলেই তো? নাকি অন্যকিছু মানে করতে চাইছেন? উর্দু ভাষা দ্বিতীয় ভাষা হলে বাংলাদেশের ছেলে মেয়েদের চাকরির সুবিধা হত!! কিভাবে একটু ব্যাখ্যা করবেন? ভাষা কমিশন থেকে হিন্দি চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা হয়নি সে তো সবাই জানে। উনি তো ভাষা কমিশনকে দোষ দেননি। বর্তমান সরকার নতুন শিক্ষানীতি এনে হিন্দি কে চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে এবং সাধারণ মানুষ বাংলা ভাষার চেয়ে হিন্দি ভাষা কে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন সেটা কি বোঝাতে চেয়েছেন। এর মধ্যে বিরোধ কোথায় দেখলেন। ভারতবর্ষের প্রত্যেকটা ভাষা স্বতন্ত্র অস্তিত্ব থাকবে সেই ভাষাকে কেন্দ্র করে তার নিজস্ব সংস্কৃতিকে রক্ষা করা হবে এটাই তো ভারতের ভারতীয় সংবিধানের স্বীকৃত লাইন। সেখান থেকে বাঙাল

সংখ্যালঘুর মুক্তির

 ধর্ম এবং রাজনীতি কোনটাই সংখ্যালঘুর মুক্তির পথ নয়। একমাত্র আধুনিক শিক্ষাই পারে এই পথ দেখাতে।তাই, রাজনৈতিক দলগুলোর অনুগ্রহের উপর নির্ভর না করে আত্মনির্ভর হওয়ার চেষ্টা করা দরকার। আর এ কাজে আধুনিক শিক্ষাই মাত্র অবলম্বন। আসুন আত্মরক্ষার একমাত্র চাবিকাঠি শিক্ষার প্রতি মনোযোগ দেই।

মানুষ হবার চাবিকাঠি

বেঁচে থাকতে গেলে টাকা লাগে। কিন্তু মানুষ হতে গেলে যুক্তি-বুদ্ধি ও মুক্ত-চিন্তা ছাড়া কিছুই লাগেনা।

রেফারেন্সটার অস্তিত্ব আছে কি?

Dipankar Das বাবা, তুমি সম্ভবত আমার সন্তানের বয়সি। তাই তুমি বলেই সম্বোধন করছি। তোমার যদি কোনো আপত্তি থাকে তাহলে তুমি তুমির জায়গায় আপনি কথাটা বসিয়ে নিও। যাই হোক, লেখাটার রেফারেন্স হিসেবে যে দুটো বইয়ের নাম করেছ তার মধ্যে একটি নাম আমি আজ পর্যন্ত শুনিনি। আমি ইতিহাসের শিক্ষক। তবু হতে পারে যে বইটা হয়তো আসে আছে কিন্তু আমি জানিনা। তো এমন যদি হয় তবে তুমি যদি একটু লেখক এর নামটা বল তাহলে আমি খুঁজে নিতে পারব। তুমি রেফারেন্স হিসেবে একটি বইয়ের নাম লিখেছ, দেওয়ান ই আকবরী। বাবা এই নামে তো কোন বই ওই সময় লেখা হয়নি! তোমার লেখাটা পড়ার পর আমি তন্নতন্ন করে খুঁজলাম। পেলাম না। আবুল ফজলের একটি বই আছে আইনি আকবরী। সেটাও বেশ কয়েকবার পড়েছি। ইংরেজি এবং বাংলা অনুবাদ। কোথাও তোমার ঐ উপরের বলা কাহিনীটা লেখা নেই বাবা। আসলে কি জানো বাবা, মিথ্যা বলতে গেলেও সত্যটা জানা খুব দরকার। সত্য জানা না থাকলে মিথ্যাকে সত্য করে তোলা যায় না। তুমি তো বাবা সত্যটা জানোনা তাই মিথ্যা বলতে গিয়ে ফেঁসে গেছো। যাই হোক তুমি আইন-ই-আকবরী, সমসাময়িক লেখক তুলসী দাসের রামচরিত মানস এগুলো পড়ো তাহলে দেখতে পাবে তুমি যে গল্পটা বলেছ সেটা

অধিকার আদায় করার উপায়

প্রতিপক্ষকে গালাগালি দিয়ে, অভিমান করে বা অভিযোগ করে যুদ্ধ জেতা যায় না। যায়না নিজের অধিকার আদায় করাও। এর জন্য দরকার নিজেদেরকে সুশিক্ষিত করে তোলা। 

এত অন্ধকার কেন

পুঁজিপতি ও রাষ্ট্রনেতারা মানুষকে ধর্মান্ধ করে রাখার জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে। কিন্তু প্রকৃত শিক্ষার জন্য এক পয়সাও খরচ করেন না। পৃথিবীতে তাই এত অন্ধকার।

ইসলামী মৌলবাদ বনাম হিন্দু মৌলবাদ

M.K. Ray Chaudhury সমস্যাটা এখানেই। মানুষকে ভুল বোঝা। সহজকে সহজ করে নিতে পারেন না অনেকেই। এই প্রথম কাউকে দেখলাম যিনি ' ভালো থাকুন, সাবধানে থাকুন' কথার মধ্যে হুমকি আছে কিনা বুঝতে পারছেন না! যাইহোক, আপনার অবগতির জন্য জানাই আজকের করোনা আবহের মধ্যে এই কথাটা প্রত্যেক মানুষকে আমি বলে থাকি। কারণ, সাবধান থাকাটা খুব জরুরি। রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন মানুষের উপর বিশ্বাস হারানো পাপ। তাই মানুষের ওপর একটু আস্থা রাখুন। আপনি বামপন্থীদের কুলাঙ্গার বলেছেন। আপনাকে চুপি চুপি বলে দিই, আমি কিন্তু এই কুলাঙ্গারদেরই দলে। অর্থাৎ বামপন্থী। তাই বলে ভাববেন না, আমিও আপনাকে কুলাঙ্গার ভাবছি। কারণ পৃথিবীতে কোন মানুষকেই ছোট করা যায় না। বামপন্থা তা শেখায়ও না।কোন মানুষ যদি তা করেন, আমি মানি, তিনি আর নিজেকে মানুষ বলে দাবি করতে পারবেন না। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল হাওয়াই যায়। আপনিও সেভাবে কোন মানুষকে ছোট করে দাবি করতেই পারেন যে, আপনি নিশ্চয়ই মানুষ। কিন্তু সত্যি কারের মানুষ তা মানবেন না। আর তা যদি করেনও, কোনো মানুষ আপনাকে কুলাঙ্গার বলতেও যাবে না। তেমনি আপনার ঘাড়ে কেউ লাঠিও মারবে না। এটা ঠিক যে যারা বন্ধু তালিকায়

মৌলবাদ মাত্রই নিন্দনীয়। হিন্দু হোক বা ইসলামিক

M.K. Ray Chaudhury সাথি, আপনি বোধ হয় প্রথম এলেন আমার ঘরের ওয়ালে। প্রথমে আপনাকে স্বাগত জানাই। তারপর আপনার প্রশ্নের জবাব। আপনি সঙ্গে থাকুন আস্তে আস্তে দেখতে পাবেন ইসলামী মৌলবাদ এবং হিন্দু মৌলবাদ দুটোকেই সমানভাবে ঘৃণা করি, যেটা বোধহয় আপনি পারেন না। আপনার হয়তো একটার প্রতি ঘৃণা আছে আর অন্যটার প্রতি সহানুভূতি আছে। তাই একটা নিন্দা করতে দেখে আর একটা অপরাধ কে সামনে এনে প্রথমটাকে বৈধতা দেয়ার চেষ্টা করছেন। একেবারে যুক্তি বুদ্ধি নেই ভাববেন না। ফ্যাসিবাদ, মৌলবাদ, ধর্মের নামে জেহাদ যারা করে তাদের পক্ষে আমি না। মুসলিম নাম দেখেই আপনি বুঝে ফেললেন আমি ইসলামিক জেহাদি কে সমর্থন করবো, তাইনা? বলিহারি আপনার বিবেচনাবোধ, আর আপনার শিক্ষাকে। এই মানসিকতাই সংকটের মূল কারণ। আপনি আপনার প্রতিবেশীকে অন্য ধর্ম অন্য ধর্মের মানুষ বলে বিশ্বাস করতে পারেন না। এবার নিজের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন, আপনি সংখ্যাগুরু হয়ে যদি সংখ্যালঘুদের প্রতি বিশ্বাস রাখতে না পারেন, তাহলে সংখ্যা লঘুরা আপনার উপর বিশ্বাস কিভাবে আনবেন? আশাকরি আপনার বিদ্যা বুদ্ধি যুক্তি বুদ্ধি এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে দেবে। আপনার কাছে অনুরোধ থাকলো সরকার

অমিত শাহ - করোনা আক্রান্ত

অমিত শাহ করোনা আক্রান্ত। যারা আনন্দ(মৃত্যু কামনা) করছেন তারা মুর্খামি করছেন। অমিত শাহ একজন ব্যক্তি। ফ্যাসিবাদ একটা মতবাদ। একজন ফ্যাসিবাদী মারা গেলে ফ্যাসিবাদের কিছুই যায় আসে না। তার জায়গা পূরণ করার জন্য অনেক লোক আছে। তাই লড়াই অমিত শাহের সঙ্গে নয়। লড়াই ফ্যাসিবাদের সঙ্গে।  প্রকৃত যোদ্ধা কখনো কোনো ঢাল-তলোয়ারহীন মানুষকে মারতে পারেনা। করোনা আক্রান্ত অমিত শাহ যদি মারা যান তিনি এমনই একজন মানুষ যিনি প্রকৃতির কাছে কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছেন। এর জন্য ফ্যাসিবাদবিরোধী মানুষের যুদ্ধ জয়ের আনন্দ লাভ করাটা বড়ই হতাশাজনক। তাই অমিত সাহা খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন। মানুষ হিসাবে এটাই কামনা করি। -----–--------- সাথি, এক অমিত শাহের মৃত্যু হলে হাজার অমিত শাহ আরএসএস এর কারখানা থেকে জন্ম নেবে। সুতরাং কারখানার দরজা কিভাবে বন্ধ করা যায় তা নিয়ে ভাবতে হবে আমাদের। তবে হ্যাঁ আপনি যদি সম্মুখসমরে অথবা ভোটের লড়াইয়ে খতম করতে পারেন, তবেই আপনার কামনা বাস্তবিক হবে। করোনার মৃত্যু জন্য আপনার-আমার কোনো কৃতিত্ব নেই। এটা কোন বৈপ্লবিক মৃত্যু নয়। করোনার সঙ্গে আলাদা লড়াই মানুষের। আমাদের গুলিয়ে ফেলা উচিত নয়। প্

আলী হোসেনের বহুল-পঠিত উক্তিগুলো পড়ুন

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয়

ধর্মের নামে রাজনীতিই প্রমাণ করে আমরা মধ্যযুগীয় ভারতবর্ষে এখনও যে ধর্মের নামে রাজনীতি হয় বা হচ্ছে, তাতেই প্রমাণ হয় আমরা আধুনিক নয়, চিন্তায়-চেতনায় এখনো মধ্যযুগে বাস করি। কারণ, আধুনিক যুগের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আছে। কোন জাতি, নিজেকে আধুনিক বলে দাবি করতে চাইলে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো তাদের মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো হল ধর্ম-মুক্ত রাজনীতি। পৃথিবীর যেখানে যেখানে রাজনীতি ধর্মমুক্ত হয়েছে, সেখানে সেখানে রাজনৈতিক হিংসা হানাহানি অনেক কমে গেছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা, যা আধুনিকতার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর দিকে তাকালেই বুঝতে পারা যায় ধর্মের সঙ্গে রাজনীতি সম্পর্কিত থাকলে কি ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়। বোঝা যায়, কীভাবে নিরবিচ্ছিন্ন অস্থিরতা ও রাজনৈতিক হিংসা এবং প্রতিহিংসার দাপটে একটা জাতি শতধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। মূলত এ কারণেই, অসংখ্য ছোট ছোট, বলা ভালো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য। ফলে সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ রাষ্ট্রগুলোর নয়া সাম্রাজ্যবাদী নাগপাশ

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না।

ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা যায় না। কারণ দুটোরই ভিত্তি হচ্ছে যুক্তিবিমুখ বিশ্বাস। তাই, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা হয়তো যায়। কিন্তু ধর্ম দিয়ে ধর্মান্ধতা দূর করা কখনই যায় না। একথা ভুলতে বসেছেন যাঁরা, তাঁরা নিজেদের প্রগতিশীল দাবি করতেই পারেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে প্রগতিশীলতা গতিলাভ করে না বরং গতি হারায়। --------x------- Di Ansar Ali হ্যা, পরিস্থিতি অনুযায়ী সমঝোতা করতে হয়। কিন্তু মাথায় রাখতে হয়, তাতে আমার সত্যিই কোনো লাভ হচ্ছে কিনা। এবং তার অদূর ও সুদূরপ্রসারী ফলাফল প্রগতিশীল চিন্তাচেতনার সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করাটা মোটেই যুক্তিযুক্ত নয় বলেই মনে হয়। কারণ, তাতে পরের যাত্রা হয়তো ভঙ্গ হয়, কিন্তু নিজের শরীরে ভয়ঙ্কর ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার দখলদারি বেড়ে যেতে পারে। আমার মনে হয়, এই হিসাবটা ঠিকঠাক না করতে পারলে পরিস্থিতি অনুকূলে আসার পরিবর্তে প্রতিকূলে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। এক্ষেত্রে 'দশচক্রে ভগবান ভুত হওয়ার' বিষয়টিও মাথায় রাখার প্রয়োজন খুব বেশি বলেই আমি মনে করি। যারা প্রগতিশীল নয়, বলে এতদিন বলে আসছি তারা যদি হঠাৎ করে প্রগতিশীল হয়ে ওঠে তবে,

বিজেপি ও আরএসএস কি আলাদা?

বিজেপি ও আরএসএস-এর রসায়ন সম্পর্কে সম্যক অবহিত আছেন, এমন মানুষদের সবাই জানেন বিজেপির সঙ্গে আরএসএস-এর গভীর সম্পর্কের কথা। এবং তাঁরা এটাও জানেন যে, আরএসএস দ্বারা বিজেপি নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। তাই এই দুই সংগঠনকে আপাতদৃষ্টিতে আলাদা মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এরা আলাদা নয়। বরং এরা একে অপরের পরিপূরক। বিস্তারিত দেখুন এখানে ক্লিক করে

সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল

মানুষ আসলে কী? সব মানুষই আসলে এক-একজন পাগল। কেউ কাজ পাগল, কেউ ফাঁকিবাজিতে পাগল। কেউ গান পাগল, তো কেউ জ্ঞান পাগল। কেউ বা আবার পান পাগল। কিছু না কিছু নিয়ে আমরা প্রত্যেকে পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছি। থামবো কবে? প্রসঙ্গ জানতে এখানে ক্লিক করুন

বিজ্ঞান শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মশিক্ষার প্রচলন ও তার পরিণতি

দেশের বড় বড় বিজ্ঞান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে বেদ ও পুরাণসহ ধর্মশাস্ত্র পড়ানোর ধুম লেগেছে তাতে ভারতবর্ষ খুব তাড়াতাড়ি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মত অশিক্ষার কানাগলিতে ঢুকে যাবে। এভাবে চলতে থাকলে,বলা ভালো যেতে বাধ্য হবে। শিবপুর আই আই ই এস টি তে যেভাবে বেদ ও পুরাণ ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে তাতে এই আশঙ্কা প্রকট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে গোলওয়ালকরের ছবি ও বই রেখে যেভাবে বিচ্ছিন্নতা ও সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন মতাদর্শকে হাইলাইট করা হচ্ছে তাতে ভারতের ভবিষ্যত দুর্দশার রূপটি স্পস্ট হয়ে উঠছে। বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন ফেসবুকে দেখুন এখানে ক্লিক করে